মঙ্গলবার, ২১ ডিসেম্বর, ২০২১

কখন সহবাস করলে মেয়েদের বাচ্চা হয় না?


কখন সহবাস করলে মেয়েদের বাচ্চা হয় না? 

চিকিৎসা বিজ্ঞান বলে পিরিয়ডের বা মাসিকের ৭ দিন পর্যন্ত গর্ভধারনের কোন সম্ভাবনা থাকেনা। পিরিয়ডের ৮ দিন থেকে ১৭ দিনের মধ্যে হল গর্ভধারনের মোক্ষম সময়। আবার ১৮ দিন থেকে পিরিয়ড হওয়া পর্যন্ত গর্ভধারণ করা সম্ভব নয়।

৮ দিন থেকে ১৭ দিনের মধ্যে সহবাসে কোন সাবধানতা অবলম্বন না করলেই গর্ভধারন অনিবার্য। অর্থাৎ পিরিয়ডের আগের ও পরের ৭ দিন নিরাপদ। এই সময়ে গর্ভধারণ হয় না। মাঝামাঝি দিনগুলিতে গ’র্ভধারণের সম্ভবনা অনেক বেশী।

সবাই নিজের মতই পরিবার পরিকল্পনা করতে চায়। তারা যখন নিজেদের জীবনে একটি নতুন প্রান আনতে চান তখনই আনা উচিৎ। পরিকল্পনা মাফিক কিছু না হলে তখন পুরো ব্যপারটা ঘেঁটে যায়। নতুন অথিতির আসার আনন্দের জায়গায় এসে উপস্থিত হয় হতাশা।

যে কোন ধরনের জন্মনিরোধক পদ্ধতিই শরীরের জন্য ক্ষতিকারক। তাই এইগুলি জানা থাকলে আপনাদের সুবিধা হবে। জানবেন কখন আপনার গর্ভবতী হয়ার ঝুঁকি বেশি আছে। আর জানার পর আপনি ক্ষতিকারক জন্মনিয়ন্ত্রন পদ্ধতি অবলম্বন না করে প্রাকৃতিক উপায়ে জন্ম নিয়ন্ত্রন করবেন।

আরো কিছু লক্ষন আছে যা আপনার জানা থাকলে আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন আপনার গর্ভবতী হওয়ার সম্ভাবনা কতটা। শরীরের তাপমাত্রা, স্রাবের ঘনত্ব, স্রাবের প্রকৃতির ওপর নজর রাখলেই আপনি বুঝতে পারবেন কখন আপনার গর্ভধারনের সময়। সেই বুঝে আপনি সহবাস করুন, কোন জন্মনিরোধক ছাড়াই।

আপনি যদি এই নিয়ম গুলি অনুসরন করে সহবাস করেন তাহলে আপনার অনৈচ্ছিক গর্ভধারন ৯০ শতাংশ কার্যকর হবেনা। আপনার পিরিয়ডের আগের বা পরের দিন গুনে হিসেব করার থেকে আরো সহজ পদ্ধতি হল আপনার নিজের শরীর পর্যবেক্ষন করা।

দেখুন আপনার শরীরের তাপমাত্রা অন্যান্য সময়ের থেকে বেশি আছে কিনা অথবা আপনার সাদা স্রাব হচ্ছে কিনা, সেই স্রাবের ঘনত্ব কেমন। যদি দেখেন ঘন স্রাব হচ্ছে বা শরীরের তাপমাত্রা নিজে থেকেই বৃদ্ধি পাচ্ছে তাহলে বুঝবেন আপনার গর্ভবতী হওয়ার সময় এটি।

যদি আপনি তখন গর্ভবতী না হতে চান তাহলে বিরত থাকুন সহবাস থেকে। এইভাবে যদি আপনি আপনার শারীরিক লক্ষণগুলি ৪-৬ মাসিক চক্র ধরে খেয়াল করেন, তাহলে আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন কোন সময় সহবাস করলে আপনার গর্ভবতী হওয়ার ঝুঁকি সবচেয়ে বেশি এবং কোন সময় ঝুঁকি কম।

আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপনের উপর ক্লিক করে জিনিস কিনুন, তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।

কোন ৫ রাশির মেয়েরা স্ত্রী হিসাবে সবচেয়ে সেরা ?.


কোন ৫ রাশির মেয়েরা স্ত্রী হিসাবে সবচেয়ে সেরা ?.
রাশিচক্রের ব্যাপারে কমবেশি সকলেই জানেন। একই সাথে চেনেন নিজের রাশিটিকেও। কেউ কন্যা রাশির জাতক তো কেউ আবার কর্কট রাশির জাতিকা। কেউ জন্মেছেন মকর রাশিতে তো আবার কেউ জন্মেছেন মেষে।
রাশি যেটাই হোক, সকল রাশির জাতক জাতিকাদের আছে ভিন্ন ভিন্ন চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য। কারো রাগ বেশি তো আবার কারো মাথা খুব ঠাণ্ডা। কারো মন ফুলের মত কোমল হলে কারো আবার পাথরের মত কঠিন।

রাশিগত কারণে চারিত্রিক পার্থক্য থাকার ফলেই সকলের সাথে সকলের সস্পর্ক স্থা’য়ী বা সুন্দর হয় না। কার সাথে ব্যবসা ভালো জমবে, কে হবে ভালো বন্ধু, আর কেই-ই বা হবে দারুণ মনের মানুষ- সবকিছুই আগাম পূর্বাভাস পাওয়া যায় রাশিফলের বিচারে।
চলুন, আজ দেখে নিই রাশিফলের বিচারে কোন রাশির জাতিকারা হয়ে থাকেন দারুণ স্ত্রী। এমন কাউকে বিয়ে করলে নিঃসন্দেহে বদলে যাবে আপনার জীবন। না, আমরা নই। জ্যোতিষীরা বলেছেন একথা।

