বুধবার, ১৫ ডিসেম্বর, ২০২১

৭টি গোপন কি কাজ যা মেয়েরা একা থাকলেই করে ?.


৭টি গোপন কি কাজ যা মেয়েরা একা থাকলেই করে ?.

  জেনে নিন সেই কাজ গুলো যেগুলো মেয়েরা কখনোই শি’কার করে না। 

১) গোপনাঙ্গে পরিবর্তন আনার পর অনুশোচনা আশা:- অনেক সময় মেয়েরা উত্তেজিত হয়ে গিয়ে তাদের গোপনাঙ্গ সেভ করে ফেলে। কিন্তু এতে অনেকটাই ক্ষতি হতে পারে । প্রথমে হয়তো ক্ষণিকের জন্য মসৃণতা পাওয়া যেতে পারে কিন্তু তারপরেই ভয়ঙ্করভাবে চুলকানি শুরু হয়ে যায় । কিন্তু তারাই অভিজ্ঞতার শিকার হওয়ার পরেও বয়ফ্রেন্ডের সাথে কোন সম্পর্কে লিপ্ত হওয়ার আগে ঠিক এই কাজটাই পুনরায় করে। 

২) অনেক মেয়েদেরই বিশ্বাস ব্রা সহজে নোংরা হয় না:- অত্যন্ত অলস প্রকৃতির মেয়েরাই তাদের ব্যবহৃত ইনার বা ব্রা অনেক দিনই না কেচেও দিনের পর দিন ব্যবহার করা যায় । তাই পরিমাণে অনেক ব্রা থাকলেও আমরা একটি ব্রা দিনের পর দিন না ধুয়েই পড়ে থাকে। 

 ৩) স্টালকার সিনড্রোম:- আসলে নারী চরিত্রের একটি প্রধান বৈশিষ্ট্য হলো তারা অতীত থেকে বেরিয়ে আসতে পারে না। কারণ তারা আবেগ প্রবন হয় বেশি।

৪) মেয়েদের পোশাক পরিধানের উপর ওয়াক্সিং করা নির্ভর করে- বরাবরই মেয়েদের অপছন্দের জিনিস হল ওয়াক্সিং এবং সেভিং । তারা যদি খোলামেলা পোশাক না পরে তাহলে আর ওয়াক্সিং করে না। কারণ ওয়াক্সিং ব্যপারটা বড়ই য’ন্ত্রণার। তাই এদের শীতকালটাই বড় প্রিয় হয় কারণ এই সময় খোলামেলা পোশাক পরতে হয় না তাই তারা ওয়াক্সিং এবং শেভিং অভয়েড করে চলে সোয়েটারের জন্য। 

৫) নাক খোটে সবাই, এবং মেয়রাও- যখন দেখে কাউকে নাক খুঁটতে তাদের সামনে তখন তাদের বরই ঘেন্না লাগে । অথচ মেয়েরাও এই কাজ করে। কিন্তু তারা সবার সামনে সেটা করে না। 

 ৬) মেয়েরাও রোজ স্নান করে না- অনেক সময় মেয়েরা মাথার চুল না ভিজিয়ে শুধুই গা ধুয়ে কাজে বেরিয়ে যায় তারপরে মাথায় খুশকি হলে শ্যাম্পু ব্যবহার করে । খুব ঠান্ডায় অনেক সময় স্নান না করে শুধুমাত্র গোপনাঙ্গ গুলো ভালো করে ধুয়ে পারফিউম লাগিয়ে বেরিয়ে যায়। হ্যা মেয়েরাও স্নান করে না। 

৭) কাপড় কাচতে অনীহা দেখা যায়- মেয়েরা এক জামা বেশ কয়েকদিন না ধুয়ে পড়ে থাকে। কাপড় কাচা অনেক ঝামেলার আর বেশিরভাগ মেয়েই এসব ঝামেলায় পড়তে চান না। তাই মাসের পর কাপড় জামা লন্ড্রিতে দিয়ে আসে।

আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপনের উপর ক্লিক করে জিনিস কিনুন, তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।

শীতে রোদ পোহালে কি কি উপকার পাওয়া যায় ?.


শীতে রোদ পোহালে কি কি উপকার পাওয়া যায় ?.

  প্রাচীনকাল থেকেই সূর্যের আলো রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য জাদুকরী একটি উপায়। সূর্যের আলো মানুষের দেহে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভিটামিন ডি তৈরি করে। সূর্যের আলো হচ্ছে ভিটামিন ডির প্রথম ও প্রধান উৎস।

  ভিটামিন ডির অভাবে বিশ্বের ৪৫ থেকে ৭৫ শতাংশ মানুষ ভুগছে। যার ফলে যে কেবল হাড় ক্ষয়, ব্যথা-বেদনা ইত্যাদি হতে পারে তা নয়, বলা হচ্ছে যে এ কারণে বাড়তে পারে হৃদ্‌রোগ, স্ট্রোক, ডায়াবেটিস, ক্যানসার এবং আরও কিছু গুরুতর রোগের ঝুঁকি। ভিটামিন ডি বিনা পয়সায় পাওয়া যায় সূর্যের আলো থেকে প্রায় ৫০ থেকে ৯০ শতাংশ । ত্বকের মাধ্যমে শোষণ হয় সেগুলো। তাই প্রতিদিন অন্তত ২০ মিনিট রোদে থাকতে পারলে শরীরের দরকারি ৪০ শতাংশ ভিটামিন ডি শোষিত হয় ত্বকে।

  শরীরে প্রতিদিন রোদ লাগানো দরকার। কেননা অতিরিক্ত অতিবেগুনি রশ্মিও খারাপ। বিজ্ঞানীরা বলছেন, শ্বেতাঙ্গদের জন্য দৈনিক অন্তত ১৫ মিনিট সূর্যের আলো মাখা উচিত, তবে শ্যামবর্ণদের জন্য আরেকটু বেশি হলেই ভালো। আমাদের দেশে বিরতি দিয়ে অন্তত ৩০ মিনিট গায়ে রোদ লাগানো দরকার।বর্তমানে বেশিরভাগ সময় আমাদের ঘরের চার দেওয়ালের মধ্যেই কাটে। ফলে সূর্যের আলো গায়ে লাগার প্রশ্নই নেই। 

