বুধবার, ২ ফেব্রুয়ারী, ২০২২

হোটেলে থাকার সময় কি কি ভুল করবেন না ?.


হোটেলে থাকার সময় কি কি ভুল করবেন না ?. 

অনেকেই হোটেলে থাকতে গিয়ে এমন কিছু ভুল করে বসেন, যার মাশুল গুনতে হয় বিশাল পরিমাণের। স্মার্টার ট্রাভেল এমন কিছু সচরাচর ভুল নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। হোটেলে অবস্থানের ক্ষেত্রে এই ভুল গুলো যেন কখনোই না হয়, সে ব্যাপারে খেয়াল রাখা উচিত আমাদের সবার।

১. রিমোট কন্ট্রোল ব্যবহার করবেন না :-

হোটেলটি সুলভ বা বিলাসবহুল যেমনই হোক না কেন, এতে জীবাণুর উপস্থিতির সম্ভাবনা বেশি। সাম্প্রতিক এক গবেষণায় এ তথ্য জানা গেছে। আর এসব জীবাণুর একটি বড় অংশ থেকে যায় টেলিভিশনের রিমোট কন্ট্রোলে। ঘরদোর যতই ঝেড়ে পরিপাটি করা হোক, রিমোট কিন্তু সেভাবে পরিষ্কার করা হয় না। কাজেই এতে জীবাণু বহাল তবিয়তে রয়ে যায়। সুতরাং সাবধান!

২. মূল্যবান জিনিস রুমে রাখবেন না : -

মূল্যবান জিনিসপত্র অনেকেই হোটেলরুমের গোপনীয় কোনো একটি জায়গায় রেখে দেন। এটি চরম ভুল। হোটেলরুম থেকে চুরি করতে যারা ওস্তাদ, তারা কিন্তু ওই সব ‘গোপন’ জায়গার হদিস আপনার চেয়ে ভালো জানে! সুতরাং একটু পয়সা খরচ করে কর্তৃপক্ষের লকারে নিজের মূল্যবান জিনিস রেখে দিন। নিরাপদ থাকবেন।

৩. ‘ডু নট ডিস্টার্ব’ সাইন : -

দরজা লাগিয়ে দিলেই কিন্তু হলো না। যতক্ষণ না ‘ডু নট ডিস্টার্ব’ সাইন বাইরে ঝুলিয়ে দিচ্ছেন, ততক্ষণ যে কেউ এসে উটকোভাবে আপনার ব্যক্তিগত সময় যাপনে বাদ সাধতে পারে। আবার ঘর পরিষ্কারের চিন্তা থাকলে সেটি সরিয়ে ফেলুন। কারণ, ওই সাইন ঝোলানো থাকলে হোটেলের পরিচ্ছন্নতাকর্মীরাও আপনার ঘরের আশপাশে ঘেঁষবে না।

৪. রুম নম্বর বলবেন না : -

যেখানে সেখানে বা চেক-ইনের সময় আপনার হোটেলের রুম নম্বরটি নিজে উচ্চারণ করবেন না। দুষ্কৃতকারীরা এসব তথ্যের জন্যই মুখিয়ে থাকে। এ বিষয়টি যতটা পারেন গোপন রাখুন, নতুন পরিচিত কাউকেই রুম নম্বর জানাতে যাবেন না।

৫. চট করে দরজা খুলবেন না : -

দরজায় কড়া নাড়া হলো আর কিছু না বুঝেই বললেন, ‘কাম ইন।’ এই বিশাল ভুলটি কখনোই করতে যাবেন না। হোটেল কিন্তু দিন শেষে কখনোই তেমন নিরাপদ জায়গা নয়। সুতরাং পরিচয় জেনে তার পরে দরজা খুলুন। মনে রাখবেন, অচেনা জায়গায় অচেনা কেউ তো আপনার সঙ্গে দেখা করার কথা নয়। কাজেই সাবধান। আর সব সময় দরজা লাগিয়ে রাখতে ভুলবেন না।

৬. হোটেলের মিনিবারের পানীয় নয় : -

কোমল কিংবা কঠিন, যেমন পানীয়ই খান না কেন, সেটি হোটেলের মিনিবার থেকে খেতে যাবেন না। কারণ, সাধারণত হোটেলের মিনিবার গুলোতে পাঁচ টাকার খাবারের দাম অন্তত ৫০ টাকা রাখা হয়! শেষে দেখবেন, আপনার রুম ভাড়ার চেয়ে মিনিবারের বিলই গুনতে হচ্ছে দ্বিগুণ-তিন গুণ।

৭. ছারপোকায় সাবধান : -

যত বিলাসবহুল কক্ষই হোক আর সুসসজ্জিত বিছানা হোক, ছারপোকা ঠিকই জানে কীভাবে নিজের জায়গা করে নিতে হয়। কাজেই এ ব্যাপারে ভালোমতো তল্লাশি চালান, ছারপোকার সামান্য আনাগোনা দেখলেই সবকিছু ঠিকঠাক করে দেওয়ার জন্য কর্তৃপক্ষকে অবহিত করুন। কারণ, এই ছারপোকা কেবল আপনাকে কামড়াবে তা-ই শুধু নয়, আপনার সঙ্গে সওয়ার হয়ে আপনার বাড়ি পর্যন্ত পৌঁছে যাবে অবলীলায়।

৮. কলের জল খাবেন না :-

 এক ব্রিটিশ দম্পতি লস অ্যাঞ্জেলেসে বেড়াতে এসে ট্যাপ বা কল থেকে জল পান করেন। সেই জকে কেমন যেন বিচিত্র স্বাদ, এমন স্বাদের জল নাকি তারা কখনোই খাননি। পরে অনুসন্ধানে জানা গেল, হোটেলের জলাধারে একটি মৃতদেহ! কার ভাগ্যে কী থাকে, তা তো আর বলা যায় না। সুতরাং ভুলেও কিছু টাকা বাঁচানোর জন্য হোটেল রুমের কলের জল খাবেন না। ভরসা রাখুন দোকান থেকে কেনা মিনারেল ওয়াটারের বোতলে।

 আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপণের উপর ক্লিক করে আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী জিনিস কিনুন তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।

নরমাল ডেলিভারি পেতে গর্ভাবস্থায় মেনে চলবেন কি কি নিয়ম ?.


