শনিবার, ২৩ অক্টোবর, ২০২১

ছোট ব্রেস্ট বড় করার ঘরোয়া ৫টি উপায় কি কি ?.


ছোট ব্রেস্ট বড় করার ঘরোয়া ৫টি উপায় কি কি ?.

  নারীর প্রকৃত সুন্দর্য ফুটাতে সঠিক মাপের সুডৌল স্তনের জুড়ি নেই। বড় ব্রেস্ট মেয়েদের যৌন আকর্ষনীয় করে তোলে ৷ আজকাল বেশিরভাগ নারী স্তনের গুরুত্ব বোঝে। অনেকে আছেন স্তন বড় ও সুন্দর করার নিয়ম খুজছেন বা অনেক পন্থা ইতিমধ্যেই অবলম্বন করছেন। কেউ হয়ত ভালো ফলাফল পেয়েছেন কেউ আবার পান নি। এখন প্রাকৃতিকভাবেই ব্রেস্ট বড় করা যায়, সার্জারীর প্রয়োজন তেমন হয় না। সাধারণত ৩৪-৩৬ মেয়েদের স্ট্যান্ডার্ড ব্রেস্ট সাইজ। তবে অনেকের ব্রেস্ট আকারে ছোট হয়। এ লেখাটি তাদের জন্য যাদের ব্রেস্টের মাপ ৩৪-৩৬ এর নিচে।

ছোট ব্রেস্ট বড় করার ঘরোয়া ৫টি উপায় -

  ১. হাত ঘষে গরম করে দুই হাত স্তনের নিচে হালকা চেপে ধরে ডানহাত ঘড়ির কাটার দিকে আর বাম হাতে ঘড়ির কাটার উল্টা দিকের মত ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে ম্যাসাজ করুন। সকালে ঘুম থেকে ওঠার সময় আর রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে ১০-১৫ মিনিট এভাবে ১০০…থেকে ৩০০ বার ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে ম্যাসাজ করুন। মাস খানেকের মধ্যে স্তনের সাইজ কিছুটা বাড়তে পারে। সেই সাথে পুষ্টিকর ও স্বাস্থ্যসম্মত খাবার খেতে হবে, রাতে অনেক ঘুমাতে হবে। 

২. মেয়েদের জন্য ব্রেস্টের কিছু স্পেশাল ব্যায়াম আছে যেমন: বেঞ্চ প্রেস, বাটারফ্লাই প্রেস, পুশ-আপ (বুকডাউন) নিয়মিত এগুলো করে স্তনের টিস্যুতে ব্লাড ফ্লো বাড়াতে হবে। এতে বুকের পেশিগুলো সঠিক শেপে এসে স্তনকে সুগঠিক করবে। এটা অনেকটা বডিবিল্ডাররা যেভাবে শরীরের পেশি বৃদ্ধি করে, সেভাবে কাজ করবে। দিনে বেশ কয়েকবার দুইহাত দুইদিকে প্রসারিত করে আবার এক করুন।

৩. ব্রেস্টে নিয়মিত ম্যাসাজ করলেও এটা ধীরে ধীরে বড় হয়। আবার নিয়মিত সেক্স করলে ও তা বড় হয় । তবে এসময় নিজের অর্গ্যাজমের উপর নজর দিতে হবে । অনেকক্ষণ ধরে সেক্স করার চেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে এবং সেক্সে পুরোপুরি তৃপ্ত হওয়ার চেষ্টা করতে হবে। নিজেকে শারীরিক এবং মানসিকভাবে পুরো সক্রিয় থাকতে হবে। এতে দেহে হরমোনের সংখ্যা বৃদ্ধি পাবে যা ব্রেস্ট বড় করতে সহায়তা করবে।

৪. বাথরুমে স্নান করার সময় হাত দিয়ে ব্রেস্টের চারপাশ ১০/১৫ মিনিট ম্যাসাজ করবেন। চাইলে ম্যাসাজের সময় হালকা গরম করে সামান্য সরিষার তেল বা খাঁটি মধু ব্যবহার করতে পারেন। আপনার শরীর যদি রোগা হয় তাহলে ২/৩ মাস সুষম খাদ্য খেয়ে শরীরটা ঠিক করুন, দুধ, ডিম, ফল একটু বেশি খেলে উপকার পাবেন। চিন্তামুক্ত থাকার চেষ্টা করবেন। শরীর বাড়ার সাথে সাথে আপনার স্তন ও বড় হবে। ম্যাসাজটা চালিয়ে যাবেন। যদি পারেন তাহলে দিনে দুই বার ১০ থেকে ১৫ মিনিট আলতো ভাবে টিপবেন বা ম্যাসাজ করবেন। আর এইসময় কিন্তু সঠিক মাপের ব্রা ব্যবহার করতে হবে। নইলে ব্রেস্টঝুলে যেতে পারে।

৫. আপনি যখন থেকে ব্রেস্টবড় করার জন্য ব্যায়াম ও ম্যাসাজ শুরু করবেন, তখন থেকে ব্রেস্ট এনলার্জিং ক্রিম ব্যবহার করা বন্ধ করে দিন (যদি ম্যাসাজ শুরুর আগে থেকে ব্রেস্ট এনলার্জিং ক্রিম ব্যবহার করে থাকেন)। কারণ এ ধরণের ক্রিম সাধারণত কোন কাজে আসে না। এছাড়া ব্রেস্ট বড় করার জন্য কোন পিল সেবন করবেন না। এগুলোর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া রয়েছে। ব্রেস্টক্যান্সার পর্যন্ত হতে পারে এসব ক্রিম/পিল ব্যাবহার করার ফলে।

  এক বা দুই সপ্তাহ পর পর নিজের ব্রেস্ট মাপুন, টাইট জামাকাপড় পরিধান করুন এবং সঠিক কাপ সাইজের ব্রা পরিধান করুন। এছাড়া ব্রেস্টবড় করার জন্য ব্রেস্টইমপ্লান্ট সার্জারী রয়েছে। এটি ন্যাচারাল নয় বলে না করাই ভালো এবং এ পদ্বতিটি ব্যয়বহুল।

  (আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপনের উপর ক্লিক করে জিনিস কিনুন, তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।)

শুক্রবার, ২২ অক্টোবর, ২০২১

নারী শরীরে মাসিক কখন আরম্ভ ও শেষ হয় ?.


নারী শরীরে মাসিক কখন আরম্ভ ও শেষ হয় ?.

   কিশোরীদের প্রথমবার মাসিক অথ্যাৎ ঋতুমতী হওয়ার (মেনার্কি) অভিজ্ঞতা হরেক রকম,  মহিলাদের রজোঃনিবৃত্তির (মেনোপজ) অভিজ্ঞতাও বহুবিধ। এই ভিন্নতার পেছনে প্রধান ভূমিকা জীব-বিজ্ঞানের। অবশ্য এক্ষেত্রে যেখানে আমরা থাকি সেই স্থান-কাল ও সংস্কৃতি, এগুলির ভূমিকাও অনস্বীকার্য। মাসিক বা ঋতুমতী হওয়া আমাদের শিশু অবস্থা থেকে শারীরিক পূর্ণাঙ্গতা পাওয়ার দিকে একটি ধাপ।

   মেয়েদের শরীরে ঋতুমতী / মাসিক /রজঃস্রাব হওয়ার সমসাময়িক আরও কয়েকটি ঘটনা হল স্তনের উদ্ভেদ, যৌনকেশ ও বগলের তলায় কেশের আগমন, এবং হঠাত্ উচ্চতা এবং ওজন বৃদ্ধি। এ সময়ে শরীরে হাড়ের শক্তি এবং পরিমাপ বাড়া বন্ধ হয়ে যায় কিন্তু বয়স বিশের কোঠা পার না হওয়া পর্যন্ত হাড়ের ভিতরের বৃদ্ধি অব্যহত থাকে।

মাসিক -

  মেয়েদের শরীরের প্রজনন প্রক্রিয়া হর্মোন নিয়ন্ত্রণ করে। হর্মোন হল রক্তধারায় এবং মস্তিষ্কে অবস্থিত রাসায়নিক যা আমাদের শরীরের এক অংশ থেকে অপর অংশে সংকেত পৌঁছে দেয়। শরীরে যৌন হর্মোন গুলির পরিমাণ শৈশবে কম থাকে, প্রজননক্ষম বয়সে ভীষণ বৃদ্ধি পায়। তারপর এগুলি ক্রমশ কমতে থাকে ও রজোঃনিবৃত্তির পরে এগুলির অনুপাত বদলে যায়। প্রথম মাসিক বা ঋতুস্রাবের দিন থেকে রজোঃনিবৃত্তি পর্যন্ত জীবনে আমরা যে সমস্ত পরিবর্তন অনুভব করি, সেগুলি এই হর্মোনগুলির উপস্থিতির আনুপাতিক হার, কমা-বাড়ার জন্যেই হয়।

মাসিক বন্ধ হয়ে যাওয়া কি কোনো সমস্যা?.