 তবে জানেন,  দিনে মাত্র আধ ঘণ্টা ত্বকে সূর্যের আলো লাগাতে পারলেই মিলতে পারে নানান সমস্যা থেকে মুক্তি।শীতে রোদে দাঁড়াতে পারলে শরীরে নানান উপকার মিলতে পারে। সূর্যের আলোয় দাঁড়ানোর প্রথম উপকার হল শরীরে ভিটামিন ডি তৈরি হওয়া।

  ভিটামিন ডি আমাদের হাড়ের স্বাস্থ্য ভালো রাখে। হাড় মজবুত করে। তাই যারা বাতের ব্যথা বা আর্থ্রাইটিসের সমস্যায় ভুগছেন তাঁরা অবশ্যই সূর্যের আলোয় দাঁড়াবেন।এই ভিটামিন শরীরে এনার্জি বুস্টিং হর্মোন বাড়ায়।

  সেই হরমোন আবার বাড়ায় রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা। তাই ইমিউনিটি বাড়াতে চাইলেও অবশ্যই সূর্যের আলোয় দাঁড়াতে হবে।সূর্যের আলোয় উপস্থিত নাইট্রিক অক্সাইড হল ভেসোডায়ালেটর।

 এই উপাদান রক্ত চলাচল ভালো করতে সাহায্য করে।এই নাইট্রিক অক্সাইড ফেরাতে পারে শ্বাসপ্রশ্বাসের স্বাভাবিকতা। তাই অ্যাজমা বা অ্যালার্জি জাতীয় সমস্যা থাকলেও আপনার রোদে দাঁড়ানো উচিত।

 এমনকী সূর্যের আলোয় দাঁড়ানোর কারণে ব্লাড সুগারও কিছুটা নিয়ন্ত্রিত হয় বলে নানান গবেষণায় দেখা গিয়েছে।সূর্যের আলোয় উপস্থিত থাকে লাল রঙের ছটা। এই আলো আবার কোষের মাইটোকনড্রিয়ার উপর সুপ্রভাব বিস্তার করে। ফলে দেহের স্বাভাবিক স্বাস্থ্যের উন্নতি হয়।

  প্রকৃতিক আলো আমাদের মস্তিষ্কের নিউরোট্রান্সমিটার যেমন সোরোটোনিন, মেলাটোনিন, ডোপামিন ক্ষরণ বাড়ায়। ফলে খোস মেজাজে থাকতে চাইলেও আপনি রোদে দাঁড়ান। দুশ্চিন্তা, অবসাদ ইত্যাদি দূর হবে।নীল ছটা গায়ে লাগলে আমরা জেগে থাকি।

  এই আলো আমাদের মন ভালো থাকার কিছু হরমোন বের করতে পারে।বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গিয়েছে, বাইরে যারা সূর্যের আলোয় থাকেন তাদের ঘুম ভালো হয়। কারণ শরীরে বেরয় ঘুমে সাহায্যকারী হর্মোন। তাই অনিদ্রা কাটাতে চাইলেও বাইরে দাঁড়ান। সূর্যের আলো হাড় শক্তিশালী করে। ভিটামিন ডি এখানে একটি বড় ভূমিকা পালন করে, কারণ এটি দেহে ক্যালসিয়ামের আরও ভাল শোষণে সহায়তা করে এবং আপনার হাড়কে আগের চেয়ে শক্তিশালী করে তোলে।

  ভিটামিন ডি চোখ ভালো রাখতে সাহায্য করে। মাত্র ৩০ মিনিটের জন্য রোদে দাঁড়িয়ে থাকুন তাহলেই যথেষ্ঠ। অ্যালঝেইমার হওয়ার সম্ভাবনা কমায়। আমেরিকান মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন জার্নালে প্রকাশিত একটি সমীক্ষা অনুসারে দেখা গেছে

  যে উজ্জ্বল আলোর সংস্পর্শ অ্যালঝেইমার রোগীদের হতাশা এবং ভুলে যাওয়ার লক্ষণ কমায়।সূর্যের আলোয় যাওয়ারও নিয়ম রয়েছে। নইলে শরীর পুড়ে যাবে। এক্ষেত্রে সরাসরি সূর্যের আলোয় না দাঁড়িয়ে হাঁটতে পারেন। তাহলে রোদ কড়াভাবে গায়ে লাগবে না। তবে শীতের আদুরে রোদে অনায়াসে দাঁড়াতে পারেন। দিনে ৩০ মিনিট রোদে দাঁড়ান। তার বেশি নয়।

(আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপনের উপর ক্লিক করে জিনিস কিনুন, তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।)

বৃহস্পতিবার, ৯ ডিসেম্বর, ২০২১

যোনি কি, মেয়েদের যোনিতে কি থাকে?


যোনি কি, মেয়েদের যোনিতে কি থাকে?

  ইংরেজিতে একে বলা হয় ‘ভ্যাজিনা’ । এটি হল নারীর প্রধান যৌনাঙ্গ। জন্মের পর থেকে বয়স বৃদ্ধির সাথে সাথে নারীর যোনির আকার কিছুটা বৃদ্ধি পেতে থাকে। যোনির দু’পাশে পুরু মাংসের দেয়াল বা সমৃণ ঝিল্লি থাকে এবং যোনির ভেতরে ইংরেজি ‘জি’ অক্ষরের মত আরেকটি অংশ থাকে তাকে জি স্পট বলে। আর এই জি স্পট একটি অত্যন্ত যৌন সপর্শকাতর স্থান।

  যোনিতে পুরুষের লিঙ্গ প্রবেশের দ্বারা নারী যৌনমিলনে সক্রিয়ভাবে অংশ নেয়। পুরুষের লিঙ্গের অনবরত সঞ্চালনকালে যোনির প্রাচীরের সঙ্গে ঘর্ষণের ফলে নারীর কামোত্তেজনা চরমে ওঠে যায় এবং মিলনের সময় সুখের আনন্দে পুলকিত হয়ে নারী রাগ মোচন বা অর্গাজমের চরম সুখের পথে এগিয়ে যায়।