নরমাল ডেলিভারি পেতে গর্ভাবস্থায় মেনে চলবেন কি কি নিয়ম ?.

এখনকার দিনে বেশিরভাগ সন্তানই সিজারিয়ান পদ্ধতিতে জন্ম নেয়। কিন্তু নরমাল ডেলিভারিই বাচ্চা ও মায়ের জন্য সবথেকে ভালো বলে বারবার জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। গর্ভাবস্থায় কয়েকটি নিয়ম মেনে চললে সন্তান নরমাল ডেলিভারিতে ভূমিষ্ঠ হবে।

এককালে নরমাল ডেলিভারি বা প্রাকৃতিক প্রসবের মাধ্যমেই সন্তান ভূমিষ্ঠ হত। তবে বর্তমানে প্রাকৃতিক প্রসব ধীরে ধীরে একটি ধারণায় পরিণত হচ্ছে। পরিবারের বয়স্ক সদস্যরা এখনও নরমাল ডেলিভারির মাধ্যমেই সন্তান প্রসবের পক্ষপাতী। কিন্তু নানান কারণে তা সম্ভব হয়ে উঠছে না। তার মধ্যে অন্যতম হল জীবনযাপন প্রণালীতে আমূল পরিবর্তন। এখানে এমন কিছু টিপস দেওয়া রইল, যা নরমাল ডেলিভারিতে সহায়ক ভূমিকা পালন করে থাকে।

প্রেগনেন্সির সময় ব্যায়াম অত্যন্ত জরুরি। এর ফলে পেলভিক মাসল সন্তান প্রসবের উপযুক্ত হতে পারে। প্রাকৃতিক প্রসবের জন্য এই মাংসপেশীর নমনীয়তা বজায় রাখা জরুরি। স্কোয়েটিং, ডাক ওয়াক, পেঙ্গুইন ওয়াকের মতো পেলভিক ফ্লোর ব্যায়াম করে সুফল পেতে পারেন প্রেগনেন্ট নারীরা।

প্রেগনেন্সির সময়ের ব্যথার জন্য ব্যায়াম - পিঠে ব্যথা হলে শরীরের ঊর্ধ্বাংশ ও নিম্নাংশের ব্যায়াম করতে পারেন। শরীরের বিভিন্ন অংশের স্ট্রেচিং করতে পারেন। গর্ভবতী নারীদের যোগা বিশেষজ্ঞের সাহায্যে এই ব্যায়ামগুলি করা উচিত।

যোগাসন সাহায্য করবে -গর্ভধারণের প্রথম ত্রৈমাসিকে যোগাসন শিখতে পারেন। এর মধ্যে অন্যতম হল প্রাণায়াম। চিকিৎসক বা যোগাসন বিশেষজ্ঞরা আপনার স্বাস্থ্যের অবস্থা অনুযায়ী আপনাকে যোগ মুদ্রা শেখাবেন। বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ নিয়ে বাড়িতে যোগাসন করতে পারেন।

প্রসব যন্ত্রণার সময় কী ভাবে শ্বাস-প্রশ্বাস চালাবেন -প্রসব যন্ত্রণার সময়কার ব্রিদিং টেকনিকও আপনার নরমাল ডেলিভারিতে সাহায্য করতে পারে। প্রসবের সময় বাচ্চার শরীরে অক্সিজেন পৌঁছন জরুরি। প্রেগনেন্সির সময় ব্রিদিং এক্সারসাইজ শেখা উচিত। সন্তান প্রসবের সময় এর উপকার পাবেন প্রতিটি গর্ভবতী মহিলা।

লামাজ ক্লাস -প্রেগনেন্সির সময় শরীর ও হরমোনে নানান পরিবর্তন দেখা দেয়। এ সময় পরিবারের সদস্যদের কাছ থেকে আবেগপ্রবণ সহায়তা লাভ জরুরি হয়ে পড়ে। এর জন্য ফ্যামিলি কাউন্সিলিংয়ে অংশগ্রহণ করা উচিত। এই সেশানকে লামাজ ক্লাস বলা হয়। গর্ভাবস্থা ও প্রসবের আগে ও পরে পরিবারের সদস্য যেমন স্বামী, শ্বাশুড়ি, বোন ও অন্যান্য সদস্যদের কী ভূমিকা থাকা উচিত, সে বিষয় স্পষ্ট ধারণা লাভ করা যায়। মূত্রনালীর সংক্রমণ প্রজনন ক্ষমতাকেও প্রভাবিত করে।

নরমাল ডেলিভারির জন্য প্রসব যন্ত্রণা উঠলে কী করবেন জেনে নিন—

১. প্রসব যন্ত্রণা শুরু হলে খুব বেশি ক্ষণ শুয়ে থাকবেন না। এর সময় যত বেশি সম্ভব হাঁটাচলা করুন। এর ফলে বাচ্চা নীচে নামতে শুরু করবে এবং কম সময়ের মধ্যে প্রসব হবে।

২. ব্যথা হলে কাউকে পিঠে ম্যাসাজ করতে বলুন। এর ফলে প্রসব যন্ত্রণা কমবে।

৩. এ সময় ইতিবাচক চিন্তাভাবনা পোষণ করা খুবই জরুরি।

৪. সুষ্ঠু শ্বাস-প্রশ্বাস বজায় রাখুন। প্রসবের সময় বাচ্চার শরীরের যাতে অক্সিজেন পৌঁছয়, তার জন্য এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।


আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপণের উপর ক্লিক করে আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী জিনিস কিনুন তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।


মোবাইল দিয়ে লাখ লাখ টাকা আয় করবেন কিভাবে ?.


মোবাইল দিয়ে লাখ লাখ টাকা আয় করবেন কিভাবে ?.

বর্তমান সময়ে অনলাইনের সাহায্যে টাকা আয় করার অনেক সুযোগ তৈরি হয়েছে । আপনিও বাড়িতে বসে মোবাইল দিয়ে লাখ লাখ টাকা আয় করতে পারেন। কথাটা একটু চমক হিসেবে মনে হলেও সত্যি। মোবাইল দিয়ে বাড়িতে বসে লাখ লাখ টাকা আয় করুন খুব সহজে। এর মধ্যে আপনাকে ছোট ছোট কিছু কাজ করতে হবে।

যেখানেই আপনাকে কাজ করতে হবে সেই ওয়েবসাইট টির নাম হল Oyehoye.in

কি কি কাজ করতে হবে-

1.প্রথমে আপনাকে নিবন্ধন করতে হবে! আপনি রেজিস্টার করার সাথে সাথে আপনার ওয়ালেটে ₹10,000 পাবেন! প্রতিদিন লগ ইন করে ওয়েবসাইটে গিয়ে প্রতিদিন আপনার অ্যাকাউন্টে ₹ 100 জমা হবে!

2.ওয়েবসাইটে অনেক পণ্য আছে! প্রতিটি পণ্যের নিচে একটি পর্যালোচনা মন্তব্য করলে আপনি প্রতি পর্যালোচনায় ₹30 পাবেন! আপনি বিভিন্ন পণ্য সম্পর্কে মন্তব্য করতে পারেন! তার কোন সীমা নেই! ধরুন আপনি 100টি ভিন্ন পণ্যে মন্তব্য করেন, তাহলে প্রতি মন্তব্যে ₹30 হারে আপনার অ্যাকাউন্টে 100*30=3000 জমা হবে!

3. রেজিস্ট্রেশন করার পর আপনার একটি লিঙ্ক থাকবে! আপনি যে কোন জায়গায় যে লিঙ্ক পোস্ট করতে পারেন! আপনার হোয়াটসঅ্যাপ স্ট্যাটাস বা অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া পছন্দ করুন বা আপনি বার্তার মাধ্যমে আপনার বন্ধুদের কাছে পাঠাতে পারেন! লিঙ্কে ক্লিক করলেই আপনি প্রতি ক্লিকে ₹50 পাবেন!

4. যদি কেউ আপনার রেফারেল লিঙ্ক দিয়ে সাইন আপ করে তবে আপনি একবার সাইন আপ করলে ₹ 500 পাবেন! (এই পেমেন্টটি 100 দিন পূর্ণ হওয়ার পরে আপনার অ্যাকাউন্টে যোগ করা হবে)

পেমেন্ট অর্ডার করার জন্য শর্তাবলী - 

1.মিনিমাম ওয়ালেট ব্যালেন্স হতে হবে এক লাখ,

এক টানা  100 দিনের ওয়েবসাইট ভিজিট একটি আবশ্যক।

2. আপনি অবশ্যই আপনার লিঙ্কের সাথে কমপক্ষে 25 জন সাইন আপ করেছেন!

 3.100 জন আপনার রেফারেল লিঙ্কে ক্লিক করেছে!

4. আপনার অন্তত 500 টি পর্যালোচনা মন্তব্য আছে।

আমার এই লিঙ্কে ক্লিক করে যোগদান করুন - 

https://www.oyehoye.in/my-account/?wwref=Mangal Das

বিস্তারিত তথ্যের জন্য সম্পূর্ণ ভিডিও দেখুন! এতে সব তথ্য আছে! সম্পূর্ণ ভিডিও না দেখে কোন প্রশ্নের উত্তর দিবেন না।

https://youtu.be/8M5pd31FRCU

লিঙ্কে দেওয়া তথ্য পড়ুন এবং অবশ্যই ভিডিওটি দেখুন ।

নিউজ রিপোর্ট টি পড়ুন। 

১১ বছরের মেয়ে মোবাইলকে কাজে লাগিয়ে হলো ২৪ কোটি টাকার মালকিন।

সময়ের সাথে সাথে, আজকের শিশুরাও পুরানো সময়ের তুলনায় অনেক স্মার্ট হয়ে উঠেছে। যেখানে পুরোনো দিনে শিশুরা খেলাধুলায় বেশি সময় ব্যয় করত তখন কিন্তু এখনকার শিশুরা ইন্টারনেটে বেশি সময় ব্যয় করে, নতুন কিছু শিখতে এবং বুঝতে পারে। এই কারণেই এখনকার শিশুরা আগের চেয়ে বেশি স্মার্ট। শুধু তাই নয়, আজকের শিশুরা ঘরে বসে অর্থ উপার্জনের অনেক উপায়ও জানে এবং প্রায়শই নতুন উপায়ের সন্ধানে নিযুক্ত থাকে। আজ আমরা আপনাকে এমন একটি মেয়ের সম্পর্কে বলতে যাচ্ছি, যার বয়স মাত্র ১১ বছর এবং ঘরে বসেই তার মোবাইল ফোনের সাহায্যে ২৪ কোটি টাকা আয় করেছে।

 বড়োদের থেকে ছোটোরা বেশি এডভান্সড। ১১ বছরের মেয়ের আয় ২৪ কোটি টাকা। হ্যাঁ, এই বিষয়টি বিশ্বাস করা অসম্ভব তবে এই জিনিসটি একেবারে সত্য। আজকের শিশুরা ঘরে বসে সহজেই অর্থ উপার্জন করছে। তাদের বুদ্ধি সঠিক পথে ব্যবহার করা প্রয়োজন কারণ আজ প্রযুক্তিতে নতুন নতুন উন্নয়ন ঘটছে এবং আজকের প্রযুক্তির এত শক্তি যে আপনি ঘরে বসেই যে কোনও কাজ করতে পারেন।

আপনার কাছে এটি সম্পর্কে তথ্য থাকতে হবে এবং সত্যটি হল যে বর্তমান সময়ে নতুন প্রযুক্তি সম্পর্কে শিশুদের চেয়ে বেশি তথ্য কারও কাছেই নেই। মোবাইল ফোনের কথা যদি বলা হয়, আজকাল একটি শিশু মোবাইল ফোন সম্পর্কে যতটা জানে, বাড়ির বড়রা সে তথ্য জানেন না। আমরা যে মেয়েটির কথা বলছি তার নাম প্রগতি(Pragati)। আসলে ১১ বছর বয়সী প্রগতি বলেছেন যে করোনা লকডাউনের কারণে সমস্ত স্কুল-কলেজ সম্পূর্ণ বন্ধ ছিল।

তৈরি করে ই-কমার্স ওয়েবসাইট ।বাড়িতে বসে মূল্যবান সময় নষ্ট করার পরিবর্তে, বালিকা এটির সদ্ব্যবহার করার এবং নতুন জিনিস শিখতে তার সমস্ত সময় ব্যয় করার কথা ভাবে। প্রগতি আরও বলেছেন যে তিনি তথ্য সংগ্রহ করতে শুরু করেছিলেন, এই সময় তিনি জানতে পারেন যে একটি ই-কমার্স ওয়েবসাইট রয়েছে যার মাধ্যমে অনেক শিশু প্রচুর অর্থ উপার্জন করছে।