 ডিম্বাণুর জন্ম এবং ঋতুস্রাব মাসিক মেয়েদের গড়ে সড়ে বারো বছর বয়সে শুরু হয়। তবে নয় থেকে আঠারো যে কোন বয়সেই এগুলি শুরু হওয়া স্বাভাবিক বলে ধরে নেওয়া হয়। ঋতুস্রাব শুরু হওয়ার বয়স অনেকগুলি কারণে ভিন্ন হয়। এর মধ্যে কতকগুলি কারণ বৈজ্ঞানিক। যেমন একটি মেয়ের শরীরের স্নেহ বা চর্বির (ফ্যাট) ওজন তার শরীরের ওজনের এক চতুর্থাংশ হলে তবেই সে ঋতুমতী হবে। তাই মাসিক বা ঋতুচক্রের সঠিক বিবর্তনের জন্যে আমাদের খাদ্যতালিকায় সঠিক অনুপাতে স্নেহ জাতীয় পদার্থ (ফ্যাট), কার্বোহাইড্রেট, এবং প্রোটিন থাকা জরুরী।

  আবার কতকগুলি কারণ আবহাওয়াজনিত। বিভিন্ন সংস্কৃতির আবহে বেড়ে ওঠা মেয়েরা বিভিন্ন সময়ে প্রথম ঋতুমতী হতে পারেন। যেমন তাইওয়ানের মেয়েদের প্রথম মাসিক বা ঋতুমতী হওয়ার গড় বয়স এবং আমেরিকার মেয়েদের প্রথম ঋতুমতী হওয়ার গড় বয়স আলাদা। আবার তাদের খাদ্যাভ্যাস, ওজন, জাতি, আবহ, এবং পারিবারিক ইতিহাসের ভিন্নতার ভিত্তিতে একই দেশের মেয়েদের প্রথম ঋতুমতী হওয়ার গড় বয়স বিভিন্ন হতে পারে।

  প্রজননক্ষম বয়সে ডিম্বাণুর জন্ম ও ঋতুচক্র হর্মোন চক্রের ছন্দের ওপর নির্ভর করে। এই ঋতুচক্র মেয়েদের শরীরে সন্তান জন্ম দেবার উর্বরতা নিয়ন্ত্রণ করে। ফলে প্রত্যেক মাসে মাত্র কয়েকদিন আমাদের শরীর গর্ভাধানের সম্ভাবনার জন্যে তৈরী হয়। অনেক মহিলার ক্ষেত্রে এই বিশেষ সময়ে বিশেষ কিছু লক্ষণ দেখা যায়, যেমন আবেগ-অনুভূতির পরিবর্তন, স্তনে তীক্ষ্ণ সংবেদনশীলতা ও আরও কিছু পরিবর্তন, বিশেষ বিশেষ খাবার খাওয়ার ইচ্ছে ইত্যাদি। 

  মেয়েদের শরীরে ঋতুচক্র ও ডিম্বাণুর জন্ম গড়ে প্রায় পঞ্চাশ বছর বয়স পর্যন্ত চলে। তবে চল্লিশ থেকে পঞ্চান্ন বছর বয়সের মধ্যে যে কোনও সময়ে ঋতুচক্র বন্ধ হয়ে যাওয়া স্বাভাবিক বলে ধরে নেওয়া হয়। মাসিক বা ঋতুচক্র বন্ধ হয়ে গেলে রজোঃনিবৃত্তি (মেনোপজ) হয়েছে বলা হয়। মেয়েদের শরীরে প্রজননের ক্ষমতা থাকাকালীন অবস্থা এবং তার পরবর্তী কালে যে সমস্ত পরিবর্তন দেখা দেয় সেগুলি প্রায় পনেরো বছর ধরে চলতে পারে।

  ডিম্বাণু এবং রক্তস্রাব ঋতুচক্রের বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা সম্পর্কে সম্যক জ্ঞান থাকলে মাসিক চলাকালীন বা ঋতুকালীন সমস্যাগুলি, যেমন খিল ধরার ব্যথা ইত্যাদির ক্ষেত্রে কি করতে হবে তা বুঝতে সুবিধা হবে।

  (আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপনের উপর ক্লিক করে জিনিস কিনুন, তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।)

গর্ভাবস্থায় যে ৯ টি লক্ষণ দেখে বুঝবেন সন্তান ছেলে নাকি মেয়ে হবে -


গর্ভাবস্থায় যে ৯ টি লক্ষণ দেখে বুঝবেন সন্তান ছেলে নাকি মেয়ে -

  গর্ভাবস্থায় প্রতিটি মা-বাবারই ইচ্ছে গর্ভের সন্তান ছেলে নাকি মেয়ে হবে তা আগে থেকে জানার। এখনকার আধুনিক চিকিৎসায় আল্ট্রাসোনোগ্রাফির সাহায্যে বাচ্চার লিঙ্গ জানা গেলেও তা শাস্তিযোগ্য অপরাধ। অনেক ক্ষেত্রে আল্ট্রাসোনোতে বোঝাও যায় না বাচ্চা ছেলে নাকি মেয়ে।

 তবে গর্ভাবস্থায় কিছু লক্ষণ দেখে খুব সহজেই আপনি জানতে পারবেন গর্ভের সন্তান ছেলে নাকি মেয়ে হবে। চলুন তবে জেনে নিই সেই লক্ষণগুলো সম্পর্কে-

১. ওজন বৃদ্ধিঃ পেটে ছেলে সন্তান থাকলে গর্ভাবস্থায় মায়ের ওজন স্বাভাবিকের থেকে অনেক বেড়ে যায় এবং পেটটা একটু অতিরিক্ত মাত্রায় ফোলা মনে হয়। প্রসঙ্গত, মেয়ে সন্তান পেটে থাকলে সাধারণত মায়ের সারা শরীরেই মেদের হার বৃদ্ধি পায়, এমনকি মুখেও। এই ভাবেই অনেকাংশে বুঝতে পারা সম্ভব হয় যে ছেলে হতে চলেছে না মেয়ে।

২. পায়ের পাতা ঠাণ্ডা হয়ে যাওয়াঃ এমন ধরনের লক্ষণের বহিঃপ্রকাশ ঘটলে মনে সন্দেহ রাখবেন যে ছেলে সন্তানের জন্ম হতে চলেছে।

৩. চুলের ঘনত্বে পরিবর্তন আসবেঃ মায়ের চুলের বৃদ্ধির হার দেখেও বলে দেয়া সম্ভব ছেলে হতে চলেছে না মেয়ে। একাধিক গবেষণা করে দেখা গেছে মায়ের চুলের গ্রোথ যদি স্বাভাবিকের থেকে বেশি হয়, তাহলে কোনও সন্দেহই থাকে না যে আসন্ন বাচ্চা ছেলে হতে চলেছে।

৪. বাম দিকে ফিরে ঘুমঃ কোন দিকে ফিরে ঘুমাচ্ছেন খেয়াল করুন! এই সময় মা এতটাই ক্লান্ত থাকেন যে শোয়ার সঙ্গে সঙ্গেই ঘুম চলে আসে। তারপক্ষে এটা বোঝা সম্ভবই হয় না যে কোন দিকে ফিরে তিনি ঘুমাচ্ছেন। এক্ষেত্রে এই কাজটি করতে হবে স্বামীকে। যদি দেখেন আপনার স্ত্রী বাঁদিকে ফিরে ঘুমোচ্ছে, তাহলে আশা রাখতে পারেন যে আপনাদের ছেলেই হবে।

৫. পেটের আকারঃ আপনার পেট কি নিচের দিকে বেশি ঝুঁকে গেছে? এমনটা হলে ছেলে সন্তান হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।

৬. হার্ট রেট ওঠা-নামাঃ গর্ভাবস্তায় চিকিৎসকেরা প্রায়শই বাচ্চার হার্ট রেট মেপে থাকেন। এই সময় যদি দেখা যায় বাচ্চার হার্ট রেট ১৪০ বিট/ প্রতি মিনিট রয়েছে, তাহলে মনে কোনো সন্দেহ রাখবেন না যে ছেলে বাচ্চাই জন্ম নিতে চলেছে।