  যোনি পথের বাইরের আবরণ মাংসপেশি দিয়ে গঠিত। আর একটি কথা হল, যোনি পথ কিন্তু একেবারে সোজা থাকে না। এটি কিছুটা বাঁকা অবস্থায় থাকে। যোনি পথের অগ্রভাগ থাকে সরু। তবে জরায়ুর মুখের কাছে এটি বেশ চওড়া থাকে অর্থাৎ যোনি মুখ থেকে এই পথ যতই জরায়ুর কাছে অগ্রসর হয় ততই চওড়া হতে থাকে। যোনি পথ লম্বায় প্রায় ৩-৪ ইঞ্চির মত হয়। আর যোনি পথের মাত্র ১ ইঞ্চি গভীরেই রয়েছে বেশি মাত্রায় যোন সপর্শকাতরতা। যোনির উপরেই থাকে মূত্রনালীর মুখ।

  যোনি পথের ভেতরটি বেশ কোমল এবং এর গঠনে ইলাস্টিক বা স্থিতিস্থাপক রবার্টের মত টিসু থাকায় এটি অতিশয় সম্প্রসারণশীল। সমগ্র যোনি পথে লম্বা লম্বা অনেকগুলো খাঁজ বা ভাঁজ থাকে। যোনিপথে বহু খাঁজ বা ভাঁজ থাকার ফলে এটি অতিশয় সম্প্রসারণশীল হওয়ার জন্য প্রয়োজনে যোনিপথ ফাঁক হয়ে অনেকটা প্রসারিত হয়ে লম্বায় ও চওড়ায় বৃদ্ধি পেতে পারে। তাই এটিকে ইলাস্টিক ক্যানেলও বলা যেতে পারে। আর এই ইলাস্টিক ক্যানেলের ফলে সন্তান প্রসব বা যৌনমিলন বা লিঙ্গ প্রবেশ সহজতর ও আরামদায়ক হয়। 

  নারীর যোনিপথ সর্বদা এক প্রকার তরল রস দ্বারা ভেজা থাকে আর এই রসটি হচ্ছে অ্যাসিডিক। যোনি মধ্যকার এই বিশেষ রস বা এসিড বিদ্যমান থাকায় তা যোনি পথকে ছোট খাট ইনফেকশন বা জীবাণুর সংক্রমণের হাত থেকে রক্ষা করে। যোনি মধ্যে স্বাভাবিকভাবেই কিছু নিরীহ জীবাণু থাকে। এই জীবাণুর সাথে যোনি গাত্র গ্লাইকোজেনের ক্রিয়ার ফলে সেখানে ল্যাকটিক এসিডের সৃষ্টি হয়।


(আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপনের উপর ক্লিক করে জিনিস কিনুন, তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।)

ফুলশয্যার রাতে কিভাবে নতুন বউয়ের সাথে সেক্স করবেন?


ফুলশয্যার রাতে কিভাবে নতুন বউয়ের সাথে সেক্স করবেন?

  ফুলশয্যার রাতে প্রায় সব নববধুই খানিকটা ভীত থাকে, লজ্জিত থাকে। মেয়েরাও ছেলেদের মত সেক্স নিয়ে আলোচনা করে এবং তাদের কাছে প্রথম রাতের সেক্স অনেক বড় কিছু কারন । এই রাতে তারা নিজেদের সতীত্ব হারায়।

 অনেক কুমারী মেয়েই আবার মনে করে প্রথম সেক্স করতে অনেক ব্যথা লাগে তাই ফুলশয্যার রাতে তারা অনেকটাই সংকোচিত হয়ে থাকে। তাই স্বামী হিসেবে সব ছেলেদের দায়িত্ব মেয়েদের ভয় ভাঙিয়ে, লজ্জা মুছে দিয়ে আস্তে আস্তে করে তার যোনিতে যৌনাঙ্গ প্রবেশ করানো।

* নববধুর সাথে কথা বলুন। তাকে সহজ করে নিন, তাঁকে হাসাতে চেষ্টা করুন। তাঁর সব ভয়ভীতি দূর করে শুরু করুন।

* বধুকে বিছানায় নিয়ে আস্তে আস্তে তাঁর সব অলংকার খুলে দিন। পারলে দাঁত ব্যবহার করে খুলে দিন। তাঁর শরীরে আপনার স্পর্শ ছড়িয়ে দিন।

* শাড়ি পেটিকোট খুবই ধীরে খুলুন যেন আপনি সর্বপ্রথম নারী দেহ দেখছেন।

* ব্রা খুলার সময় তাঁর দুধের প্রশংসা করুন। বোটার প্রশংসা করুন।

* পেনটি খোলার সময় তাঁর যোনিতে হালকা চুমু দিন, তবে চুষবেন না। অনেক মেয়ে এটা পছন্দ নাও করতে পারে। 

* তারপর জেল ব্যবহার করে খুবই কোমল ভাবে আপনার যৌনাঙ্গ তার যোনিতে প্রবেশ করান।

* অনেক সময় মেয়েরা উত্তেজিত হয়ে গেলে জেল নাও দরকার লাগতে পারে।

* প্রথমেই আপনার যৌনাঙ্গ জোরে ঢুকানোর চেষ্টা করবেন না, আস্তে ঢুকান, জোরে ঢুকাতে হলে মেয়েরা নিজেরাই চিৎকার করা শুরু করে দেবে । 


(আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপনের উপর ক্লিক করে জিনিস কিনুন, তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।)

বুধবার, ৮ ডিসেম্বর, ২০২১

স্ত্রী’র মাঝে যে ৭টি গুণ থাকলে স্বামী সুখী হয় ?.


স্ত্রী’র মাঝে যে ৭টি গুণ থাকলে স্বামী সুখী হয় ?.

  কামসূত্র নয়, কামশাস্ত্রে দাম্পত্যের ব্যাপারে আরও গভীর তত্ত্ব পাওয়া যায়। মানসিক থেকে শারীরিক সম্পর্ক, সবকিছুর উপরেই নির্ভর করে সুস্থ দাম্পত্য। আর সেই প্রসঙ্গে দাম্পত্যের ব্যাপারে বেশ কয়েকটি বৈশিষ্ট্যের কথা বলা হয়েছে কামশাস্ত্রে। স্ত্রী (wife) ঠিক কেমন হলে দাম্পত্য সুখের হয়, রয়েছে সেই গুনগুলিও।

জেনে নিন:

১)  স্বামী ও স্ত্রী’র পরিবারের মধ্যে কিছু মিল থাকা প্রয়োজন। আর যে পরিবারের উদার হিসেবে সুখ্যাতি রয়েছে, সেই পরিবারের মেয়েকেই বিয়ে করা উচিৎ।

২)  স্ত্রী বুদ্ধিমতী হওয়া প্রয়োজন। আর বিশ্ব জুড়ে কি ঘটছে, সেব্যাপারে জ্ঞান থাকা দরকার। স্ত্রী’র  শিক্ষা সমাজ ও পরিবারে উন্নতি নিয়ে আসে।

৩)  স্ত্রী’কে তাঁর চারপাশের লোকজনের সম্পর্কে ওয়াকিবহাল থাকতে হবে। যে কোনও স্তরের মানুষের সঙ্গে ভালো ব্যবহার করতে হবে।

৪)  সামাজিক কর্তব্যের পাশাপাশি ধর্মকর্মে নিষ্ঠা থাকা উচিৎ একজন স্ত্রী’র । ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠান মেনে চলা উচিৎ।

৫)  কণ্ঠস্বর হওয়া উচিৎ ধীর ও মধুর। লক্ষ্মীর মত টাকা সঞ্চয় করা উচিৎ, সরস্বতীর মত পবিত্র হওয়া উচিৎ ও পার্বতীর মত স্বামীর প্রতি নিষ্ঠাশীল হতে হবে।

৬)  যে মহিলা ভাই-বোনদের সঙ্গে বড় হয়ে উঠেছেন, তার ধৈর্য্য অনেক বেশি হয়। তারা শিশুদের ভালোবাসতে পারে ও সম্পর্কের মর্যাদা দিতে পারে।

৭)  ক্ষুধার্তকে যাদের খাওয়ানোর ইচ্ছা থাকে, তারা ভালো স্ত্রী হয়ে উঠতে পারে।

(আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপনের উপর ক্লিক করে জিনিস কিনুন, তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।)

বয়সে বড় মেয়েদের বিয়ে করলে কি হয় জানেন?


বয়সে বড় মেয়েদের বিয়ে করলে কি হয় জানেন?

  ছেলেরা তাঁর চেয়ে বয়সে ছোট মেয়েকে বিয়ে করবে, এটাই আমাদের সমাজের স্বাভাবিক রীতি। অসম বয়সের সম্পর্ক আমাদের সমাজে স্বীকৃত। কিন্তু সেক্ষেত্রে পুরুষকে হতে হবে বড়, আর মেয়ে হবে ছোট। উল্টোটা হলে সমাজ ও পরিবার সহজে মেনে নিতে চায় না। কিন্তু তাই বলে কি ব্যতিক্রম হতে পারে না? একজন মেয়ে তার চেয়ে বয়সে ছোট ছেলের প্রেমে পড়তে পারে না? বিয়ে করতে পারে না? হ্যাঁ, অবশ্যই পারে।

  তারকা জগতে বয়সে বড় মেয়েকে স্ত্রী হিসাবে গ্রহণ করার ভুরিভুরি উদাহরণ রয়েছে। যেমন- অভিষেক-ঐশ্বরিয়া, সচিন-অঞ্জলি। তবে বাস্তবে তেমনটা খুবই কম হয়। কিন্তু আজকাল আমাদের নিজেদের আশেপাশে একবার লক্ষ্য করলে প্রায়শই এমন উদাহরণ চোখে পড়ে। আজ আমরা এই প্রতিবেদনে জানবো যে বয়সে বড় মেয়েদের বিয়ে করলে কি কি সুবিধা হয়।

১। স্বাভাবিক ভাবেই বয়সে বড় মেয়েরা ছোট বয়সের মেয়েদের তুলনায় অনেক সুন্দরভাবে গুছিয়ে কথা বলতে জানে। যাতে ছেলেরা সবচেয়ে বেশি আকৃষ্ট হয়। এতে করে স্বামী স্ত্রীর মধ্যে ভালো সম্পর্ক বজায় থাকে।

২। বয়সে বড় মেয়েরা ছোটদের মতো কখনোই কোনো তুচ্ছ বিষয় নিয়ে নিরাপত্তাহীনতায় ভোগেন না। যেটা ছোট মেয়েদের ক্ষেত্রে একটা বড় সমস্যা। তাদের কনফিডেন্স ছেলেদের কাছে খুবই আকর্ষণীয়।

৩। বয়সে বড় মেয়েদের ছেলেমানুষি ছোট বয়সের মেয়েদের তুলনায় কম থাকে। ফলে এই সব মেয়েরা কথায় কথায় ঝগড়াঝাঁটি, কান্নাকাটি বা পাবলিক প্লেসে ভুলভাল আচরণ খুব একটা করেন না। যেটা ছেলেদের কাছে একটা বড় ফ্যাক্টর হয়ে থাকে সবসময়।

৪। বয়সে বড় মেয়েরা বেশির ভাগ সময়ই আর্থিক ভাবে স্বাবলম্বী হয়। ফলে ছেলেদের পকেটে সবসময়ে টান পড়ে না। কিছু সময় মেয়েরা নিজেরাই আর্থিক দিকটি সামলে নিতে পারে।

৫। অনেক পুরুষেরই পছন্দ শারীরিক সম্পর্কে অভিজ্ঞ বা পরিণত মহিলাদের। সেক্ষেত্রে বয়সে বড় মেয়েদের জুড়ি মেলা ভার। তারা শারিরীক সম্পর্কের দিক থেকে বয়সে ছোট মেয়েদের থেকে যে অনেক এগিয়ে থাকে সেটা বলাই বাহুল্য।

৬। বয়সে বড় মেয়েরা অনেক বেশি বুঝদার হন এবং জীবনের প্রতিটি সমস্যা অনেক গুরুত্ব দিয়ে বিচার করে থাকেন। ফলে ছেলেদের অনেক সমস্যার সমাধান হয়ে যায় খুব তাড়াতাড়ি, খুব সহজেই।

৭। পরিণত বয়সের হওয়ায় এই মেয়েরা কোনো কিছু নিয়েই জীবনে খুব একটা চাপ নেয় না। আর স্বভাবে শান্ত হয়। আর এ ধরনের মহিলাদের অনেক পুরুষই পছন্দ করেন।
৮। আপনার চেয়ে বড় হওয়ায় সে বুঝতে পারে কোনো সম্পর্ক বা সিদ্ধান্তের জন্য ভবিষ্যতে আপনাকে কষ্ট পেতে হতে পারে। ফলে সেটা করে না তারা সহজে।

(আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপনের উপর ক্লিক করে জিনিস কিনুন, তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।)


সতী বা কুমারী মেয়ে চেনার সহজ উপায় কি ?.


সতী বা কুমারী মেয়ে চেনার সহজ উপায় কি ?.

  পরিবর্তন মানুষের স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। জন্মের পর কৈশোরে পদার্পন থেকে বিয়ের আগ পর্যন্ত একটা মেয়ের শারীরিক গঠন যে রকম থাকে বিয়ের পরে সেটা আর সে রকম থাকে না। শারীরিক প্রয়োজনেই পরিবর্তন হয়ে যায় সব। বিয়ের আগে অনেক পুরুষই কুমারী মেয়ে চেনা নিয়ে উদ্বেগে থাকেন। অনেকে আবার অক্ষত মেয়ে না পেলে তুলকালাম কাণ্ড বাঁধিয়ে ফেলেন। 

  তাদের অবগতির জন্য আমাদের আজকের আয়োজন। আসুন জেনে নিই কুমারী মেয়ে চেনার উপায়। আগেই বলে রাখি কুমারী মেয়ে চেনার জন্য সাধারণত তেমন কোন লক্ষণ নেই। তবে মেয়েদের গোপনাঙ্গ এবং স্তন দেখে মোটামুটি কুমারী মেয়ে চেনা যায়। তবে অনেক মেয়ের বংশগতভাবেই স্তন বড় থাকে। এমনও ঘটনা দেখা গেছে যে, একটি মেয়ের স্তন বেশ বড়, কিন্তু কোন ছেলেকে চুম্বন করা তো দূরের কথা, কখনো ছুয়েও দেখেনি।

  তার মানে কী এই দাড়াঁবে যে, মেয়েটি কুমারীত্ব হারিয়েছে? মোটেই নয়। আবার এমনও ঘটনা রয়েছে যে, কোন মেয়ে তার জীবনে প্রথম সহবাস করেছে, কিন্তু কোন রক্তপাত হয়নি। তার মানে কিন্তু এই নয় যে, আপনার আগে কোন পুরুষ তার কুমারীত্ব নিয়েছে। তবে আসলেই কুমারী মেয়ে চেনার তেমন কোন লক্ষণ নেই। তবুও নিম্নে স্তন এবং গোপনাঙ্গ দেখে ভার্জিন মেয়ে চেনার কয়েকটি লক্ষণ তুলে ধরা হলো।

স্তনঃ -

স্তন ছোট হবে। চ্যাপ্টা হবে, গোল নয়। দৃঢ় হবে, তুলতুলে নয়। স্তনের বোটার চারপাশে যে গাঢ় অংশ থাকে তার রঙ গোলাপি থেকে হালকা বাদামী রঙ এর মতো হবে এবং এই অংশ আয়তনে ছোট হবে। নিপলের আকার ছোট হবে। অনেক সময় অনেক মেয়ের কয়েকবার শারীরিক মিলনের পরেও হাইমেন বা সতীচ্ছদ অক্ষত থাকে। এদের সিউডোভারজিন বা নকল কুমারী বলা হয়। তবে এর হার অনেক কম।

গোপনাঙ্গঃ-

ল্যাবিয়া মাইনরা অর্থাৎ ভিতরের পাপড়িও সম্পূর্ণভাবে বন্ধ থাকবে এবং ল্যাবিয়া মেজরা দিয়ে ঢাকা থাকবে পুরোটাই। ল্যাবিয়া মেজরা না সরালে দেখা যাবে না। ল্যাবিয়া মেজরা অর্থাৎ বাইরের পাপড়ি প্রায় সম্পূর্ণ ভাবে এক সাথে লেগে থাকবে এবং গোপনাঙ্গ মুখ দেখা যাবে না।  হাইমেন অর্থাৎ সতিচ্ছদ অক্ষত থাকবে। যদিও অনেক কারনেই ছিঁড়ে যেতে পারে। এটি ছিঁড়লে সাধারণত রক্তক্ষরণ হয়।

 গোপনাঙ্গ পথ সরু এবং ভিতরের ভাঁজগুলি কম মসৃণ হবে। ভাজ অনেক বেশি হবে। ক্লিাটোরিস বা ভগাঙ্কুর খুব ছোট এবং এর আবরণকারী চামড়াও পাতলা হবে। ল্যাবিয়া মাইনরার নিচের প্রান্ত একত্রে থাকবে। তবে যেসব মেয়ে বেশি খেলাধুলা/ শরীরচর্চা করে, সাইকেল/ মোটরসাইকেল চালায়, ঘোড়ায় চড়ে এবং হস্তমৈথুন করে তাদের হাইমেন বা সতীচ্ছদ ছিঁড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা বেশি। মূলত এভাবেই একটা মেয়ের কুমারীত্ব চিহ্নিত করা যায়।

(আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপনের উপর ক্লিক করে জিনিস কিনুন, তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।)

সোমবার, ৬ ডিসেম্বর, ২০২১

সাবধান ভাত খাওয়ার পর এই ভুল কাজটি করলে আপনার মৃত্যু আনিবার্য ?.


সাবধান ভাত খাওয়ার পর এই ভুল কাজটি করলে আপনার মৃত্যু আনিবার্য ?.
ভাত খাওয়ার পর এই ৭ টি কাজ আপনার মরন ডেকে আনতে পারে, কাজগুলো কি জানুন এবং পরিত্যাগ করুন –

১) ধুমপান করবেন না । করছেন তো মরছেন । আপনি সারাদিনে অনেকগুলো সিগারেট খেলেও যতটুকু না ক্ষতি করবে, তার চাইতে অনেক বেশী ক্ষতি করবে যদি ভাত (rice) খাবার পর একটা খান। ভাত (rice) খাবার পর একটা সিগারেট খাওয়া আর সার্বিকভাবে দশটা সিগারেট খাওয়া ক্ষতির দিক দিয়ে সমান অর্থ বহন করে। যারা নিয়মিত সিগারেট খান তারা জানেন ভাত (rice) খাবার পর তাৎক্ষনিকভাবে সিগারেট খেলে কি ধরনের ফিলিংস আসে । যত বেশী ফিলিংস তত বেশী ক্ষতি ।

২) খাবার শেষ করার পর পরই তাৎক্ষণিক ভাবে কোন ফল খাবেন না । গ্যাস ফর্ম করতে পারে । খাবার খাওয়ার এক থেকে দুই ঘন্টা পর , কিংবা এক ঘন্টা আগে ফল খাবেন ।
৩) চা খাবেন না । চায়ের মধ্যে প্রচুর পরিমানে টেনিক এসিড থাকে যা খাদ্যের প্রোটিনের পরিমাণকে ১০০ গুণ বাড়িয়ে তুলে যার ফলে খাবার হজম হতে স্বাভাবিকের চেয়ে অনেক বেশী সময় লাগে । 

৪) বেল্ট কিংবা প্যান্টের কোমর লুস করবেন না । খাবার পরপরই বেল্ট কিংবা প্যান্টের কোমর লুস করলে অতি সহজেই ইন্টেসটাইন(পাকস্থলি থেকে মলদ্বার পর্যন্ত খাদ্যনালীর নিম্নাংশ ) বেকে যেতে পারে, পেঁচিয়ে যেতে পারে অথবা ব্লকও হয়ে যেতে পারে । যাকে বলেইন্টেস্টাইনাল অবস্ট্রাকশন।  
৫) স্নান করবেন না ! ভাত (rice) খাবার পরপরই স্নান করলে শরীরের রক্ত সঞ্চালন মাত্রা বেড়ে যায় ! ফলে পাকস্থলির চারপাশের রক্তের পরিমাণ কমে যেতে পারে যা শরীরের পরিপাক তন্ত্রকে দুর্বল করে ফেলবে , ফলে খাদ্য হজম হতে সময় স্বাভাবিকের চেয়ে বেশী লাগবে ।   

৬) ঘুমোতে যাবেন না । এটা অবশ্য আমরা সবাই ই কমবেশী জানি যে, ভাত (rice) খেয়েই ঘুমোতে যাওয়া উচিত নয় । কারণ এতে খাদ্য ভালোভাবে হজম হয় না । ফলে গ্যাস্ট্রিক এবং ইন্টেস্টাইনে ইনফেকশন হয় !  
৭) হাটা চলা করবেন না ! অনেকেই বলে থাকেন যে , খাবার পর ১০০ কদম হাটা মানে আয়ু ১০০ দিন বাড়িয়ে ফেলা ! কিন্তু আসলে বিষয়টা পুরোপুরি সত্য নয় ।খাবার পর হাটা উচিত , তবে অবশ্যই সেটা খাবার শেষ করেই তাৎক্ষণিকভাবে নয় । কারণ এতে করে আমাদের শরীরের ডাইজেস্টিভ সিস্টেম খাবার থেকে প্রয়োজনীয় পুষ্টি শোষনে অক্ষম হয়ে পড়ে ।

(আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপনের উপর ক্লিক করে জিনিস কিনুন, তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।)


বিয়ের পর যেসব কারনে বাচ্চা হয় না, রইল ১০ টি প্রতিকার ।


বিয়ের পর যেসব কারনে বাচ্চা হয় না, রইল ১০ টি প্রতিকার ।

  বিয়ের পর বাচ্চা না হওয়ার মূল কারন ও ১০ টি প্রতিকার, যা ছোট বড় সকলের জনা প্রয়োজন। অনেক দম্পতিই বিয়ের পর একটি ফুটফুটে বাচ্চার জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষমান থাকেন। অনেকের ক্ষেত্রেই গর্ভধারনের বিষয়টি দ্রুত ঘটে যায়, আবার অনেকেই দীর্ঘ সময় চেষ্টার পরেও গর্ভধারনে সফল হন না।

  দেখা যায়, এক দুই মাস চেষ্টার পরে অনেক দম্পতি হতাশায় ভুগতে থাকেন। এই ধরনের বাচ্চা হতে সমস্যা অনেক দম্পতির বেলায় ঘটে থাকে। অনাকাঙ্খিত এই সমস্যাটি দ্রুত সমধানের জন্য স্বামী-স্ত্রী উভয়কেই কার্যকরী ব্যবস্থা নিতে হবে।

১. বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ: -

বাচ্চা নেয়ার লক্ষ্যে যে সকল দম্পতি এক বছর বা তার বেশী সময় ধরে চেষ্টা করছেন কিন্তু সফল হচ্ছেন না তারা অতি সত্বর একজন বিশেষজ্ঞ ডাক্তরের পরামর্শ নিন। ডাক্তরের পরামর্শ মতো স্বাস্থ্য ও অন্যান্য পরীক্ষা করুন। পারিবারিক কোন রোগ বা দীর্ঘমেয়াদি অসুস্থতা থাকলে তা ডাক্তরকে জানান। সুচিকিৎসার মাধ্যমে এসব কাটিয়ে উঠতে স্বামী-স্ত্রী দুজনকেই সাহায্য করবে। এছাড়া শারীরিক কিছু পরীক্ষা যেমন ,ওজন ,রক্তচাপ ,ও আপনার নিতম্ব স্বাস্থ্যবান কিনা ডাক্তার তা পরীক্ষা করে থাকেন। কোন রোগের জন্য কি কি চিকিৎসা গ্রহণ করেছেন, কি কি ওষুধ গ্রহণ করেছেন-এসব ডাক্তারকে জানান। এসব সমস্যা সমাধানের মাধ্যমে একজন নারীকে গর্ভধারনের পথ সুগম করতে সাহায্য করে।

