শুক্রবার, ২৪ ডিসেম্বর, ২০২১

মেয়েদের মন জয় করার কৌশল গুলি কি কি ?.


মেয়েদের মন জয় করার কৌশল গুলি কি কি ?.

  নারী মানেই বৈচিত্র্য। আর একজন নারীর মন জয় করতে যা লাগে তা নির্ভর করে আপনার সবচেয়ে ভালো কাজের উপর। কথাটা শুনে বিশ্বাস হচ্ছে না তাই তো? তাহলে জেনে নিন মেয়েদের মন জয় করার গুরুত্বপূর্ণ ৫৫টি উপায় ।

১. কখনো কোনও মেয়েকে আপনার মনের কথা হুট করে বলে ফেলবেন না. এতে আপনার প্রতি তার অবহেলা চলে আসবে।

২. মেয়েরা সবসময় বিপরীত দিকে আকর্ষণ বেশি হয়। আপনি যত মেয়েদের এড়িয়ে চলবেন তত তারা আপনার দিকে অগ্রসর হবে।

৩. ভুলেও মেয়েদের নামে খারাপ কিছু বলবেন না, বিশেষ করে আপনি যাকে পছন্দ করেন।

৪. মেয়েদের প্রসংসা করতে শিখুন, এতে আপনার সঙ্গীর মন পেতে সহজ হবে।

৫. আপনি যাকে মনের মানুষ বানাতে চান তাকে প্রথমে নানান কায়দায় বোঝাতে চেষ্টা করুন। আপনার সঙ্গী কি কি পছন্দ করে আর কি অপছন্দ সেগুলো ভালোভাবে জেনে নিন।

৬. আপনার সঙ্গীর পছন্দের কাজগুলো বারে বারে দেখানোর চেষ্টা করুন।এতে আপনার সঙ্গী খুশি হবে।

৭. পরিচ্ছন্ন-গোছগাছ কেবল উচ্চতাই নিজেকে উপস্থাপন করার গুরুত্বপূর্ণ ফ্যাক্টর না। মূল বিষয় হচ্ছে নারী লক্ষ করে কোন পুরুষ নিজের বিষয়ে কতোটা সচেতন। পুরুষকে যথার্থ সতর্ক থাকতে হবে প্রথম দেখায়। হতে হবে নিজের প্রতি যত্নশীল, মনে রাখবেন এলোমেলো চুল, নোংরা নখ, দুর্গন্ধযুক্ত মোজা, কালি ছাড়া জুতা, শার্ট বা জিন্সে দাগ এমন যে কোনও বিষয় হতে পারে অপছন্দ করার অন্যতম কারণ।

৮. পোষাক জ্ঞান খুব দামি কাপড় পরে নারীর সামনে যেতে হবে এমন কোনো কথা নেই। তবে, পোশাকটি অবশ্যই ফ্যাশনেবল এবং আধুনিক ডিজাইনের হতে হবে। সেই সঙ্গে লক্ষ রাখতে হবে, যেন পোশাকে সাবলিল থাকা যায়। যাতে করে ব্যক্তিত্বের প্রকাশ ঘটে। ব্যক্তিত্ব জ্ঞান নারীর গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য হল যে তারা পুরুষের বিচারবুদ্ধি সম্পন্ন রসবোধের বিষয়টি উপভোগ করে। কিন্তু মজা করতে গিয়ে এমন কিছু বলা বা করা যাবে না যা অন্যকে উপহাস করে বা ভদ্রতার সীমা অতিক্রম করে। দায়িত্ববোধ মেয়েরা দায়িত্ববান পুরুষ পছন্দ করে।

৯. ছোট ছোট বিষয়ে খেয়াল রাখতে হবে। যেমন-পুরুষের দায়িত্ব হচ্ছে নারী সঙ্গীটিকে নিরাপদে রাস্তা পার হতে সাহায্য করা। কখনোই তাকে পেছনে ফেলে নিজে এগিয়ে না যাওয়া। বেড়াতে যাওয়া বা খাবার এমন বিষয়ে তার পছন্দের প্রতি সন্মান প্রদর্শন করা ,গুরুত্ব দেয়া। মনে রাখতে হবে নারীরা গুরুত্ব পেতে ভালোবাসে। তারা সবসময় পুরুষ সঙ্গিটিকে নিজের সর্বোত্তম আশ্রয় ও প্রাপ্তির নিশ্চিত সীমান মনে করে। মেয়েরা তার পুরুষ সঙ্গীর দায়িত্ববোধ নিয়ে সহপাঠী, সমবয়সী ও আত্মীয়দের মাঝে গর্ব করতে ভালোবাসে।

১০. প্রশংসা নারী সঙ্গীর প্রতি মুগ্ধতা দেখাতে হবে। বাইরে যাওয়ার সময় তার সাজের প্রশংসা করতে হবে। নারী সঙ্গীর দেয়া উপহার সানন্দে গ্রহণ করতে হবে। তার রান্নার প্রশংসা করুন। কখনো যদি পছন্দ মতো নাও হয়, কোনো ভাবেই বিরক্তি প্রকাশ করা যাবে না। মনে রাখতে অনেক আন্তরিকতা নিয়ে কষ্ট করে শুধু পুরুষ সঙ্গীকে খুশি করার জন্যই মেয়েরা ব্যাস্ত থাকে। তার সাথে দেখা হলে প্রথমেই মিষ্টি হাসি ধরে রাখতে হবে।

১১. শান্ত স্বভাব অনেক পুরুষের বৈশিষ্ট হচ্ছে তারা খুব অল্পতেই ক্ষিপ্ত হয়ে যায়। কিন্তু খুব সহজেই আবার রাগ কমে যায়। পুরুষের কাজ হবে, কিছুটা সময় শান্ত থেকে পরিস্থিতি স্বাভাবিক এবং শান্তিপূর্ণ রাখা।

১২. নারীরাও আজকাল রাগী, আক্রমণাত্বক সঙ্গী পছন্দ করে না। রাগ করার মতো সুনির্দিষ্ট কারণ থাকলে নারী সঙ্গীকে শান্তভাবে বুঝিয়ে বলতে হবে। সম্মান প্রদর্শন নারীকে সম্মান করতে হবে। অনেকের মাঝে নারীকে হেয় করে কথা বলার প্রবণতা দেখা যায়। তবে নারীও মানুষ সে পুরুষের সমান গুরুত্ব এবং সম্মান পাওয়ার অধীকার রাখে।

১৩.আপনাকে সময়ানুবর্তী হতে হবে।

১৪. আপনার সঙ্গীর মনযোগের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠবেন আপনি তার চোখেই চোখ রেখে কথা বলুন, কিছুক্ষণের জন্য তার সমস্ত মনযোগের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠবেন আপনি। তিনি চান কিংবা না চান, আপনার কথা তাঁকে শুনতেই হবে গুরুত্ব সহকারে।

১৫. আপনি কি ভাই খুব ফিটফাট গোছালো? প্রথমেই মাইনাছ! কিছুটা অগোছালো, এলোমেলো ছেলেই নাকি সুন্দরী মেয়েদের বেশি পছন্দ! তবে সাবধান! উদ্ধত্যপূর্ণ কিংবা ছেঁড়া-ফাঁড়া পোশাক বাদ দিন। ভালো পারফিউম ব্যবহার করুন। তাহলে আপনার সঙ্গীর মন পেতে পারেন।

১৭. চোখই আপনাকে বলে দেবে হাসিটা স না মিথ্যা মুখে তো সকলেই হাসেন, কিন্তু সেই আন্তরিক কিনা কীভাবে বুঝবেন? আন্তরিক হাসিতে ঝলমল করে ওঠে মানুষের চোখ, যা কৃত্রিম হাসিতে হয় না। একটু লক্ষ্য করুন, নিজেই বুঝতে পারবেন।

১৮. চোখের মনি জানিয়ে দেয় মানুষটি আগ্রহী কিনা অনেক কথা বলছেন আপনি, কিন্তু সামনের মানুষটি আগ্রহ নিয়ে শুনছে কিনা কীভাবে বুঝব আগ্রহ নিয়ে কিছু শুনলে বা দেখলে মানুষের চোখের মনি স্বাভাবিকের  চাইতে বড় দেখায়। এটাও একটু লক্ষ্য করলেই জানা যায়।

১৯. চোখে চোখে কথা বলা ভালো লক্ষণ পরস্পরের চোখের ভাষা বুঝতে পারা, চোখের ইঙ্গিত ধরে নেয়ার ক্ষমতাটি আসলে ভালোবাসার লক্ষণ। দুটি মানুষ যখন পরস্পরকে গভীরভাবে ভালোবাস তখন তারা সেটা পারেন।

২০. চোখ জানিয়ে দেয় প্রতারণার কথা বেশিরভাগ মানুষই মনে করেন যে মিথ্যুকেরা চোখে চোখ রেখে কথা বলে না। কিন্তু এই ধারণা কিন্তু অনেকটাই ভুল। মারাত্মক ধরণের মিথ্যুকেরা চোখে চোখ রেখেই কথা বলে, শান্ত ও স্থির দৃষ্টিতে। বরং মিথ্যুকেরা প্রয়োজনের চাইতে বেশি চোখাচোখি করে কাউকে খুব বেশি চোখাচোখি করে কথা বল থাকুন যে আপনার কাছে সে মিথ্যাকে সত্য প্রমাণ  করতে চাইছে।

২১. মেয়েরা Happy new year, Birthday, Valintine day ইত্যাদি এইসব দিনে একটু বেশি আবেগি থাকে তাই এই সব দিনে যদি একটা gift আপনার প্রিয়জন কে দিতে পারেন তাহলে তাহলে আপনার সম্পর্ক আরো ভালো হবে। কিন্তু মনে রাখবেন বেশি আবেগ দেখাতে গিয়ে ধরা খাইয়েন না। তাই বলে অকারণে বার বার উপহার দিবেন না।

২২. আপনি যাকে পছন্দ করেন তার সাথে কথা বলার সময় মুচকি হাসি দিন। মেয়েরা ছেলেদের মুচকি হাসি ভীষন পছন্দ করে।

২৩. আপনার ভালো লাগা গুলো তার সাথে শেয়ার করুন। এতে মেয়েটি আপনার প্রতি মনোযোগ দিবে।

২৪. আপনি কোথায় কি করেন সেটা তাকে জানান। এতে মেয়েটি আপনাকে সৎ ভাবতে শুরু করবে।

২৫. ভুলেও তার সাথে  কখনো মিথ্যা কথা বলবেন না। মেয়েরা মিথ্যাবাদী ছেলেকে পছন্দ করে না।

২৬. মেয়েরা সবসময় আত্মবিশ্বাসী ছেলেকে পছন্দ করে । নিজেকে আত্মবিশ্বাসী করে তুলুন।