৭. ইউরিন কালারঃ একাধিক গবেষণায় একথা প্রমাণিত হয়েছে যে গর্ভাবস্তায় মায়ের প্রস্রাবের রং যদি গাড় হলদেটে হয়, তাহলে বুঝতে হবে ছেলে সন্তান হতে চলেছে। আর যদি দেখেন উজ্জ্বল হলুদ রঙের প্রস্রাব হচ্ছে, তাহলে এই বিষয়ে কোনো সন্দেহ রাখবেন না যে আপনি মেয়ে সন্তানের মা হতে চলেছেন।

৮. ক্ষুধা বেশি লাগাঃ গর্ভাবস্থায় ক্ষিদে কি খুব বেড়ে গেছে? ছেলে সন্তান হওয়ার আগে এমনই সব লক্ষণের বহিঃপ্রকাশ ঘটে থাকে।

৯) ব্রেস্টের মাপঃ গর্ভাবস্তায় মায়ের ব্রেস্টের মাপ এমনিতেই বেড়ে যায়। কারণ এই সময় মায়ের শরীরে দুধের সঞ্চয় হতে শুরু করে। সাধারণত এই সময় ডান দিকের থেকে বাঁদিকের ব্রেস্ট একটু বেশি মাত্রায় ভারি হয়ে যায়। তবে যদি উল্টো ঘটনা ঘটতে দেখেন তাহলে নিশ্চিত থাকবেন আপনার ছেলে হতে চলেছে।

  (আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপনের উপর ক্লিক করে জিনিস কিনুন, তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।)

রাতে বিছানায় সঙ্গীনির সাথে যে ১০টি মারাত্বক ভুল করে থাকেন ছেলেরা -


রাতে বিছানায় সঙ্গীনির সাথে যে ১০টি মারাত্বক ভুল করে থাকেন ছেলেরা -

   নারীর জন্য কাঙ্খিত ভালোবাসার পুরুষরা সহবাস নিয়ে প্রবল আগ্রহ থাকার পরেও বিছানায় গিয়ে তারা ব্যর্থতার পরিচয় দেন সামান্য কিছু অসতর্কতার কারণে। শয্যায় বেশকিছু ভুল তারা করেই থাকেন। সেই ভুলগুলি শুধরাতে পারলে আরো বেশি উপভোগ্য হতে পারে সহবাস জীবন। একনজরে জেনে নেয়া যাক সে ভুলগুলো…

চুপচাপ থাকা : -

বেশিরভাগ পুরুষই বিছানায় সহবাস করার পুরো সময়টাতে চুপ করে থাকেন। এটা বড় ধরণের একটা ভুল। এক্ষেত্রে নিজের আবেগ বোঝাতে অহেতুক শব্দ করার প্রয়োজন নেই; কিন্তুমুখে কুলুপ এঁটে সঙ্গিনীকে নিয়ে মোটেও উত্তেজনার শীর্ষে পৌঁছানো সম্ভব নয়।

তাড়াহুড়ো করা : -

বিছানায় রতিক্রিয়ার সময় পুরুষের এ কথাটি বেশি মনে রাখতে হবে… সবুরেই মেওয়া ফলে। কিন্তু অনেক সময় মিলনের সময় পুরুষের দেরি সহ্য হয় না। খুব তাড়াহুড়ো করে রতিক্রিয়া শেষ করতে চান তারা। এটা আপনি বা আপনার সঙ্গিনীকে মোটেও সহবাসে সুখ দিতে পারবে না। তাই সময় নিয়ে পুরো সময়টাকে উপভোগ করুন।

নিজের শক্তি দেখানো : -

রতিক্রিয়ার শেষ দিকে মুহুর্তে পুরুষরা অনেক সময়ই সঙ্গিনীকে অতিরিক্ত চাপ দেন। এটা মোটেও ঠিক নয়। নারীর শরীর পুরষদের তুলনায়কমনীয়। তাই নিজের শরীরের জোর সঙ্গিনীর উপর খাটাবেন না।


ওরাল বাধ্য করা : -

ছবির মতো বাস্তব জীবনে শৃঙ্গার করতে গেলে বিপদের সম্ভাবনা থাকে। তাই রতিক্রিয়ার সময় কোনো পুরুষেরই উচিত নয় পার্টনারকে ওরাল বাধ্য করা। সঙ্গিনীর ব্যক্তিগত পছন্দকে গুরুত্ব দিন।

প্রবেশে সাবধানতা :-

 অনেক সময় প্রবল উত্তেজনার কারণে হুট করেই পুরুষরা নারীর …. প্রবেশ করান। এর ফলে সঙ্গিনীর মারাত্মক ক্ষতি হতে পারে। এক্ষেত্রে মনে রাখতে হবে নারীর পেশি নরম হয়। তাই সেখানে জোর প্রয়োগ না করে সাবধানতা অবলম্বন করা।

সঙ্গিনীর ইচ্ছেকে প্রাধান্য না দেওয়া : -

পুরুষের চেয়ে নারীর আবেগ-অনুভূতিগুলো প্রকাশ পেতে বেশি সময় লাগে। তাই পার্টনারের ইচ্ছেকে গুরুত্ব দিয়ে অপেক্ষায় থাকুন। তিনি অনুমতি দিলে তবেই রতিক্রিয়া বন্ধ করুন। এতে করে তিনি আপনাকে সুখের চূড়ায় পৌঁছতে সাহায্য করবেন।

সঙ্গিনীর প্রতিক্রিয়া উপলব্ধি : -

কোনো সময় নিজের ইচ্ছেমতো সেক্স করা ঠিক নয়। সঙ্গিনীর প্রতিক্রিয়াটাকে উপলব্ধি করে প্রতিটি পুরুষেরই রতিক্রিয়া চালানো উচিত। সঙ্গিনীর সম্মতি নিয়ে সেক্স করলে আপনার প্রতি তার বিশ্বাসযোগ্যতা বাড়বে।

পুরো শরীরে আদর না করা: -

অনেক পুরুষেরই ভুল ধারণা থাকে যে, নারীর শরীরের দু’এক স্থানে বেশি সহবাসে অনুভূতি থাকে। তাই তারা ওই নির্দিষ্ট স্থানগুলোতে বেশি আদর করে থাকেন। এর ফলে সঙ্গিনী আপনার প্রতি বিরক্ত হতে পারে। তাই পুরো সময়টাকে উপভোগ্য করতে তার গোটা শরীরে আদর করুন।

স্থান ত্যাগ করা : -

অনেক সময় বীর্… হলেই পুরুষরা স্থান ত্যাগ করতে চান। কিন্তু মনে রাখতে হবে আপনার সঙ্গিনীর ক্ষেত্রে এটা দেরিতে হতেই পারে। তাই অপেক্ষা করে তার সম্মতিনিয়েই তবেই স্থান ত্যাগ করুন।

পায়ু পথে করা : -

ছবির নস্টামী দেখে কখনো সঙ্গিনীর পায়ুপথে করা ঠিক নয়। বৈজ্ঞানীকভাবে এর অনেক ক্ষতিকারক দিক রয়েছে। পায়ু পথে অনেক ধরণের জীবানু থাকে যা আপনার ক্ষতি করতে পারে। এছাড়া পরবর্তী মিলনের সময় সঙ্গিনীর প্রবেশ করে তা ইনফেকশন হতে পারে।

 ছোট-খাটো ভুলের কারণে কারো যেন সহবাসে বিপর্যস্ত না হয়; সেজন্য সবসময়ই নারী-পুরুষ উভয়কেই সতর্ক থাকা জরুরী।

আরো পড়ুন- ভারতের প্রধানমন্ত্রী, রাষ্ট্রপতি ও পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী ও রাজ্যপালের নামের তালিকা .