২. সুস্থ স্বাভাবিক জীবন-যাপন: -

  স্বামী-স্ত্রীর সুস্থ স্বাভাবিক জীবন-যাপন নিশ্চিত করতে হবে যা একজন নারীকে গর্ভবতী হতে সাহায্য করে। অযথা মানসিক দু:শ্চিন্তা পরিহার করুন। অনেক সময় দেখা যায় কোন ধরনের শারীরিক সমস্যা না থাকার পরও অনেকে গর্ভধারণ করতে পারছেন না। এই ক্ষেত্রে আপনাকে অবশ্যই ধৈর্য্য ধরতে হবে এবং স্বাস্থ্যের প্রতি যত্নবান হতে হবে।

৩. গর্ভধারনের জন্য সপ্তাহে অন্তত তিনবার যৌন মিলন: -

 মা হবার জন্য নিয়মিত যৌন মিলন খুবই জরুরী। ওভুলেশান কখন হবে তা হিসেব করে অনেক দম্পতি শুধুমাত্র সেসময় যৌন মিলনে আগ্রহী থাকেন। ওভুলেশানের সময় সঠিক ভাবে নির্ণয় করা অনেক সময় সম্ভব নাও হতে পারে। তাই সপ্তাহে অন্তত তিন দিন স্বামী-স্ত্রীর মিলন গর্ভধারনের সম্ভাবনাকে বাড়িয়ে দেয়।

৪. ধুমপান, মদ্যপান এবং ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া ঔষধ সেবন থেকে বিরত থাকা: -

 কোন দম্পতি যদি ধূমপায়ী বা মদ্যপায়ী হয় বা স্বামী-স্ত্রীর কোন একজন যদি ধূমপায়ী বা মদ্যপায়ী হয় এই মুহূর্তে তা বর্জন করা উচিত। এসব বদভ্যাস গর্ভধারনে প্রভাব ফেলে । যথাযথ ডিম্ব নিষেকে বাধা দেয়। এটি গর্ভের সন্তানের জন্য অতিমাত্রায় ক্ষতিকর। তাছাড়া ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন ধরনের ঔষধ সেবন করা উচিত নয়। অনেকক্ষেত্রে দেখা যায়, ক্যাফেইন মাসিক ঋতুস্রাব অনিয়মিত করে দেয় ফলে গর্ভধারণে বিলম্ব হয়। তাই উচ্চ মাত্রার ক্যাফেইন পরিহার করা উচিত।

৫. ওজন নিয়ন্ত্রন:-

 স্বামী-স্ত্রীর অতিরিক্ত ওজন থাকলে প্রথমে তা নিয়ন্ত্রন করা উচিত। এরপর সন্তান গ্রহণের কথা চিন্তা করা উচিত। অতিরিক্ত ওজনের কারনে নারীদের অনেক সময় অনিয়মিত ঋতুস্রাব হয়, ফলে চেষ্টা করেও সন্তান ধারণে বিলম্ব হয়। পুরুষের অতিরিক্ত ওজনের কারনে শুক্রানুর সংখ্যা ও পরিমানের তারতম্য দেখা দেয়। ফলে গর্ভধারনে সমস্যা দেখা দেয়। কাজেই উভয়রেই ওজন নিয়ন্ত্রনে রাখতে হবে। ওজন কম থাকলেও স্বাভাবিক করার চেষ্টা করতে হবে।

৬. সুস্বাস্থ্যের জন্য সুষম খাদ্য: -

 গর্ভধারনের জন্য স্বামী-স্ত্রীকে ওজন অবশ্যই সব ধরনের জাঙ্ক ফুড, ফাস্ট ফুড, মসলাদার, চর্বি জাতীয় খাদ্য এড়িয়ে চলা উচিত। প্রতিদিন সুষম খাদ্য যেমন: সবুজ শাক-সব্জী, চর্বিহীন আমিষ এবং আঁশ জাতীয় খাবার গ্রহণের অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে। প্রচুর পরিমানে জল পান করতে। জল শরীরের ফ্যাট কমাতে সাহায্য করে। ব্রকলি, ডিম, দুধ এবং প্রচুর পরিমানে মৌসুমি ফল প্রতিদিন খাবারের মেন্যুতে রাখা গেলে মায়ের পুষ্টির অভাব রোধ করা যাবে এবং ওজন সমস্যাও অনেকাংশে নিয়ন্ত্রন করা সম্ভবপর হবে।

৭. ঋতুচক্র ক্যালেন্ডারের উপর নির্ভরশীল না হওয়া: -

মাসিক ঋজচক্রের ১৪ তম দিন মিলন করলে গর্ভধারনের সম্ভাবনা বেশি থাকে। যাদের মাসিক চক্র ২৮ দিনের তাদের ক্ষেত্রে এই হিসেবটি মিলতে পারে। কিন্তু এটি অনুমানমাত্র।অনেক নারীই ঠিক ১৪ তম দিনে ওভুলেট করেন না। কিন্তু আপনি যদি ওভুলেশান প্রিডিকশান কিট অথবা ডিম্ব নিঃস্বরনের কোন আলামত লক্ষ্য করে মিলন করেন তাহলে ভাল ফলাফল পেতে পারেন।

৮. ওভুলেশানের পুর্বে যৌন মিলন: -

স্বামী-স্ত্রী অনেকসময় ওভুলেশানের জন্য মিলনের সঠিক সময় নিয়ে দ্বিধাদন্দ্বে থাকেন। প্রতি মাসের একটি নির্দিষ্ট সময় হচ্ছে গর্ভধারনের জন্য সুসময়। নারীর ওভুলেশানের পর আনুমানিক ২৪ ঘন্টা তা জীবিত থাকতে পারে। অন্যদিকে পুরুষের শুক্রানু নারীর যৌনাঙ্গে প্রায় পাঁচ দিনের মত জীবিত থাকে। এ কারনে ওভুলেশানের ২/৩ দিন আগে যৌন মিলন করলে গর্ভধারনের সম্ভাবনা থাকে বেশি। তাই ওভুলেশানের জন্য অপেক্ষা না করাই শ্রেয়।

