৩০ বছর বয়সে মেয়েদের মনে জাগে কোন ইচ্ছে গুলো, যা কাউকে বলতে পারে না ?.
৩০ বছর বয়সে মেয়েদের মনে জাগে কোন ইচ্ছে গুলো, যা কাউকে বলতে পারে না ?.
এই দুনিয়ায় মানুষকে দুটি রুপ দিয়ে পৃথিবীতে পাঠিয়েছে। একটি হল পুরুষ আরেকটি হল মহিলা। সৃষ্টিকর্তার তৈরি করা দুটি চেহারা সবার থেকে সুন্দর হয়ে থাকে।
কিন্তু মহিলাদের সুন্দরতায় সব থেকে বেশি মহত্ব দেওয়া হয়ে থাকে। কিন্তু মেয়েদের মন কে বোঝা দুনিয়ার সব থেকে কঠিন কাজ। কারন তারা রেগে থাকলেও মনের দিক থেকে সব সময় কমল হয়ে থাকে। আর ১৮ থেকে ২০ বছরের মেয়েরা একটি লাজুক হয়ে থাকে।
একটি সমীক্ষায় জানা গেছে ২০ বছর একটি মেয়ের সব থেকে গুরুত্ব পূর্ণ বয়স। কিন্তু একটি মেয়ের ২০ থেকে ৩০ বছর বয়স বেশী গুরুত্বপূর্ণ। কারন ২০ বছরের তারা সব কিছু ভালো ভাবে বুঝতে পারেনা কিন্তু ২০ পর বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে তারা অনেক কিছু বুঝতে থাকে ৩০ বছরে তা পূর্ণ হয়ে থাকে।
এই বয়সে সবার খেয়াল রাখতে তারা ভালো পারে। আর এটা জেনে নিন মেয়েদের ৩০ বছর বয়স একটি গুরুত্ব পূর্ণ বয়স। আর ৩০ বছর বয়সের এই সব তথ্য গুলি আপনাকে চমকে দিতে পারে। কিন্তু এটাই সত্যি ।
আর এর পেছনে অনেক অবাক করা কারন আছে আজ আমরা আপনাদের সেই সব কারন গুলি বলব। আসলে ৩০ বছর বয়সে মেয়েদের মধ্যে তাদের ছোটো বেলা ফুটে উঠে।
আর তার আগের সময় মেয়েদেরা বেশীর ভাগ সিদ্ধান্ত ভেবে ভালো ভাবে নিতে পারেনা। কিন্তু এই ৩০ বছর পর তারা সব কিছু ভেবে চিন্তে সিদ্ধান্ত নিতে পারে। আর এই বয়সে তারা সব কিছু সামলে নিতে পারে কোন জিনিসের তাদের আর অসুবিধা হয় না। এই বয়সে মেয়েদের আত্মবিশ্বাস সব থেকে বেশী বেড়ে যায়।
আর এই বয়সে তারা অনেক ছোটো ছোটো জিনিস নিয়ে ঝগড়া করে ছেড়ে দিয়ে থাকে যেগুলি তারা আগে করত। আর এই বয়স তারা তাদের ভুল গুলো বুঝে সেগুলিকে ঠিক করার কথা ভাবে।
আসলে ৩০ নীচে তারা নিজের সব ভুল লুকিয়ে থাকে এড়িয়ে চলে। কিন্তু ৩০ বছর বয়স তাদের সব কিছু বদলে যায়। আর এই বয়সে তাদের পোশাক অনেক পরিবর্তন আসে তারা সব কিছু একদম সঠিক ভাবে বুঝতে থাকে।
যে বিষয় গুলো মেনে চললে নারীদের বয়স দশ বছর কম দেখাবে দীর্ঘ দিন তারুণ্য ধরে রাখতে কে না চায়। কিন্তু কিছু ভুল অভ্যাসের কারণে আমাদের দেখতে আসল বয়সের থেকেও অনেক বেশি বয়স্ক মনে হয়। তবে খুব সাধারণ কিছু বিষয় মেনে চললে আসল বয়সের চেয়ে দশ বছর কম দেখাবে নারীদের। চলুন জেনে নেয়া যাক সেই বিষয় গুলো-
১. ঘুমানোর সময় উপুড় হয়ে না শুয়ে সোজা থাকুন। উপুড় হয়ে ঘুমালে ত্বক ঝুলে যায়, রক্ত চলাচল বাধা পায়।
২. সকালের মিষ্টি রোদ থেকে যেমন আমরা প্রয়োজনীয় ভিটামিন ডি পাই। তেমনি প্রখর রোদে সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মি চোখের জন্য ক্ষতিকর। আমাদের চোখের চারপাশের ত্বক বেশি কোমল হয়। ফলে ক্ষতিটাও দ্রুত হয়, বয়সের ছাপ পড়ে, ডার্ক সার্কেল দেখা দেয়। এজন্য রোদে অবশ্যই সানগ্লাস ব্যবহার করুন।
৩. চিপস বা চিকেন ফ্রাই খেতে যতই পছন্দ করেন, স্বাস্থ্য আর সৌন্দর্যের কথা মাথায় রাখুন। প্রচুর ফল-সবজি, মাছ আর লাল-চাল, আটার তৈরি খাবার খান।
৪. দীর্ঘ সময় এসিতে থাকার ফলেও আমাদের ত্বক শুষ্ক হয়ে যায়। সব থেকে ভালো হয় এসিতে কম থাকলে। আর যদি থাকতেই হয়, তবে ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করুন নিয়মিত।
৫. সারাদিন যারা স্মার্টফোনে থাকেন, তখন হাতটা কোনো টেবিলে রাখুন। অথবা কথা বলার সময় ফোনটি হাত দিয়ে কানে ধরে রাখুন। নয়তো ত্বকে ভাঁজ পড়ে, ডাবল চিন হয়, চেহারা বুড়িয়ে যায়।
0 Post a Comment:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন