রবিবার, ৩১ অক্টোবর, ২০২১

শীত আসছে, কোন কোন বিষয় খেয়াল রাখা জরুরি ?.


শীত আসছে, কোন কোন বিষয় খেয়াল রাখা জরুরি ?.

  শীত কড়া নাড়ছে। দিনে গরম থাকলেও রাতের দিকে শীত তার আগমনী বার্তা দিচ্ছে। এই সময় ত্বকের সমস্যা থেকে শুরু করে নানা ধরনের অসুখ বাঁধার ভয় থাকে।

শীত আসার আগেই শীত মোকাবিলার প্রস্তুতি নিতে হয়। কারণ শীতের দিনগুলো বছরের অন্যান্য সময়ের মতো নয়। এসময় শীতের পোশাক, কাঁথা-কম্বল থেকে শুরু করে ত্বকের পরিচর্যার উপাদান- দরকার পড়ে অনেককিছুর। এক নজরে দেখে নিন শীতের আগে কোন প্রস্তুতিগুলো নিয়ে রাখবেন-

প্রসাধনী সামগ্রী কিনে রাখুন

শীত আসার আগেই তার প্রভাব পড়তে শুরু করে আমাদের ত্বকে। চামড়ার উপরিভাগ ফেটে যায়, ফাটে ঠোঁটও। এসময় ত্বকে রুক্ষভাব দেখা দেয়। তাই ত্বক ভালো রাখতে শীতের আগে বিভিন্ন প্রসাধনী সামগ্রী কিনে রাখা দরকার। ময়েশ্চারাইজিং ক্রিম, স্নো, পেট্রোলিয়াম জেলি, অলিভ অয়েল, বডি লোশন, লিপজেল, গ্লিসারিন, গোলাপজল ইত্যাদি কিনে হাতের কাছে রাখুন।

অসুখ থাকুক দূরে

শীত এলে তার হাত ধরে আসে নানা অসুখ। এসময় ঠান্ডাজনিত জ্বর, নাক দিয়ে জল পড়া, সর্দি-কাশি দেখা দিতে পারে। এসব অসুখ থেকে দূরে থাকার জন্য নিতে হবে প্রস্তুতি। এসময় তরল ও গরম জাতীয় খাবার বেশি খাবেন। প্রতিদিন চা, হালকা গরম জল, আদা, লেবু, মধু ইত্যাদি রাখবেন খাবারের তালিকায়। প্রতিদিন সকালে খালি পেটে হালকা গরম জলের সঙ্গে এক চা চামচ মধু ও এককোয়া রসুন মিশিয়ে খেলেও উপকার পাবেন। এসময় ঠান্ডা জলে স্নান করলেও ঠান্ডাজনিত নানা অসুখ দেখা দিতে পারে। তাই স্নানের জল হালকা গরম থাকাই ভালো।

ঘর পরিষ্কার

শীতের সময় ধুলোবালির পরিমাণ অনেকটা বেড়ে যায়। এসময় শুষ্ক আবহাওয়া এর বড় কারণ। এই ধুলোবালির কারণে বাড়িঘর অপরিষ্কার হতে সময় লাগে না। শুধু তাই নয়, ধুলোবালির মাধ্যমে জীবাণু ছড়িয়ে দেখা দিতে পারে অসুখও। তাই এসময় বাড়িঘর পরিষ্কার রাখাও সমান জরুরি। ধুলোবালি পরিষ্কারের জন্য ভ্যাকুয়াম ক্লিনার ব্যবহার করতে পারেন। জানালা ও দরজায় ভারী পর্দা লাগাতে পারেন তাতে ঘরে ধুলোবালি কম প্রবেশ করবে। বাড়ির মেঝে, আসবাব, কার্পেট সব নিয়মিত পরিষ্কার করুন।

শীতের পোশাক

শীতের প্রস্তুতির একটি বড় অংশ হলো শীতের পোশাক পরিষ্কার করা। কারণ সারা বছর ব্যবহার না করার কারণে তাতে নানা ধরনের জীবাণু জন্ম নিতে পারে। তাই শীত শেষে গুছিয়ে রাখার সময় ধুয়ে পরিষ্কার করে রাখলেও শীতের শুরুতে আরেকবার ধুয়ে নিন। যেহেতু শীতের শুরু কদিন পরেই তাই এখনই তুলে রাখা শীতের পোশাক ধুয়ে পরিষ্কার করে রাখুন। প্রয়োজন হলে শীতের পোশাক যেমন সোয়েটার, কার্ডিগান, জ্যাকেট, স্যুট, প্যান্ট, মাফলার, মোজা, কানটুপি ইত্যাদি কিনে রাখুন।

অর্ডার করতে নীচের লিঙ্কে ক্লিক করুন।

Pharmeasy.in

  (আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপনের উপর ক্লিক করে জিনিস কিনুন, তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।)

শুক্রবার, ২৯ অক্টোবর, ২০২১

নিয়মিত আনারস খেলে কোন কোন রোগ সারে ?.


নিয়মিত আনারস খেলে যেসব রোগ সারে ।


  আনারসে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন আছে। যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। এ ছাড়াও আনারসে আছে নানা ধরনের পুষ্টিগুণ। যা একাধিক স্বাস্থ্য সমস্যা থেকে বাঁচাতে পারে। বিশ্বজুড়ে জনপ্রিয় এই ফলটি সারাবছরই কমবেশি পাওয়া যায়।

  বিশেষজ্ঞদের মতে, আনারসে আছে একাধিক স্বাস্থ্য উপকারিতা। এতে থাকা অ্যান্টি-অক্সিডেন্টস এবং অন্যান্য সহায়ক যৌগগুলো শরীরের বিভিন্ন প্রদাহ এবং রোগের সঙ্গে লড়াই করতে পারে। এ ছাড়াও হজমশক্তি বাড়ায়, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং যেকোনো সার্জারি থেকে সুস্থ হয়ে উঠতে সাহায্য করে।

  এক কাপ আনারসে ক্যালোরি ৮২.৫, ফ্যাট ১.৭ গ্রাম, প্রোটিন ১ গ্রাম, কার্বস ২১.৬ গ্রাম, ফাইবার ২.৩ গ্রাম, ভিটামিন সি আরডিআইয়ের ১৩১ শতাংশ, ম্যাঙ্গানিজ আরডিআইয়ের ৭৬ শতাংশ, ভিটামিন বি-৬ আরডিআইয়ের ৯ শতাংশ, তামা আরডিআইয়ের ৯ শতাংশ, থায়ামিন আরডিআইয়ের ৯ শতাংশ, ফোলেট আরডিআইয়ের ৭ শতাংশ, পটাশিয়াম আরডিআইয়ের ৫ শতাংশ থাকে।

  আরও আছে ম্যাগনেসিয়াম আরডিআইয়ের ৫ শতাংশ, নায়াসিন আরডিআইয়ের ৪ শতাংশ, পেন্টোথেনিক অ্যাসিড আরডিআইয়ের ৪ শতাংশ, রিবোফ্লাভিন আরডিআইয়ের ৩ শতাংশ, আয়রন আরডিআইয়ের ৩ শতাংশসহ ভিটামিন এ এবং কে, ফসফরাস, দস্তা এবং ক্যালসিয়াম। প্রতিদিনের শরীরের চাহিদা অনুযায়ী ভিটামিন সি ১৩১ শতাংশ এবং ম্যাঙ্গানিজের ৭৬ শতাংশ সরবরাহ করে আনারস।