  (আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপনের উপর ক্লিক করে জিনিস কিনুন, তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।)

রাতে ঘুম আসে না, আজ থেকে খান এই ৬ টি খাবার, ঘুম ভাল হবে


রাতে ঘুম আসে না, আজ থেকে খান এই  ৬ টি খাবার, ঘুম ভাল হবে-

শরীর সুস্থ রাখতে গেলে পুষ্টিকর খাবার যেমন প্রয়োজন, তেমন প্রয়োজন পর্যাপ্ত ঘুম। কিন্তু আমাদের মধ্যে অনেকেই ঘুমের দিকে তেমন নজর দেয় না। আর, ঘুম ঠিক না হওয়াই বিভিন্ন স্বাস্থ্য সমস্যার প্রধান কারণ। পর্যাপ্ত ঘুমের অভাবে চুল পড়া, অনুজ্বল ত্বক, ডার্ক সার্কল, হজমজনিত সমস্যা, পেশির সমস্যা, ওজন বৃদ্ধি এবং আরও অনেক সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাই ভাল ঘুম সকলের জন্যই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আজ আমরা এই আর্টিকেলে কয়েকটি খাবার সম্পর্কে বলব, যেগুলি সঠিক ঘুম হতে সাহায্য করতে পারে।


১) স্যালমন মাছ -

ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড এবং ভিটামিন ডি-এর সংমিশ্রণ থেকে সেরোটোনিন উৎপাদন বৃদ্ধি হয়, যা ঘুম ভাল হতে সাহায্য করে। তাই আপনি আপনার ডায়েটে স্যালমন মাছও অন্তর্ভুক্ত করতে পারেন।

২) বাদাম -

বাদামে প্রচুর পরিমাণে ম্যাগনেসিয়াম রয়েছে, যা ভালো ঘুম হতে সহায়তা করে। বাদাম ঘুম নিয়ন্ত্রণকারী হরমোন মেলাটোনিনের একটি ভাল উৎস। তাই ভাল ঘুমের জন্য আপনি আপনার ডায়েটে বাদাম অন্তর্ভুক্ত করতেই পারেন।

৩) সাদা ভাত -

রাতে ডিনারে আপনি সাদা ভাত খেতে পারেন। ভাতে উচ্চ গ্লাইসেমিক সূচক পাওয়া যায়, যার কারণে ঘুম ভাল হয়। তবে আপনি যদি ডায়েটে থাকেন, তবে ভাত খাওয়া এড়িয়ে চলুন।

৪) চেরি রস -

চেরির রস ম্যাগনেসিয়াম এবং ফসফরাস-এর মতো গুরুত্বপূর্ণ পুষ্টি উপাদানে পূর্ণ। ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ হেল্থ-এ প্রকাশিত একটি গবেষণা অনুসারে, চেরিতে বেশি পরিমাণে মেলাটোনিন থাকার ফলে ঘুম ভাল হতে সাহায্য করে। চেরির রস অনিদ্রা দূর করতেও পরিচিত।

৫) কিউই -

কিউইতে সেরোটোনিন এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে। রাতে শোওয়ার আগে কিউই খেলে ঘুম ভাল হতে পারে। এছাড়াও, ভিটামিন সি এবং ক্যারোটিনয়েড-র উপস্থিতি ভাল ঘুম হতে সহায়তা করে।

৬) ক্যামোমাইল চা - 

আপনি যদি রাতে ঘুমানোর আগে এই চা পান করেন, তাহলে ভাল ঘুম হবে। গবেষণা অনুযায়ী, ক্যামোমাইল চায়ের মধ্যে টেনশন, চিন্তা, স্ট্রেস কম করার বৈশিষ্ট্য রয়েছে। তাই আপনি যদি শোওয়ার আধ ঘন্টা আগে ক্যামোমাইল চা পান করেন, তবে আপনার ভাল ঘুম হতে পারে।


আরো পড়ুন - সুস্থ নীরোগ সন্তান লাভ করবেন কিভাবে ?.

  (আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপনের উপর ক্লিক করে জিনিস কিনুন, তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।)

বুধবার, ২০ অক্টোবর, ২০২১

ছেলেদের মধ্যে যা পেলে মেয়েরা দুর্বল হয়ে যায় -


ছেলেদের মধ্যে যা পেলে মেয়েরা দুর্বল হয়ে যায় -

  ছেলেদের কিছু গুন মেয়েদেরকে আকৃষ্ট করে, দুর্বল করে তোলে। ছেলেদের কাছে এ বিশেষ গুনগুলো থাকলে তার প্রতি অনেক মেয়ের ভালবাসা জাগে। এ গুনগুলোর মধ্যে উচ্চতা, গায়ের রং বা বাহ্যিক সৌন্দর্য নয়।


  কাঙ্ক্ষিত পুরুষের মাঝে আরও বিশেষ কিছু খোঁজেন মেয়েরা। বিষয়টা পুরোপুরিই মনো-দৈহিক। শরীর তো আছেই, সঙ্গে অবশ্যই থাকতে হবে আবেগ-অনুভূতিও। নারীর হূদয় জয়ে সফল হতে হলে এসব পুরুষালি গুণের চর্চায় মনোযোগী হতে পারেন আজ থেকেই। পড়ুন এমন ছয়টি গুণের কথা—

ফিটফাট নারীরা দীর্ঘদেহী পুরুষ পছন্দ করেন বটে, তবে উচ্চতাই শেষ কথা নয়। গুরুত্বপূর্ণ হলো আপনি কীভাবে নিজেকে উপস্থাপন করছেন। আসল বিষয় হলো নারী বুঝতে চায় আপনি নিজের যত্ন নিতে, ফিটফাট থাকতে পারছেন কি না। তাঁরা ভাবেন, যে পুরুষ নিজের দেখভাল করতে পারেন না, তিনি আমার দেখভাল করবেন কী করে?

  সুতরাং, আলুথালু পোশাক, এলোমেলো চুল, নখ না কাটা বা ময়লা থাকা, মোজায় গন্ধ, ময়লা শার্ট বা জিনসের উদাসীনতার দিন শেষ। হালের নারীরা এসব একেবারেই পছন্দ করেন না। নারীর মন পেতে হলে এসব খামখেয়ালিপনা আজই ছাড়ুন।


  নিজের রুচি তুলে ধরুন - দামি ব্র্যান্ডের জামা-জুতো হতে হবে বিষয়টা মোটেও এমন নয়। আর যদি একটার সঙ্গে বেমানান আরেকটা এই ব্র্যান্ডের শার্ট, ওই ব্র্যান্ডের জুতো, সেই ব্র্যান্ডের জিনস হয় তাহলে তা আপনাকে দেখেই দৌড়ে পালাতে পারে যে কেউ। তাই সাধারণ দোকান থেকে কেনা হলেও পোশাকে-আশাকে নিজের রুচি পছন্দটা তুলে ধরুন।

  আর খেয়াল রাখুন তা যেন আপনার শারীরিক গড়ন আর গায়ের রঙের সঙ্গে মানানসই হয়। নিজের একটা স্টাইল গড়ে তুলুন। আপনাকে বুঝতে হবে, আপনি যেমন নারীদের ‘সন্ন্যাসিনী’ সেজে থাকা পছন্দ করেন না, ঠিক তেমনি আধুনিক নারীরাও ‘অফিস টাইপ’ পোশাকের পুরুষদের পছন্দ করেন না।

  মুখে হাসি ফোটান - রসবোধ থাকাটা যে কারও জন্যই উঁচুমানের গুণ হিসেবে বিবেচিত হয়। কাঙ্ক্ষিত পুরুষের চরিত্রে নারীরা এটা খোঁজেন। প্রাত্যহিক জীবনে এমনিতেই বহু ঝুট-ঝামেলা নিয়ে ত্যক্ত-বিরক্ত হয়ে থাকার মতো যথেষ্টই কারণ থাকে নারীদের। তাই একজন মনমরা টাইপ সঙ্গী তাঁদের জন্য মড়ার উপর খাঁড়ার ঘা।


  তাই নিজে হাসুন, তাঁর মুখেও হাসি ফোটাতবে খেয়াল রাখতে হবে ঠাট্টা-তামাশা করতে গিয়ে সব সময়ই অন্য কাউকে খাটো করা, আঘাত করা মোটেই কাজের কথা না। অনেক নারীই এটা রীতিমতো অপছন্দ করেন। আর যে পুরুষ হাসিমুখে নিজের ভুল স্বীকার করতে পারেন, নিজেকে নিজেই মশকরা করতে পারেন, তাঁর প্রতি নারীদের আকর্ষণ কতটা তীব্র সে বিষয়ে আমরা কিছু বলব না, আপনি নিজেই তা পরীক্ষা করে দেখুন।

  তাঁকে বুঝতে দিন যে আপনি যত্নবান - নারীরা সব সময়ই বারবারই এটা নিশ্চিত হতে চান যে তাঁকে কেউ ভালোবাসছেন, তাঁর খেয়াল রাখছেন। তাঁর হাত ধরে হাঁটা, সুযোগ পেলে একসঙ্গে সূর্যাস্ত দেখা—হোক তা বারান্দায় দুই মিনিটের জন্য, মাঝেমধ্যেই জড়িয়ে ধরা, রাস্তা পেরোনোর সময় তাঁর খেয়াল রাখার মতো কাজগুলোকে মোটেই অবহেলা করবেন না। আপনার এসব ছোট ছোট অভ্যাস থেকে অনেক কিছুই বোঝা যায়। কখনো কখনো রাস্তায়, বেড়াতে গিয়ে সবার সামনে তাঁর হাত ধরে হাঁটা মানে আপনি তাঁকে নিয়ে গর্বিত। তবে এ চর্চা যেন হয় জড়তাহীন, সাবলীল আর আতিশয্য বর্জিত।


