বুধবার, ২ ফেব্রুয়ারী, ২০২২

মেয়েদের নাভির সম্পর্কে আপনি এগুলি কি জানেন ?.


মেয়েদের নাভির সম্পর্কে আপনি এগুলি কি জানেন ?.
দুনিয়ায় এমন অনেক কিছুই রয়েছে যা সম্পর্কে কোনও ধারণাই নেই আমাদের। মেয়েদের শরীরের অন্যতম আকর্ষনীয় অঙ্গ তাদের নাভী। পুরুষরা মেয়েদের নাভীর সৌন্দর্যে চরমভাবে পুলকিত হয়। নাভি কুন্ডলী সাধারণত বাইরের দিকেই বেরিয়ে থাকে।
পৃথিবীর মাত্র ১০ শতাংশ ব্যক্তির নাভি কুন্ডলী ভিতরের দিকে থাকে। ঈশ্বরের সৃষ্টি বড়ই অদ্ভূত। মানব শরীরের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অংশ নাভি। জন্মের পর মাতৃজঠরের সঙ্গে ছেদের মুহূর্তেই যা তৈরি হয়ে যায়। মা ও শিশুর যোগসূত্র। তাই নাভির সঙ্গে জড়িয়ে নানা অবাক করা বিষয়।

চলুন এবার তাহলে নাভি সম্পর্কে অজানা ও অবাক করা বিষয়গুলো জেনে নেয়া যাক-

১. প্রতিবছর বিশ্বের প্রায় ২ লাখ মানুষ নাভি কুন্ডলীর প্লাস্টিক সার্জারি করান। এদের অধিকাংশ অর্থাৎ প্রায় ১ লাখ মানুষ অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে নাভি কুন্ডলী ভিতর দিকে করেন।

২. একটি গবেষণায় দেখা গেছে, প্রতি ৬০ জন মানুষের নাভিতে প্রায় আড়াই হাজার আলাদা আলাদা প্রজাতির ব্যাক্টেরিয়া বসবাস করে।
৩. নাভি কুন্ডলী সাধারণত বাইরের দিকেই বেরিয়ে থাকে। পৃথিবীর মাত্র ১০ শতাংশ ব্যক্তির নাভি কুন্ডলী ভিতরের দিকে।

৪. অন্তঃসত্ত্বা মহিলাদের অনেক সময় শিশুর চাপে নাভি কুন্ডলী ভিতর থেকে বাইরের দিকে বেরিয়ে আসে।

৫. প্লাস্টিক অ্যান্ড রিকনস্ট্রাকটিভ সার্জারি জার্নালে প্রকাশিত একটি গবেষণাপত্র বলছে, যে সব মহিলার নাভি কুন্ডলী বাইরের দিকে, তারা খুব একটা আকর্ষণীয় হন না। পুরুষদের ক্ষেত্রেও তাই।
৬. শিশু হাসপাতালের ডাক্তারদের মতে নাভী বাহিরের দিকে থাকা শিশুরা সাধারণত কম রোগাক্রান্ত হয়ে থাকেন। তবে এটা তাদের অনুমান প্রসূত মতামত।

নাভির আকারের সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে মহিলাদের চরিত্রের গোপন কথা-

গোল আকৃতির নাভি : -যাদের নাভি গোল হয়, সেই মহিলারা খুব সরল ও সাদাসিধে এবং ঘরোয়া হয়। শাস্ত্র বলছে, এই মহিলারা সংসারে সুখ ও সমৃদ্ধি নিয়ে আনে।

গভীর নাভি : -যে মহিলাদের নাভি গভীর হয়, তারা বন্ধুত্ব করতে খুব ভালোবাসেন। শাস্ত্র বলছে, এরা সংসারে সুখ ও সমৃদ্ধি নিয়ে আনে। ভালোবাসার মানুষের সঙ্গে প্রতারণা করে না।
চন্দ্রাকার নাভি : -শাস্ত্র মতে, যাদের নাভি চাঁদের মতো, সেইসব মহিলাদের থেকে পুরুষদের দূরে থাকাই ভালো। কারণ এরা কারও উপর বিশ্বাস করেন না।

নাভি যদি বাইরের দিকে বেরিয়ে থাকে : -যদি কোনও মহিলার নাভি বাইরের দিকে বেরিয়ে থাকে, তারা খুব সৌভাগ্যবতী হন। যেখানে এরা যান, সেখানে ধন-সম্পত্তির কোনও কমতি থাকে না।

যদিও নাভির ভিতরের অংশ অনেকটা বাইরে থাকে : -সেক্ষেত্রে সেই মহিলা খুব কঠোর প্রকৃতির হয়। এটাও বলা হয়, মা হতে গিয়ে এই মহিলাদের সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়।

যাদের নাভি খুব সেন্সিটিভ হয় : -যাদের নাভি খুব সেন্সিটিভ, তারা খুব হাসিখুশি হয়। কঠিন পরিস্থিতিতেও মুখের হাসি বজায় থাকে এদের।
আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপণের উপর ক্লিক করে আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী জিনিস কিনুন তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।

সকল পুরুষরাই মেয়েদের কোন১০টি আচরণ ভীষণ অপছন্দ করে ?.


সকল পুরুষরাই মেয়েদের কোন১০টি আচরণ ভীষণ অপছন্দ করে ?.
 