বৃষ :- এই রাশির নারীরা দারুণ আত্মবিশ্বাসী ও একরোখা। একই সাথে ভালোবাসার পুরুষকে বারবার পরীক্ষা করতেও তারা ভালোবাসেন। এদের সাথে সংসার করা খুবই কঠিন, কেননা তারা সর্বদা ভালোবাসা ও সময় দাবী করে। কিন্তু কোন পুরুষ যদি ধৈর্য নিয়ে সঙ্গে থেকে যান ও বৃষ নারীর ভালোবাসার পরীক্ষায় পাশ করতে পারেন, তাহলে জীবন হয়ে উঠবে স্বর্গ।
  গভীর ভালোবাসা কখনোই প্রতারণা করেন না, পরকীয়া তাঁদের কাছে ঘৃণিত। অন্যদিকে প্রতারিত হলে নেন কঠোর প্রতিশোধ। স্বামী-সংসার নিয়েই তাঁদের জীবন আবর্তিত, ভালোবাসেন আদর্শ সংসার গড়ে তুলতে। বৃষ নারীরা চমৎকার রাঁধতে জানেন এবং মিষ্টি রুচিবোধের জন্য অনন্যা। প্রেমের ক্ষেত্রে তারা অত্যন্ত রোমান্টিক। সন্তান পালন সহ সব দিকেই পটু অসম্ভব বুদ্ধিমতী এই জাতিকারা।

কর্কট :-
 এই রাশির জাতিকারা হয়ে থাকেন শান্তিপ্রিয়। সংসার ও জীবনে সবকিছু টিপটপ রাখতে তারা খুব ভালোবাসেন। তারা ঠাণ্ডা মাথার, বড় বিপদেও উতলা হয়ে পড়েন না বা সঙ্গীকে ছেড়ে যান না। 
  সঙ্গীর দেখাশোনা করা, অনেক বড় অন্যায়কেও ক্ষমা করতে পারা কর্কট স্ত্রীদের অন্যতম বৈশিষ্ট্য। তাই একদম নিশ্চিত, মজবুত দাম্পত্য চাইলে কর্কট কন্যারা হচ্ছে সেরা। কর্কট নারী স্ত্রী হিসেবে সহজ ও সাবলীল।

কন্যা : -
দেখে মনে না হলেও কন্যা রাশির জাতিকারা দারুণ স্ত্রী হয়ে থাকেন। সুখে-দুঃখে সবসময়ে তারা সঙ্গীর পাশে থাকেন। সঙ্গীর সাথে সমানে সমানে সংসারের সব দায়িত্ব পালন করে থাকেন।
একদিকে তারা যেমন দায়িত্বশীল ও নরম মনের মা, অন্যদিকে আনন্দপ্রিয় স্ত্রী। বিপদের সময়ে সঙ্গীর পাশে থাকা তাঁদের বড় বৈশিষ্ট্য এবং এরা কখনো সঙ্গীকে আঘাত করে কথা বলেন না। সকলের সামনে সঙ্গীর সম্মান বৃদ্ধি করাতেই তাঁদের আনন্দ।

তুলা :-
 এই রাশির জাতিকারা আমুদে ও সামাজিক। ঘর ও বাহির দুটোই সামাল দিতে তাঁদের জুড়ি নেই। তারা মিষ্টভাষী, ফলে স্বামীর যোগ্য সঙ্গিনী হয়ে থাকেন। তারা জানেন কীভাবে সমস্যার সময়ে মাথা ঠাণ্ডা রেখে সমাধানের চেষ্টা করতে হয়। সঙ্গীর বাজে ব্যবহারেও তারা ধৈর্যহারা হন না।
  অনেক বড় অপরাধও ক্ষমা করে দিতে পারেন। তুলা জাতিকাদের কাছে অর্থের চাইতে ভালোবাসা বড়। সঙ্গীর কাছ থেকে তারা পর্যাপ্ত সম্মান ও ভালোবাসা আশা করেন তারা আর সেটা পেলেই সন্তুষ্ট তুলা জাতিকারা। সন্তানদেরও একই মূল্যবোধ দিয়ে বড় করে তোলেন।

বৃশ্চিক : -
একটু মুখচোরা বা পিছিয়ে পড়া পুরুষের জন্য বৃশ্চিক নারীরা দারুণ স্ত্রী প্রমাণিত হয়ে থাকেন। এরা স্বনির্ভর ও আত্মবিশ্বাসী। কোন কিছুর জন্যেই কারো ওপরে নির্ভর করা পছন্দ করেন না। ফলে স্বামীর ওপরে কোন দিক দিয়ে তারা বোঝা নন। 
  তারা আবেগী ও সৌন্দর্যপ্রিয়, কিন্তু জানেন পৃথিবীকে কীভাবে সামাল দিতে হয়। সংসারের রণভূমিতে সঠিক কৌশলের অভাব তাঁদের কখনো হয় না। সন্তানদের সঠিক পরিবেশে বড় করতে তারা সিদ্ধহস্ত।

আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপনের উপর ক্লিক করে জিনিস কিনুন, তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।

রবিবার, ১৯ ডিসেম্বর, ২০২১

মিলনে সুখ পেতে সকাল বেলা কোন ৬টি কাজ অবশ্যই করবেন ?.


মিলনে সুখ পেতে সকাল বেলা কোন ৬টি কাজ অবশ্যই করবেন ?.