  যখনই তাঁর চোখে চোখ রেখে তাকান। মিষ্টি করে একবার হাসুন। ভালোবাসার চোখে সরাসরি তাঁর চোখে তাকালে একজন নারী যে অনুভূতি পান তার তুলনা করা দুষ্কর। আপনার ওই চাহনিতে নিজেকে লাখে একজন মনে হতে পারে তাঁর। আর মাঝেমধ্যেই চোখে চোখ রেখে তাকানোটা জরুরি। কেননা, অনেক কথায় যা হয় না, চোখের ভাষায় সেটা বলা হয়ে যেতে পারে ।

  (আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপনের উপর ক্লিক করে জিনিস কিনুন, তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।)

পিরিয়ড চলাকালীন শারীরিক সম্পর্ক করা ঠিক না ভুল ?.


পিরিয়ড চলাকালীন শারীরিক সম্পর্ক করা ঠিক না ভুল ?.

 চিকিৎসা বিজ্ঞা’নীরা মনে করেন পিরিয়ড চলাকালীন শারীরিক সম্পর্কে ইনফেকশন হতে পারে। মাসিকের সময় জরায়ু ও যোনির অম্লভাব থাকে না। তাই এটি খুব সহজেই রোগজীবাণু দ্বারা আক্রান্ত হতে পারে। সম্প্রতি ভারতীয় এক গবেষণা বলছে, পিরিয়ডের সঙ্গে শারীরিকক সম্পর্কের কোনও শত্রুতা নেই। বরং পিরিয়ড চলাকালীন শারীরিক সম্পর্ক স্বাস্থ্যের জন্য ভীষণ ভালো। ঋতুমতী অবস্থায় যৌ’নতার দুর্দান্ত চা’রটি সুফল রয়েছে।

  ভারতীয় গণমাধ্যম জি টুয়েন্টি ২৪ এর খবরে বলা হয়, পিরিয়ডের সময় প্রচুর জ্বালা-যন্ত্রণা হয়ে থাকে। পেটে, কোমরে অসহ্য যন্ত্রণা যেন জমাট বেঁধে রয়েছে। কোনও নড়ন’ড়ন নেই। সেইসময় আরাম দিতে পারে যৌনতা। এছাড়া পিরিয়ডের সময় অনেক সময়ই অনেকের খিঁচুনি হয়। শারীরিক সম্পর্ক তখন অব্যর্থ ওষুধের মতো কাজ করে। সেক্সের পর শরীর ও মন অনেক’খানি রিল্যাক্স হয়ে যায়। যেটা খিঁচুনি অনেকাংশে কম করে।

  পিরিয়ড চলাকালীন সময়ে অনেকেই মানসিক অবসাদে ভোগেন। দেখা দেয় মানসিক চাপ। বিশেষ করে যখন যন্ত্রণা হয়, তখন মেজাজ খিটকিটে হয়ে যায়। সঙ্গীর সঙ্গে যৌনতা সেই মানসিক চাপ অনেকটাই দূর করে। ভারতীয় এই গবেষণার বিপরীত মত বিশ্বের অনেক বড় বড় চিকিৎসা বিজ্ঞানীর। বিবিসির খবরে বলা হয়, আইসিডিডিআরবি’র চালানো ন্যাশনাল হাইজিন ‘সার্ভেতে বলা হয়েছে, পিরিয়ডের সময়ে পরিচ্ছন্নতা এবং স্বা’স্থ্য ঝুঁ’কি নিয়ে প্রায় কোন ধারণাই নাই বেশির ভাগ নারীর।

  এ সময় কোনোভাবেই একই কাপড় পরিষ্কার করে একাধিকবার ব্যবহার করা যাবে না। পিরিয়ডের সময় শরীর থেকে যে রক্ত প্রবাহিত হয়, তার মধ্যে ব্যাকটেরিয়া থাকে।  বিজ্ঞানীরা মনে করেন, মাসিকের সময় জরায়ু ও   যোনির অম্লভাব থাকে না। তাই এটি খুব সহজেই রোগজীবাণু দ্বারা আক্রান্ত হতে পারে।

  পিরিয়ডের সময় শারীরিক সম্পর্ক হলে নারীদের জরায়ুতে ইনফেকশন হতে পারে। পিরিয়ড চলাকালীন শরীরিক সম্পর্ক হলে পিরিয়ডের যে রক্ত শরীরের ভেতর থেকে বের হয়, সেটি অন্য কোনো অংশে ঢুকে জমাট বেঁধে যেতে পারে। এতে হতে পারে বিভিন্ন ধরনের রোগ। এছাড়া পিরিয়ডের সময় শারীরিক সম্পর্ক হলে রক্তপাত স্বাভাবিকের চেয়ে তুলনামূলকভাবে বেশি হতে পারে। তাই পি’রিয়ড চলা’কালীন শারীরিক সম্পর্ক না করাই ভাল ।


আরো পড়ুন - পৃথিবীতে আয়তনে বড় ১০ টি দেশের নাম কি কি ?.

  (আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপনের উপর ক্লিক করে জিনিস কিনুন, তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।)

নারীর সতীত্ব ঠিক আছে কিনা বুঝবেন যে সহজ ৩টি উপায়ে


 না’রীর স’তী’ত্ব ঠিক আছে কিনা বুঝবেন যে সহজ ৩টি উপায়ে -


শারীরিক সস্পর্কে লিপ্ত হওয়া কোনো নারীকে বাহ্যিকভাবে চেনার তেমন কোনো উপায় নেই। তবে আমরা প্রায় সবাই জানি যে প্রথম মিলনে নারীদের হাইমেন বা সতীচ্ছেদ হয়ে থাকে।

এই সতীচ্ছেদেরে বিষয়টি পরীক্ষা করেই বোঝা সম্ভব যে নারীটি পূর্বে কোনো শা’রীরিক সস্পর্কে লিপ্ত হয়েছেন কিনা। তবে অনেক সময় এটি প্রাকৃতিকভাবেই মাঝে মাঝে ছিঁ’ড়ে যায়।



 ফলে কোনো নারীর পূর্বে থেকেই সতীচ্ছেদ থাকা মানেই এই না যে তিনি অবশ্যই শারীরিক সস্পর্কে লিপ্ত ছিলেন। উল্লেখ্য কোনো নারী একাধিক পুরুষের সাথে শারীরিক সস্পর্কে লিপ্ত হয়েছে কি না এর কোনো নির্দিষ্ট ডাক্তারি পরীক্ষা নেই যদিনা ঘটনার মুহূর্তেই ডিএনএ পরীক্ষা না করা হয়ে থাকে।


  হাইমেন শব্দটি গ্রীক ভাষা থেকে এসেছে। যার বাংলা অর্থ স্বতীচ্ছদ। চিকিৎসা বিজ্ঞানের ভাষায় হাইমেন বা স্বতীচ্ছদ অর্ধচন্দ্রাকার একপ্রকার শ্লৈষ্মিক ঝিল্লী যা স্ত্রী যো’নিমূখ ঘিরে থাকে।


এটি শরীরের অতি জরুরী অঙ্গের একটি। বয়স যত বাড়তে থাকে স্বতীচ্ছদের মুখ/ছি’দ্র ক্রমশঃ বড় হতে থাকে। এটি যোনীমুখের একদম সামনের দিকে অবস্থিত।




  দুই পা সম্পুর্ণ ছড়িয়ে দিয়ে ছোট একটি আয়না সামনে রেখে আপনি এ পর্দাটি নিজেই দেখতে পারেন । যদিও চিকিৎসা বিজ্ঞান বলেছে এটি নিছক একটি আংশিক আবরণকারী পর্দা এমনকি অনেক নারী এ পর্দা ছাড়াও জন্ম গ্রহন করেন অথবা সাঁতার, খেলাধুলা সহ দৈনন্দিন কাজ কর্মের ফলে এটি ছিরে যায়, তারপরও পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে এ অঙ্গ এখনো নারীর স্বতীত্বের প্রতিক হিসেবে বিবেচনা করা হয় – যা সম্পুর্ন ভিত্তিহীন। ভারত এবং জাপান সহ বিশ্বের অনেক দেশে স্বতীচ্ছদ পুনঃস্থাপন অ’স্ত্রপ্র’চার (প্লাষ্টিক সা’র্জারী) খুব জনপ্রিয়।