 প্রিয় পুরুষকে খুশি করতে কত কিছুই না করে থাকেন নারীরা। পছন্দের সাজসজ্জা, সুন্দর পোশাক, আন্তরিক নানান আচরণ আরও কত কী। তবুও সম্পর্ক ভাঙে, ভালোবাসার দিনগুলো হয়ে যায় অতীত। সম্পর্ক তখনই ভাঙে যখন কোন এক পক্ষের আগ্রহ নিভে যায়।

  
প্রতিটি মানুষের ক্ষেত্রেই আগ্রহ হারিয়ে যাবার কারণগুলো ভিন্ন হলেও কিছু ব্যাপার এমন আছে যা কোন পুরুষই পছন্দ করে উঠতে পারেন না। জানিয়ে দিচ্ছি নারীর ১০টি আচরণ বা স্বভাবের কথা। নারীর মাঝে এই ১০ স্বভাব দেখলে পুরুষেরা দ্রুত আগ্রহ হারিয়ে ফেলেন। অনেক নারীই মনে করেন যে এসব আচরণ পুরুষের পছন্দ। কিন্তু বাস্তবতা ঠিক উল্টো।

১) পরিবারকে অসম্মান: -
পুরুষের অপছন্দের তালিকার শীর্ষে আছে এই ব্যাপারটি। অনেক মেয়েই স্বামীর কারণে নিজের পরিবারকে অবহেলা করতে পারলেও পুরুষেরা কিন্তু এটা কোনভাবেই পারেন না। নিজের পরিবারকে অসম্মান ও অপছন্দ করা সকল পুরুষদেরই খুব অপছন্দ। প্রেমিকা বা স্ত্রীর কাছ হতে এমন আচরণ মোটেও আশা করেন না তারা।


২) অন্য নারী:-
কিছু নারী আছেন যারা অন্য কোন নারীকে যেন সহ্যই করতে পারেন না। স্বামীর কলিগ, কাজিন, বান্ধবী ইত্যাদি কাউকেই তাঁদের পছন হয় না। এমনকি অচেনা নারীদের নিয়েও সন্দেহ করে থাকেন। এই একটি আচরণও পুরুষের অপছন্দের তালিকার শীর্ষে।

৩) অতিরিক্ত মেকআপ: -
সাজসজ্জা পুরুষের অবশ্যই পছন্দ। কিন্তু সেই সাজসজ্জা যখন প্রয়োজনের অতিরিক্ত উটকো আর উগ্র হয়ে যায়, তখন আকর্ষণ হারিয়ে ফেলেন সকল পুরুষ। এমন নারীদের সাথে বিবাহিত জীবনের কথা তারা ভাবতেও পারেন না।


৪) নিজের জীবন না থাকা:-
প্রেম-ভালোবাসা অবশ্যই জীবনের অংশ, কিন্তু পুরুষেরা নিজের মত সময় কাটাতেও খুব ভালোবাসেন। যে প্রেমিকা বা স্ত্রীর নিজের কোন জীবন নেই, সারাক্ষণ প্রেমিক বা স্বামীর জীবনে নাক গলাচ্ছেন, তাঁদের প্রতি চরম বিরক্ত বোধ করেন পুরুষেরা।

৫) অতিরিক্ত আত্মবিশ্বাস:
আত্মবিশ্বাস অবশ্যই ভালো জিনিস, কিন্তু অতিরিক্ত আত্মবিশ্বাসী নয়। অতিরিক্ত আত্মবিশ্বাসী মানুষ অন্যকে হেয় করতে পছন্দ করেন, অন্যের কথায় গুরুত্ব না দেয়াও তাঁদের স্বভাব। আর নারীর মাঝে এই স্বভাব খুবই অপছন্দ পুরুষের।


৬) অকর্মা বা কুঁড়ে: -
জীবনের কোন লক্ষ্য নেই, কোন কাজ গুছিয়ে করতে আগ্রহী নন এমন নারীকে কোন পুরুষই পছন্দ করেন না। নিজের জীবনসঙ্গী হিসেবে পুরুষের পছন্দ চটপটে, পারদর্শী ও কর্মঠ নারী।

৭) বন্ধুদের অপছন্দ করা:-
অসংখ্য নারী প্রেমিক বা স্বামীর বন্ধুদেরকে মোটেও পছন্দ করেন না, তাঁদের সাথে মেলামেশায় পদে পদে বাঁধা দিয়ে থাকেন। নারীর এই স্বভাব ভয়ানক অপছন্দ সব পুরুষের। বন্ধুদের সাথে সম্পর্ক পুরুষ নিজের ব্যক্তিগত ব্যাপার মনে করে থাকেন এবং এতে কারো নাক গলানো মোটেও মেনে নিতে পারেন না।


৮) নেতিবাচক নারী: -
সবকিছুতেই না না বলা, কোন কিছুতেই সঙ্গীকে উৎসাহ যোগাতে না পারা পুরুষকে একটুও পছন্দ করেন না কোন পুরুষ। সঙ্গিনীর কাছ থেকে তারা পজেটিভ আচরণটাই প্রত্যাশা করে থাকেন।

৯) গসিপ:-
সারাক্ষণ অন্যের নামে কুৎসা করার স্বভাবে পুরুষেরা অত্যন্ত বিরক্ত হয়ে থাকেন। এমন নারীদেরকে ঝগড়াটে ও নিচু মনের অধিকারী মনে করে থাকেন।

১০) অপরিচ্ছন্ন: -
অনেক এলোমেলো, অপরিচ্ছন্ন পুরুষদের দিকে নারীরা মমতার চোখে তাকালেও পুরুষদের ক্ষেত্রে ব্যাপারটি একদম ভিন্ন। অপরিচ্ছন্ন নারীদের মোটেও পছন্দ করেন না তারা। পুরুষ ও নারীর পরস্পরের মন বুঝবে, তবেই গড়ে উঠবে চমৎকার সম্পর্ক। শুভকামনা সকলের জন্য।


  আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপণের উপর ক্লিক করে আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী জিনিস কিনুন তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।

কোন ১০ টি জিনিস রান্নাঘরে থাকলে ফেলে দেবেন এখনই ?.