 জেনে নিন আনারসের উপকারিতাসমূহ-

১. রোগের সঙ্গে লড়াই করে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট

আনারস কেবল পুষ্টিতেই সমৃদ্ধ নয়, এতে স্বাস্থ্যকর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ভরপুর থাকে। আনারসে ফ্ল্যাভোনয়েডস এবং ফেনলিক অ্যাসিড নামক অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট থাকে। অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট গ্রহণের ফলে শরীরে থাকা ফ্রি র্যাডিকেলস ধ্বংস হয়ে যায়। যা ক্যান্সার ও বিভিন্ন প্রদাহের কারণ হতে পারে।

পুষ্টিবিদদের মতে, আনারস অ্যান্টি-অক্সিডেন্টের ভালো উৎস। যা হৃদরোগ, ডায়াবেটিস এবং কিছু নির্দিষ্ট ক্যান্সারের মতো দীর্ঘস্থায়ী রোগের ঝুঁকি হ্রাস করতে পারে।

২. হজমশক্তি বাড়ায়

আনারসে থাকা ব্রোমেলাইন হজমশক্তি উন্নত করে। বিশেষত যাদের অগ্ন্যাশয়ের অপ্রতুলতা আছে তাদের ক্ষেত্রে আনারস খুবই কার্যকরী।

এক সমীক্ষায় দেখা গেছে, ব্রোমেনেইন ছাড়া হজম এনজাইমগুলো পুরোপুরি ভাঙতে পারে না। অন্যদিকে ব্রোমেলাইনযুক্ত হজম এনজাইমগুলো শক্ত মাংসের প্রোটিনগুলোও ভেঙে ফেলার ক্ষমতা রাখে। এর ফলে হজম আরও ভালো হয়।

৩. ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়

ক্যান্সার একটি দীর্ঘস্থায়ী রোগ, যা অনিয়ন্ত্রিত কোষের বৃদ্ধি দ্বারা ঘটে থাকে। এর অগ্রগতি সাধারণত অক্সিডেটিভ স্ট্রেস এবং দীর্ঘস্থায়ী প্রদাহের সঙ্গে যুক্ত। বেশ কয়েকটি গবেষণায় দেখা গেছে, আনারস এবং এর যৌগগুলো ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়।

এই যৌগগুলোর মধ্যে একটি হলো ব্রোমেলাইন নামক হজম এনজাইমের একটি দল। টেস্ট-টিউব সমীক্ষায় দেখা গেছে, ব্রোমেলাইন ক্যান্সারের বিরুদ্ধে লড়াই করতেও সহায়তা করতে পারে। দুটি টেস্ট-টিউব সমীক্ষায় দেখা গেছে, ব্রোমেলাইন স্তন ক্যান্সারের কোষের বৃদ্ধি ঠেকাতে এবং ধ্বংস করতে সক্ষম।

অন্যান্য টেস্ট-টিউব সমীক্ষায় দেখা যায়, ব্রোমেলাইন ত্বক, পিত্ত নালী, গ্যাস্ট্রিক সিস্টেম এবং কোলনসহ অন্যান্য অঞ্চলের ক্যান্সারও দমন করে। টেস্ট-টিউব এবং প্রাণী গবেষণায় দেখা গেছে, ব্রোমেলাইন ক্যান্সার কোষের বৃদ্ধি দমন করতে এবং ক্যান্সার কোষগুলো নির্মূল করতে সাদা রক্ত কোষকে আরও কার্যকর করে।

৪. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়

বহু শতাব্দী ধরে আনারস ভেষজ ওষুধ হিসেবে চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়ে আসছে। এতে ব্রোমেলাইনের মতো বিভিন্ন ধরণের ভিটামিন, খনিজ এবং এনজাইম আছে, যা সম্মিলিতভাবে অনাক্রম্যতা বাড়িয়ে তুলতে পারে এবং বিভিন্ন প্রদাহকে দমন করতে পারে।

৯ সপ্তাহ ধরে পরিচালিত এক গবেষণায় ৯৮টি শিশুকে নিয়মিত ১৪০-২৮০ গ্রাম আনারস খাওয়ানো হয়। এরপর দেখা যায়, যেসব শিশু আনারস খেয়েছিলেন তাদের ভাইরাল এবং ব্যাকটেরিয়াল সংক্রমণের ঝুঁকি উল্লেখযোগ্যভাবে কম ছিল। এ ছাড়াও, যে শিশুরা সবচেয়ে বেশি আনারস খেয়েছিল; তাদের অন্যান্য দুটি গ্রুপের তুলনায় প্রায় চারগুণ বেশি রোগ-লড়াইকারী শ্বেত রক্তকণিকা ছিল।

আরেক গবেষণায় দেখা গেছে, সাইনাস সংক্রমণে আক্রান্ত শিশুরা আনারস খাওয়ার ফলে উল্লেখযোগ্যভাবে দ্রুত সুস্থ হয়েছে। আনারসে থাকা ব্রোমেলাইন বিভিন্ন প্রদাহের বিরুদ্ধে কাজ করে। এ ছাড়াও আনারসে থাকা অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি বৈশিষ্ট্য বিভিন্ন প্রদাহ প্রতিরোধ ব্যবস্থায় সহায়তা করে।

৫. আর্থ্রাইটিসের সমস্যা কমাবে

বাতের সমস্যায় অনেকেই ভুগে থাকেন। যুক্তরাষ্ট্রে ৫৪ মিলিয়নেরও বেশি প্রাপ্তবয়স্করা আর্থ্রাইটিসে আক্রান্ত। অনেক ধরণের আর্থ্রাইটিস আছে, তবে বেশিরভাগই জয়েন্ট প্রদাহে ভুগে থাকেন। যেহেতু আনারসে ব্রোমেলিন থাকে। আর এতে প্রদাহ বিরোধী বৈশিষ্ট্য আছে। তাই সাধারণত ধারণা করা হয়, আর্থ্রাইটিস রোগীদের ব্যথা থেকে মুক্তি দিতে পারে আনারস।

১৯৬০ সালের প্রথম দিকের এক গবেষণায় দেখা গেছে, ব্রোমেলাইনটি রিউম্যাটয়েড আর্থ্রাইটিসের লক্ষণগুলোর উপশম ঘটায়। বেশ কয়েকটি সাম্প্রতিক গবেষণায় বাতের চিকিত্সার জন্য ব্রোমেলিনের কার্যকারিতার প্রমাণ মিলেছে।

অস্টিওআর্থারাইটিসে আক্রান্ত রোগীদের এক গবেষণায় দেখা গেছে, ব্রোমেলাইনযুক্ত একটি হজম এনজাইম পরিপূরক গ্রহণ ডাইক্লোফেনাক এর মতো সাধারণ বাতের ওষুধের মতো কার্যকরভাবে ব্যথা উপশম করতে সহায়তা করে। আনারসের অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি বৈশিষ্ট্যসমূহ সাধারণ বাতের স্বল্পমেয়াদী লক্ষণ থেকে পরিত্রাণ দেয়।

৬. সার্জারির পর দ্রুত সুস্থতা মেলে

সার্জারি বা কঠোর ব্যায়াম করার পর শরীরের ব্যথা থেকে সেরে উঠতে কাজ করে আনারস। এতে থাকা ব্রোমেলিনের অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি বৈশিষ্ট্য বিভিন্ন প্রদাহ থেকে রক্ষা করে।