 মা-বাবার পরই যে মানুষটির সাথে আমরা সবচাইতে বেশী ঘনিষ্ঠ থাকি, তিনি হচ্ছেন জীবন সঙ্গী। জীবন সঙ্গীর সাথে প্রেমের আনন্দ ও শান্তি ধরে রাখা যতটা সহজ, দাম্পত্যে ততটাই কঠিন । নিজের দাম্পত্য সম্পর্কে সুখী হতে চান। জেনে নিন এমন ৬টি কাজের কথা যেগুলো প্রতিদিন সকালে করতে পারলেই সুখী থাকবেন সারা জীবন।

  ১) জেগে ওঠার ব্যাপারটি সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ –হ্যাঁ, সকালে সবারই খুব তাড়াহুড়া থাকে এবং ঘুম থেকে উঠতে গিয়ে অনেকেই হিমশিম খান। বলাই বাহুল্য যে মেজাজও খিঁচরে যায়। তবে সকালে নিজের স্বামী বা স্ত্রীকে কখনোই ধমক দিয়ে বা রাগ করে ঘুম ভাঙাবেন না।

২) সকালে যৌন মিলন – সম্পর্ক বিষয়ে অভিজ্ঞ যে কোন গবেষকরাই বলেন যে সকালে যৌন মিলন দাম্পত্যকে অনেক বেশী মধুর করে তোলে। যেসব দম্পতিরা সকালে যৌন মিলন করেন, তাঁদের পরস্পরের প্রতি মমতা বেশী হতে দেখা যায়। রোজ না হোক, ব্যস্ত জীবনের ফাঁকে সপ্তাহে ২/৩ বার সকালে ভালবাসুন প্রিয় মানুষটিকে। দেখবেন সারাদিন জুড়েই দারুণ রোম্যান্টিক থাকবে সম্পর্ক। 

 ৩) এক সাথে স্বাস্থ্য সচেতনতা –খুবই ভালো হয় যদি দুজনে মিলেনের সকালে মর্নিং ওয়াক করতে পারেন। সংসারের যন্ত্রণা থেকে মুক্তি পেতে দূরে সকালে কিছুটা সময় পাশাপাশি হাঁটলেন দুজন। এতে স্বাস্থ্য রক্ষা তো হলোই, সাথে নিজেরা একটু নিরিবিলি কথা বলার ও সময় কাটানোর সুযোগ পেলেন। দেখবেন এতে অনেক মনের কথাই জানা হবে পরস্পরের।

৪) নাস্তা হওয়া চাই অবশ্যই একত্রে –যতই ব্যস্ততা থাকুক না কেন, ১০ মিনিট সময় বের করে একত্রে নাস্তা করুন সকালে। একজন নাস্তা করবেন, আরেকজন ঘুমিয়ে থাকবেন এমনটা যেন না হয়। সন্তানদের সাথে নিয়েই বসুন দুজনে। 

 ৫) অপ্রীতিকর সবকিছু বাদ – সকাল বেলায় সংসারের ঝামেলা নিয়ে আলোচনা করবেন না, গত রাতের ঝগড়াও সকালে টেনে আনবেন না। দোষারোপ করা, রাগারাগি করা ইত্যাদি সব সকালে ভুলে যান।

৬) বিদায়ের আগে মিষ্টি ভালোবাসা – সকালের পর বেশিরভাগ দম্পতিই অনেকটা সময়ের জন্য আলাদা হয়ে যাচ্ছেন। তাই বিদায়টা নিন সুন্দর করে। একটু চুমু, একটু আলিঙ্গন, একটু আদর ইত্যাদি ছোট ব্যাপার গুলো বাকি দিন ঘরে ফিরে আসার তাগিদ ধরে রাখবে পরস্পরের মাঝে।

(আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপনের উপর ক্লিক করে জিনিস কিনুন, তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।)

কোন বয়সে কতক্ষণ ঘুম দরকার তা জেনে নিন ?.


কোন বয়সে কতক্ষণ ঘুম দরকার তা জেনে নিন ?
  ঘুম একজন মানুষের ঠিক কতক্ষণ দরকার, এর নির্দিষ্ট কোনো উত্তর নেই। কারণ মানুষ ভেদে ঘুমের প্রয়োজন বেশি কিংবা কম হতে পারে। তবে একজন প্রাপ্ত বয়স্ক মানুষের ক্ষেত্রে যেটা বলা হয়, প্রতি রাতে সাত-নয় ঘণ্টা ঘুমই যথেষ্ট। বয়সভেদে এটিও কম-বেশি হতে পারে।

  আমেরিকার রোগনিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধ কেন্দ্র (সিডিসি) প্রতিবেদনে জানিয়েছে, প্রাপ্তবয়স্ক কোনো ব্যক্তির জন্য প্রতি রাতে অন্তত সাত ঘণ্টা ঘুম প্রয়োজন। তবে প্রতি তিনজনের মধ্যে একজন এমনটা করে থাকেন। ঘুমের ঘাটতি হলে নানা ধরনের দীর্ঘমেয়াদী স্বাস্থ্য সমস্যা হতে পারে।

  ঘুমের অভাব হলে হৃদরোগ, রক্তনালীর সমস্যা, ডায়াবেটিস, স্থুলতা ও স্মৃতি নষ্ট হওয়ার ঝুঁকি বৃদ্ধি পায়। একদিন ঘুমের ঘাটতি হলেই অসুস্থতার আশঙ্কা থাকে। পর্যাপ্ত ঘুম না হলে মেজাজ খিটখিটে হয়ে যেতে পারে। সেইসঙ্গে বাইপোলার ডিসঅর্ডারের ঝুঁকি বেশি থাকে।