কোন ১০ টি জিনিস রান্নাঘরে থাকলে ফেলে দেবেন এখনই ?.

আপনার বাড়ির গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলোর মধ্যে অন্যতম একটি স্থান হলো রান্নাঘর। কারণ রান্নাঘর আমাদের যেমন খাবারের যোগান দেয়, ঠিক তেমনই এই রান্নাঘর কিন্তু রোগ জীবাণুরও উৎস। রান্নাঘর অপরিষ্কার থাকলেই সেখানে বাসা বাঁধে জীবাণুরা। আর তাই দেখে নিন আপনার বাড়ির রান্নাঘরকে সুরক্ষিত রাখতে ঠিক কী কী জিনিস এখনই ফেলে দিবেন-

১) খোলা খাবার বা পানীয় - 

কোনো রকম খোলা খাবার, পানীয় রান্নাঘরে রাখবেন না। অপনার অজান্তেই তাতে মুখ দিতে পারে পোকামাকড়। পড়তে পারে টিকটিকি। যা কিন্তু স্বাস্থ্যের পক্ষে খুবই ক্ষতিকর।

২) প্লাস্টিকের বোতলে তেল -

প্লাস্টিকের বোতলে তেল অনেকেই ব্যবহার করেন। কিন্তু তা মোটেই বেশি দিন ব্যবহার করবেন না। সর্বোচ্চ ২ মাস ব্যবহার করতে পারেন। কারণ আপনার অজান্তেই সেখানে বাসা বাঁধে জীবাণুরা।

৩) উন্মুক্ত জলের বোতল -

জলের বোতল কখনই খোলা বা উন্মুক্ত অবস্থায় রান্নাঘরে রেখে দেবেন না। কারণ তাতে ময়লা আর্বজনা পড়তে পারে। আর সেই জলের কারণে হতে পারেন অসুস্থ।

৪) খোলা অবস্থায় মদের বোতল -

মদের বোতল কখনো খোলা অবস্থায় রাখবেন না। কারণ দু’দিন পর থেকেই ওই বোতলে ফাংগাস জন্মায়। বোতল খুললেই পেতে পারেন কটু গন্ধ বা ব্রাউন রঙের কিছু ভাসতে দেখতে পারেন।

৫) খোলা অবস্থায় মশলা -

মশলা বা হার্বস খোলা অবস্থায় বেশিদিন বাইরে ফেলে রাখবেন না। এতে মশলার গন্ধ নষ্ট হয়ে যায়।

৬) খাবার সংরক্ষণ-

খাবার বেশি হলে আমরা ফ্রিজে সংরক্ষণ করে রাখি। কিন্তু কখনই তা তিন দিনের বেশি রাখবেন না। তিন দিনের পুরনো খাবার খাওয়া স্বাস্থ্যের পক্ষে খুবই ক্ষতিকর।

৭) বাসন ধোয়ার স্পঞ্জ -

যে স্পঞ্জ দিয়ে বাসন ধোওয়া-মোছা করা হয় তা এক সপ্তাহ অন্তর পরিবর্তন করে ফেলুন। জল আর সাবান লেগে থাকায় ওর মধ্যে ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া জন্মায়। যা আপনি বুঝতে পারবেন না।

৮) বিয়ারের ক্যান -

বিয়ারের ক্যান ফ্রিজে রাখলেও তা এক মাসের বেশি রাখবেন না। এক মাস পর থেকেই ওর মধ্যে ফারমেন্টেশন শুরু হয়।

৯) পুরাতন বেকিং পাউডার-

বেকিং পাউডার, খাবার সোডা ছয় মাসের বেশি ব্যবহার করেবেন না। আপনি হয়তো তারিখ-মাস মিল রেখেই কিনেছেন। বোতলের গায়ে লেখা থাকে এক বছর পর্যন্ত ব্যবহার করতে পারেন। কিন্তু তা করবেন না।

১০) সসের বোতল -

জ্যাম ও সসের বোতল সব সময় ভালো করে মুখ বন্ধ করে রাখুন। ফ্রিজে রাখলে ভালো করে মুখ বন্ধ করে রাখতে হবে। মুখ খোলা রাখলেই বিপদ। তা খেলে শরীরে বিষক্রিয়ার সম্ভাবনা থাকে।

আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপণের উপর ক্লিক করে আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী জিনিস কিনুন তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।



হোটেলে থাকার সময় কি কি ভুল করবেন না ?.


হোটেলে থাকার সময় কি কি ভুল করবেন না ?. 

অনেকেই হোটেলে থাকতে গিয়ে এমন কিছু ভুল করে বসেন, যার মাশুল গুনতে হয় বিশাল পরিমাণের। স্মার্টার ট্রাভেল এমন কিছু সচরাচর ভুল নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। হোটেলে অবস্থানের ক্ষেত্রে এই ভুল গুলো যেন কখনোই না হয়, সে ব্যাপারে খেয়াল রাখা উচিত আমাদের সবার।

১. রিমোট কন্ট্রোল ব্যবহার করবেন না :-

হোটেলটি সুলভ বা বিলাসবহুল যেমনই হোক না কেন, এতে জীবাণুর উপস্থিতির সম্ভাবনা বেশি। সাম্প্রতিক এক গবেষণায় এ তথ্য জানা গেছে। আর এসব জীবাণুর একটি বড় অংশ থেকে যায় টেলিভিশনের রিমোট কন্ট্রোলে। ঘরদোর যতই ঝেড়ে পরিপাটি করা হোক, রিমোট কিন্তু সেভাবে পরিষ্কার করা হয় না। কাজেই এতে জীবাণু বহাল তবিয়তে রয়ে যায়। সুতরাং সাবধান!