২৭. নিজের মধ্যে সবসময় সাহস কাজ করাতে হবে ।

২৮. যার মনজয় করতে চান তার সব কাজে সব সময় প্রসংসা করুন ।

২৯. প্রসংসা যেন কখনো বেশি না হয় সেদিকে খেয়ালা রাখবেন।

৩০. তাকে নিয়মিত কিছু উপহার দিন তার ভাল লাগা কিছু যা সে পছন্দ করে।

৩১. তার মন ভালো রাখার জন্য নানা ধরনের হাসির গল্প তাকে শোনান।

৩২. তাকে আপনার মনের মত করে নেওয়ার চেষ্টা করুন।

৩৩. ভালোবাসার প্রথম শর্ত হল প্রিয়মানুষটার কাছে সৎ থাকা। তার কাছে কোনওকিছুই গোপন করা যাবে না। আপনে সারাদিন যা করেন তা তার সাথে শেয়ার করুন।

৩৪. আপনার  প্রিয়তমাকে তার দূর্বলতার কথা তুলে রাগানো যাবে না। এটা মেয়েরা পছন্দ করে না। কখনো যেন আপনার সঙ্গী বুঝতে না পারে যে আপনি তাকে এড়িয়ে চলছেন কারণ, নিজের অর্থসম্পদের চেয়ে তাকে বেশি ভালোবাসতে হবে। প্রত্যেক নারী তার প্রিয়জনের কাছ থেকে সর্বোচ্চ ভালবাসা পেতে চায়। নারী চায় তার প্রিয়মানুষ তার প্রতি যত্মবান হোক। সবকিছুর উর্ধ্বে তাকে দেখুক।

৩৫. অপনার ব্যক্তিত্ব কি কমেডি তাহলে আপনার প্লাস পয়েন্ট। কারণ, মেয়েরা হাস্য-রস পছন্দ করে। যেসব ছেলেরা তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে হাসি তামাশা করতে পারে, মেয়েরা ঐসব ছেলেদের পছন্দ করে।

৩৬. আপনাদের একটা কথা বলব কেবল যৌনতার জন্য সম্পর্ক কিনা ভেবে দেখুন কেবল যৌনতার জন্য প্রেম হলে তার কোনও ভবিষ্যৎ হয় না। কখনোই হয় না। এই কথাটা কখনো ভুলবেন না।

৩৭.আপনার ভালো লাগার চেয়ে আপনার প্রিয়তমার দিকে বেশি খেয়াল রাখুন ।

৩৮. আপনি কি একটু রাগী? রাগটা আড়াল করে রাখুন। রাগী ছেলেদের মেয়েরা পছন্দ করে না।

৩৯. আপনার ভবিষৎ কি তা তার সাথে শেয়ার করুন।

৪০. ভালোবাসার প্রথম শর্ত হল প্রিয়মানুষটার কাছে সৎ থাকা। তার কাছে কোনওকিছুই গোপন করা যাবে না। তাই আপনি কোন কিছু গোপন করবেন না। তার সাথে আপনার সব কিছু শেয়ার করার চেষ্টা করুন।

৪১. প্রিয়তমাকে প্রশ্ন করার সুযোগ করে দিতে হবে। সে কি জানতে চায় সেদিকে থেয়াল রাখতে হবে। এতে আপনার প্রতি তার মনোযোগ বাড়ব। তার মন পাওয়া আপনার জন্য একটু সহজ হবে।

৪২. নিজের পরিবারের সম্পর্কে তার সামনে খোলামেলা আলোচনা করতে হবে। এতে মেয়েরা নিজেদের অনেকটা নিরাপদ মনে করে। আপনাকে সৎ ভাবতে শুরু করব। আপনার প্রতি সে দুর্বল হয়ে যাবে।

৪৩. ফেলে আসা জীবনে যেসব মেয়েদের সঙ্গে আপনার প্রেম ছিল। সেসব গল্প নাইবা বললেন আপানার প্রিয়তমাকে। যদি সে কখনো জানতে চায় তবেই বলা যেতে পারে।

৪৪. আপনাকে একজন ভাল শ্রোতা হতে হবে কারণ, মেয়েরা কথার ছলে গল্প বলতে ভালোবাসে। আপনার প্রিয় মানুষটির গাল-গল্পে বিরক্ত হবেন না যেন। তাহলে সে আপনার উপরে চটে যাবে।

৪৫. প্রিয়তমার সঙ্গে কথা বলার সময় তার চোখের দিকে তাকিয়ে আবেগ প্রকাশ করে কথা বলুন। এতে মেয়েরা খুশি হয়। এটি মেয়েদের ভিশন পছন্দ।

৪৬. আপনার মনে বেদনার পাহাড় জাগতে পা্রে। তাই বলে সবাইকে বলে কয়ে বেড়াবেন এমন নয়। প্রিয় নারীকেও আপনার দুঃখ-কষ্ট বুঝতে দেবেন না। বরং হাসি খুশি থাকুন। এতে আপনাকে দায়িত্বশীল ভাববে।

৪৭. কথায় বলে প্রকৃতি শুন্যস্থান পছন্দ করে না। তাই যথাসম্ভব প্রিয়জনের কাছাকাছি থাকুন। তাকে ঘনঘন সময় দিন।

৪৮. প্রিয়মানুষটির পছন্দ-অপছন্দের প্রতি খেয়াল রাখুন। তার ভালো লাগা, মন্দ লাগার বিষয়গুলো মাথায় রাখুন।