বেশ কয়েকটি গবেষণায় দেখা গেছে, ব্রোমেলাইন প্রদাহ, ফোলাভাব, ক্ষত এবং ব্যথা হ্রাস করতে পারে, যা প্রায়শই সার্জারির পরে ঘটে। এ ছাড়াও কঠোর অনুশীলনের ফলে শরীরের প্রদাহ হলে দ্রুত সারিয়ে তুলতে পারে আনারস। এতে থাকা মেলিনের মতো প্রোটিসগুলো ক্ষতিগ্রস্থ পেশীর প্রদাহ হ্রাস করে।

আজ জাতীয় আনারস দিবস। প্রথম ২০ এপ্রিল ২০১৬ সালে গ্রীষ্মমন্ডলীয় ফল হিসেবে আনারস দিবস পালিত হয়ে আসছে। ১৬৪৮ সালে প্রথম পাইনঅ্যাপল শব্দটি ইংরেজিতে অন্তর্ভুক্ত হয়।

  (আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপনের উপর ক্লিক করে জিনিস কিনুন, তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।)

রবিবার, ২৪ অক্টোবর, ২০২১

কাঁচা পিঁয়াজে রয়েছে যেসব স্বাস্থ্য উপকারিতা ?.


কাঁচা পিঁয়াজে রয়েছে যেসব স্বাস্থ্য উপকারিতা ?.

  পিঁয়াজ কাটতে গেলে চোখে পানি চলে আসে। তবে এই পিঁয়াজ যে স্বাস্থ্যের পক্ষে কতটা উপকারি তা জানলে আপনি অবাক হতে বাধ্য। প্রয়োজনীয় পুষ্টিগুণের সঙ্গে এতে ফাইটোকেমিক্যাল রয়েছে, যা আমাদের শরীরে নানা উপকারে আসে।

  স্যালাদ থেকে স্যান্ডউইচ কিংবা শুধু মুড়িতে মেখে যেমন নানা ভাবে পিঁয়াজ খাওয়া যায়, তেমনই এর রয়েছে নানাবিধ গুণ। আমাদের আজকের এই প্রতিবেদন থেকে দেখে নিন নিয়মিত কাঁচা পিঁয়াজ খেলে কী কী স্বাস্থ্য উপকারিতা লাভ করা যায়।

  পিঁয়াজের মধ্যে ২৫টি ভিন্ন ধরনের ফ্ল্যাভোনয়েড অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে, যা ক্যান্সার, ডায়াবেটিস এবং হৃদরোগের মতো রোগকে প্রতিরোধ করে সুস্বাস্থ্য বজায় রাখতে সাহায্য করে।

  পিঁয়াজের ফ্ল্যাভোনয়েডগুলি শরীরে খারাপ কোলেস্টেরল কমাতে সহায়তা করে এবং থিওসালফিনাটগুলি রক্ত পাতলা করার সঙ্গে সঙ্গে রক্তের ধারাবাহিকতা সঠিক রাখতে সাহায্য করে। এর কারণে হার্ট অ্যাটাক ও স্ট্রোকের ঝুঁকি কমে যায়।

  গবেষণায় দেখা গেছে যারা নিয়মিত পিঁয়াজের মতো অ্যালিয়াম শাকসবজি খান তাদের মধ্যে কোলোরেক্টাল ক্যান্সারের ঝুঁকি ৭৯% কম। পিঁয়াজের মধ্যে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে যা মুক্ত র‍্যাডিকেলের সঙ্গে লড়াই করে ক্যান্সারের ঝুঁকি প্রতিরোধ করে।

 একটি পিঁয়াজের মধ্যে ২৫.৩ গ্রাম ক্যালসিয়াম থাকে। তাই কাঁচা পিঁয়াজ খেলে অক্সিডেটিভ চাপ কমে, অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের মাত্রা বাড়ে এবং এটি হাড়ের ক্ষয় প্রতিরোধ করে, যা অস্টিওপোরোসিস প্রতিরোধে সাহায্য করে এবং হাড়ের ঘনত্ব বৃদ্ধি করে।

  পিঁয়াজের ভিটামিন এ, সি এবং কে পিগমেন্টেশন থেকে মুক্তি পেতে সহায়তা করে এবং আপনাকে ক্ষতিকারক ইউভি রশ্মি থেকেও রক্ষা করে। ভিটামিন সি এর একটি ভাল উৎস হিসাবে পিঁয়াজ কোলাজেন নির্মাণ এবং রক্ষণাবেক্ষণে সাহায্য করে, যা ত্বক এবং চুল গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

  কাঁচা পিঁয়াজ রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণ করতে সহায়তা করতে পারে, যা ডায়াবেটিস বা প্রি-ডায়াবেটিসে আক্রান্ত ব্যক্তিদের জন্য বিশেষভাবে তাৎপর্যপূর্ণ। পিঁয়াজে পাওয়া কুয়েরসেটিন এবং সালফার নামক এই দুই নির্দিষ্ট যৌগ ডায়াবেটিক বিরোধী প্রভাব ধারণ করে

  (আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপনের উপর ক্লিক করে জিনিস কিনুন, তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।)

যৌন মিলনে পূর্ণ তৃপ্তি পাওয়ার টিপস্ গুলি কি কি ?.


যৌন মিলনে পূর্ণ তৃপ্তি পাওয়ার টিপস্ গুলি কি কি ?.

 প্রথমেই স্ত্রীর স্বামীর যৌনতা সম্পর্কে কিছু প্রাথমিক জ্ঞান রাখতে হবে। তারপর অগ্রসর হোন।

ক। যৌন মিলনের প্রস্তুতিঃ

১. বেশিরভাগ মেয়ে সারাদিন কাজের শেষে ঘর্মাক্ত শরীরে স্বামীর সাথে শুতে যায়। কিন্তু স্বামী সর্বদা আশা করে স্ত্রী সতেজ অবস্থায় তার শয্যাসঙ্গী হবে। তাই পরিচ্ছন্ন অবস্থায় বিছানায় যাবে। 

২. সহবাসের রাত্রিগুলিতে সাজসজ্জা ও পোশাকের ব্যাপারে স্বামীর পছন্দের গুরুত্ব দিবে।

৩. অন্যান্য দিনে অন্তর্বাস পরিধান না করলেও সহবাসের রাত্রিতে ব্লাউজের নিচে বক্ষবন্ধনী ও নিম্নাঙ্গে প্যান্টি পরা উচিৎ। এর ফলে স্বামী যৌন মিলনে এর ক্ষেত্রে বাড়তি উত্তেজনা অনুভব করে।

৪. যে সব মেয়ের গুপ্তাঙ্গে ঘন চুল আছে, তারা অনেকেই চুল কেটে রাখতে চায়। গুপ্তাঙ্গের চুলের ব্যাপারে স্বামীর ইচ্ছাকে প্রাধান্য দেবে। স্বামী যদি চুল অপছন্দ করে, তাহলে ছেঁটে রাখবে।