২. মূল্যবান জিনিস রুমে রাখবেন না : -

মূল্যবান জিনিসপত্র অনেকেই হোটেলরুমের গোপনীয় কোনো একটি জায়গায় রেখে দেন। এটি চরম ভুল। হোটেলরুম থেকে চুরি করতে যারা ওস্তাদ, তারা কিন্তু ওই সব ‘গোপন’ জায়গার হদিস আপনার চেয়ে ভালো জানে! সুতরাং একটু পয়সা খরচ করে কর্তৃপক্ষের লকারে নিজের মূল্যবান জিনিস রেখে দিন। নিরাপদ থাকবেন।

৩. ‘ডু নট ডিস্টার্ব’ সাইন : -

দরজা লাগিয়ে দিলেই কিন্তু হলো না। যতক্ষণ না ‘ডু নট ডিস্টার্ব’ সাইন বাইরে ঝুলিয়ে দিচ্ছেন, ততক্ষণ যে কেউ এসে উটকোভাবে আপনার ব্যক্তিগত সময় যাপনে বাদ সাধতে পারে। আবার ঘর পরিষ্কারের চিন্তা থাকলে সেটি সরিয়ে ফেলুন। কারণ, ওই সাইন ঝোলানো থাকলে হোটেলের পরিচ্ছন্নতাকর্মীরাও আপনার ঘরের আশপাশে ঘেঁষবে না।

৪. রুম নম্বর বলবেন না : -

যেখানে সেখানে বা চেক-ইনের সময় আপনার হোটেলের রুম নম্বরটি নিজে উচ্চারণ করবেন না। দুষ্কৃতকারীরা এসব তথ্যের জন্যই মুখিয়ে থাকে। এ বিষয়টি যতটা পারেন গোপন রাখুন, নতুন পরিচিত কাউকেই রুম নম্বর জানাতে যাবেন না।

৫. চট করে দরজা খুলবেন না : -

দরজায় কড়া নাড়া হলো আর কিছু না বুঝেই বললেন, ‘কাম ইন।’ এই বিশাল ভুলটি কখনোই করতে যাবেন না। হোটেল কিন্তু দিন শেষে কখনোই তেমন নিরাপদ জায়গা নয়। সুতরাং পরিচয় জেনে তার পরে দরজা খুলুন। মনে রাখবেন, অচেনা জায়গায় অচেনা কেউ তো আপনার সঙ্গে দেখা করার কথা নয়। কাজেই সাবধান। আর সব সময় দরজা লাগিয়ে রাখতে ভুলবেন না।

৬. হোটেলের মিনিবারের পানীয় নয় : -

কোমল কিংবা কঠিন, যেমন পানীয়ই খান না কেন, সেটি হোটেলের মিনিবার থেকে খেতে যাবেন না। কারণ, সাধারণত হোটেলের মিনিবার গুলোতে পাঁচ টাকার খাবারের দাম অন্তত ৫০ টাকা রাখা হয়! শেষে দেখবেন, আপনার রুম ভাড়ার চেয়ে মিনিবারের বিলই গুনতে হচ্ছে দ্বিগুণ-তিন গুণ।

৭. ছারপোকায় সাবধান : -

যত বিলাসবহুল কক্ষই হোক আর সুসসজ্জিত বিছানা হোক, ছারপোকা ঠিকই জানে কীভাবে নিজের জায়গা করে নিতে হয়। কাজেই এ ব্যাপারে ভালোমতো তল্লাশি চালান, ছারপোকার সামান্য আনাগোনা দেখলেই সবকিছু ঠিকঠাক করে দেওয়ার জন্য কর্তৃপক্ষকে অবহিত করুন। কারণ, এই ছারপোকা কেবল আপনাকে কামড়াবে তা-ই শুধু নয়, আপনার সঙ্গে সওয়ার হয়ে আপনার বাড়ি পর্যন্ত পৌঁছে যাবে অবলীলায়।

৮. কলের জল খাবেন না :-

 এক ব্রিটিশ দম্পতি লস অ্যাঞ্জেলেসে বেড়াতে এসে ট্যাপ বা কল থেকে জল পান করেন। সেই জকে কেমন যেন বিচিত্র স্বাদ, এমন স্বাদের জল নাকি তারা কখনোই খাননি। পরে অনুসন্ধানে জানা গেল, হোটেলের জলাধারে একটি মৃতদেহ! কার ভাগ্যে কী থাকে, তা তো আর বলা যায় না। সুতরাং ভুলেও কিছু টাকা বাঁচানোর জন্য হোটেল রুমের কলের জল খাবেন না। ভরসা রাখুন দোকান থেকে কেনা মিনারেল ওয়াটারের বোতলে।

 আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপণের উপর ক্লিক করে আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী জিনিস কিনুন তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।

নরমাল ডেলিভারি পেতে গর্ভাবস্থায় মেনে চলবেন কি কি নিয়ম ?.


নরমাল ডেলিভারি পেতে গর্ভাবস্থায় মেনে চলবেন কি কি নিয়ম ?.