৪৯. প্রিয়তমার সঙ্গে কখনো অন্যকোন নারীর তুলনা করবেন না। কোন নারীর তুলনা পছন্দ করেন না ।

৫০. অনেকে মনে করেন প্রেমিকার সঙ্গে বন্ধত্ব করা যায় না। কথাটি ভুল। আগে বন্ধুত্ব পরে প্রেম।

৫১. প্রেমিকার বিশ্বাসে কখনো আঘাত করবেন না।তার নিজস্ব চিন্তা-চেতনাকে সম্মান করুন।

৫২. প্রিয়তমার শরীরের মোহে না পরে তার মনের গুরুত্ব দিন। শরীর বৃত্তিয় ভালোবাসা দীর্ঘস্থায়ী হয় না। ভালোবাসুন মনে থেকে। তাহলে শরীর মন দুটোই পাবেন অনায়াসে।

৫৩. আপনার কথাটা তাকে বোঝানোর জন্য তাড়াহুরো করবেন না । কারণ মেয়েরা ধৈর্যবান ছেলেদের ভীষণ পছন্দ করে ।

৫৪. সারাজীবন কাউকে কাছে পেতে চাইলে তাকে সহজে কাছে পাওয়ার আশা না করে তাকে জয় করার চেষ্টা করুন।

৫৫.. আপনি মেয়েদের মর্যাদা দিতে শিখুন। তাতে আপনার সম্পর্কে মেয়েদের ভালো কিছু ধারণা আসবে।

আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপনের উপর ক্লিক করে জিনিস কিনুন, তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।


বৃহস্পতিবার, ২৩ ডিসেম্বর, ২০২১

পেট ফাঁপা ও বদহজমের ঘরোয়া সমাধান কি ?.


পেট ফাঁপা ও বদহজমের ঘরোয়া সমাধান কি ?.

পাচক অগ্নি দুর্বল হলে হয় বদহজম। আর অতিরিক্ত বা অতিসক্রিয় পাচক অগ্নির কারণে হয় হাইপার অ্যাসিডিটি, অর্থাৎ গ্যাস বা পেট ফাঁপার সমস্যা। কথায় কথায় গ্যাস অম্বলের সমস্যায় মুঠো মুঠো অ্যান্টাসিড মোটেও ভালো অভ্যাস নয়।

আয়ুর্বেদিক চিকিৎসাবিজ্ঞানের ভাষায়, ‘তাড়াহুড়ো, দুশ্চিন্তা আর মসলাদার খাবার হলো এসব রোগের তিনটি প্রধান কারণ।’ তবে রোজকার জীবনধারায় সামান্য পরিবর্তন এবং খাদ্যতালিকায় কিছু খাবার সংযোজন বদহজম-পেট ফাঁপার সমস্যায় সমাধান মিলতে পারে।

আদা

বদহজম, পেট ফাঁপা কিংবা পেটে বায়ু সমস্যায় সহজ সমাধান আদা। প্রতিবেলা খাওয়ার পর এক টুকরো আদা মুখে নিয়ে চিবিয়ে রস খান অথবা আদা কুচি করে বিটলবণ দিয়ে খান। এতে গ্যাস, অম্বল, পেট ফাঁপা, বদহজম জনিত সমস্যায় অত্যন্ত ভালো ফল মিলবে।

জিরাপানি

পেটের বদহজমজনিত পেট ফাঁপা কমাতে জিরাপানি বেশ কার্যকর। ১ চা-চামচ ভাজা জিরার গুঁড়ো নিয়ে এক গ্লাস পানিতে মিশিয়ে প্রতিবার খাওয়ার সময় পান করে দেখুন কেমন ম্যাজিকের মতো কাজ করে।

দারুচিনি

প্রাকৃতিক অ্যান্টাসিড দারুচিনি হজমশক্তি বৃদ্ধিকারক অনেক ভালো একটি মসলা। আধা চা-চামচ দারুচিনির গুঁড়ো এক কাপ পানিতে মিশিয়ে ফুটিয়ে নিন। তারপর ঠান্ডা করে দিনে দুই-তিনবার পান করুন, বেশ আরাম পাবেন।

মৌরি

বদহজম ও পেট ফাঁপার সমস্যায় বেশ কার্যকর মৌরি। এক গ্লাস পানিতে কয়েকটি মৌরি সারা রাত ভিজিয়ে সকালে খালি পেটে পান করলে শরীর ঠান্ডা থাকবে। বদহজম, পেট ফাঁপা ও গ্যাস-অম্বলের সম্ভাবনাও কমবে। খাওয়ার পর মৌরি চিবিয়ে খান। উপকার পাবেন।

লবঙ্গ

লবঙ্গ পাকস্থলীর গ্যাস উৎপাদন প্রতিরোধ করে। প্রতিদিন দুটি লবঙ্গ চিবিয়ে খেলে উপকার পাবেন।

টক দই

টক দইয়ের ল্যাকটিক অ্যাসিড হজম-প্রক্রিয়াকে শক্তিশালী করে। টক দইয়ের ব্যাকটেরিয়া অত্যন্ত উপকারী। এটা শরীরের ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া মেরে ফেলে এবং উপকারী ব্যাকটেরিয়া বাড়িয়ে হজমশক্তি বৃদ্ধি করে। ভারী খাবারের পর টক দইয়ের সঙ্গে গোলমরিচ যোগ করে খেলে ভালো ফল পাবেন।

আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপনের উপর ক্লিক করে জিনিস কিনুন, তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।



দুশ্চিন্তা থেকে মুক্তি পাওয়ার উপায় কি কি ?.