  শিশু যদি বেশি ঘুমায় তবে দুশ্চিন্তা করবেন না। বিশেষজ্ঞদের মতে, শিশুর জন্য বেশি ঘুমই দরকারি। প্রথম এক বছরে শিশু দৈনিক ১৭ থেকে ২০ ঘণ্টা ঘুমায়। ৪-১২ মাস বয়সী শিশুর দৈনিক ১২-১৬ ঘণ্টা ঘুম প্রয়োজন।এক-তিন বছর বয়সী শিশুর প্রয়োজন ১১-১৪ ঘণ্টা ঘুম। শিশুর বয়স যদি তিন-পাঁচ বছর হয় তবে তার দৈনিক অন্তত ১০-১৩ ঘণ্টা এবং ছয় -১২ বছর বয়সী শিশুর ৯-১২ ঘণ্টা ঘুমানো জরুরি।

  কিশোর-কিশোরীদের ক্ষেত্রে প্রতি রাতে অন্তত আট ঘণ্টা ঘুম অবশ্যই প্রয়োজন। বয়ঃসন্ধির সময়টাতে অনেকে দেরিতে ঘুমানোর অভ্যাস করে থাকে। আবার সকালে যেহেতু বিদ্যালয়ে যেতে হয় তাই ঘুম পূর্ণ হওয়ার সময় পায় না। এর ফলে তারা ঘুমের ঘাটতিতে থাকে। যে কারণে তাদের শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর পড়ে নেতিবাচক প্রভাব।

  টিনএজদের মধ্যে অনেকের রাত জাগার প্রবণতা থাকার করণে চোখের নিচে কালি বা ফোলাভাব দেখা যায়। ঘুম ভালো না হওয়াতে খাবারের প্রতিও তাদের অরুচি চলে আসে। যে কারণে বিঘ্ন ঘটে হজম প্রক্রিয়ায়ও। এর সামগ্রিক প্রভাব পড়ে তাদের স্বাস্থ্যে। ফলে তারা কম বয়সেই ভুগতে থাকে নানা ধরনের অসুখে।

  বিশেষজ্ঞদের মতে, রাতে দেরিতে ঘুমানো বা পর্যাপ্ত ঘুমের অভাব কোনো ভালো অভ্যাস নয়। কারণ এর অসংখ্য ক্ষতিকর প্রভাব পড়ে মানুষের শরীরে। তাই তাড়াতাড়ি ঘুমাতে যাওয়া এবং পর্যাপ্ত ঘুমই সবচেয়ে ভালো অভ্যাস। প্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষেত্রে তাই প্রতি রাতে অন্তত সাত-আট ঘণ্টা ঘুমানোর অভ্যাস করার পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা।

  (আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপনের উপর ক্লিক করে জিনিস কিনুন, তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।)

বুধবার, ১৫ ডিসেম্বর, ২০২১

শারীরিক সম্পর্ক সবচেয়ে বেশি উপভোগ করা যায় কোন বয়সে?.


শারীরিক সম্পর্ক সবচেয়ে বেশি উপভোগ করা যায় কোন বয়সে?.

  শারীরিক সম্পর্ক কতটা উপভোগ করবেন, তা নির্ভর করে কীসের উপর? কোন সঙ্গীর সঙ্গে যৌনসম্পর্কে লিপ্ত হচ্ছেন, তার উপর, না কি শরীর কতটা সুস্থ আছে, তার উপর? শারীরিক সম্পর্কের আগে কেমন খাবার খেয়েছেন, তার উপর?

 না কি একেবারে আলাদা কিছু। হালের গবেষণা বলছে, এর কোনোটি নয়। শারীরিক সম্পর্ক কতটা উপভোগ করবেন, তা নির্ভর করে কোন বয়সে সম্পর্ক গুলি হচ্ছে, তার উপর। কারণ এটি পুরোপুরি বিভিন্ন হরমোনের মাত্রার উপর নির্ভরশীল।

 এটা শুনে মনে হতে পারে, নির্ঘাৎ যৌবনের গোড়ায়, অর্থাৎ ২০ বছরের আশপাশে যৌনসম্পর্ক সবচেয়ে বেশি উপভোগ করা যায়। কিন্তু গবেষণা বলছে, বিষয়টি একেবারেই তা নয়।

 তবে কি ত্রিশের ঘরে? তা হলে কোন বয়সে? সেই প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার আগে, বলে রাখা যাক, কেন ২০ বা ৩০-এর ঘরে যৌনতা সবচেয়ে বেশি মাত্রায় উপভোগ করা যায় না।

 মনোবিদরা বলছেন, ২০-এর ঘরে যৌনসম্পর্ক নিয়ে মারাত্মক উত্তেজনা থাকে। কিন্তু তার চেয়েও বেশি করে থাকে নিজের শরীর নিয়ে আত্মবিশ্বাসের অভাব। ফলে যৌনসম্পর্ক উপভোগ করার পাশাপাশি মনের মধ্যে চলতে থাকে নিজের শরীর নিয়ে সংশয়।

 ৩০-এর ঘরে পৌঁছে সেই সংশয় কিছুটা কমতে থাকে বটে, কিন্তু ভাবনার পুরোটাই থাকে অর্গাজম-কেন্দ্রিক। বয়স আরও বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে এই ভাবনাতেই বদল আসে।

 তা হলে কোন বয়সে যৌনসম্পর্ক সবচেয়ে বেশি মাত্রায় উপভোগ করেন মানুষ? গবেষণা বলছে, ৫০-এর পরে। শুনে হয়তো আপনার অবাক লাগছে। মনোবিদরা এর পরে যা বলেছেন, তা আরও অবাক করার মতো।

 তাদের মতে, নারীরা যে বয়সে পৌঁছে যৌনসম্পর্ক সবচেয়ে বেশি উপভোগ করেন, সেটি হল ৬৪। পুরুষদের ক্ষেত্রে এই বয়সটি ৬২। মনোবিদদের দাবি, এই বয়সে পৌঁছে নিজের শরীর নিয়ে সমস্ত সংশয় কেটে যায়। এবং যৌনসম্পর্কে তাড়াহুড়োর বদলে মানুষ ধীর গতির যৌনসম্পর্কের প্রতি আগ্রহী হয়ে পড়েন। তাতে ছোট ছোট অনুভূতিগুলি আরও বেশি মাত্রায় মন ছুঁয়ে যায়। 

(আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপনের উপর ক্লিক করে জিনিস কিনুন, তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।)

বিছানায় ঝড় তুলতে চাইলে সপ্তাহে তিনদিন এই পাঁচটি খাবার খান ?.