৫. মুখের গন্ধের ব্যাপারে সচেতন হবে। সম্ভব হলে বিছানায় যাবার আগে দাঁত মেজে নিবে।

খ। মিলনের আগেঃ

১. স্বামী উত্তেজিত হলে তার একমাত্র লক্ষ্য থাকে স্ত্রীর যোনিপথে প্রবেশ, অন্য কিছুর ধৈর্য্য তার তখন থাকে না। পর্যাপ্ত প্রেম সত্যেও বেশিরভাগ পুরুষ তখন মধুর প্রেমক্রীড়া করতে পারে না, ফলে মিলনের সময়টা কমে আসে। তাই স্ত্রীর উচিত স্বামীকে কাম চরিতার্থ করার পাশাপাশি প্রেম ক্রীড়ায় উৎসাহিত করা। এজন্য উচিৎ স্বামীকে আলিঙ্গন ও চুম্বনের মাধ্যমে তার ভেতরের প্রেমিক সত্তাকে জাগ্রত করে যৌন মিলনে আগ্রহী করা।

২. চুম্বনের সময় পরস্পরের জিহ্বা নিয়ে খেলবে, জিহ্বা দিয়ে জিহ্বায় আঘাত করবে। আর স্ত্রীর উচিৎ জিহ্বার লড়াইয়ে জয় লাভ করা এবং স্বামীর মুখের অভ্যন্তরে সূচালো করে জিহ্বা প্রবিষ্ট করে দেওয়া। জননাঙ্গের পাশাপাশি মুখের এই মিলন অত্যন্ত আনন্দদায়ক। আর বলা হয়, সহবাসে স্বামীর পুরুষাঙ্গ স্ত্রীতে প্রবেশ করে, আর স্ত্রীর জিহ্বা স্বামীতে প্রবেশ করবে, এই সুন্দর বিনিময়ে অর্জিত হবে স্বর্গসুখ।

৩. সাধারণত দেখা যায়, স্বামী যৌন মিলনে উত্তেজিত হয়ে স্ত্রীর কাপড় খুলছে, কিন্তু স্ত্রী নিশ্চুপ। পরে স্বামী বেচারাকে নিজের উত্তেজনা বিসর্জন দিয়ে নিজের কাপড় খোলায় মনোযোগ দিতে হয়। কিন্তু স্ত্রীর উচিৎ, স্বামী যখন তার কাপড় খুলবে, তখন ধীরে ধীরে স্বামীর কাপড় খোলার দিকেও মনোযোগ দেওয়া। এই পারস্পরিক সৌহার্দ্য যৌন মিলনে আনন্দ যে কতগুণ বাড়িয়ে দেবে, তা বলার অপেক্ষা রাখে না।

৪. স্বামীকে যে স্ত্রী উপলব্ধি করাতে পারে যে তার রূক্ষ শরীরও স্পর্শকাতর, সেই প্রকৃত রমণী। স্বামী যেমন স্ত্রীর গায়ে হাত বুলায়, স্ত্রীর স্তন চুম্বন করে, তেমন করে স্ত্রী যদি স্বামীর সর্বাঙ্গে হাত বুলায়, চুম্বন করে, বিশেষ করে বাহুতে, বুকে ও পিঠে। আরেকটি কাজ আছে যা পুরুষকে অত্যন্ত আহ্লাদিত করে, তা হলো তার গলার নিচে ও বুকে চুম্বন।

গ। যৌন মিলনে সময়ঃ

যৌন মিলনে সময় কী করা উচিৎ তা এভাবে ক্রমিক নম্বর দিয়ে বর্ণনা করা সম্ভব নয়, কারণ তা নির্ভর করবে স্বামী ও স্ত্রীর পারস্পরিক বৈশিষ্টের উপর। প্রথম কর্মপ্রণালী সকলের জন্যঃ

১. সঙ্গমের সময় স্বামীকে যথা সম্ভব কাছে টেনে রাখবে, যেন বুকের মাঝে মিশিয়ে ফেলতে চাইছে।

২. অধিক পরিমাণে চুম্বন করবে, স্বামীর বাহু, কাঁধ, গলা, মুখে। আর স্বামী যেরূপ স্ত্রীর যোনিতে তার বিশেষ অঙ্গ প্রবেশ করিয়েছে, সেরূপ স্বামীর মুখে চুম্বনের মাধ্যমে গভীরভাবে জিহ্বা প্রবেশ করিয়ে দিবে।

৩. সঙ্গম করা স্বামীর জন্য অত্যত পরিশ্রমের কাজ। তাই মাঝে মাঝে নিবিড় চুম্বনের মাধ্যমে স্বামীকে কিছু মুহূর্তের জন্য বিরতি দিবে।

দ্বিতীয় কর্মপ্রণালী নীরস মেয়েদের জন্য। নীরস বলতে যাদের সাথে যৌন মিলনে স্বামী বেশি আনন্দ পায় না। যদি অনুচ্চ স্তন (যা নির্দেশ করে অল্প যোনিরস), সাধারণের অধিক ঋতুস্রাব (যা নির্দেশ করে যোনিরসে পুরুষের আনন্দের উপকরণ কামরসের ঘাটতি), যোনিমুখে পুরুষের বাহু/পায়ের লোম অপেক্ষা ঘন চুল (যা নির্দেশ করে যোনিপথের স্বাভাবিক কোমলতার অভাব)- বৈশিষ্ট্য তিনটির অন্তত দুইটি থাকে, তবে সেই রমণী নীরস।

নীরস রমণীর করণীয়ঃ

১. স্বামী যদি খর্ব হয় (পুরুষাঙ্গ পাঁচ আঙ্গুলের কম), তাহলে কোন সমস্যা নেই, বরং স্বামী পুর্ণাঙ্গ আনন্দ পাবে। তাই দুশ্চিন্তা না করে যৌন মিলনে মনোনিবেশ করবে।

২. স্বামী সাধারণ হলে (পুরুষাঙ্গ ছয় আঙ্গুল দীর্ঘ) স্ত্রীর উচিৎ হবে সহবাসের নিয়ন্ত্রণ নিজের হাতে নেওয়া, তা না হলে স্বামীকে সম্পূর্ণ সুখ দিতে পারবে না। নিজে নিজেকে সুরসুরি দিলে অনুভূতি কম হয়, কিন্তু অন্য কেউ দিলে অধিক অনুভব করা যায়, সেরূপ স্ত্রী যদি নিজে কোমর চালনা করে যৌন মিলনে অব্যাহত, তাহলে স্বামীর অধিক আনন্দ হয়।

৩. যদি স্বামী দীর্ঘ হয় (পুরুষাঙ্গ ছয় আঙ্গুলের অধিক), তাহলে তাকে তৃপ্ত করতে স্ত্রীকে বিশেষ ভূমিকা রাখতে হবে।

  (আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপনের উপর ক্লিক করে জিনিস কিনুন, তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।)


নগ্ন অবস্থায় ঘুমানোর উপকারিতা কি ?.


নগ্ন অবস্থায় ঘুমানোর উপকারিতা কি ?.

  আমারা সবাই জানি শরীরেকে সুস্থ রাখতে আমাদের ঘুমানো(Sleep) দরকার। সারা পৃথিবী জুড়েই ঘুমানোর কিছু গাইড লাইন আছে যা মেনে চলা অত্যন্ত দরকারী। বেশি ঘুমোনো যেমন শরীরের জন্য ভালো নয় আবার কম ঘুমোনো তো একেবারেই ভালো নয়। দিনে অত্যন্ত ৬-৮ ঘন্টা গাঢ় ঘুম(Sleep) দরকার। কিন্তু অনেকেই এমন আছেন যাদের রাতে বার বার ঘুম ভেঙে যা। পরীক্ষা করে দেখা গেছে বারবার ঘুম ভাঙার প্রধান কারণ হলো আমাদের পরনের পোশাক আশাক। মোটামুটি সব বিশেষজ্ঞরাই বলেন রাতে নগ্ন(Naked) হয়ে ঘুমোনো দরকার। আজকে তাই দেখবো নগ্ন হয়ে ঘুমোনোর উপকারিতা ।

নগ্ন অবস্থায় ঘুমানোর উপকারিতা কি?