দুশ্চিন্তা থেকে মুক্তি পাওয়ার উপায় কি কি ?.
  মানুষ হয়ে জন্মালে তাকে দুশ্চিন্তায় পড়তেই হবে। এমন কোন মানুষ নাই যে, দুশ্চিন্তা করে না। তবে কারো কারো দুশ্চিন্তা বেশি আবার কারো কম। কারণ মানুষ মাঝে মাঝে এমন নতুন নতুন  অবস্থার সম্মুখীন হয় যা আগে কখনো মুখোমুখি হয়নি। নতুন এবং খারাপ ধরণের পরিস্থিতি মানুষকে আরো বেশি দুশ্চিন্তায় ফেলে। বৃদ্ধ যুবক সব বয়সের মানুষের দুশ্চিন্তা থাকলেও বৃদ্ধ বয়সে এই দুশ্চিন্তা চূড়ান্ত এবং দীর্ঘ রূপ নেয়। মানে জীবনের সাথে গেথে যায়।দুশ্চিন্তার জন্য নানা রকম রোগের জন্ম নেয়। আর সব থেকে বড় রোগ হলো মনের রোগ। কম লোক আছে যারা দুশ্চিন্তা নিয়ন্ত্রন করতে পারে। এমন কিছু কিছু বিষয় আছে যেগুলো অাওড়ালে দুশ্চিন্তা কমানো যায়। তবে সম্পূর্ণরূপে নির্মূল আদৌ সম্ভব না। আজ আপনাদের সাথে শেয়ার করব দুশ্চিন্তা থেকে মুক্তি পেতে কিছু কিছু টিপস। জানা যাক কীভাবে দুশ্চিন্তা কমানো যায় তার কিছু টিপস।

১. আপনি হয়তো মেডিটেশনের নাম শুনে থাকবেন। যাদুরমত কাজ করে মেডিটেশন পদ্ধতি। কারণ মেডিটেশনের মূল উদ্দেশ্য মনকে স্থির করা। অন্য কোন চিন্তা মনের ভিতর থাকে না। সুতরাং অনেকটা উপকার পাবেন এই পদ্ধতিতে।২. অনেকে আবার দুশ্চিন্তা থেকে মুক্তি পেতে বিভিন্ন রকম ওষুধ সেবন করেন। সাময়িক উপকার আপনি ঠিকই পাবেন। তবে একবার ভেবে দেখুন তো সামনে কি করবেন? কারণ এই সমস্ত ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া আছে।

৩. একটা জিনিস খেয়াল করে দেখবেন। আপনি যদি কাজের ভিতর থাকেন তবে অনেক সময় অনেক রুটিন মাফিক কাজ ও করতে ভুলে যান। তাই দুশ্চিন্তা থেকে সাময়িক মুক্তি পেতে নিজেকে কোন কাজের ভিতর ব্যস্ত রাখুন।৪. মানুষ দুশ্চিন্তায় পড়লে অসামাজিক হয়ে যায়। কেউ তার সাথে মেশে না, সেও মিশতে পারে না। তবে সামাজিক ভাবনা থাকলে কেউ ভালোভাবে জীবন যাপন করতে পারে না। আপনার সমস্যা অন্যদের সাথে শেয়ার করুন। নিজের ভিতরে চেপে রাখবেন না। দেখবেন অনেকটা হালকা মনে হচ্ছে।

৫. কোন কাজকে কঠিন মনে করবেন না। অনেক কাজের ভিতর জটিল কাজ থাকাটা স্বভাবিক। তবে তার ভিতর যে সহজ নাই তা না। আপনার উচিত সবগুলো কাজের ভিতর যেটি আপনার কাছে সহজ মনে হয়ে, প্রথমে সেটি করুন। দেখবেন পরবর্তী কাজগুলো আস্তে আন্তে সহজ হয়ে যাবে।৬. প্রতিদিন যে কোন খোলামেলা জায়গায় ঘুরে বেড়ান। অনেকের কাজ থাকার কারণে প্রতিদিন ঘুরতে পারেন না। অন্তত্য রবিবারে প্রিয় কোন স্থানে বা পার্কে ঘুরতে যেতে পারেন। দেখবেন মনের উপর থেকে চাপ অনেকটা কমে গেছে।

৭.  মনে রাখবেন সুস্থ্য দেহ মানে সুস্থ্য মন। দেহকে সুস্থ রাখতে প্রতিদিন রাতে তাড়াতাড়ি ঘুমিয়ে পড়ুন। আর ভোরে ঘুম থেকে উঠার চেষ্টা করুন।

  আশাকরি উপরের টিপসগুলো আপনার মানসিক দুশ্চিন্তা সম্পূর্ণ না হলেও কিছুটা দূর করবে। আপনার যে কোন সমস্যার সমাধান পেতে ভিজিট করুন আমাদের সাইটে।
আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপনের উপর ক্লিক করে জিনিস কিনুন, তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।

বুধবার, ২২ ডিসেম্বর, ২০২১

গর্ভাবস্থায় কত মাস পর্যন্ত সহবাস করা উচিত?.


 গর্ভাবস্থায় কত মাস পর্যন্ত সহবাস করা উচিত?. 