বিছানায় ঝড় তুলতে চাইলে সপ্তাহে তিনদিন এই পাঁচটি খাবার খান ?.

 শরীরে পুষ্টির চাহিদা পূরনের জন্য আমাদের বিভিন্ন রকম খাবার খেতে হয়। পুষ্টি আমাদের সকলের শরীরেই দরকার। সারাদিন কাজ করার জন্য, পড়াশোনা করার জন্য, যে কোন কাজে পুষ্টি দরকার।

  এমনকি সেক্সের জন্যও শরীরে এনার্জি দরকার হয়। এমন কিছু খাবার আছে যা শরীরের সেক্স বাড়াতে সক্ষম। সেক্স ঠিক রাখতে শরীরের এন্ড্রোক্রাইন সিস্টেম ঠিক রাখা দরকার।

  আর শরীরে পর্যাপ্ত পরিমানে ভিটামিন এবং মিনারেলস থাকলে সেক্সের ঘাটতি হয়না। এন্ড্রোক্রাইন সিস্টেম শরীরের ইস্ট্রোজেন এবং টেস্টোস্টেরনের মাত্রা বজায় রাখে।

এমনই কিছু খাদ্য আপনার যৌন ইচ্ছা নিয়ন্ত্রন করে। আপনার পারফরমেন্স নিয়ন্ত্রন করে। তাহলে জেনে নিন খাদ্য গুলি কি কি.

১। দুধ -

 দুধ একটি এমন পানীয় যাতে সমস্ত রকম পুষ্টিগুণ রয়েছে, সমস্ত প্রানীজ ফ্যাট আছে। অনেকে ফ্যাট জাতীয় খাবার খেতে পছন্দ করেনা। কিন্তু দুধে আছে এমন ফ্যাট যা শরীরে মেদ না বাড়িয়ে সমস্ত পুষ্টির ঘাটতি পূরন করে। আপনি যদি শরীরের সেক্স হরমোন বাড়াতে চান তাহলে রোজ আপনার খাদ্য তালিকায় রাখুন দুধ।

২। ঝিনুক -

 আপনি যদি আপনার যৌন জীবন ভালোভাবে উপভোগ করতে চান তাহলে এবার থেকে রোজ খাওয়া শুরু করুন ঝিনুক। ঝিনুকে থাকে প্রচুর পরিমানে জিঙ্ক। জিঙ্ক শুক্রাণু বাড়াতে সাহায্য করে। তার সঙ্গে যৌন ইচ্ছা বৃদ্ধি করে। ঝিনুক কাঁচা খান অথবা রান্না করে খান, আপনি যৌন জীবনে উপকার পাবেনই।

৩। ডিম -

 ডিম সিদ্ধ হোক বা ভাজা যেভাবেই খান তাতে পুষ্টি পাবেন। ডিমে আছে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন বি, ভিটামিন বি ৬। যা শরীরের হরমোনের তারতম্য বজায় রাখে, মানসিক চাপ কমায়। আপনি নিজের স্বাস্থ্যের উন্নতি চাইলে রোজ সকালে খান একটি করে ডিম। আপনার শরীর শক্তিশালী হবে এবং যৌন ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে।

৪। বাদাম -

চীনা বাদাম, কাজু বাদাম, পেস্তা ইত্যাদি খাবারে আছে প্রচুর পরিমানে মনোস্যাচুরেটেড ফ্যাট। এগুলি শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় কোলেস্টেরল তৈরী করে। সেক্স হরমোন কাজ করার জন্য কোলেস্টেরল খুব দরকার। তাই প্রতিদিন চেষ্টা করুন অল্প বাদাম খাওয়া। এতে আপনার যৌন স্বাস্থ্য ভালো থাকবে।

৫। পালং শাক -

 পালং শাকে আছে ম্যাগনেসিয়াম। ম্যাগনেসিয়াম শরীরের রক্ত চলাচল সঠিক ভাবে করতে সাহায্য করে। গবেষকরা বলেন শরীরে ঠিকমত রক্ত চলাচল করলে যৌন উদ্দীপনাও বাড়ে। পালং শাকের সঙ্গে আরো কিছু সবজি খেতে পারেন। এর ফলে আপনার স্বাস্থ্য উন্নতি হয়, সাথে যৌন স্বাস্থ্যও উন্নত হয়।

(আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপনের উপর ক্লিক করে জিনিস কিনুন, তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।)

৭টি গোপন কি কাজ যা মেয়েরা একা থাকলেই করে ?.


৭টি গোপন কি কাজ যা মেয়েরা একা থাকলেই করে ?.