এখনকার দিনে বেশিরভাগ সন্তানই সিজারিয়ান পদ্ধতিতে জন্ম নেয়। কিন্তু নরমাল ডেলিভারিই বাচ্চা ও মায়ের জন্য সবথেকে ভালো বলে বারবার জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। গর্ভাবস্থায় কয়েকটি নিয়ম মেনে চললে সন্তান নরমাল ডেলিভারিতে ভূমিষ্ঠ হবে।

এককালে নরমাল ডেলিভারি বা প্রাকৃতিক প্রসবের মাধ্যমেই সন্তান ভূমিষ্ঠ হত। তবে বর্তমানে প্রাকৃতিক প্রসব ধীরে ধীরে একটি ধারণায় পরিণত হচ্ছে। পরিবারের বয়স্ক সদস্যরা এখনও নরমাল ডেলিভারির মাধ্যমেই সন্তান প্রসবের পক্ষপাতী। কিন্তু নানান কারণে তা সম্ভব হয়ে উঠছে না। তার মধ্যে অন্যতম হল জীবনযাপন প্রণালীতে আমূল পরিবর্তন। এখানে এমন কিছু টিপস দেওয়া রইল, যা নরমাল ডেলিভারিতে সহায়ক ভূমিকা পালন করে থাকে।

প্রেগনেন্সির সময় ব্যায়াম অত্যন্ত জরুরি। এর ফলে পেলভিক মাসল সন্তান প্রসবের উপযুক্ত হতে পারে। প্রাকৃতিক প্রসবের জন্য এই মাংসপেশীর নমনীয়তা বজায় রাখা জরুরি। স্কোয়েটিং, ডাক ওয়াক, পেঙ্গুইন ওয়াকের মতো পেলভিক ফ্লোর ব্যায়াম করে সুফল পেতে পারেন প্রেগনেন্ট নারীরা।

প্রেগনেন্সির সময়ের ব্যথার জন্য ব্যায়াম - পিঠে ব্যথা হলে শরীরের ঊর্ধ্বাংশ ও নিম্নাংশের ব্যায়াম করতে পারেন। শরীরের বিভিন্ন অংশের স্ট্রেচিং করতে পারেন। গর্ভবতী নারীদের যোগা বিশেষজ্ঞের সাহায্যে এই ব্যায়ামগুলি করা উচিত।

যোগাসন সাহায্য করবে -গর্ভধারণের প্রথম ত্রৈমাসিকে যোগাসন শিখতে পারেন। এর মধ্যে অন্যতম হল প্রাণায়াম। চিকিৎসক বা যোগাসন বিশেষজ্ঞরা আপনার স্বাস্থ্যের অবস্থা অনুযায়ী আপনাকে যোগ মুদ্রা শেখাবেন। বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ নিয়ে বাড়িতে যোগাসন করতে পারেন।

প্রসব যন্ত্রণার সময় কী ভাবে শ্বাস-প্রশ্বাস চালাবেন -প্রসব যন্ত্রণার সময়কার ব্রিদিং টেকনিকও আপনার নরমাল ডেলিভারিতে সাহায্য করতে পারে। প্রসবের সময় বাচ্চার শরীরে অক্সিজেন পৌঁছন জরুরি। প্রেগনেন্সির সময় ব্রিদিং এক্সারসাইজ শেখা উচিত। সন্তান প্রসবের সময় এর উপকার পাবেন প্রতিটি গর্ভবতী মহিলা।

লামাজ ক্লাস -প্রেগনেন্সির সময় শরীর ও হরমোনে নানান পরিবর্তন দেখা দেয়। এ সময় পরিবারের সদস্যদের কাছ থেকে আবেগপ্রবণ সহায়তা লাভ জরুরি হয়ে পড়ে। এর জন্য ফ্যামিলি কাউন্সিলিংয়ে অংশগ্রহণ করা উচিত। এই সেশানকে লামাজ ক্লাস বলা হয়। গর্ভাবস্থা ও প্রসবের আগে ও পরে পরিবারের সদস্য যেমন স্বামী, শ্বাশুড়ি, বোন ও অন্যান্য সদস্যদের কী ভূমিকা থাকা উচিত, সে বিষয় স্পষ্ট ধারণা লাভ করা যায়। মূত্রনালীর সংক্রমণ প্রজনন ক্ষমতাকেও প্রভাবিত করে।

নরমাল ডেলিভারির জন্য প্রসব যন্ত্রণা উঠলে কী করবেন জেনে নিন—

১. প্রসব যন্ত্রণা শুরু হলে খুব বেশি ক্ষণ শুয়ে থাকবেন না। এর সময় যত বেশি সম্ভব হাঁটাচলা করুন। এর ফলে বাচ্চা নীচে নামতে শুরু করবে এবং কম সময়ের মধ্যে প্রসব হবে।

২. ব্যথা হলে কাউকে পিঠে ম্যাসাজ করতে বলুন। এর ফলে প্রসব যন্ত্রণা কমবে।

৩. এ সময় ইতিবাচক চিন্তাভাবনা পোষণ করা খুবই জরুরি।

৪. সুষ্ঠু শ্বাস-প্রশ্বাস বজায় রাখুন। প্রসবের সময় বাচ্চার শরীরের যাতে অক্সিজেন পৌঁছয়, তার জন্য এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।


আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপণের উপর ক্লিক করে আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী জিনিস কিনুন তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।


মোবাইল দিয়ে লাখ লাখ টাকা আয় করবেন কিভাবে ?.


মোবাইল দিয়ে লাখ লাখ টাকা আয় করবেন কিভাবে ?.