এই ওয়েবসাইটের নাম oyehoye.in। প্রগতি বলেন, “আমি যে তথ্য পেয়েছি তাতে শুভম নামে একজন ছেলে যে এই ওয়েবসাইটের মাধ্যমে প্রায় ১৮ লাখ টাকা আয় করেছে। এছাড়াও, এই ওয়েবসাইটের লিঙ্ক শেয়ার করার পরেও তিনি অর্থ পাচ্ছিলেন এবং এর পাশাপাশি, তিনি এই ওয়েবসাইটের লিঙ্ক শেয়ার করার জন্য কিছু বিনামূল্যের পণ্যও কিনতে পেয়েছেন, যাতে তিনি খুব খুশি হন।

বানিয়ে ফেলেছে নিজের টিম এই কারণে তিনি এই ওয়েবসাইট থেকে অর্থ উপার্জনের কথা ভেবেছিলেন। লক্ষ টাকা আয় করেছেন এবং সবচেয়ে বড় কথা এই ওয়েবসাইট থেকে অর্থ উপার্জন করতে তাদের কিছুই করতে হবে না, শুধুমাত্র এই ওয়েবসাইটের লিঙ্ক শেয়ার করতে হবে। প্রগতি জানান যে তিনি প্রথমে ফ্রিল্যান্স ওয়েবসাইটে নিজেকে যুক্ত করেছিলেন যেখান থেকে তিনি সহজেই ক্লায়েন্ট পেতেন। তিনি বলেছেন যে এখন পর্যন্ত তিনি ৭০ টিরও বেশি ওয়েবসাইট তৈরি করেছেন এবং ৩০টিরও বেশি প্লে স্টোর apps তৈরি করেছেন। প্রগতি বলেন যে এখন আমার একটি টিম আছে যারা মানুষের জন্য কাজ করে এবং খুব কম দামে মানুষের জন্য ওয়েবসাইট তৈরি করে।

মঙ্গলবার, ১ ফেব্রুয়ারী, ২০২২

জল কম খেলে শরীরের কি কি ক্ষতি হয় ? .


জল কম খেলে শরীরের কি কি ক্ষতি হয়? 

জলের অপর নাম জীবন। শরীরে সত্তর শতাংশেরও বেশি জল। জলের মাধ্যমেই শরীরের অভ্যন্তরে বেশির ভাগ কাজ সম্পন্ন হয়। শরীরে দৈনন্দিন জলের চাহিদা পূরণ না হলে হাজারও শারীরিক সমস্যা দেখা যায়। শরীরে জলের ঘাটতি দেখা দিলে শরীর নিজে থেকে কিছু সংকেত দিয়ে জানিয়ে দেয়। জেনে নিন যেসব লক্ষণ জানিয়ে দিচ্ছে শরীরে জলের ঘাটতি রয়েছে।

১) শরীরে জলের অভাবে ত্বক শুষ্ক হয়ে যায় এবং ঠোঁট ফাটতে শুরু করে। হঠাৎ করে ত্বক রুক্ষ বোধ করতে শুরু করলে এবং ত্বকে ব্রণ ও চুলকানির সমস্যা দেখা দিলে বুঝতে হবে শরীরে জলের ঘাটতি রয়েছে।

২) জলের অভাবে প্রস্রাবের রং হলুদ হয়ে যায়। শরীরে জলের ঘাটতির কারণে প্রস্রাবের পরিমাণ কমে যায় এবং প্রস্রাব করার সময় জ্বালা বোধ হয়।

৩) জলের অভাবে শ্বাসকষ্টের পাশাপাশি মুখে দুর্গন্ধও হয়। জল মুখে পর্যাপ্ত পরিমাণে লালা উৎপন্ন করতে সাহায্য করে। যা নিঃশ্বাসের দুর্গন্ধের জন্য দায়ী ব্যাকটেরিয়াগুলি নিয়ন্ত্রণে কাজ করে।

৪) ডিহাইড্রেশন অবস্থায় বারবার তৃষ্ণা অনুভব হয়। বার বার জল খেলেও শরীরে জল জমা থাকতে পারে না। সাধারণ জলের পরিবর্তে লেবু-জল বা ইলেকট্রল দ্রবণযুক্ত জল পান করলে এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারেন। ডিহাইড্রেশনের সমস্যায় খুব বেশি খিদেও পায়।

৫) জলের অভাবে শরীরে অনেক সময় নিম্ন রক্তচাপের সমস্যা দেখা যায়। এর ফলে কোনও কারণ ছাড়াই হঠাত্ মনে আতঙ্ক জাগে বা মাথাব্যথাও হতে পারে। এ ছাড়া সারা ক্ষণ আলস্য ও ক্লান্তি অনুভব করতে পারেন। উচ্চ রক্তচাপের সমস্যাও হতে পারে শরীরে জলের ঘাটতির কারণে।

৬) জলের অভাবে রক্ত স্বল্পতাও দেখা দেয়। শরীরের বিভিন্ন অঙ্গে পর্যাপ্ত রক্ত পৌঁছে দিতে হৃদ্‌যন্ত্রকে আরও বেশি পরিশ্রম করতে হয়। ফলে হৃদ্‌যন্ত্র উপর চাপ পড়ে। হঠাত্ করে হৃদ্‌স্পন্দন এবং শ্বাস-প্রশ্বাসের হার বেড়ে যায়।

 আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপণের উপর ক্লিক করে আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী জিনিস কিনুন তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।

বিয়ের পর মেয়েদের কোমর মোটা হয়ে যায় কেন ?.


বিয়ের পর মেয়েদের কোমর মোটা হয়ে যায় কেন ?.