  জেনে নিন সেই কাজ গুলো যেগুলো মেয়েরা কখনোই শি’কার করে না। 

১) গোপনাঙ্গে পরিবর্তন আনার পর অনুশোচনা আশা:- অনেক সময় মেয়েরা উত্তেজিত হয়ে গিয়ে তাদের গোপনাঙ্গ সেভ করে ফেলে। কিন্তু এতে অনেকটাই ক্ষতি হতে পারে । প্রথমে হয়তো ক্ষণিকের জন্য মসৃণতা পাওয়া যেতে পারে কিন্তু তারপরেই ভয়ঙ্করভাবে চুলকানি শুরু হয়ে যায় । কিন্তু তারাই অভিজ্ঞতার শিকার হওয়ার পরেও বয়ফ্রেন্ডের সাথে কোন সম্পর্কে লিপ্ত হওয়ার আগে ঠিক এই কাজটাই পুনরায় করে। 

২) অনেক মেয়েদেরই বিশ্বাস ব্রা সহজে নোংরা হয় না:- অত্যন্ত অলস প্রকৃতির মেয়েরাই তাদের ব্যবহৃত ইনার বা ব্রা অনেক দিনই না কেচেও দিনের পর দিন ব্যবহার করা যায় । তাই পরিমাণে অনেক ব্রা থাকলেও আমরা একটি ব্রা দিনের পর দিন না ধুয়েই পড়ে থাকে। 

 ৩) স্টালকার সিনড্রোম:- আসলে নারী চরিত্রের একটি প্রধান বৈশিষ্ট্য হলো তারা অতীত থেকে বেরিয়ে আসতে পারে না। কারণ তারা আবেগ প্রবন হয় বেশি।

৪) মেয়েদের পোশাক পরিধানের উপর ওয়াক্সিং করা নির্ভর করে- বরাবরই মেয়েদের অপছন্দের জিনিস হল ওয়াক্সিং এবং সেভিং । তারা যদি খোলামেলা পোশাক না পরে তাহলে আর ওয়াক্সিং করে না। কারণ ওয়াক্সিং ব্যপারটা বড়ই য’ন্ত্রণার। তাই এদের শীতকালটাই বড় প্রিয় হয় কারণ এই সময় খোলামেলা পোশাক পরতে হয় না তাই তারা ওয়াক্সিং এবং শেভিং অভয়েড করে চলে সোয়েটারের জন্য। 

৫) নাক খোটে সবাই, এবং মেয়রাও- যখন দেখে কাউকে নাক খুঁটতে তাদের সামনে তখন তাদের বরই ঘেন্না লাগে । অথচ মেয়েরাও এই কাজ করে। কিন্তু তারা সবার সামনে সেটা করে না। 

 ৬) মেয়েরাও রোজ স্নান করে না- অনেক সময় মেয়েরা মাথার চুল না ভিজিয়ে শুধুই গা ধুয়ে কাজে বেরিয়ে যায় তারপরে মাথায় খুশকি হলে শ্যাম্পু ব্যবহার করে । খুব ঠান্ডায় অনেক সময় স্নান না করে শুধুমাত্র গোপনাঙ্গ গুলো ভালো করে ধুয়ে পারফিউম লাগিয়ে বেরিয়ে যায়। হ্যা মেয়েরাও স্নান করে না। 

৭) কাপড় কাচতে অনীহা দেখা যায়- মেয়েরা এক জামা বেশ কয়েকদিন না ধুয়ে পড়ে থাকে। কাপড় কাচা অনেক ঝামেলার আর বেশিরভাগ মেয়েই এসব ঝামেলায় পড়তে চান না। তাই মাসের পর কাপড় জামা লন্ড্রিতে দিয়ে আসে।

আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপনের উপর ক্লিক করে জিনিস কিনুন, তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।

শীতে রোদ পোহালে কি কি উপকার পাওয়া যায় ?.


শীতে রোদ পোহালে কি কি উপকার পাওয়া যায় ?.

  প্রাচীনকাল থেকেই সূর্যের আলো রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য জাদুকরী একটি উপায়। সূর্যের আলো মানুষের দেহে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভিটামিন ডি তৈরি করে। সূর্যের আলো হচ্ছে ভিটামিন ডির প্রথম ও প্রধান উৎস।

  ভিটামিন ডির অভাবে বিশ্বের ৪৫ থেকে ৭৫ শতাংশ মানুষ ভুগছে। যার ফলে যে কেবল হাড় ক্ষয়, ব্যথা-বেদনা ইত্যাদি হতে পারে তা নয়, বলা হচ্ছে যে এ কারণে বাড়তে পারে হৃদ্‌রোগ, স্ট্রোক, ডায়াবেটিস, ক্যানসার এবং আরও কিছু গুরুতর রোগের ঝুঁকি। ভিটামিন ডি বিনা পয়সায় পাওয়া যায় সূর্যের আলো থেকে প্রায় ৫০ থেকে ৯০ শতাংশ । ত্বকের মাধ্যমে শোষণ হয় সেগুলো। তাই প্রতিদিন অন্তত ২০ মিনিট রোদে থাকতে পারলে শরীরের দরকারি ৪০ শতাংশ ভিটামিন ডি শোষিত হয় ত্বকে।

  শরীরে প্রতিদিন রোদ লাগানো দরকার। কেননা অতিরিক্ত অতিবেগুনি রশ্মিও খারাপ। বিজ্ঞানীরা বলছেন, শ্বেতাঙ্গদের জন্য দৈনিক অন্তত ১৫ মিনিট সূর্যের আলো মাখা উচিত, তবে শ্যামবর্ণদের জন্য আরেকটু বেশি হলেই ভালো। আমাদের দেশে বিরতি দিয়ে অন্তত ৩০ মিনিট গায়ে রোদ লাগানো দরকার।বর্তমানে বেশিরভাগ সময় আমাদের ঘরের চার দেওয়ালের মধ্যেই কাটে। ফলে সূর্যের আলো গায়ে লাগার প্রশ্নই নেই। 