বর্তমান সময়ে অনলাইনের সাহায্যে টাকা আয় করার অনেক সুযোগ তৈরি হয়েছে । আপনিও বাড়িতে বসে মোবাইল দিয়ে লাখ লাখ টাকা আয় করতে পারেন। কথাটা একটু চমক হিসেবে মনে হলেও সত্যি। মোবাইল দিয়ে বাড়িতে বসে লাখ লাখ টাকা আয় করুন খুব সহজে। এর মধ্যে আপনাকে ছোট ছোট কিছু কাজ করতে হবে।

যেখানেই আপনাকে কাজ করতে হবে সেই ওয়েবসাইট টির নাম হল Oyehoye.in

কি কি কাজ করতে হবে-

1.প্রথমে আপনাকে নিবন্ধন করতে হবে! আপনি রেজিস্টার করার সাথে সাথে আপনার ওয়ালেটে ₹10,000 পাবেন! প্রতিদিন লগ ইন করে ওয়েবসাইটে গিয়ে প্রতিদিন আপনার অ্যাকাউন্টে ₹ 100 জমা হবে!

2.ওয়েবসাইটে অনেক পণ্য আছে! প্রতিটি পণ্যের নিচে একটি পর্যালোচনা মন্তব্য করলে আপনি প্রতি পর্যালোচনায় ₹30 পাবেন! আপনি বিভিন্ন পণ্য সম্পর্কে মন্তব্য করতে পারেন! তার কোন সীমা নেই! ধরুন আপনি 100টি ভিন্ন পণ্যে মন্তব্য করেন, তাহলে প্রতি মন্তব্যে ₹30 হারে আপনার অ্যাকাউন্টে 100*30=3000 জমা হবে!

3. রেজিস্ট্রেশন করার পর আপনার একটি লিঙ্ক থাকবে! আপনি যে কোন জায়গায় যে লিঙ্ক পোস্ট করতে পারেন! আপনার হোয়াটসঅ্যাপ স্ট্যাটাস বা অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া পছন্দ করুন বা আপনি বার্তার মাধ্যমে আপনার বন্ধুদের কাছে পাঠাতে পারেন! লিঙ্কে ক্লিক করলেই আপনি প্রতি ক্লিকে ₹50 পাবেন!

4. যদি কেউ আপনার রেফারেল লিঙ্ক দিয়ে সাইন আপ করে তবে আপনি একবার সাইন আপ করলে ₹ 500 পাবেন! (এই পেমেন্টটি 100 দিন পূর্ণ হওয়ার পরে আপনার অ্যাকাউন্টে যোগ করা হবে)

পেমেন্ট অর্ডার করার জন্য শর্তাবলী - 

1.মিনিমাম ওয়ালেট ব্যালেন্স হতে হবে এক লাখ,

এক টানা  100 দিনের ওয়েবসাইট ভিজিট একটি আবশ্যক।

2. আপনি অবশ্যই আপনার লিঙ্কের সাথে কমপক্ষে 25 জন সাইন আপ করেছেন!

 3.100 জন আপনার রেফারেল লিঙ্কে ক্লিক করেছে!

4. আপনার অন্তত 500 টি পর্যালোচনা মন্তব্য আছে।

আমার এই লিঙ্কে ক্লিক করে যোগদান করুন - 

https://www.oyehoye.in/my-account/?wwref=Mangal Das

বিস্তারিত তথ্যের জন্য সম্পূর্ণ ভিডিও দেখুন! এতে সব তথ্য আছে! সম্পূর্ণ ভিডিও না দেখে কোন প্রশ্নের উত্তর দিবেন না।

https://youtu.be/8M5pd31FRCU

লিঙ্কে দেওয়া তথ্য পড়ুন এবং অবশ্যই ভিডিওটি দেখুন ।

নিউজ রিপোর্ট টি পড়ুন। 

১১ বছরের মেয়ে মোবাইলকে কাজে লাগিয়ে হলো ২৪ কোটি টাকার মালকিন।

সময়ের সাথে সাথে, আজকের শিশুরাও পুরানো সময়ের তুলনায় অনেক স্মার্ট হয়ে উঠেছে। যেখানে পুরোনো দিনে শিশুরা খেলাধুলায় বেশি সময় ব্যয় করত তখন কিন্তু এখনকার শিশুরা ইন্টারনেটে বেশি সময় ব্যয় করে, নতুন কিছু শিখতে এবং বুঝতে পারে। এই কারণেই এখনকার শিশুরা আগের চেয়ে বেশি স্মার্ট। শুধু তাই নয়, আজকের শিশুরা ঘরে বসে অর্থ উপার্জনের অনেক উপায়ও জানে এবং প্রায়শই নতুন উপায়ের সন্ধানে নিযুক্ত থাকে। আজ আমরা আপনাকে এমন একটি মেয়ের সম্পর্কে বলতে যাচ্ছি, যার বয়স মাত্র ১১ বছর এবং ঘরে বসেই তার মোবাইল ফোনের সাহায্যে ২৪ কোটি টাকা আয় করেছে।

 বড়োদের থেকে ছোটোরা বেশি এডভান্সড। ১১ বছরের মেয়ের আয় ২৪ কোটি টাকা। হ্যাঁ, এই বিষয়টি বিশ্বাস করা অসম্ভব তবে এই জিনিসটি একেবারে সত্য। আজকের শিশুরা ঘরে বসে সহজেই অর্থ উপার্জন করছে। তাদের বুদ্ধি সঠিক পথে ব্যবহার করা প্রয়োজন কারণ আজ প্রযুক্তিতে নতুন নতুন উন্নয়ন ঘটছে এবং আজকের প্রযুক্তির এত শক্তি যে আপনি ঘরে বসেই যে কোনও কাজ করতে পারেন।