  খুবই আরামদায়ক : 

  আপনি যদি নেকেড স্লিপার না হন‚ তাহলে নগ্ন(Naked) হয়ে শোয়ার আইডিয়া আপনার কাছে স্বস্তিদায়ক হবে না। কিন্তু একবার অভ্যাস হয়ে গেলে দেখবেন এর থেকে আরামদায়ক আর কিছুই হতে পারে না। তাছাড়াও যেহেতু আপনি নগ্ন হয়ে ঘুমোবেন‚ আপনাকে জামাকাপড়ও কম কাচতে হবে । এবং রাতের পোশাক(Dress) কেনার টাকাও বেঁচে যবে। এছাড়াও টাইট আন্ডার ওয়্যার এবং ব্রা-এর হাত থেকেও রক্ষা পাবেন‚ ফলে ঘুম অনেক ভালো এবং আরামদায়ক হব।

  ভালো ঘুম হবে : 

বেশির ভাগ ব্যক্তি যারা পোশাক(Dress) পরে ঘুমোন‚ তাদের মাঝে মাঝেই ঘুমোনোর সময় জামা কাপড় জড়িয়ে যায় বা কিছুর সঙ্গে আটকে যায়। ফলে ঘুম ভেঙে যায় । এছাড়াও অনেকেই রাতে টি-শার্ট পরে ঘুমোতে পছন্দ করেন। কিন্তু তাদের ক্ষেত্রেও দেখা গেছে গেঞ্জি শরীরের সঙ্গে এমনভাবে জড়িয়ে যায় যে ঘুম ভাঙতে বাধ্য। কিন্তু যখন নগ্ন(Naked) হয়ে ঘুমোবেন এইসব সমস্যার হাত থেকে রক্ষা পাবেন। এর ফলে আরো ভালো এবং গভীর ঘুম হয়।

  স্কিন কোয়ালিটির উন্নতি ঘটে : 

সারা দিনে যদি একবারও সম্পূর্ণ নগ্ন হয়ে ঘুমোন তহলে আপনার শরীরে ফ্রেস হাওয়া লাগবে। শুধু ত্বক(Skin) নয় আপনার প্রাইভেট পার্টেও হাওয়া লাগবে। যা খুবই ভালো। কারণ প্রায় সারাদিনই আমাদের প্রাইভেট পার্ট‚ বগল এবং পায়ের পাতা ঢাকা থাকে। এর ফলে এই জায়গাগুলোতে ঘাম জমতে থাকে। তাই শরীরের এই অঙ্গগুলিতে একবার অন্তত হাওয়া লাগনো উচিত। এর ফলে স্কিন(Skin) ডিজিজের সম্ভাবনাও অনেকটা কমে যায়।

  কর্টিসল নিয়ন্ত্রণে রাখে : 

আপনি যখন নগ্ন হয়ে ঘুমোন তখন আপনার শরীরের টেম্পারেচার ওপটিমাল রেঞ্জে থাকে‚ এর ফলে আপনার শরীর সঠিক মাত্রায় কর্টিসল তৈরি করে। অন্য দিকে জামাকাপড় পরে শুলে শরীর গরম হয়ে যেতে পারে। এর ফলে বেশি মাত্রায় কর্টিসল উৎপাদন হয়‚ এর ফলে উদ্বেগ‚ শরীরের ক্ষতি করে এমন খাবার খাওয়ার ইচ্ছা‚ ওয়েট গেইন হতে পার। তাই কর্টিসল নিয়ন্ত্রণে রাখতে নগ্ন (Naked) হয়ে ঘুমোনো ভাল।

  মেলাটোনিন এবং গ্রোথ হরমোন নিয়ন্ত্রণে রাখে : 

  নগ্ন হয়ে ঘুমোনোর ফলে আপনার স্লিপিং এনভায়রমেন্ট ৭০ ডিগ্রীর নীচে থাকে। এর ফলে আপনার শরীরী মেলাটোনিন এবং গ্রোথ হরমোন নিয়ন্ত্রণে থাকে। ফলে আপনার শরীরে বার্ধক্যের চিহ্ন আসতে দেরী হবে।

  (আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপনের উপর ক্লিক করে জিনিস কিনুন, তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।)

ওষুধ-কনডম ছাড়া কিভাবে জন্ম নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব?.


ওষুধ-কনডম ছাড়া কিভাবে জন্ম নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব?. 

ওষুধ-কনডম ছাড়াই কিভাবে জন্ম নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব? ওষুধ সেবন, কিংবা কনডম সহ জন্ম নিয়ন্ত্রণের আধুনিক যেকোন পদ্ধতি ছাড়াই সম্পূর্ণ প্রাকৃতিকভাবে জন্ম নিয়ন্ত্রণ (Birth control) করা সম্ভব। এটি ভালভাবে জানা থাকলে এর জন্য কোন চিকিৎসকের কাছে যাওয়ারও দরকারহয় না। মেয়েদের মাসিক ঋতুচক্র (Menstrual cycle) প্রাকৃতিকভাবে নির্ধারিত। এতে এমন কিছু দিন আছে যা নিরাপদ দিবস হিসেবে ধরা হয়। এই দিবস গুলোতে স্বামী-স্ত্রীর মিলনের ফলে স্ত্রীর সন্তান সম্ভবানা হয় না।

  এই নিরাপদ দিনগুলো প্রকৃতিগতভাবেই নির্দিষ্ট। তাই একে প্রাকৃতিক পরিবার পরিকল্পনা পদ্ধতি বলা হয়। চিকিৎসা বিশেষজ্ঞরা এটাকে অনেক সময় ক্যালেন্ডার পদ্ধতিও বলা হয়। এ পদ্ধতি কার্যকর করতে অবশ্যই জেনে নিতে হবে আপনার স্ত্রীর ঋতুচক্রের নিরাপদ দিন কোনগুলো। এ জন্য সবার আগে জানা চাই তার মাসিক (Menstrual) নিয়মিত হয় কিনা, হলে তা কতদিন পরপর হয়।

  এবার সবচেয়ে কম যতদিন পরপর মাসিক (Menstrual) হয় তা থেকে ১৮ দিন বাদ দিন, মাসিক শুরুর ১ম দিন থেকে ওই দিনটিই হলো প্রথম অনিরাপদ দিন। আবার আপনার স্ত্রীর সবচেয়ে বেশি যতদিন পরপর মাসিক হয় তা থেকে ১০ দিন বাদ দিন, মাসিক শুরুর ১ম দিন থেকে ঐ দিনটিই হলো শেষ অনিরাপদ দিন। ধরুন, আপনার স্ত্রীর মাসিক ২৮ থেকে ৩০ দিন পরপর হয়। তাহলে ২৮-১৮=১০, অর্থাৎ মাসিকের শুরুর পর থেকে প্রথম ৯ দিন আপনার জন্য নিরাপদ দিবস, এই দিন গুলোতে অন্য কোনো পদ্ধতি ছাড়াই সঙ্গম (Intercourse) করা যাবে।