 তবে জানেন,  দিনে মাত্র আধ ঘণ্টা ত্বকে সূর্যের আলো লাগাতে পারলেই মিলতে পারে নানান সমস্যা থেকে মুক্তি।শীতে রোদে দাঁড়াতে পারলে শরীরে নানান উপকার মিলতে পারে। সূর্যের আলোয় দাঁড়ানোর প্রথম উপকার হল শরীরে ভিটামিন ডি তৈরি হওয়া।

  ভিটামিন ডি আমাদের হাড়ের স্বাস্থ্য ভালো রাখে। হাড় মজবুত করে। তাই যারা বাতের ব্যথা বা আর্থ্রাইটিসের সমস্যায় ভুগছেন তাঁরা অবশ্যই সূর্যের আলোয় দাঁড়াবেন।এই ভিটামিন শরীরে এনার্জি বুস্টিং হর্মোন বাড়ায়।

  সেই হরমোন আবার বাড়ায় রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা। তাই ইমিউনিটি বাড়াতে চাইলেও অবশ্যই সূর্যের আলোয় দাঁড়াতে হবে।সূর্যের আলোয় উপস্থিত নাইট্রিক অক্সাইড হল ভেসোডায়ালেটর।

 এই উপাদান রক্ত চলাচল ভালো করতে সাহায্য করে।এই নাইট্রিক অক্সাইড ফেরাতে পারে শ্বাসপ্রশ্বাসের স্বাভাবিকতা। তাই অ্যাজমা বা অ্যালার্জি জাতীয় সমস্যা থাকলেও আপনার রোদে দাঁড়ানো উচিত।

 এমনকী সূর্যের আলোয় দাঁড়ানোর কারণে ব্লাড সুগারও কিছুটা নিয়ন্ত্রিত হয় বলে নানান গবেষণায় দেখা গিয়েছে।সূর্যের আলোয় উপস্থিত থাকে লাল রঙের ছটা। এই আলো আবার কোষের মাইটোকনড্রিয়ার উপর সুপ্রভাব বিস্তার করে। ফলে দেহের স্বাভাবিক স্বাস্থ্যের উন্নতি হয়।

  প্রকৃতিক আলো আমাদের মস্তিষ্কের নিউরোট্রান্সমিটার যেমন সোরোটোনিন, মেলাটোনিন, ডোপামিন ক্ষরণ বাড়ায়। ফলে খোস মেজাজে থাকতে চাইলেও আপনি রোদে দাঁড়ান। দুশ্চিন্তা, অবসাদ ইত্যাদি দূর হবে।নীল ছটা গায়ে লাগলে আমরা জেগে থাকি।

  এই আলো আমাদের মন ভালো থাকার কিছু হরমোন বের করতে পারে।বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গিয়েছে, বাইরে যারা সূর্যের আলোয় থাকেন তাদের ঘুম ভালো হয়। কারণ শরীরে বেরয় ঘুমে সাহায্যকারী হর্মোন। তাই অনিদ্রা কাটাতে চাইলেও বাইরে দাঁড়ান। সূর্যের আলো হাড় শক্তিশালী করে। ভিটামিন ডি এখানে একটি বড় ভূমিকা পালন করে, কারণ এটি দেহে ক্যালসিয়ামের আরও ভাল শোষণে সহায়তা করে এবং আপনার হাড়কে আগের চেয়ে শক্তিশালী করে তোলে।

  ভিটামিন ডি চোখ ভালো রাখতে সাহায্য করে। মাত্র ৩০ মিনিটের জন্য রোদে দাঁড়িয়ে থাকুন তাহলেই যথেষ্ঠ। অ্যালঝেইমার হওয়ার সম্ভাবনা কমায়। আমেরিকান মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন জার্নালে প্রকাশিত একটি সমীক্ষা অনুসারে দেখা গেছে

  যে উজ্জ্বল আলোর সংস্পর্শ অ্যালঝেইমার রোগীদের হতাশা এবং ভুলে যাওয়ার লক্ষণ কমায়।সূর্যের আলোয় যাওয়ারও নিয়ম রয়েছে। নইলে শরীর পুড়ে যাবে। এক্ষেত্রে সরাসরি সূর্যের আলোয় না দাঁড়িয়ে হাঁটতে পারেন। তাহলে রোদ কড়াভাবে গায়ে লাগবে না। তবে শীতের আদুরে রোদে অনায়াসে দাঁড়াতে পারেন। দিনে ৩০ মিনিট রোদে দাঁড়ান। তার বেশি নয়।

(আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপনের উপর ক্লিক করে জিনিস কিনুন, তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।)

বৃহস্পতিবার, ৯ ডিসেম্বর, ২০২১

যোনি কি, মেয়েদের যোনিতে কি থাকে?


যোনি কি, মেয়েদের যোনিতে কি থাকে?

  ইংরেজিতে একে বলা হয় ‘ভ্যাজিনা’ । এটি হল নারীর প্রধান যৌনাঙ্গ। জন্মের পর থেকে বয়স বৃদ্ধির সাথে সাথে নারীর যোনির আকার কিছুটা বৃদ্ধি পেতে থাকে। যোনির দু’পাশে পুরু মাংসের দেয়াল বা সমৃণ ঝিল্লি থাকে এবং যোনির ভেতরে ইংরেজি ‘জি’ অক্ষরের মত আরেকটি অংশ থাকে তাকে জি স্পট বলে। আর এই জি স্পট একটি অত্যন্ত যৌন সপর্শকাতর স্থান।

  যোনিতে পুরুষের লিঙ্গ প্রবেশের দ্বারা নারী যৌনমিলনে সক্রিয়ভাবে অংশ নেয়। পুরুষের লিঙ্গের অনবরত সঞ্চালনকালে যোনির প্রাচীরের সঙ্গে ঘর্ষণের ফলে নারীর কামোত্তেজনা চরমে ওঠে যায় এবং মিলনের সময় সুখের আনন্দে পুলকিত হয়ে নারী রাগ মোচন বা অর্গাজমের চরম সুখের পথে এগিয়ে যায়।