  অস্ট্রেলিয়ার স্বা’স্থ্য বিশেষজ্ঞেরা ৩৫০ জন বিবাহিতা মহিলার ওপর গবেষণা করে তথ্য বের করেন, বিয়ের পর কেন মেয়েদের স্তন ও কোমর মোটা হয়। দেখা যায়, বিয়ের পর প্রথম ছয় মাসে কনেরা প্রায় পাঁচ পাউন্ডের মতো ওজন বাড়িয়ে ফেলেন।

  পর্যবেক্ষণ করে দেখা যায়, যারা বিয়ের সময়ে সুন্দর দেখাতে নিজের ওজন অনেক দ্রুত কমিয়ে ফেলেন, বিয়ের পর তাদের ওজন দ্রুত বেড়েও যায়। এটা প্রায়শই দেখা যায় যে, মেয়েরা চায় বিয়ের সময়ে তাদের দেখতে ছিপছিপে এবং কমবয়সী লাগুক।

 এ কারণে তারা বিয়ের কয়েক মাস আগে থেকেই কঠোর ডায়েটে চলে যান। এতে যদিও তাঁদের কোনও দোষ নেই কারণ, পরিবারের মানুষ এমনকি তাদের বাগদত্ত পুরুষেরাই তাদেরকে বলেন ওজন কমাতে।

 বিয়ের পরে মেয়েরা মনে করে, সামনে তো আর কোনো বড় উপলক্ষ নেই আর তাই ওজন নিয়ন্ত্রণের দিকে তেমন লক্ষ্য থাকে না। তারপর খাওয়াদাওয়া এবং ব্যায়ামের ব্যাপারে নিয়ম কানুন অনুসরণ করা বন্ধ করে দেন, যার ফলে ওজন বেড়ে যায় দ্রুত।

  অনেকে আবার মনে করেন যে, বিয়ের পরে তাদের আকর্ষণীয় ফিগার বজায় রাখার আর কোন দরকার নেই, এ কারনেও তাদের ওজন সাধারণত এভাবে বাড়তে দেখা যায়।

বিয়ের পর মোটা হয়ে যাওয়া রোধে কেবল মেয়েদের জন্য নয়, নারী-পুরুষ উভয়েই এই টিপস মেনে নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন ওজন। যেমন হানিমুনে গেলে খুব বেশি জাঙ্ক ফুড না খেয়ে পুষ্টিকর খাবার খাওয়ার চেষ্টা করুন। 

  পোলাও, বিরিয়ানি না খেয়ে গ্রিল করা চিকেন বা মাছ খেতে পারেন। সাথে খাবেন প্রচুর পরিমানে স্যালাড। আর মিষ্টি জাতীয় খাবার যেমন কেক, পেস্ট্রি খাওয়ার বদলে ফ্রুট স্যালাড আর ফলের রস খেতে পারেন। ভ্রমনে গেলে রিচ ফুড এমনিতেও এড়িয়ে চলা উচিত।

 আবার অনেকেই বলে থাকেন যে বিবাহের পর মেয়েদের কোমর  মোটা হয় কেনো। আসলে এর মুলত কারন হলো দির্ঘদিন ধরে জন্মনিন্ত্রন করা। আসলে মেয়েরা বিবাহের পর তারা জন্মনিয়ন্ত্রন করার জন্য দির্ঘদিন ধরে তাদের জন্মনিয়ন্ত্রন পিল খেতে হয় যার কারনে তাদের ওজন বেড়ে যায় ফলে স্তন,মেদ ও কোমর অনেক মোটা বা চওরা হয়। 

  এছাড়াও মিলনের কারনে মেয়েদের দুইটী হরমোনের তারতম্যের কারনেও এরকম হয়ে থাকে যা বেশিরভাগ মেয়েদের ক্ষেত্রেই হয়ে থাকে । তবে অনেকের ক্ষেত্রে তা কার্যকর হয়ে উঠে না। যাইহোক বিয়ের পর অতিরিক্ত হারে মেদ বা ওজন বেড়ে গেলে ডায়েট কন্ট্রল করতে হবে । ব্যয়াম করতে হবে।

  
 আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপণের উপর ক্লিক করে আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী জিনিস কিনুন তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।

আদর্শ স্ত্রীর কিছু বৈশিষ্ট্য কি কি ?.


আদর্শ স্ত্রীর কিছু বৈশিষ্ট্য কি কি ?.

  কারো জীবনের অর্ধেক অংশ জুড়ে থাকা সহজ কথা না। কারো জীবনে উপযুক্ত সহযাত্রী হওয়ার জন্য হওয়া চাই বিশ্বাসী আর থাকা চাই তাকে ভালোবাসার মতো ক্ষমতা। যা একজন আদর্শ স্ত্রীর মধ্যে থাকে। শুধুমাত্র সংসারের যাবতীয় কাজ করলেই আপনি উপযুক্ত কিংবা আদর্শ স্ত্রী হতে পারবেন না।
 তার জন্য চাই ভালোবাসা আর সাথে আরো কিছু আবশ্যক কাজ। নিজের অনুভূতি প্রকাশ করুন অনুভূতি প্রকাশ করা অনেক বড় একটি কাজ। আপনি দুঃখ পান কিংবা সুখে থাকুন যেকোনো অবস্থাতেই নিজের অনুভূতি প্রকাশ করা জরুরি। আর আপনি যখন কারো জীবনস ঙ্গী তখন নিজের অনুভূতিগুলো নিজের কাছের মানুষের কাছে প্রকাশ করা জরুরি।

  আপনি যদি আপনার অনুভূতি গুলো আপনার স্বামীর কাছে প্রকাশ করতে না পারেন তবে সে হয়তো আপনার সম্পর্কে ভুল ধারণা মনে পোষণ করতে পারে। তাই অনুভূতি যাই থাকুক তা প্রকাশ করুন।
ঝগড়া থেকে দূরে অনেকে মনে করেন যেকোনো সমস্যার সমাধান হতে পারে ঝগড়া। তবে এটি সম্পূর্ণ ভুল ধারণা। এই ঝগড়ার ভয়ে অনেক স্বামী তাদের স্ত্রীর কাছ থেকে অনেক কথা লুকিয়ে রাখে।

 তাই আপনি আপনার স্বামীকে প্রথমত আশ্বস্ত করুন যে আপনি কোনো বিষয় নিয়েই ঝগড়া করবেন না। স্বামীকে তার খারাপ কিংবা ভালো যেকোনো সময়েই সঙ্গ দিন। আর তার সমস্যাগুলোকে নিজের মতো সমাধান দেওয়ার চেষ্টা করুন।
বুঝে কথা বলুন অনেক সময়ই আমরা অনেক কথাই বলে ফেলি। যা ঠিক হচ্ছে কিনা তা ভেবেও দেখিনা। আপনার স্বামী হয়তো আপনাকে বিশ্বাস করে কিংবা সাহস করে যেকোনো বিষয়ে বলছে। আপনি যদি সেই সময়ে তার কথা তার মতন করে চিন্তা না করে হুট করে কিছু বলে বসেন তবে সে যেমন মনে আঘাত পাবে ঠিক তেমনি আপনার উপর বিশ্বাসটাও হারিয়ে ফেলবে। তাই বুঝে শুনে কথা বলুন।