গর্ভধারণ করার আগে পর্যন্ত সকল দম্পতিই সহবাস করে। কিন্তু অনেকের মনেই এই প্রশ্নটা ঘুরপাক খায় যে, গর্ভধারণ হলে কি সহবাস করা উচিত না উচিত না? অনেকেই মনে করেন গর্ভধারণ হয়ে গেলে আর সহবাস করা উচিত নয়। আবার অনেক কাপল মনে করে গর্ভধারণেও সহবাস করা যায়, ভয়ের কিছু নেই!এই নিয়ে অনেকের মনেই অনেক কনফিউশন থাকে। আজ আমরা এই প্রতিবেদনে জানবো যে গর্ভাবস্থায় আদৌ সহবাস করা যায় কিনা? আর এই বিষয়ে ডাক্তাররা কি বলেন। আসুন দেখে নিই। বেশিরভাগ মেয়েদের মনেই এই প্রশ্নটা থাকে যে, গর্ভাবস্থায় সহবাস করা চলে কি না বা গর্ভাবস্থায় সহবাস করলে আগত শিশুর কোন ক্ষতি হয় কি না? 

 এই বিষয়ে ডাক্তাররা বলছেন, গর্ভাবস্থায় সহবাস করা নিরাপদ তবে সেটি প্রসব বেদনা শুরু হওয়ার আগে পর্যন্ত। আরেই ক্ষেত্রে খেয়াল রাখতে হবে যে, শিশুটির উপর যেন কোন ভাবে চাপ না পড়ে। অর্থাৎ পেটের উপর চাপ দিয়ে কোনভাবেই যৌন মিলন করা যাবে না। এছাড়া অন্য যে কোন ভাবেই সহবাস করা যেতে পারে, বেশ কিছুদিন পর্যন্ত। কিছু নিয়ম কানুন অনুসরণ করলে কোনো প্রকার বিপত্তির সম্ভাবনা থাকে না। সহবাসের সময় স্বাভাবিক নড়াচড়া গর্ভে থাকা শিশুর কোন ক্ষতি করে না।

কারণ শিশুটি তলপেট এবং জরায়ুর শক্ত পেশী দিয়ে সুরক্ষিত থাকে। এছাড়া জরায়ুর মুখ মিউকাস প্লাগ দ্বারা সীল করা থাকে যা শিশুকে ইনফেকশনের হাত থেকে রক্ষা করে। তাই শিশুটির কোনপ্রকার ক্ষতির সম্ভাবনাই থাকে না। তবে ডাক্তাররা জানাচ্ছেন যে, গর্ভাবস্থায় সহবাস কিছু ক্ষেত্রে নিরাপদ নাও হতে পারে। তাদের মতে, যদি গর্ভধারণে কোন ধরনের জটিলতা থাকে।

 সেটি যদি পরীক্ষায় ধরা পড়ে, বা আগের কোনবারের গর্ভধারণে কোন জটিলতার শিকার হয়ে থাকেন, তাহলে সহবাস করা একদমই উচিত নয়। ডাক্তার ও বিজ্ঞানীদের মতো কিছু কিছু ক্ষেত্রে সহবাস করা উচিত নয়। সেগুলো কি কি? আসুন দেখে নিই।

১। যমজ সন্তানঃ যদি যমজ সন্তানের জন্ম হয়, তাহলে সহবাস করা উচিত নয়। 

২। গর্ভপাতঃ যদি আগে গর্ভপাত করান বা এবারেও গর্ভপাত করানোর পরিকল্পনা থাকে, তাহলে গর্ভাবস্থায় সহবাস করা উচিত নয়।

৩। ইনকম্পিটেন্ট সারভিক্সঃ যদি সারভিকাল ইনকম্পিটেন্সি বা ইনকম্পিটেন্ট সারভিক্স থাকে সেক্ষেত্রে সহবাস করা উচিত নয়। ইনকম্পিটেন্ট সারভিক্স বলতে বোঝায় যখন জরায়ু মুখ স্বাভাবিক সময়ের অনেক আগেই খুলে যায়।

৪। সংক্রামক ব্যাধিঃ আপনার কিংবা আপনার স্বামীর কোন প্রকার সংক্রামক ব্যাধি থাকলে গর্ভাবস্থায় শারিরীক মিলন থেকে বিরত থাকুন।

৫। প্রি-টার্ম বার্থ বা প্রি-টার্ম লেবারঃ যদি আগে প্রি-ম্যাচিউর শিশুর জন্ম দিয়ে থাকেন বা এবারের গর্ভধারণের প্রি-টার্ম লেবারের স,ম্ভাবনা থাকে তবে সহবাস থেকে বিরত থাকা উচিত।

এছাড়া গর্ভাবস্থায় শারিরীক মিলনের সময় যদি দেখেন যোনিপথ থেকে কোন তরল নির্গত হচ্ছে অস্বাভাবিক ভাবে, বা আপনি খুবই ব্যথা পাচ্ছেন বা কোন ব্যথা অনুভব করছেন, তাহলে যত তাড়াতাড়ি পারুন ডাক্তারের পরামর্শ নিন। ডাক্তারের কথা মতো চলুন ।

আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপনের উপর ক্লিক করে জিনিস কিনুন, তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।

প্রতিদিন নিয়মিত শারীরিক মিলন করলে কি হয়?


প্রতিদিন নিয়মিত শারীরিক মিলন করলে কি হয়?