আপনার কাছে এটি সম্পর্কে তথ্য থাকতে হবে এবং সত্যটি হল যে বর্তমান সময়ে নতুন প্রযুক্তি সম্পর্কে শিশুদের চেয়ে বেশি তথ্য কারও কাছেই নেই। মোবাইল ফোনের কথা যদি বলা হয়, আজকাল একটি শিশু মোবাইল ফোন সম্পর্কে যতটা জানে, বাড়ির বড়রা সে তথ্য জানেন না। আমরা যে মেয়েটির কথা বলছি তার নাম প্রগতি(Pragati)। আসলে ১১ বছর বয়সী প্রগতি বলেছেন যে করোনা লকডাউনের কারণে সমস্ত স্কুল-কলেজ সম্পূর্ণ বন্ধ ছিল।

তৈরি করে ই-কমার্স ওয়েবসাইট ।বাড়িতে বসে মূল্যবান সময় নষ্ট করার পরিবর্তে, বালিকা এটির সদ্ব্যবহার করার এবং নতুন জিনিস শিখতে তার সমস্ত সময় ব্যয় করার কথা ভাবে। প্রগতি আরও বলেছেন যে তিনি তথ্য সংগ্রহ করতে শুরু করেছিলেন, এই সময় তিনি জানতে পারেন যে একটি ই-কমার্স ওয়েবসাইট রয়েছে যার মাধ্যমে অনেক শিশু প্রচুর অর্থ উপার্জন করছে।

এই ওয়েবসাইটের নাম oyehoye.in। প্রগতি বলেন, “আমি যে তথ্য পেয়েছি তাতে শুভম নামে একজন ছেলে যে এই ওয়েবসাইটের মাধ্যমে প্রায় ১৮ লাখ টাকা আয় করেছে। এছাড়াও, এই ওয়েবসাইটের লিঙ্ক শেয়ার করার পরেও তিনি অর্থ পাচ্ছিলেন এবং এর পাশাপাশি, তিনি এই ওয়েবসাইটের লিঙ্ক শেয়ার করার জন্য কিছু বিনামূল্যের পণ্যও কিনতে পেয়েছেন, যাতে তিনি খুব খুশি হন।

বানিয়ে ফেলেছে নিজের টিম এই কারণে তিনি এই ওয়েবসাইট থেকে অর্থ উপার্জনের কথা ভেবেছিলেন। লক্ষ টাকা আয় করেছেন এবং সবচেয়ে বড় কথা এই ওয়েবসাইট থেকে অর্থ উপার্জন করতে তাদের কিছুই করতে হবে না, শুধুমাত্র এই ওয়েবসাইটের লিঙ্ক শেয়ার করতে হবে। প্রগতি জানান যে তিনি প্রথমে ফ্রিল্যান্স ওয়েবসাইটে নিজেকে যুক্ত করেছিলেন যেখান থেকে তিনি সহজেই ক্লায়েন্ট পেতেন। তিনি বলেছেন যে এখন পর্যন্ত তিনি ৭০ টিরও বেশি ওয়েবসাইট তৈরি করেছেন এবং ৩০টিরও বেশি প্লে স্টোর apps তৈরি করেছেন। প্রগতি বলেন যে এখন আমার একটি টিম আছে যারা মানুষের জন্য কাজ করে এবং খুব কম দামে মানুষের জন্য ওয়েবসাইট তৈরি করে।

মঙ্গলবার, ১ ফেব্রুয়ারী, ২০২২

জল কম খেলে শরীরের কি কি ক্ষতি হয় ? .


জল কম খেলে শরীরের কি কি ক্ষতি হয়? 

জলের অপর নাম জীবন। শরীরে সত্তর শতাংশেরও বেশি জল। জলের মাধ্যমেই শরীরের অভ্যন্তরে বেশির ভাগ কাজ সম্পন্ন হয়। শরীরে দৈনন্দিন জলের চাহিদা পূরণ না হলে হাজারও শারীরিক সমস্যা দেখা যায়। শরীরে জলের ঘাটতি দেখা দিলে শরীর নিজে থেকে কিছু সংকেত দিয়ে জানিয়ে দেয়। জেনে নিন যেসব লক্ষণ জানিয়ে দিচ্ছে শরীরে জলের ঘাটতি রয়েছে।

১) শরীরে জলের অভাবে ত্বক শুষ্ক হয়ে যায় এবং ঠোঁট ফাটতে শুরু করে। হঠাৎ করে ত্বক রুক্ষ বোধ করতে শুরু করলে এবং ত্বকে ব্রণ ও চুলকানির সমস্যা দেখা দিলে বুঝতে হবে শরীরে জলের ঘাটতি রয়েছে।

২) জলের অভাবে প্রস্রাবের রং হলুদ হয়ে যায়। শরীরে জলের ঘাটতির কারণে প্রস্রাবের পরিমাণ কমে যায় এবং প্রস্রাব করার সময় জ্বালা বোধ হয়।

৩) জলের অভাবে শ্বাসকষ্টের পাশাপাশি মুখে দুর্গন্ধও হয়। জল মুখে পর্যাপ্ত পরিমাণে লালা উৎপন্ন করতে সাহায্য করে। যা নিঃশ্বাসের দুর্গন্ধের জন্য দায়ী ব্যাকটেরিয়াগুলি নিয়ন্ত্রণে কাজ করে।

৪) ডিহাইড্রেশন অবস্থায় বারবার তৃষ্ণা অনুভব হয়। বার বার জল খেলেও শরীরে জল জমা থাকতে পারে না। সাধারণ জলের পরিবর্তে লেবু-জল বা ইলেকট্রল দ্রবণযুক্ত জল পান করলে এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারেন। ডিহাইড্রেশনের সমস্যায় খুব বেশি খিদেও পায়।