স্ব’তীচ্ছদের কাজঃ – বাচ্চা বয়সে মেয়েদের যৌনাঙ্গকে সংক্রামক রোগ থেকে রক্ষা করা। মাসিক ঋজঃচক্র শুরু হবার পর রক্তের স্বাভাবিক বহিঃর্গমন নিশ্চিত করা ।


স্বতীচ্ছদের প্রকারভেদ : -


  ছিদ্রহীন স্বতীচ্ছদ: সাধারণত এই প্রকার স্বতীচ্ছদ সম্পুর্ন যৌননালীকে ঢেকে রাখে। এতে কোন প্রকার ছিদ্র থাকেনা, তাই ঋজঃচক্রের রক্ত বাহিরে আসেতে পারেনা। ছিদ্রহীন স্বতীচ্ছদ হবার কারণ: ছিদ্রহীন স্বতীচ্ছদ এটি সাধারনত কিশোরী বয়েসে পরিলক্ষিত হয়।



 যাইহোক, নতুন জন্মনেয়া মেয়ে শিশুর শাররীক পর্যবেক্ষনের মাধ্যমে এই রোগ নির্নয় করা যায়। এটা স্পষ্ট যে কিশোরীদের ছিদ্রহীন স্ব’তীচ্ছদ একটি জন্মগত রোগ, এবং ইপিথিলিয়াল কোষের (খাদ্যযন্ত্র/খাদ্যনালী তথা মুখগহ্বর থেকে পায়ু পথ পর্যন্ত রাস্তার বাহিরের ঝিল্লী) কার্যকারীতা নষ্ট হবার কারনেও এ সমস্যা দেখা দিতে পারে।


আরো পড়ুন- মধুর বিভিন্ন উপকারিতা গুলি কি কি ?.
  (আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপনের উপর ক্লিক করে জিনিস কিনুন, তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।)

মঙ্গলবার, ১৯ অক্টোবর, ২০২১

কালোজিরার বিস্ময়কর 10 স্বাস্থ্য উপকারিতা -


 কালোজিরার বিস্ময়কর 10 স্বাস্থ্য উপকারিতা - 


কালোজিরা, কালোজিরা বা কালঞ্জি হচ্ছে নাইজেলা স্যাটিভা (Nigella sativa) নামের পুষ্পোদ্গম গাছের বীজ। গত ২০০০ বছরের চেয়ে বেশী সময় ধরে বিভিন্ন রোগ নিরাময়ে ব্যবহৃত হয়ে আসছে এই বীজ। এটা এতই পুরনো যে এর অস্তিত্ব পাওয়া গেছে প্রাচীন মিশরীয় টুটেন খামনের সমাধিতে। দেখতে ছোট ছোট কালো দানা হলেও কালোজিরাতে আছে বিস্ময়কর শক্তি। প্রাচীনকাল থেকে কালিজিরা বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধের জন্য ব্যবহৃত হয়ে আসছে। প্রাচীন কালে এই কালিজিরা মাথা ব্যথা, দাঁত ব্যথা, সর্দি, এজমা, বাত এবং পেটের কৃমি দূর করতে ব্যবহৃত হত। আজকাল এটা মানুষ ব্যবহার করে এজমা, ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ এবং অন্যান্য অনেক রোগ নিরাময়ে। 

এখন দেখা যাক কালিজিরা আমাদের কি কি উপকার করতে পারে।

১। কালিজিরায় আছে প্রচুর পরিমাণে এন্টিঅক্সিডেন্ট । এন্টিঅক্সিডেন্ট হচ্ছে এক ধরণের উপাদান যা আমাদের শরীরের ক্ষতিকর ফ্রির্যাডিকেল ধ্বংস করে এবং শরীরের কোষকে রক্ষা করে। গবেষণায় দেখা গেছে এন্টঅক্সিডেন্ট ক্যান্সার, ডায়াবেটিস, হৃদরোগ এবং স্থূলতা রোধ করে। কালিজিরার শক্তিশালী এন্টিঅক্সিডেন্ট গুণাবলীর কারণ হচ্ছে এর উপাদানঃ থাইমোকুইনোন (thymoquinone), কারভাক্রল (carvacrol), টি-এনিথোল (t-anethole) এবং ৪-টারপিনিওল (4-terpineol)। একটি গবেষণায় দেখা গেছে কালিজিরার তেল এন্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে।

 ২। সর্দি কাশি ও শ্বাসকষ্ট দূর করে

সর্দি-কাশি রুখতে কালিজিরা দিয়ে ঘরোয়া চিকিৎসা প্রাচীনকাল থেকেই চলে আসছে। শ্বাসকষ্টের সমস্যা হঠাৎ মুশকিলে ফেললে সব সময় চিকিৎসকের কাছে যাওয়ার অবস্থা থাকে না। অনেক সময় হাতের কাছে দরকারি ওষুধও থাকে না। কালিজিরা কাপড়ে জড়িয়ে রাখুন। এবার নাকের কাছে নিয়ে এর গন্ধ শুঁকুন। শ্বাসকষ্টের কষ্ট থেকে সাময়িক মুক্তি দিতে পারে এই ঘরোয়া উপায়। নাক বন্ধের সমস্যায়ও ঘরোয়া এই পদ্ধতির জুড়ি মেলা ভার।

৩। কালিজিরা কোলেস্টেরল কমায়

কালিজিরা রক্তের কোলেস্টেরল কমাতে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। ১৭টি গবেষণার একটি রিভিউতে দেখা যায় যে কালঞ্জি খারাপ কোলেস্টেরল (এলডিএল কোলেস্টেরল) এবং ট্রাইগ্লিসারাইড কমায়। গবেষণায় আরো দেখা যায় যে কোলেস্টেরল কমাতে কালিজিরা পাউডারের চেয়ে কালিজিরার তেল বেশী কার্যকরি। 


৪। কালিজিরা ক্যান্সার রোধ করে

একটি গবেষণায় দেখা গেছে কালিজিরার উপাদান থাইমোকুইনোন ক্যান্সার রোধে সাহায্য করে। এই গবেষণায় দেখা যায় যে থাইমোকুইনোন ব্লাড ক্যান্সারের কোষ ধ্বংস করে। অন্য আরেকটি গবেষণায় দেখা যায় কালিজিরা স্তন ক্যান্সার রোধ করে। এছাড়া অন্যান্য গবেষণায় দেখা গেছে কালিজিরা অগ্ন্যাশয়, ফুসফুস, প্রস্টেট এবং মলাশয় ক্যান্সার রোধ করে।

৫। যৌন দুর্বলতা দূর করে

অসংখ্য গবেষণায় দেখা গেছে কালিজিরা পুরুষদের যৌন অক্ষমতা দূর করে এবং যৌন শক্তি বৃদ্ধি করে। কালিজিরায় আছে ভিটামিন এ, ই এবং ডি, যা পুরুষদের যৌন হরমোনগুলি উত্তেজিত করতে সাহায্য করে। 

৬। কালিজিরা চুল পড়া রোধ করে

চুল পড়া রুখতেও কালিজিরার তেল উপকারী। ২০১৬ সালের একটি গবেষণায় দেখা যায় কালিজিরার তেল মাথার ত্বক সুস্থ রাখে এবং খুসকি দূর করে। ২০১৪ সালের এক গবেষণায় দেখা গেছে এক চামচ নারকেল তেলের সঙ্গে সমপরিমাণ কালিজিরার তেল মিশিয়ে চুলে এক সপ্তাহ ধরে মাখলে নতুন চুল গজাতে সাহায্য করে। ২০১৭ সালের একটি গবেষণায় দেখা যায় কালিজিরা মিশ্রিত হারবাল তেল মাথায় দিলে চুল পড়া ৭৬% কমে।

৭। ওজন কমাতে কালিজিরা

যুক্তরাষ্ট্রের এক বিশ্ববিদ্যালয়ের সমীক্ষায় দেখা গেছে দই ও কালিজিরার মিশ্রণ প্রতিদিন এক মাস ধরে

খেলে ১৫ কেজি পর্যন্ত ওজন কমানো যায়। বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, এই মিশ্রণ শরীরের মেটাবলিজম কয়েক গুণ বাড়িয়ে দেয়। যার ফলে মেদের পরিমাণ কমতে থাকে। সেই সঙ্গে দ্রুত হ্রাস পায় দেহের ওজন।