আমরা জীবনে নানান কাজ করে থাকি । নানান জিনিস খেয়ে থাকি কিন্তু যখনই কোন জিনিস খায় সেটি নিয়ে কি কি উপকার হয় বা অপকার হয় তা আমরা সকলেই একবার হলেও ভাবি । সেই রকমি আজ আমরা এই জীবনের একটি অঙ্গ তাই নিয়ে কথা বলব। সহবাস শুধুই উপভোগ করার জন্য নয়।

সহবাস সাস্থ্যকরও বটে। সহবাস শুধু শরীর মনকে তৃ’প্তি দেয় না, বরং শরীরকে রাখে সুস্থ সবল এবং তরতাজা। তাই মনের আনন্দে সহবাস করুন। মন এবং শরীরকে ঝরঝরে রাখুন। জেনে নিন সহবাস-এর দশটি দু্র্দান্ত সুফল। প্রতিদিন মিলনের ফলে শরীরে কি কি উপকার হয় জানলে অবাক হবেন ।

১) সহবাস করলে শরীরে ক্ষতিকর জীবানু বাসা বাধতে পারে না। গবেষকরা রীতিমতো পরীক্ষা করে জানিয়েছেন, যারা সপ্তাহে অন্তত দুবার সহবাস করেন, তাদের শরীরে ক্ষতিকর জীবানু তুলনায় কম থাকে। তাই শরীরের জীবানু রুখতে হরদম সহবাস করুন নিজের সঙ্গী অথবা সঙ্গীনীর সঙ্গে।

২) যত বেশি সহবাস করেবন, তত বেশি সহবাস করার জন্য সক্ষম হবেন। কোনও কাজ নিয়মিত করলে, তাতে আপনার দক্ষতা বাড়ে। এটাই স্বাভাবিক নিয়ম। তাহলে সহবাস এর ব্যিতক্রম হবে কেন? তাই নিয়মিত সহবাস মানে আরও সহবাস করার জন্য পটু হয়ে ওঠা।

৩) সহবাস করলে মেয়েদের অভ্যন্তরীন অঙ্গ এবং পেশী সচল থাকে। রক্ত সঞ্চালন ভাল হয়। জিমে গিয়ে শরীরের বাইরের দিক তো সুঠাম করে তোলা যায়। কিন্তু শরীরের ভেতরের দিক কেও ভাল রাখতে দরকার নিয়মিত সহবাস।

৪) সহবাস করা ব্লাড প্রেসারের জন্য খুবই ভাল। পরীক্ষা করে দেখা গিয়েছে, লো ব্লাড প্রেসারের মানুষও অনেক ভাল অনুভব করেন নিয়মিত সহবাস করলে।

৫) সহবাস আসলে এক ধরনের ব্যয়াম। প্রতি মিনিটে এতে পাঁচ ইউনিট ক্যালোরি নষ্ট হয়। রোজ যেমন নিয়ম করে জিমে সময় দেন, একই রকম ভাবে এবার থেকে সহবাসের জন্য সময় বের করুন।

৬) মনের সঙ্গে সহবাসের কী অদ্ভূত মিল। নিয়মিত সহবাস করেল, আপনার হৃদপিন্ড ভাল থাকবে। ফলে কমবে হার্ট অ্যাটাকের সম্ভাবনা।

৭) শরীরে অসহ্য যন্ত্রণা? পেইন কিলার খেতে হবে? পরে খাবেন। আগে একবার টুক করে সহবাস উপভোগ করে নিন। তারপর নিজেই অ’lনুভব করবেন আপনার যন্ত্রণা ভ্যানিশ!

৮) বেশি সহবাস করেন? খুব ভাল। খানিকটা নিশ্চিত থাকতে পারেন এটা ভেবে যে, অন্য রোগ আপনাকে ছুঁতে পারে, কিন্তু ক্যানসার অপনার থেকে দূরে থাকবে। 

৯) রাতে ঘুম আসে না? খুব চিন্তা মাথায়? কীভাবে কমবে? এই চিন্তায় আরও ঘুম আসছে না চোখে? এত চিন্তা করবেন না। সহবাস করুন আর উপভোগের শেষে বিছানায় শরীর এলিয়ে দিন। দেখবেন আপনার চোখে কখন ঘুম নেমে এসেছে।

১০) ২০২২-তে জীবন যে গতিতে চলছে, তাতে স্ট্রেস আসাটাই স্বাভাবিক। এই স্ট্রেস থেকে মুক্তি পাওয়ার সহজ উপায় একটাই সহবাস করুন। মনে মাথায় টেনসন আসবে কীভাবে? আপনি যে তখন জীবনের সবথেকে তৃ’প্তির স্বাদে বিভোর ।

 আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপনের উপর ক্লিক করে জিনিস কিনুন, তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।


যে গোপন বিষয়গুলি মেয়েরা কখনোই ছেলেদের কাছে বলে না ?.


যে গোপন বিষয়গুলি মেয়েরা কখনোই ছেলেদের কাছে বলে না ?.