  ২১ তম দিবস থেকে আপনি আবার অবাধ সঙ্গম করতে পারবেন। তাতে সন্তান গর্ভধারণের সম্ভাবনা নাই। তবে এই উদাহরণে শুধু ১০ ম থেকে ২০ ম দিবস পর্যন্ত আপনি অবাধ সঙ্গম (Intercourse) করলে আপনার স্ত্রীর গর্ভধারণ করার সম্ভাবনা আছে। উপরে যেভাবে বলা হয়েছে, তাতে অনেকের কাছে জটিল মনে হতে পারে। তবে হিসাবের জন্য খুব সহজ পদ্ধতি হল, মাসিক শুরুর পর প্রথম ৭ দিন আর মাসিক শুরুর আগের ৭ দিন অবাধ সঙ্গম করা নিরাপদ।

  মানে, এই সময় মিলন করলে সন্তান গর্ভে আসার সম্ভাবনা নাই। জেনে রাখা ভালো অনিয়মিত ভাবে মাসিক (Menstrual) হবার ক্ষেত্রে এ পদ্ধতি কার্যকর নয়। এছাড়া প্রাকৃতিক জন্মনিয়ন্ত্রণ ৮০% নিরাপদ, বা এর সাফল্যের হার শতকরা ৮০ ভাগ। সাধারণত মাসিকের হিসেবে গণ্ডোগোল করে ফেলা, অনিরাপদ দিবসেও মিলনের সুযোগ নেয়া বা ঝুঁকি নেয়া, অনিয়মিত মাসিক (Menstrual) হওয়া ইত্যাদি কারণে এই পদ্ধতি ব্যর্থ হতে পারে।

  তাই সঠিক হিসেব জেনে নেবার জন্য প্রথম বার চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়া বুদ্ধিমানের কাজ হবে। কিছু পুরুষের শুক্রাণুর(Sperm) আয়ু বেশি হওয়ায় তারা এটায় সফল নাও হতে পারেন। সেক্ষেত্রে অনিরাপদ দিবস ২ দিন বাড়িয়ে নেবার প্রয়োজন হতে পারে। অনেকে এটাকে Programmed sex বলে একে ঝামেলাপূর্ণ মনে করেন, কিন্ত একবার এতে অভ্যস্ত হয়ে গেলে এটা বেশ সহজ, আরামদায়ক এবং পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াহীন।

  (আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপনের উপর ক্লিক করে জিনিস কিনুন, তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।)

ভোরবেলা সহবাস করার ৭টি অবিশ্বাস্য উপকারিতা কি কি ?.


ভোরবেলা সহবাস করার ৭টি অবিশ্বাস্য উপকারিতা কি কি ?.

  ভোরবেলা সহবাস করার ৭টি অবিশ্বাস্য উপকারিতা জেনে নিন। বিশেষজ্ঞদের মতে ভোর বেলায় সহবাসের ফলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা (Immunity) বৃদ্ধি ছাড়াও অনেক উপকার পাওয়া যায়। রাত বা অন্য সময়ের চেয়ে ভোরে মিলনের ফলে হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা অনেকটাই কমে যায় বলে জানান বিশেষজ্ঞরা। এরই সাথে সাথে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও অনেক বেড়ে যায়। এসময় নারী এবং পুরুষ উভয়েরই যৌন হরমোন(Sex hormone) গুলির মাত্রা থাকে তুঙ্গে। তবে এসময় পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকতে হয়। 

 
 ঘুমাতে যাওয়ার সময় পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন হওয়া খুবই জরুরি। ভোরবেলা মিলন শরীরে অ্যান্টিবডি(Antibodie) গঠন করতে সাহায্য করে,শরীরের রক্ত সঞ্চালন সঠিক থাকে। এছাড়া সকালের মিলনের ফলে আর্থ্রাইটিস ও মাইগ্রেনের মত রোগ কম হয়। কারণ নিয়মিত যৌনমিলন(Sex) বা সহবাস মানসিক শান্তির সঙ্গেই আপনার ক্লান্তি কাটিয়ে দেবে, ক্যালরি কমাবে, আরামের ঘুমও উপহার দেবে। এক কথায় শরীরকে করে তুলবে সুস্থ, ঝরঝরে। নিয়মিত সহবাসের উপকারিতা-

১) সপ্তাহে দুদিন যৌনমিলন পুরুষদের হার্ট অ্যাটাকের (Heart attack) সম্ভাবনা বহুলাংশে কমিয়ে দেয়।

২) যৌনমিলন ব্যাথা (Pain) উপশমে অব্যর্থ। যৌনমিলনের সময় অর্গাসমের ফলে অক্সিটোসিন হরমোন ক্ষরণের মাত্রা পাঁচ গুণ বৃদ্ধি পায়। এর সঙ্গেই শরীর এন্ডোরফিনস ক্ষরণ করে যা ব্যাথা কমিয়ে দিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেয়।

৩) নিয়মিত যৌনমিলন শরীরে IgA অ্যান্টিবডির সংখ্যা বাড়িয়ে তোলে। যা রোগ প্রতিরোধে অপরিহার্য্য।

৪) সহবাস ক্লান্তি দূর করে। মানসিক শান্তি (Peace of mind) তৈরি করে।

৫) যৌনমিলনের পরবর্তী ঘুম আরাম ও শান্তির হয়। যা সার্বিক ভাবে শারীরিক সুস্থতা বৃদ্ধি করে।

৬) প্রত্যেকবার যৌনমিলনের ফলে অন্তত পক্ষে ৮০ ক্যালরি (Calories) করে ক্ষয় হয়। ফলে ওজন ঝরানোর জন্য মোক্ষম পদ্ধতি সহবাস।

৭) যৌনমিলন চলাকালীন ডিহাইড্রোএপিএন্ড্রোস্টেরন নামের একটি হরমোন ক্ষরিত হয়। এই হরমোন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা (Immunity) বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে বিভিন্ন কোষ-কলাকে মেরামত করে। ফলে আয়ু বৃদ্ধি পায়।

  আমাদের লেখা আপনার কেমন লাগছে ও আপনার যদি কোনো প্রশ্ন থাকে তবে নিচে কমেন্ট করে জানান। আপনার বন্ধুদের কাছে পোস্টটি পৌঁছে দিতে দয়া করে শেয়ার করুন। পুরো পোস্টটি পড়ার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

  (আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপনের উপর ক্লিক করে জিনিস কিনুন, তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।)

শনিবার, ২৩ অক্টোবর, ২০২১

মহিলাদের স্তনের প্রতি আকৃষ্ট হন পুরুষরা যে ১০টি কারনে ?.


মহিলাদের স্তনের প্রতি আকৃষ্ট হন পুরুষর যে ১০টি কারণ ?.