৮। কালিজিরা ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণ করে

ডায়াবেটিস সারা বিশ্বে একটি বড় সমস্যা। রক্তে ব্লাড সুগার বেড়ে গেলে অনেক সমস্যা দেখা দেয় যেমন, ঘন ঘন তৃষ্ণা, অকারণেই ওজন হ্রাস, ক্লান্তি এবং মনোযোগ হ্রাস। অতিমাত্রায় ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে না রাখলে মারাত্মক স্বাস্থ্য ঝুঁকি ডেকে আনতে পারে। গবেষণায় দেখা গেছে কালিজিরা ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে রাখে। ৭টি গবেষণার একটি রিভিউতে দেখা যায়, কালিজিরা সাপ্লিমেন্ট গড় ব্লাড সুগার এবং ফাস্টিং ব্লাড সুগার, এই দু’টোরই উন্নয়ন করে।

 ৯। কালিজিরা লিভার ভাল রাখে

লিভার বা যকৃৎ আমাদের শরীরের সবচেয়ে বড় প্রত্যঙ্গ এবং এর কাজও অনেক গুরুত্বপূর্ণ। লিভার আমাদের দেহ থেকে অধিবিষ দূর করে, শরীরের খাদ্যের পরিপোষক প্রক্রিয়াজাত করে, ঔষধ বিপাকিত করে এবং প্রোটিন উৎপন্ন করে। বেশ কিছু গবেষণায় দেখা গেছে কালিজিরা লিভার সুস্থ রাখে। একটি গবেষণায় দেখা গেছে কালিজিরা লিভারের ক্ষত ভাল করে। অন্য একটি গবেষণায় দেখা গেছে কালিজিরার এন্টিঅক্সিডেন্ট শরীরের প্রদাহ দূর করে।

১০। কালিজিরা দাঁত মজবুত ও সুন্দর রাখে

প্রাচীনকাল থেকেই কালিজিরা দাঁতের রোগ সারাতে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। গবেষণায় দেখা গেছে কালিজিরা মাড়ির রক্ত পড়া এবং মাড়ি ফুলে যাওয়া বন্ধ করে। দই ও কালোজিরার মিশ্রণ প্রতিদিন দুবার দাঁতে ব্যবহার করুন। এতে দাঁতে শিরশিরে অনুভূতি ও রক্তপাত বন্ধ হবে। দাঁতে ব্যথা হলে কুসুম গরম পানিতে কালিজিরা দিয়ে কুলি করলে ব্যথা কমবে। এছাড়া কালিজিরা জিহ্বা, তালু, দাঁতের মাড়ির জীবাণু নিধন করে।

আরো পড়ুন - 

স্তন ক্যান্সারের লক্ষণ বা উপসর্গ কি, স্তন ক্যান্সার কেন হয় ?.

  (আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপনের উপর ক্লিক করে জিনিস কিনুন, তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।)

কখন সহবাস করলে মেয়েরা বেশি তৃপ্তি পায় ?.


কখন সহবাস করলে মেয়েরা বেশি তৃপ্তি পায় ?.

  মেয়েরা কখন সহবাস করলে বেশি তৃপ্তি পায় তা কি সময় ধরে বলা যায়? আমি জানিনা। তবে কখন  মেয়েরা সহবাস করতে চাই তা নিয়ে কিছুটা জানি। এই পোস্টে ছেলে মেয়েদের সঙ্গমের সময় এর একটা চার্ট টাইপ বিবরন পাবেন লেখার শেষের দিকে। আর শুরুতে পাবেন মেয়েদের সঙ্গম এর ইচ্ছার সময় নিয়ে আলোচনা।

শুরু করা যাক নারীদের শারিরিক চাহিদা নিয়ে- 

১। সারাদিনের কাজ শেষে বাচ্চাদের ঘুম পাড়িয়ে, শশুর শাশুড়ির দায়িত্ব শেষ করে কোন মেয়ের মন চাইবে না রাতে একটু স্বামীর বুকে আনন্দের আলিঙ্গন পেতে? হ্যাঁ রাতে মেয়েরা সহবাস করতে অন্য সময়ের তুলনায় বেশি আগ্রহি থাকে।

  অনলাইনে পেলাম রাতে নাকি ছেলেদের আগ্রহ কম থাকে! তারা কি থেকে এমন কথা বলছে জানিনা। আমার মনে হয় ছেলেরাও রাতে স্ত্রীর সাথে মিলনে অনেক বেশিইই আগ্রহি থাকে।

  ২। মেয়েদের পিরিয়ড এর সাথে মেয়েদের সহবাস এর ইচ্ছার একটা হিসাব আছে। মেয়েদের মাসিক শেষ হলে নারীরা সহবাসের প্রতি বেশি টান অনুভব করে বলে জানি।

৩। স্বামী থেকে বেশিদিন দূরে থাকলে- ছেলেরা যেমন স্ত্রী থেকে দূরে থাকলে সঙ্গমের জন্য উদগ্রীব থাকে তেমন স্বাভাবিক ভাবেই মেয়েরাও উদগ্রীব থাকে। তবে ছেলেদের মত প্রকাশ করেনা মেয়েরা ।

৪। বৃষ্টির সময়। এই সময় ছেলে মেয়ে উভয়ই সঙ্গির সাথে মিশে জেতে চায়। হোক ছেলে বা মেয়ে। বাইরে বৃষ্টির শব্দ, ঠাণ্ডা ঠাণ্ডা হাওয়া এর মধ্যে কার না মন চাই সঙ্গির উষ্ণ আলিঙ্গন পেতে?

৫। এবার নিচের অংশ পড়ে দেখতে পারেন। এখানে নেট থেকে পাওয়া সময়ের বিবরন আছে। সকাল বিকাল ভোর ৫টা না বিকাল ৫ টা এসব জানতে পারবেন। মেয়েরা কখন সেক্স বা সহবাস করতে আগ্রহি ও বেশি  তৃপ্তি পায়? 

ভোর পাঁচটা :- যখন একজন পুরুষ ঘুম থেকে ওঠে তখন তার টে’সটোসটেরনের মাত্রা সর্বোচ্চ পর্যায়ে থাকে। এসময় এটির মাত্রা থাকে ২৫-৩০ শতাংশের মধ্যে। এটি দিনের অন্য যেকোন সময়ের চেয়ে বেশি।

সকাল ছয়টা :- ভাল ঘুম উত্তেজনা বৃদ্ধির একটি কারণ। দীর্ঘ সময় গভীরভাবে একটি ঘুম দিলে টেসটোসটেরনের মাত্রা বৃদ্ধি পায়।  ৫ ঘণ্টার বেশি ঘুম পুরুষের টে’সটোসটের মাত্রা অতিরিক্ত ১৫ শতাংশ বৃদ্ধি করে।

দুপুর বারোটা :- এসময় সামনে দিয়ে সুন্দরী রমণী হেঁটে বেড়ালেও কোনো ধরনের যৌ’ন প্র’ণোদনা তৈরি হয় না। এ সময় হয়ত কাউকে দেখলে মনের মধ্যে ভালো লাগা তৈরি হয়। এসময় সে’ক্স হর’মোন বাড়তে অনেক সময় নেয়। 

সন্ধ্যা ছয়টা :- এই সময়ে নারীদের টে’সটোস’টেরনের মাত্রা বাড়তে শুরু করে। অন্যদিকে পুরুষদের টে’সটোস’টের মাত্রা কমতে থাকে। তবে একটি গবেষণায় দেখা গেছে, জিম করার পর নারী ও পুরুষ উভয়েরই কামশ’ক্তি বাড়ে। 

সন্ধ্যা সাতটা :- জাপানের নারা বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি গবেষণায় দেখা গেছে, এসময় নারীদের স’হবাস হ’রমোন বৃদ্ধি করে। কিন্তু পুরুষের ক্ষেত্রে তেমন কোনো প্র’ভাব পড়ে না।

রাত আটটা :-  ফাউল লাগছে এই অংশ তাই মুছে দিলাম। আপনাদের সময় নষ্ট হওয়া থেকে বাচাই দিলাম।

রাত নয়টা :- এসময় নারীদের সে’ক্স হর’মোন সাধারণত বৃদ্ধি পায়। তবে যদি নারীরা মনে করে যে তাকে দেখতে খুব খারাপ দেখাচ্ছে তাহলে সে স’হবাস করতে তেমন আগ্রহী হয় না। 

আরো পড়ুন - 

মেয়েরা ছেলেদের কি কি গুন গুলি পছন্দ করে ?