 সত্য তুলে ধরুন আপনি জানেন যে বিষয়টি সম্পূর্ণ মিথ্যা, এমন বিষয়ে স্বামীকে আশ্বাস দেয়া ঠিক না। এতে পরস্পরের প্রতি ভালোবাসা, বিশ্বাস কমে যায়। তাই আপনি সব সময় আপনার স্বামীর কাছে সত্য চিত্রটি তুলে ধরুন। এতে আপনার স্বামী সাময়িক কষ্ট পেলেও পরবর্তীতে তা আপনার প্রতি কেবল বিশ্বাস আর ভালোবাসা সৃষ্টি করবে।

আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপণের উপর ক্লিক করে আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী জিনিস কিনুন তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।


সোমবার, ৩১ জানুয়ারী, ২০২২

সকালে ঘুম থেকে উঠতে অনীহা, অনীহা কাটানোর কিছু সহজ উপায় কি কি ?.


সকালে ঘুম থেকে উঠতে অনীহা, অনীহা কাটানোর কিছু সহজ উপায় কি কি ?.

সকালে ঘুম থেকে ওঠা মানেই অলসতা। অ্যালার্মের শব্দ শুনেও যেনো উঠতে অনীহা দেখা দেয়। উঠছি উঠছি করে আবারও শুরু হয় ঘুম। ঘুম থেকে উঠতে অলসতার ফলস্বরূপ সকালের নাস্তা, ক্লাস বা অফিস, সব কিছুর জন্যই শুরু হয় তাড়াহুড়ো। অপরদিকে, শীতের সকালে শরীরচর্চার কার্যকারীতা বেশি হলেও তা অনিয়মিত হয়ে যাচ্ছে।

সকালে আলস্য দূর করার কিছু সহজ পন্থা:

খাওয়ারের উপর বিশেষ নজর দিন -

  শীত মানেই পিকনিক, বিয়েবাড়ি সেই সঙ্গে জমিয়ে খাওয়া-দাওয়া। তবে এই সময় সহজে হজমযোগ্য খাবার গ্রহণ করা খুবই জরুরি। খাদ্য তালিকায় বার্লি, গম, চাল, বাজরা, ভুট্টা রাখুন। ডালের মধ্যে মুগ, কালো ছোলা, মুসুর খুবই উপকারী। ডায়েটে রাখতে পারেন আমলা। আদা, তুলসী, হিং, এলাচ, দারুচিনি, হলুদ, জিরে, মৌরি, লবঙ্গ, গোলমরিচ, জায়ফল, লেবু, রসুনের মতো জিনিস হজমশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। তিল ও তিসি ক্যালসিয়ামের ভালো উৎস। শীতকালের খাদ্যতালিকায় এগুলো রাখুন। দুধ, দুগ্ধজাত দ্রব্য, আখ, গুড় এই সময় নিজের ডায়েটে রাখতে পারেন।

নিয়মিত যোগাসন -

যোগাসন শরীরে শক্তির মাত্রা বাড়াতে পারে এবং আপনাকে সারা দিন সক্রিয় রাখবে। এই কয়েকটি আসন বিশেষভাবে করে দেখতে পারেন, তাতে ফল পাবেন।

শলভাসন -

এই আসনটি শরীরে তৎপরতা যোগ করে এবং পুরো পিঠ, কাঁধ এবং বাহুগুলির নমনীয়তা বাড়ায়। শক্তিও বাড়ে। এই যোগাসনের ভঙ্গিটি হজমশক্তি বাড়াতে সাহাজ্য করে।

বীরভদ্রাসন -

এই আসনটিও বাহু, পা ও পিঠের নীচের অংশকে শক্তিশালী করে। যাদের একটানা অনেকক্ষণ বসে কাজ করতে হয়, তাদের জন্য এই আসনটি অত্যন্ত উপকারী।

সেতু বাঁধাসন -

এই আসনটি পেশীগুলিকে আরও শক্তিশালী করে। তাৎক্ষণিকভাবে ক্লান্তি দূর করে। আপনার শরীরকে আরও নমনীয় করতে ও মেরুদণ্ডের চাপ সহনশীলতায় মাত্রা বাড়াতে এই আসন অত্যন্ত উপকারী। এটি যেমন মস্তিষ্ককে শান্ত করে, তেমনি উদ্বেগ, চাপ ও বিষণ্ণতা কমায়।

গরম তেল মালিশ -

ত্বকের আর্দ্রতা বাড়াতে ও রক্ত সঞ্চালন উন্নত করতে গরম তেল মালিশ করে দিন শুরু করতে পারেন। বিশেষ করে তিলের তেল মালিশ করলে ভালো ফল পেতে পারেন। গরম তেল মালিশ রক্তসঞ্চালন উন্নত করে ও চর্বি অপসারণ করতেও সাহায্য করে। সেই সঙ্গে হজমশক্তি উন্নত করে ও শীতকালে সাধারণ আলস্যও কমায়।

আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপণের উপর ক্লিক করে আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী জিনিস কিনুন তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।

রক্ত দানের ক্ষেত্রে কি কি কথা মনে রাখবেন ?.


রক্ত দানের ক্ষেত্রে কি কি কথা মনে রাখবেন ?.