 নারীশরীর এমনিতেই রহস্যে মোড়া। মহিলাদের স্তনযুগলের সুডৌল গড়নের প্রতি আকৃষ্ট হননি, এমন পুরুষ দুনিয়ায় খুঁজে পাওয়া কঠিন। আর শুধু পুরুষদের কথাই বা বলছি কেন, মহিলাদেরও নিজেদের স্তন(Breast) নিয়ে গর্বের শেষ নেই। স্তনের আকৃতি, গঠন নিয়ে তাঁরা সদা সচেতন। স্তনের অন্তর্বাস পরার আগে খুঁতখুঁতে হন অশিকাংশ মহিলাই। কিন্তু জানেন, স্তনের প্রতি পুরুষদের এহেন দুর্নিবার আকর্ষণের কারণ কী? হাফিংটন পোস্টে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বিশেষজ্ঞরা বেশ কয়েকটি কারণ খুঁজে পেয়েছেন।

পড়ুন তেমনই ১০টি কারণ –

১. প্রথমত এক সুন্দরী মহিলার সুগঠিত স্তন(Well-formed breast) দেখতে অত্যন্ত সুন্দর, দৃষ্টিনন্দন হয়। আকৃতি যেরকমই হোক না কেন- কোনও মহিলার স্তনের সৌন্দর্যের প্রতি পুরুষরা আকৃষ্ট হবেনই। মহিলাদের ব্যক্তিত্বে এক অনন্য মাত্রা যোগ করে স্তনের আকৃতি। শুনতে খানিকটা খারাপ লাগলেও, মহিলাদের শরীরের যে অংশে পুরুষদের চোখ সবার আগে আটকে যায়, তা হল স্তন(Breast)।

২. নারীত্বের প্রতীক হল স্তন(Breasts)। পুরুষদের শরীরে বিভাজিকা খুব একটা দেখা যায় না। তাঁদের শারীরিক গঠন সোজাসাপটা। অন্যদিকে, মহিলাদের শরীরের সবচেয়ে আকর্ষণীয় বিভাজিকা রয়েছে তাঁদের বক্ষযুগলেই। ওই ‘কার্ভ’ নারীত্বের প্রতীক, গর্ব, কখনও অহংকারও। আর সে কারণেই ডাকসাইটে হলি থেকে টলি অভিনেত্রীরাও স্তনের আকার নিয়ে সদা সচেতন। প্রয়োজনে স্তনের আকার বাড়াতে ছুরি-কাঁচি চালাতেও দ্বিধা করেন না তাঁরা।

৩. আদিকাল থেকেই সুগঠিত, উর্বর নারীদেহের প্রতি পুরুষরা আকর্ষিত হয়েছেন। যে মহিলাদের স্তন(Breasts) সুগঠিত, সুউচ্চ ও ভরাট, তাঁদের দেখে পুরুষদের মনে কামনার স্ফুলিঙ্গ জ্বলে ওঠে বলেই জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। এর পিছনে শারীরিক ছাড়াও রয়েছে খানিকটা মানসিক কারণও। ওই যে প্রথমেই বললাম, উর্বর ও সন্তান উৎপাদনে সক্ষম মহিলাদের স্তনযুগল সুন্দর হবে, এই ধারণা অতীত থেকেই পুরুষদের মনে বদ্ধমূল হয়ে রয়েছে। তাই যে সমস্ত মহিলারা সুডৌল স্তনের অধিকারী হন, তাঁদের সঙ্গী হিসাবে অগ্রাধিকার দেন পুরুষরা।

৪. পুরুষ ও মহিলাদের মধ্যে শারীরিক(Physical) গঠনের বেশ কিছু পার্থক্য থাকে। সব পার্থক্য সাধারণত বাইরে থেকে দেখে বোঝা যায় না। সেক্ষেত্রে মহিলাদের স্তনযুগলের ‘শেপ’ ও ‘সাইজ’ বাইরে থেকেই খানিকটা আঁচ করা যায়। তেমন গঠন হলে পুরুষদের চোখ সেদিকে আটকে যায়। পুরুষদের মনে কামনার আগুন জ্বলতে শুরু করে। পোশাকি ভাষায় একে বলে ‘ভিজুয়াল স্টিমুলেশন’। অর্থাৎ, স্তনের গঠন দেখেই পুরুষদের কামোত্তেজনা জাগতে শুরু করে দেয়।

৫. নারীশরীরের অন্দরমহলে প্রবেশপথের দরজা হল তাঁর স্তন। সঙ্গমের আগে স্তনযুগল ছুঁয়ে দেখে পুরুষদের কামভাব জাগ্রত হয়। অর্গ্যাজমের সূত্রপাত হয়। ধীরে ধীরে সেই কামনার আগুন সারা শরীরে ছড়িয়ে পড়তে থাকে। হরমোনাল(Hormonal) অ্যাকটিভিটি একাধাক্কায় বেড়ে যায় অনেকটাই।

৬. পূর্ণ মিলনের আগে ‘ফোরপ্লে’-র ক্ষেত্রে স্তনের জুড়ি মেলা ভার। মিলনের আগে স্তন(Breast) ছাড়া ফোরপ্লে করতে জানেন না অধিকাংশ পুরুষই, এমনটা বলছেন বিশেষজ্ঞরা। স্তন, বিশেষত স্তনবৃন্ত নিয়ে খেলা করতে ভালবাসেন রতিক্রিয়ায় পারদর্শী পুরুষরা।

৭. স্তনের গঠন ও ‘ইলাস্টিসিটি’র জন্য এ নারী অঙ্গ ছুঁয়ে দেখতেও ভারী পছন্দ করেন পুরুষরা। এখানে মহিলাদের একটি বিশেষ স্বভাবের কথা তুলে ধরেছেন বিশেষজ্ঞরা। যে পুরুষরা প্রেমিকা বা স্ত্রীর স্তন খুব যত্ন সহকারে, ভালোবেসে ছুঁয়ে দেখেন, তাঁদের দায়িত্বশীল বলে মনে করেন অধিকাংশ মহিলাই।

৮. স্তনযুগল হল নারী শরীরের অন্যতম রহস্যময় স্থান। যে মুহূর্তে পুরুষদের চোখ স্তনের দিকে যায়, তখন থেকেই তাঁরা কামোত্তেজক চিন্তাভাবনা শুরু করে দেন। মহিলাদের পোশাকের নিচে উদ্ধত স্তনের আসল আকৃতি সম্পর্কে ভাবতে শুরু করে দেন। যতক্ষণ না সেই স্তন(Breasts) সম্পর্কে যাবতীয় রহস্যভেদ হচ্ছে, ততক্ষণ পর্যন্ত একজন স্বাভাবিক পুরুষকে ওই চিন্তা তাড়া করে বেড়ায়।

৯. ক্লিভেজ ছাড়া স্তনের আসল মজাটাই মাটি। লো-কাট টপ বা সাহসী পোশাক পরিহিতা মহিলাদের বিলোল বিভাজিকার প্রতি গভীরভাবে আকৃষ্ট হন পুরুষরা। তবে যে মহিলাদের বিভাজিকা সেভাবে প্রকট নয়, সেক্ষেত্রে গোটা শরীরটাকেই ভালবাসেন পুরুষরা।

১০. বেশ কয়েকটি কারণে পুরুষরা স্তনের মধ্যে শান্তির আশ্রয় খুঁজে পান। দিনভর কাজ, ডিপ্রেশন(Depression), চাপ, টেনশনের পর স্তনে মাথা রেখে শুয়ে থাকতে ভালবাসেন। গবেষণা বলছে, যে ব্যক্তিরা প্রতিদিন অন্তত ১৫ মিনিট করে সঙ্গিনীর স্তনে মাথা রেখে শোন, তাঁরা বেশিদিন বাঁচেন, সুস্থ থাকেন।

  (আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপনের উপর ক্লিক করে জিনিস কিনুন, তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।)