৫) জলের অভাবে শরীরে অনেক সময় নিম্ন রক্তচাপের সমস্যা দেখা যায়। এর ফলে কোনও কারণ ছাড়াই হঠাত্ মনে আতঙ্ক জাগে বা মাথাব্যথাও হতে পারে। এ ছাড়া সারা ক্ষণ আলস্য ও ক্লান্তি অনুভব করতে পারেন। উচ্চ রক্তচাপের সমস্যাও হতে পারে শরীরে জলের ঘাটতির কারণে।

৬) জলের অভাবে রক্ত স্বল্পতাও দেখা দেয়। শরীরের বিভিন্ন অঙ্গে পর্যাপ্ত রক্ত পৌঁছে দিতে হৃদ্‌যন্ত্রকে আরও বেশি পরিশ্রম করতে হয়। ফলে হৃদ্‌যন্ত্র উপর চাপ পড়ে। হঠাত্ করে হৃদ্‌স্পন্দন এবং শ্বাস-প্রশ্বাসের হার বেড়ে যায়।

 আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপণের উপর ক্লিক করে আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী জিনিস কিনুন তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।

বিয়ের পর মেয়েদের কোমর মোটা হয়ে যায় কেন ?.


বিয়ের পর মেয়েদের কোমর মোটা হয়ে যায় কেন ?.


  অস্ট্রেলিয়ার স্বা’স্থ্য বিশেষজ্ঞেরা ৩৫০ জন বিবাহিতা মহিলার ওপর গবেষণা করে তথ্য বের করেন, বিয়ের পর কেন মেয়েদের স্তন ও কোমর মোটা হয়। দেখা যায়, বিয়ের পর প্রথম ছয় মাসে কনেরা প্রায় পাঁচ পাউন্ডের মতো ওজন বাড়িয়ে ফেলেন।

  পর্যবেক্ষণ করে দেখা যায়, যারা বিয়ের সময়ে সুন্দর দেখাতে নিজের ওজন অনেক দ্রুত কমিয়ে ফেলেন, বিয়ের পর তাদের ওজন দ্রুত বেড়েও যায়। এটা প্রায়শই দেখা যায় যে, মেয়েরা চায় বিয়ের সময়ে তাদের দেখতে ছিপছিপে এবং কমবয়সী লাগুক।

 এ কারণে তারা বিয়ের কয়েক মাস আগে থেকেই কঠোর ডায়েটে চলে যান। এতে যদিও তাঁদের কোনও দোষ নেই কারণ, পরিবারের মানুষ এমনকি তাদের বাগদত্ত পুরুষেরাই তাদেরকে বলেন ওজন কমাতে।

 বিয়ের পরে মেয়েরা মনে করে, সামনে তো আর কোনো বড় উপলক্ষ নেই আর তাই ওজন নিয়ন্ত্রণের দিকে তেমন লক্ষ্য থাকে না। তারপর খাওয়াদাওয়া এবং ব্যায়ামের ব্যাপারে নিয়ম কানুন অনুসরণ করা বন্ধ করে দেন, যার ফলে ওজন বেড়ে যায় দ্রুত।

  অনেকে আবার মনে করেন যে, বিয়ের পরে তাদের আকর্ষণীয় ফিগার বজায় রাখার আর কোন দরকার নেই, এ কারনেও তাদের ওজন সাধারণত এভাবে বাড়তে দেখা যায়।

বিয়ের পর মোটা হয়ে যাওয়া রোধে কেবল মেয়েদের জন্য নয়, নারী-পুরুষ উভয়েই এই টিপস মেনে নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন ওজন। যেমন হানিমুনে গেলে খুব বেশি জাঙ্ক ফুড না খেয়ে পুষ্টিকর খাবার খাওয়ার চেষ্টা করুন। 

  পোলাও, বিরিয়ানি না খেয়ে গ্রিল করা চিকেন বা মাছ খেতে পারেন। সাথে খাবেন প্রচুর পরিমানে স্যালাড। আর মিষ্টি জাতীয় খাবার যেমন কেক, পেস্ট্রি খাওয়ার বদলে ফ্রুট স্যালাড আর ফলের রস খেতে পারেন। ভ্রমনে গেলে রিচ ফুড এমনিতেও এড়িয়ে চলা উচিত।

 আবার অনেকেই বলে থাকেন যে বিবাহের পর মেয়েদের কোমর  মোটা হয় কেনো। আসলে এর মুলত কারন হলো দির্ঘদিন ধরে জন্মনিন্ত্রন করা। আসলে মেয়েরা বিবাহের পর তারা জন্মনিয়ন্ত্রন করার জন্য দির্ঘদিন ধরে তাদের জন্মনিয়ন্ত্রন পিল খেতে হয় যার কারনে তাদের ওজন বেড়ে যায় ফলে স্তন,মেদ ও কোমর অনেক মোটা বা চওরা হয়। 

  এছাড়াও মিলনের কারনে মেয়েদের দুইটী হরমোনের তারতম্যের কারনেও এরকম হয়ে থাকে যা বেশিরভাগ মেয়েদের ক্ষেত্রেই হয়ে থাকে । তবে অনেকের ক্ষেত্রে তা কার্যকর হয়ে উঠে না। যাইহোক বিয়ের পর অতিরিক্ত হারে মেদ বা ওজন বেড়ে গেলে ডায়েট কন্ট্রল করতে হবে । ব্যয়াম করতে হবে।

  
 আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপণের উপর ক্লিক করে আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী জিনিস কিনুন তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।