বিয়ে করার জন্য মেয়ে দেখতে গিয়ে মেয়েকে কি প্রশ্ন করবেন ?.

রাত দশটা :- এসময় যদিও পুরুষদের টে’সটোস’টেরনের মাত্রা কম থাকে তারপরও তারা সঙ্গী’নির সাথে স’হবাস করতে চায়। এসময় নারীদেরও যৌ’ন চা’হিদা বেশি থাকে।

সকাল সাতটা :- যখন পুরুষরা সকালে ঘুম থেকে ওঠে তখন তাদের স’হবাস হরমোনের মাত্রা সর্বোচ্চ পর্যায়ে থাকে। এসময় নারীদের সে’ক্স হ’রমোনের মাত্রা সর্বনিম্ন পর্যায়ে থাকে। 

সকাল আটটা :- এসময় নারী ও পুরুষ উভয়ই দিনের কাজের জন্যে ব্যস্ত হয়ে পড়ে। তাদের স্ট্রে’স হরমোন করটিসলের পরিমাণ বাড়তে থাকে।


  (আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপনের উপর ক্লিক করে জিনিস কিনুন, তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।)

শনিবার, ১৬ অক্টোবর, ২০২১

চুল গজানোর সেরা ৪ টি উপায় কি কি ?.


চুল গজানোর সেরা ৪ টি উপায় কি কি ?.

  চুল পড়ে যাচ্ছে অথবা মাথার চুল পাতলা হয়ে যাচ্ছে এমন সমস্যা অনেকেরই। এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে দুটি কাজ করতে হবে। একটি হলো চুল ঝরে যাওয়া রোধ করা, অপরটি নতুন চুল গজানো। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক নতুন চুল গজানোর চারটি উপায়।মাথার ত্বক বা স্ক্যাল্পে যদি উদ্দীপনা দিতে পারি, তাহলে চুল গজানো সম্ভব। প্রতিটি চুলের গোড়ায় রক্ত সঞ্চালনের ব্যবস্থা রয়েছে। এটাকে যদি বাড়ানো যায়, তাহলেও নতুন চুল গজানো সম্ভব।

প্রথম উপায় -

  প্রথম উপায় হলো ম্যাসাজ করা। নিয়মিত চুল ম্যাসাজ করতে হবে। এতে করে স্ক্যাল্পে রক্ত সঞ্চালন বাড়বে এবং স্ক্যাল্প উদ্দীপিত হবে। এক টেবিল চামচ ভিটামিন ই নিয়ে মাথায় ম্যাসাজ করতে থাকুন। ভিটামিন ই চুলের জন্য প্রয়োজনীয় নিউট্রিশন এর যোগান দেয়। ভিটামিন ই এর সাথে চা এর নির্যাস যোগ করতে পারেন। এই দুটো ভালোভাবে মিশিয়ে হাতের তালু এবং আঙুলের সাহায্যে পুরো মাথার চুলের গোড়ায় গোড়ায় লাগিয়ে নিন। ৫-৬ মিনিট ম্যাসাজ করুন। তারপর মোটা দাঁতের চিরুনি দিয়ে আঁচড়ে নিন। চুলগুলোকে ছোট ছোট ভাগে ভাগ করে সম্পূর্ণ চুল আঁচড়ে নিন। কিছুক্ষণ পর সাধারণভাবে শ্যাম্পু এবং কন্ডিশনার ব্যবহার করুন। চুল গজানোর জন্য দিনে ৩ বার ম্যাসাজ করতে হবে এই নিয়মে। কিন্তু বারবার শ্যাম্পু ব্যবহার করবেন না। এতে চুলের ক্ষতি হবে।

দ্বিতীয় উপায়-

  চুলের গোঁড়ায় হেয়ার ফলিকল থাকে। ভাইব্রেশনের মাধ্যমে যদি ফলিকল উদ্দীপিত করা যায় তবে নতুন চুল গজানো সম্ভব। বাজারে ভাইব্রেটিং ম্যাসেজার কিনতে পাওয়া যায়। এর সাহায্যে আপনি স্ক্যাল্পে চক্রাকারে ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে মাথায় ভাইব্রেটিং ম্যাসাজ নিতে পারেন। যে জায়গায় বেশি চুল পড়ে যাচ্ছে, তাতে বেশি মনোযোগ দিন। এভাবে ৫ থেকে ১০ মিনিট আপনার স্ক্যাল্প ভাইব্রেট করুন। ভালো ফল পেতে এটাও আপনাকে দিনে ৩ বার করতে হবে।

তৃতীয় উপায়-

  এমন শ্যাম্পু ব্যবহার করতে হবে যেটা আপনার স্ক্যাল্পের মৃত কোষগুলো ঝরে যেতে সাহায্য করবে। এই মৃত কোষগুলো স্ক্যাল্পের ফলিকল ব্লক করে রাখে, যে কারণে নতুন চুল গজানোর পথে বাঁধা দেয়। কেননা তখন স্ক্যাল্পে রক্ত সঞ্চালন কমে যায়। অল্প পরিমাণ শ্যাম্পু নিয়ে মাথায় ম্যাসাজ়ের মত করে লাগিয়ে ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে নিন। এটা দিনে একবার করতে হবে। 

চতুর্থ উপায় -

নতুন চুল গজানোর জন্য খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন -

প্রোটিন-

পর্যাপ্ত পরিমাণে প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার গ্রহণ করুন। আমাদের চুল মূলত কেরাটিন দিয়ে গঠিত। এটি অ্যামিনো এসিড দিয়ে তৈরি এক ধরণের প্রোটিন। তাই নতুন চুল গজানোর জন্যে অবশ্যই আপনার শরীরকে পর্যাপ্ত অ্যামিনো এসিড সরবরাহ করতে হবে। মাছ, মাংস, পনির, দুধ, ডিম—আপনার খাদ্য তালিকায় প্রতিদিনই এগুলোর অন্তত একটি রাখার চেষ্টা করুন।

নতুন চুল গজানোর জন্য প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার মাছ, মাংস, পনির, সয়াবিন, মটরশুঁটি, কলা, বাদাম ইত্যাদি থেকেও পেতে পারেন। তবে নন-ভেজিটেরিয়ান খাবারে প্রোটিনের পরিমাণ তুলনামূলক বেশি।

আয়রন আর জিঙ্ক-

আয়রন আর জিঙ্ক আপনার মাথার কোষে অক্সিজেন পরিবহন করে নিতে সহায়তা করবে আর নতুন টিস্যু তৈরিতে এবং ক্ষয়রোধে সহায়তা করবে। পরিমিত পরিমাণে আয়রন আর জিঙ্ক নতুন এবং দ্রুত চুল গজানোর জন্যে সহায়ক ভূমিকা পালন করে। মটরশুঁটি, বাদাম, কলিজা, মাংস, দুধে আপনার প্রয়োজনীয় জিংক আর আয়রন বিদ্যমান।

ভিটামিন সি-

পেয়ারা, লেবু, কমলা, আনারস, কামরাঙা, কাঁচা মরিচে পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন সি রয়েছে। আপনার চুলের বৃদ্ধি এবং গজানোর জন্য সহায়ক।

কালোজিরা -

কালোজিরা নতুন চুল গজানোর জন্যে সহায়ক। মাথায় কালোজিরার তেল ব্যবহার করা আর খাবারে কালোজিরা ব্যবহার খুব ভালো ফল দেয়।

 আরো পড়ুন - সুলক্ষণা নারীর দেহের লক্ষণ গুলি কি কি ?.

কিছু সাধারণ যত্ন -

১. নিয়মিত চুল পরিষ্কার রাখা এবং আঁচড়ানো। কিন্তু অতিরিক্ত আঁচড়ানো চুল পড়া বাড়িয়ে দেয়।

২. পেঁয়াজ এর রস চুলের গোড়ায় ভালো করে লাগিয়ে ১০ মিনিট রাখুন। নিয়মিত ব্যবহার করলে নতুন চুল গজাবে।

৩. মেহেদি পাতা কিছুদিন ঘন ঘন ব্যবহার করুন। পাতা বেটে লাগিয়ে শ্যাম্পু করে ফেলুন।

৪. শুকনা আমলকি পানিতে ভিজিয়ে লাগাতে পারেন।

৫. খাঁটি কালো জিরা তেল বা নির্যাস বেশি বেশি ব্যবহার করতে পারেন।

   (আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপনের উপর ক্লিক করে জিনিস কিনুন, তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।)