মেয়েদের পেটই বলে দেয় তাদের স্বভাব, চরিত্র ও ভাগ্য -


মেয়েদের পেটই বলে দেয় তাদের স্বভাব, চরিত্র ও ভাগ্য -

 মেয়েদের পেটই বলে দেয় তাদের স্বভাব, চরিত্র ও ভাগ্য। জ্যোতিষবিদ্যায় সমুদ্রশাস্ত্র এমন একটি বিদ যা থেকে খোঁজ পাওয়া যায় বহু অজানা বিষয়ের। মুলত কোন মানুষের দেহের গঠন(Human body structure) দেখে জানতে পারা যায় তার চরিত্রের নানান অজানা দিক। তেমনই মহিলাদের পেট দেখে তার প্রকৃতি ও ভবিষ্যৎ সম্পর্কে অনেক কিছু জানা যায়। তাই এই সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে প্রতিবেদনটি সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়ুন ।

কলসি আকারের পেটঃ- যেসব মহিলাদের পেটের আকার কলসির মতন, তাদের জীবন লড়াই বহুল হয়। এরা বহির্মুখী হন এবং কেরিয়ারের দিক থেকে এরা সফল(Success) হয়ে থাকেন।

ফর্সা ও পাতলা পেটঃ- যদি কোন মহিলার পেট ফর্সা ও পাতলা ধরনের হয় তাহলে সেই মহিলা রাজ সুখ ভোগ করেন। এরা বিবাহ সুত্রে অনেক ধন সম্পত্তি(Treasure property) লাভ করে।

গোল নাভিঃ- যে সমস্ত মহিলাদের নাভি গোল হয়ে থাকে তারা বার বার প্রেমে পরেন। এই সমস্ত মহিলাদের শারীরিক বিষয়ের ওপর নজর রাখা প্রয়োজন। এরা খুব সুন্দরী ও বুদ্ধিমতী(Intelligent) হয়ে থাকেন। এরা পারিবারিক জীবনেও খুব সুখী হয়ে থাকেন।

বড় এবং গভীর নাভিঃ- যেসব মহিলাদের বড় এবং গভীর নাভি(Navel) থাকে তারা অনেক ভাগ্যবতী হন। এই সমস্ত মহিলারা খুবই বুদ্ধিমান ও উদার মনের হয়ে থাকেন। জীবনের প্রথম ধাপে এরা অসফল হলেও একটা বয়সের পর এরা জীবনে প্রচুর সাফল্য লাভ করেন।

ফোলা পেটঃ- যাদের পেটের গরন একটু ফোলা হয়, সেই মহিলারা বুঝদার হন। পাশাপাশি এরা খুব পরিশ্রমী(Hardworking) মানুষ হন। তবে এদের কাছের মানুষের থেকে যতটা আদর যত্ন পাওয়া উচিৎ তা এরা কখনোই পান না।

পেটে লম্বা লুপঃ- যেসব মহিলাদের পেটে লম্বা লুপ থাকে তারা বিয়ের পর বিপুল সম্পত্তির(Property) অধিকারী হন। এদের মান সন্মানও সমাজে বেশ উচ্চ পর্যায়ে থাকে।

 আমাদের লেখা আপনার কেমন লাগছে ও আপনার যদি কোনো প্রশ্ন থাকে তবে নিচে কমেন্ট করে জানান। আপনার বন্ধুদের কাছে পোস্টটি পৌঁছে দিতে দয়া করে শেয়ার করুন। পুরো পোস্টটি পড়ার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

  (আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপনের উপর ক্লিক করে জিনিস কিনুন, তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।)

স্তন ঝুলে যাচ্ছে, স্তনের আকার কিভাবে কমাবেন?


স্তন ঝুলে যাচ্ছে, স্তনের আকার কিভাবে কমাবেন?

 স্তন ঝুলে যাওয়া নানা কারনে হতে পারে, যেমন – অতিরিক্ত ওজন, বয়স এবং সন্তান গর্ভধারন। বুকের অস্থিসন্ধির প্রসারন এবং চামড়া স্থিতিস্থাপকতা হারানোর ফলে স্তন ঢিলে/শিথিল হয়ে যায়। ঠিক মত ফিট্ হওয়া ব্রা/বক্ষবন্ধনী, নিয়মিত ব্যয়াম করা এবং ধুমপান থেকে বিরত থাকার মাধ্যমে স্তনের শিথিল হওয়া থেকে অনেকাংশে রক্ষা পাওয়া যায়।

১) এমন ব্রা পরুন যা আপনার স্তনকে সম্পুর্ন সাপোর্ট দেয় । লক্ষ্য রাখতে হবে আপনার ব্রা অবশ্যই আপনার সাথে সাবলীল ভাবে চলতে পারে – অর্থাৎ চলার সময় আপনার ব্রা লেইস যেন কাঁধ থেকে খসে না পড়ে অথবা বন্ধনি অতিরিক্ত টাইট কিংবা অতিরিক্ত লুজ না হয়। যখন ব্রা সাইজ নেবার জন্য মাপতে যাবেন – অবশ্যই খেয়াল রাখবেন আপনার পুরাতন ব্রা পরনে থাকতে হবে এবং সে অবস্থায় স্তনের ঠিক নিচে মাপ নিচ্ছেন।

২) ব্রেষ্ট লিপ্ট সার্জারী তথা স্তন উন্নতকরন অস্ত্রোপ্রচারের মাধমে ঝুলে যাওয়া স্তনকে উন্নত করা যায়। ব্রেষ্ট লিপ্ট সার্জারীর জন্য লোকাল এনেস্থেসিয়া করে অস্ত্রপ্রচার করা হয়ে থাকে সাধারনত। এ পদ্ধতিতে অতিরিক্ত ত্বক ফেলে দেয়া হয় এবং অনেকের ক্ষেত্রে নিপল/স্তন বোঁটা এবং areola এর স্থান পরিবর্তন করা হয়। আপনি যদি সন্তানকে স্তনদান করছেন অথবা গর্ভধারন করেছেন, সেই অবস্থায় অস্ত্রপ্রচার করা উচিৎ হবেনা।
৩) নিয়মিত সঠিক ব্যয়াম করলে আপনার পিকটোরিয়াল পেশী সুগঠিত থাকবে, যা আপনার স্তন সুঢৌল থাকার ঐচ্ছ্যিক সমর্থন জোগাবে। ফলমুল এবং তাজা সব্জির সমন্বয়ে স্বাস্থ্য সম্মত খাবার, কম চর্বিযুক্ত খাবার এবং আঁইশ যুক্ত খাবার আপনার স্বাস্থ্য ঠিক রাখবে যা স্তনের সুন্দর গঠনে ভুমিকা রাখবে। পক্ষান্তরে শরীরের ওজন বৃদ্ধিতে চামড়ার স্থিতিস্থাপকতা(টান টান ভাব) কমে যায় – যা স্তনের ঢিলে ভাব প্রকট করে। 

৪) আপনি যদি ধুমপায়ী (প্রত্যক্ষ/পরোক্ষ) হন তাহলে তা আজই বর্জন করুন। কারন তামাকের নিকোটিন সরাসরি বার্ধক্যকে প্রভাবিত করে এবং চামড়ার স্থিতিস্থাপকতা নষ্ট করে যা শরীরের অন্য অংশের মত স্তনের চামড়াকেও ঢিলে করে দেয় – ফলশ্রুতি, স্তনের ঝুলে পড়ে ।
  (আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপনের উপর ক্লিক করে জিনিস কিনুন, তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।)