৯. বয়সের দিকে লক্ষ্য রাখা: -

আমাদের এই ব্যস্ততম লাইফ স্টাইলে অনেক পরিবারেই দেখা যায়, স্বামী-স্ত্রী দুজনেই চাকুরী করেন। নিজেদের প্রতিষ্ঠা লাভের জন্য এত ব্যস্ত থাকেন যে সন্তান নেয়ার কথা মনেই থাকে না। কিন্তু বয়স কারো জন্য তো থেমে থাকে না। কাজেই যখন এসব দম্পতি যখন সন্তানের জন্য আকুল হন তখন দেখা যায় হয় বয়সের কারনে গর্ভধারনে সমস্যা হচ্ছে। কাজেই সন্তান নেয়ার জন্য স্বামী-স্ত্রীর দুজনের বয়সের দিকে লক্ষ্য রাখা প্রয়োজন। প্রথম সন্তান নেয়ার জন্য নারীর বয়স অবশ্যই ১৮ এর বেশী এবং ৩০ অধিক হওয়া কখনও উচিত নয়। স্বামীকেও তার বয়সের দিকে লক্ষ্য রাখা উচিত।

১০. স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে সুসস্পর্ক থাকা: -

স্বামী-স্ত্রীর সুসস্পর্কই অনেক প্রতিবন্ধকতাই কাটিয়ে উঠা সম্ভব। গর্ভধারনের জন্য দুজনের মানসিক প্রস্তুতি, দুজনের ভালোবাসা, আন্ডারস্ট্যান্ডিং নানা শারীরিক ও মানসিক প্রতিকূলতা কাটিয়ে উঠতে সাহায্য করে এবং গর্ভধারনের জন্য সঠিক প্রস্তুতি নিতে সুবিধা হয়।

(আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপনের উপর ক্লিক করে জিনিস কিনুন, তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।)

রবিবার, ৫ ডিসেম্বর, ২০২১

সঙ্গী পরকীয়ায় জড়িয়েছে কি না বুঝে নিন ৫ লক্ষণে ?.


সঙ্গী পরকীয়ায় জড়িয়েছে কি না বুঝে নিন ৫ লক্ষণে ?.

 বিবাহিত জীবনে থেকেও অনেকেই পরকীয়া সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন, যা মোটেও কাম্য নয়। অনেকেই বছরের পর বছর এ ধরনের অনৈতিক সম্পর্ক টেনে নিয়ে যান। পরকীয়ার কারণে একটি সাজানো সংসার মুহূর্তেই ভেঙে যেতে পারে।

  আবার অনেকেই বাধ্য হয়ে ওই সংসার টেনে নিয়ে যান। বিশেষজ্ঞদের মতে, নিছক কৌতূহল কিংবা দাম্পত্য জীবনের একঘেয়েমি থেকে মুক্তি পেতে অনেকেই জড়িয়ে পড়েন পরকীয়ায়। যার পরিণতি হয় করুণ।

  সঙ্গী পরকীয়ায় জড়ালে স্বাভাবিকভাবেই অন্যজন মানসিক অবসাদ, দুশ্চিন্তা, হতাশা, একাকিত্বে ভোগেন। আবার অনেকেই সন্দেহের বশবর্তী হয়ে ভেবে নেন যে পরকীয়ায় মজেছেন সঙ্গী। এক্ষেত্রে সংসারে অশান্তি নেমে আসে।

  আপনার সঙ্গী যদি সত্যিই পরকীয়ায় জড়িয়ে থাকেন তাহলে ৫ লক্ষণেই টের পাবেন-

১) আপনার দৈনন্দিন কাজকর্ম নিয়ে কি হঠাৎই সঙ্গী অতিরিক্ত কৌতূহল দেখাচ্ছেন? আপনি কখন বাড়ি ফিরছেন, কখন কোথায় যাচ্ছেন তা ঘন ঘন জানতে চাইছেন? তাহলে বুঝতে হবে তিনি আপনার নজর এড়িয়ে কোনো কিছু করার চেষ্টা করছেন।

২) আবার হঠাৎ করেই যদি সঙ্গী সৌন্দর্য সচেতন হয়ে ওঠেন, তাহলেও চিন্তার বিষয়। হঠাৎই যদি তিনি শরীরের গঠন, সাজ ও সুগন্ধি ব্যবহারের ক্ষেত্রে বেশি মনোযোগী হন, তাহলে সতর্ক থাকুন।

৩) হঠাৎই যদি দেখেন সঙ্গী যৌনতার প্রতি আগ্রহ হারিয়ে ফেলছেন, তাহলে সতর্ক থাকুন। যদিও বিভিন্ন চাপে থাকার কারণে মাঝে মধ্যে এমনটি হতে পারে। তবে নিয়মিত যদি এমনটি ঘটে তাহলে নড়েচড়ে বসুন।

৪) যদি ইদানীং নতুন কোনো নাম সঙ্গীর মুখে বারবার শোনেন তাহলে বিষয়টি কিন্তুর হতে পারে। এটি যে শুধু পরকীয়ার কারণেই ঘটে তা কিন্তু নয়। তাই সতর্ক হয়েই খোঁজ নিন।

৫) আপনাকে রেখেও যদি দেখেন সঙ্গী আচমকাই ফোন বা ইন্টারনেটে বেশি ব্যস্ত হয়ে পড়েন সেটিও চিন্তার কারণ হতে পারে।

প্রায়ই যদি তিনি একা থাকতে চান বা কোনো বিষয় এড়িয়ে যান তাহলে বুঝবেন তিনি কিছু আড়াল করতে চাচ্ছেন।

তবে এসব লক্ষণ যে সব সময় সঙ্গী পরকীয়ায় মত্ত হলেই ঘটবে এমনটি নয়। তাই সতর্ক থেকে নিশ্চিত হয়ে তবেই পরকীয়ার বিষয়টি উদ্ঘাটন করুন।

(আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপনের উপর ক্লিক করে জিনিস কিনুন, তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।)