  যোনি পথের বাইরের আবরণ মাংসপেশি দিয়ে গঠিত। আর একটি কথা হল, যোনি পথ কিন্তু একেবারে সোজা থাকে না। এটি কিছুটা বাঁকা অবস্থায় থাকে। যোনি পথের অগ্রভাগ থাকে সরু। তবে জরায়ুর মুখের কাছে এটি বেশ চওড়া থাকে অর্থাৎ যোনি মুখ থেকে এই পথ যতই জরায়ুর কাছে অগ্রসর হয় ততই চওড়া হতে থাকে। যোনি পথ লম্বায় প্রায় ৩-৪ ইঞ্চির মত হয়। আর যোনি পথের মাত্র ১ ইঞ্চি গভীরেই রয়েছে বেশি মাত্রায় যোন সপর্শকাতরতা। যোনির উপরেই থাকে মূত্রনালীর মুখ।

  যোনি পথের ভেতরটি বেশ কোমল এবং এর গঠনে ইলাস্টিক বা স্থিতিস্থাপক রবার্টের মত টিসু থাকায় এটি অতিশয় সম্প্রসারণশীল। সমগ্র যোনি পথে লম্বা লম্বা অনেকগুলো খাঁজ বা ভাঁজ থাকে। যোনিপথে বহু খাঁজ বা ভাঁজ থাকার ফলে এটি অতিশয় সম্প্রসারণশীল হওয়ার জন্য প্রয়োজনে যোনিপথ ফাঁক হয়ে অনেকটা প্রসারিত হয়ে লম্বায় ও চওড়ায় বৃদ্ধি পেতে পারে। তাই এটিকে ইলাস্টিক ক্যানেলও বলা যেতে পারে। আর এই ইলাস্টিক ক্যানেলের ফলে সন্তান প্রসব বা যৌনমিলন বা লিঙ্গ প্রবেশ সহজতর ও আরামদায়ক হয়। 

  নারীর যোনিপথ সর্বদা এক প্রকার তরল রস দ্বারা ভেজা থাকে আর এই রসটি হচ্ছে অ্যাসিডিক। যোনি মধ্যকার এই বিশেষ রস বা এসিড বিদ্যমান থাকায় তা যোনি পথকে ছোট খাট ইনফেকশন বা জীবাণুর সংক্রমণের হাত থেকে রক্ষা করে। যোনি মধ্যে স্বাভাবিকভাবেই কিছু নিরীহ জীবাণু থাকে। এই জীবাণুর সাথে যোনি গাত্র গ্লাইকোজেনের ক্রিয়ার ফলে সেখানে ল্যাকটিক এসিডের সৃষ্টি হয়।


(আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপনের উপর ক্লিক করে জিনিস কিনুন, তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।)

ফুলশয্যার রাতে কিভাবে নতুন বউয়ের সাথে সেক্স করবেন?


ফুলশয্যার রাতে কিভাবে নতুন বউয়ের সাথে সেক্স করবেন?

  ফুলশয্যার রাতে প্রায় সব নববধুই খানিকটা ভীত থাকে, লজ্জিত থাকে। মেয়েরাও ছেলেদের মত সেক্স নিয়ে আলোচনা করে এবং তাদের কাছে প্রথম রাতের সেক্স অনেক বড় কিছু কারন । এই রাতে তারা নিজেদের সতীত্ব হারায়।

 অনেক কুমারী মেয়েই আবার মনে করে প্রথম সেক্স করতে অনেক ব্যথা লাগে তাই ফুলশয্যার রাতে তারা অনেকটাই সংকোচিত হয়ে থাকে। তাই স্বামী হিসেবে সব ছেলেদের দায়িত্ব মেয়েদের ভয় ভাঙিয়ে, লজ্জা মুছে দিয়ে আস্তে আস্তে করে তার যোনিতে যৌনাঙ্গ প্রবেশ করানো।

* নববধুর সাথে কথা বলুন। তাকে সহজ করে নিন, তাঁকে হাসাতে চেষ্টা করুন। তাঁর সব ভয়ভীতি দূর করে শুরু করুন।

* বধুকে বিছানায় নিয়ে আস্তে আস্তে তাঁর সব অলংকার খুলে দিন। পারলে দাঁত ব্যবহার করে খুলে দিন। তাঁর শরীরে আপনার স্পর্শ ছড়িয়ে দিন।

* শাড়ি পেটিকোট খুবই ধীরে খুলুন যেন আপনি সর্বপ্রথম নারী দেহ দেখছেন।

* ব্রা খুলার সময় তাঁর দুধের প্রশংসা করুন। বোটার প্রশংসা করুন।

* পেনটি খোলার সময় তাঁর যোনিতে হালকা চুমু দিন, তবে চুষবেন না। অনেক মেয়ে এটা পছন্দ নাও করতে পারে। 

* তারপর জেল ব্যবহার করে খুবই কোমল ভাবে আপনার যৌনাঙ্গ তার যোনিতে প্রবেশ করান।

* অনেক সময় মেয়েরা উত্তেজিত হয়ে গেলে জেল নাও দরকার লাগতে পারে।

* প্রথমেই আপনার যৌনাঙ্গ জোরে ঢুকানোর চেষ্টা করবেন না, আস্তে ঢুকান, জোরে ঢুকাতে হলে মেয়েরা নিজেরাই চিৎকার করা শুরু করে দেবে । 


(আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপনের উপর ক্লিক করে জিনিস কিনুন, তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।)