রক্তদান করলে শুধু অন্যজনের উপকার হয় না, আপনি নিজেও উপকার পাবেন। প্রথম হলো মানসিক শান্তি। আপনার রক্তে জীবন ফিরে পেয়েছেন কেউ- ভাবুন এটা কতোটা পরোপকারী কাজ। তাই অনেকেই রক্তদানে উৎসাহী। কিন্তু যখন-তখন সময়ে একজন মানুষ রক্ত দিতে পারে না। রক্ত দেওয়ার আগে কিছু বিষয় রয়েছে যা মানতে হয়। সুস্থ, সবল, নিরোগ একজন মানুষ প্রতি চার মাস অন্তর রক্ত দিতে পারেন। বিশেষজ্ঞরা বলেন, রক্তদানের ফলে রক্তদাতার শারীরিক কোনো ক্ষতি হয় না। রক্তের লোহিত কণিকার আয়ু ১২০ দিন। অর্থাৎ আপনি রক্ত দিন বা না দিন ১২০ দিন পর লোহিত কণিকা আপনা আপনিই মরে যায়। সেখানে জায়গা করে নেয় নতুন লোহিত কণিকা। রক্তের আর উপাদান গুলোর আয়ুষ্কাল আরও কম।

 দেহের মোট ওজনের আট ভাগই রক্ত। আর রক্তের ৫৫ ভাগই হলো রক্তরস বা প্লাজমা, যার ৯০ ভাগই আসলে জল। সুতরাং আপনি যে রক্ত দেন তার ওজন এক পাইন্টের কম হলেও আসলে এর অর্ধেকটাই জল। এজন্যেই রক্ত দেয়ার আগে এবং পরে চিকিৎসকেরা পর্যাপ্ত জল খেতে বলেন (অন্তত ৫০০ মিলিলিটার)। তাহলেই রক্ত দেয়ার পর ক্ষয়টা দ্রুত পুষিয়ে যায়।

প্রোটিন ও শর্করাজাতীয় খাবার -

বেশ পরিমাণ প্রোটিন এবং শর্করা আছে এমন খাবার ও পানীয় খেতে পারেন। যেমন, জুস বা শরবত। অধিকাংশ ল্যাবে রক্তদানের পরপরই আমরা ডোনারদের গ্লুকোজ  দিয়ে থাকে। এটা খুবই উপযোগী।

ধূমপান ও মদ্যপান -

রক্তদানের পরপরই ধূমপান ও মদ্যপান করবেন না। 

ব্যায়াম ও শারীরিক কসরত : রক্তদানের পরপরই যেকোনো ধরনের ব্যায়াম যেমন, জিমন্যাসিয়াম এবং নাচ বা দৌঁড়ের মতো শারীরিক কসরতের কাজ করবেন না।

জ্ঞান হারিয়ে ফেললে -

রক্তদানের পর কাউকে কাউকে অজ্ঞান হয়ে যেতে দেখা যায়। এটা হয় সাধারণত লো ব্লাড প্রেশারের কারণে হয়। ঘাড়ের ধমনীতে ব্যারোরিসিপটর নামে বিশেষ একধরনের নার্ভসেলের কারণে রক্ত দেয়ার পর পরই দেহে খবর হয়ে যায় যে, রক্তচাপ কমে গেছে। এই শূন্যতা পূরণের জন্যে রক্ত কণিকাগুলো তখন সংকুচিত হয় এবং রক্তচাপকে স্বাভাবিক করার চেষ্টা করে। আর রক্ত দেয়ার পর পরই কেউ যদি দ্রুত উঠে যান বা হাঁটতে শুরু করেন, তখন আকস্মিক রক্তচাপ নেমে যাওয়ার ফলে কারো কারো শরীরটাকে হালকা মনে হতে পারে, অজ্ঞান হয়ে যেতে পারে ইত্যাদি। এটাকে এড়ানোর জন্যে যা করতে পারেন তা হলো, রক্ত দেয়ার পর পরই না উঠে কিছুক্ষণ সটান হয়ে বিছানায় শুয়ে থাকতে পারেন। খেয়াল রাখতে হবে, এসময় মাথার নিচে যেন কোনো বালিশ বা উঁচু কিছু না থাকে। কারণ মাথাটাকে রাখতে হবে হার্টের লেভেলে, যাতে হার্ট থেকে ব্রেনে পর্যাপ্ত রক্ত যেতে পারে। আর নামার আগে কিছুক্ষণ পা ঝুলিয়ে বিছানায় বসে থাকতে পারেন। আর তারপরও যদি আপনার কোনো অসুবিধা হয়, সেটা দেখার জন্যে আমাদের রয়েছেন উপস্থিত চিকিৎসকগণ।

অপেক্ষা কেন -

একবার রক্ত দেয়ার পর পরবর্তী চার মাস পর আপনি আবার রক্ত দিতে পারবেন। এ সময়ের মধ্যে সাধারণত হিমোগ্লোবিনের মাত্রা আগের অবস্থায় ফিরে যায়। প্রশ্ন হলো, কেন এ সময়টা লাগে? আসলে শ্বেতকণিকা বা অনুচক্রিকার ক্ষয়টা পূরণ হয়ে গেলেও লোহিত কণিকার ক্ষয় পূরণ হতে কিছুটা সময় লাগে। আর লোহিত কণিকার সাথে সুস্থতার একটা সম্পর্ক আছে। কারণ লোহিত কণিকায় থাকে হিমোগ্লোবিন অণু, যার প্রধান কাজই হলো সারাদেহে অক্সিজেন বয়ে নিয়ে যাওয়া। আর হিমোগ্লোবিনে থাকে আয়রন, রক্ত দেয়ার সময় যা কিছুটা হারায়। এটা পূরণ করার জন্যে তখন একদিকে দেহের লৌহভাণ্ডার বেশি বেশি ব্যবহৃত হয়, অন্যদিকে খাবার এবং পানীয় থেকে তৈরি হতে থাকে বেশি বেশি আয়রন।

কখন রক্তদান করা যাবে না-

১. এইচআইভি, হাইপারটেনশন, কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট, মৃগীরোগ বা হেপাটাইটিস থাকলে।

২. ম্যালেরিয়ায় আক্রান্ত ব্যক্তির ক্ষেত্রে সুস্থ হওয়ার কমপক্ষে এক বছর না হওয়া পর্যন্ত রক্ত দেয়া যাবে না। কারণ এক বছর পর্যন্ত ম্যালেরিয়ার জীবাণু শরীরে থাকতে পারে।

৩. আপনার দেহে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা পর্যাপ্ত না থাকলেও সাময়িক সময়ের জন্যে আপনাকে রক্তদানে বিরত থাকতে হবে। পুরুষদের ক্ষেত্রে এটা ১২.৫ এবং মহিলাদের ক্ষেত্রে এটা ১৩।

৪. আকুপাংচার, কান ফুটো বা ট্যাটু করাবার সাথে সাথেই রক্তদান করা যাবে না। তাছাড়া সে সুঁই দিয়ে করা হয়েছে, তা জীবাণুমুক্ত ছিল কি না- এটা যদি নিশ্চিত জানা না থাকে তাহলে এক বছর অপেক্ষা করতে হবে।

৫. ফ্লুতে আক্রান্ত হলে সুস্থ হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে।

৬. গর্ভবতী এবং সদ্য প্রসব করেছেন এমন মায়েরাও রক্তদান করতে পারবেন না।

৭. ব্লাড ক্যান্সারে আক্রান্ত ব্যক্তি রক্তদান করতে পারবেন না। তবে অন্যান্য ক্যান্সারে আক্রান্ত কেউ তার সর্বশেষ সার্জারি, কেমোথেরাপি বা রেডিয়েশনের পাঁচ বছর অতিক্রম হওয়ার পর রক্তদান করতে পারবেন।

৮. রক্তদানের ২৪ ঘণ্টার পূর্বে যদি কেউ মদ্যপান করে তাহলে রক্তদান করা যাবে না।

৯. নিজের দেহে রক্ত নিলে অন্তত একবছর অপেক্ষা করতে হবে।

১০. বিদেশে গেলে ফিরে আসার পর কিছুদিন অপেক্ষা করতে হবে।

১১. দাঁত বা মুখের কোনো অপারেশন হলে অপেক্ষা করতে হবে।

১২. ধূমপান করার চার ঘণ্টা পর্যন্ত রক্তদান করা যাবে না।

১৩. বড় কোনো সার্জারি হয়ে থাকলে কমপক্ষে ৬ মাস এবং ছোট সার্জারি হলে কমপক্ষে ২ মাস অপেক্ষা করতে হবে।

১৪. এন্ডোস্কোপি করাবার পর কমপক্ষে চার মাস পর্যন্ত রক্তদান করা যাবে না।

আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপণের উপর ক্লিক করে আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী জিনিস কিনুন তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।

রবিবার, ৩০ জানুয়ারী, ২০২২

মেয়েদের শোয়ার ভঙ্গি তাদের সম্পর্কে কি কি প্রকাশ করে ?.


মেয়েদের শোয়ার ভঙ্গি তাদের সম্পর্কে কি কি প্রকাশ করে ?. 

 কিছু ছেলের পক্ষে মেয়ে পটানো খুবই সোজা কিন্তু কিছু ছেলের পক্ষে মেয়ে পটানো শক্ত কাজ। সব থেকে আগে জানা দরকার যে একটা মেয়ের কেমন ছেলে পছন্দ। কথাটি খুবই ছোট মনে হলেও এই কথাটি আসল এবং এটা বোঝা খুবই জরুরী।

  যখন কোন ছেলের কোন মেয়েকে পছন্দ হয় তখন সেই মেয়েটিকে পাওয়ার জন্য যে আকাশ পাতাল এক করে দেওয়ারও চেষ্টা করে। সে সবসময় চায় যে সেই মেয়েটিও যেন তাকে সেই ভাবেই পছন্দ করুক। আজ আমরা এই প্রসঙ্গে কিছু কথা বলব। আসলে একটি মেয়ে কেমন ভাবে শোয় সেটা দেখেই বোঝা যাবে যে সে কেমন ছেলে পছন্দ করে।

তাহলে চলুন জানি আপনি যাকে পছন্দ করেন সে কেমন ভাবে শোয়।

সোজাসুজি শোয়া -

হাত না মুড়ে সোজাসুজি শোওয়া মেয়ে গুলো খুবই Balance Nature এর হয়। আর এদের জীবনে অনেক কিছু করার স্বপ্ন থাকে। জীবন থেকে এরা অনেক কিছু পেতে চায়। এদের ডোমিনেটিং টাইপের ছেলে বেশি পছন্দ হয়।

উপুড় হয়ে শোয়া -

বাম দিকে ঘুরে শোয়া বৈজ্ঞানিকভাবেও খুবই ভালো। এই সমস্ত মেয়েরা খুব ভালো কথা বলতে পারে এবং এসমস্ত মেয়েদের লিডার Nature এর ছেলে বেশি ভালো লাগে।

বালিশে হাত রেখে শোয়া -

বাম বা ডান দিকে ঘুরে শোয়া বা বালিশে হাত রেখে শোয়া মেয়েগুলি খুবই আরাম প্রিয় হয়। এদের কাছে ছেলেদের রুপের কোন ব্যাপার থাকে না। এরা খুবই বোকা টাইপের হয়। এই সমস্ত মেয়েরা যে কোন মানুষের কথায় বিশ্বাস করে নেয়।

পা ছড়িয়ে শোয়া -

যে সমস্ত মেয়েরা পা ছড়িয়ে ঘুমায় তারা খুবই কেয়ারলেস টাইপের হয়। এরা খুবই স্বাধীনতাপ্রিয় হয়। এই সমস্ত মেয়েরা কম বাঁধা নিষেধ করা ছেলে এবং হাসিখুশি ছেলেদের বেশি পছন্দ করে।

বালিশকে শক্ত করে ধরে শোয়া -

এই সমস্ত মেয়েরা খুব চঞ্চল হয়। এরা স্বপ্নেই বেঁচে থাকতে ভালোবাসে। এসমস্ত মেয়েরা তার ভালবাসার সাথী থেকে অনেক সময় আর অনেক কেয়ার পেতে চায়।

চাদর গায়ে দিয়ে শোয়া -

যে সমস্ত মেয়েরা চাদর বা কম্বল গায়ে দিয়ে খুব ভদ্রভাবে শোয়ে তারা খুবই ঘরেলু টাইপের মেয়ে হয়। এরা নিজের সাথীর কাছ থেকে কোনো বড় কিছু আশা করে না এবং এদের সাধারন ছেলে পছন্দ হয়।

আরাম করে শোয়া -

এই সমস্ত মেয়েদের স্মার্ট ছেলে খুব পছন্দ হয়। নিজের পরিবারের প্রতি এরা কেয়ার পুর্ণ হয়। এরা নিজের পরিবারের সুখ-সুবিধা খুব ভালোভাবে দেখাশোনা করতে পারে। আশা করি এই তথ্য আপনাকে অনেক সাহায্য করবে। এটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন।

আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপণের উপর ক্লিক করে আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী জিনিস কিনুন তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।