  এ কথা সবাই মানে একবিংশ শতাব্দীতে পৌঁছেও আজও লজ্জা নারীর ভূষণ। এটা মেয়েদের চরিত্র অনুযায়ী স্বাভাবিক এবং মানানসই ও বটে। মেয়েদের এমন কিছু ‘সিক্রেট’ বিষয় রয়েছে, যেটা তারা কখনোই পুরুষের সঙ্গে শেয়ার করেন না। এমনটা থাকতেই পারে, যা নিয়ে বলাবলির কিছু নেই।

  আমাদের সমাজে যতই বলা হোক নারী-পুরুষ সমান অধিকার। কিন্তু যে যাই বলুক না কেন, মেয়েদের ভুবনের একান্ত পরিসরগুলোয় পুরুষের প্রবেশ আজও নিয়ন্ত্রিত।

  এ বিষয়টি নিয়ে মনোবিদরা বিশেষ ভাবে চিন্তিত, আর সেই কথা একটি প্রতিবেদনে জানিয়েছে একটি ওয়েবসাইট ‘চেঞ্জপোস্ট’। এই প্রতিবেদনে মেয়েদের এমন কিছু ‘সিক্রেট’ তথ্যের কথা বলা হয়েছে, যা তারা কখনোই শেয়ার করেন না।

  এদিকে, পুরুষরাও সচরাচর এই সব প্রসঙ্গের ব্যাপারে মেয়েদের সঙ্গে আলোচনা করেন না। তবে ‘চেঞ্জপোস্ট’-এ উল্লিখিত বিষয় গুলি কিন্তু সর্বজনীন নয়। কখনো এটা ব্যতিক্রমও ঘটে থাকে। চলুন এমন ৪ টি বিষয় জেনে নিই!যে বিষয় গুলি মেয়েরা সবসময় গোপন রাখেন পুরুষদের কাছ থেকে।

  মেয়েরা কাকে ঈর্ষা করেন, এ কথাটি কখনোই কাউকে পরিস্কার করে বলেন না। যদি তাদের কোনো ঘনিষ্ঠ জন বিষয়টির অবতারণা করেন, তাহলে তারা সরাসরি তা অস্বীকার করেন।

  মেয়েরা মাথার চুল পাকলে তা কালো কিংবা স্বাভাবিক রং করার কথা কাউকে বলতে চান না। কোনো মহিলাই স্বীকার করতে চান না সেই কথা।

  মেয়েরা তাদের পুরুষ সঙ্গীর সঙ্গে ঘনিষ্ঠ মুহূর্তে এমন কিছু কারনে অস্বস্তি বোধ করেন যা তারা কাউকে বলতে পারেন না। মেয়েরা সেটি রীতিমতো চেপে যান। যেমন সঙ্গীর গায়ের গন্ধ কিংবা নিঃশ্বাসের দুর্গন্ধ এগুলো সহ্য করতে তারা যথেষ্ট অসুবিধা বোধ করেন। কখনোই প্রকাশ করেন না।

  মেয়েরা পুরুষদের কাছে তাদের প্রসাধন,সাধারণত ফেসিয়াল, ওয়াক্সিং-এর মতো বিউটি ট্রিটমেন্টের কথা চেপে যান। অবাঞ্ছিত লোম আজও এক ‘গোপন’ কর্ম। উপরের এই কথা গুলো মেয়েরা মুখ ফুটে কখনো কোন পুরুষ কে বলতে পারেন না।

 আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপনের উপর ক্লিক করে জিনিস কিনুন, তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।


স্ত্রীর সঙ্গে যৌনমিলনে তৃপ্তি না পেলে কি করবেন?.


স্ত্রীর সঙ্গে যৌনমিলনে তৃপ্তি না পেলে কি করবেন?.

  স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে সম্পর্কটা একেবারেই অন্যরকম। তাদের মধ্যে বোঝাপড়া অন্য যে কোনও জুটির চেয়ে বেশি। আর বোঝাপড়া যদি নাই থাকে তাহলে সে সংসার টেকে না বা টিকতে পারে না।

 স্বামী বা স্ত্রী একে অপরের সবকিছু সহজেই বুঝতে পারে। এখানে জোর করে বোঝাতে গিয়ে অনেক সময় হিতে বিপরীত হয়। তাতে বরং পারস্পরিক অবিশ্বাস তৈরি হতে পারে।

আপনি কেমন আছেন, আপনার মনে কোনও কষ্ট রয়েছে কিনা বা আপনি কোনও সমস্যার মধ্যে আছেন কিনা তা অন্য কেউ না বুঝতে না পারলেও আপনার পার্টনার তা বলে দিতে পারবে সহজেই। অন্যান্য সবকিছুর মতই আপনি আপনার পার্টনারের সঙ্গে যৌন মিলনে কতটুকু তৃপ্তি পেয়েছেন বা আপনি তাতে অসন্তুষ্ট কিনা তা আপনার পার্টনার বলে দিতে পারে।

আপনি যদি মনে করেন যে আপনার পার্টনারকে ছেড়ে অন্য কোনও রাস্তা খুঁজছেন তবে ভুল। নতুন করে সম্পর্ক যদি করতে যান তবে আপনার সঙ্গিনীর মত নতুন সঙ্গিনীর সঙ্গে মানসিক মেলবন্ধন করাতে পারবেন না। এতে সুখে থাকার পরিবর্তে বরং আরও অসুখে থাকবেন।

দীর্ঘ গবেষণার পর ওয়াটারলু বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোবিজ্ঞান বিভাগের গবেষক ইরিন ফলিস বলেছেন, গড়ে প্রত্যেক নারী ও পুরুষ দাম্পত্য জীবনে একে অপরকে বুঝতে সক্ষম। যৌন মিলনের পর একজন কতটুকু সন্তুষ্ট তা অন্যজন নিখুঁত ভাবে বলে দিতে পারে।

তিনি আরও বলেন, স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে এ ধরনের বোঝাপড়া ইতিবাচক। এতে দাম্পত্য জীবন সুখের হয়। তাই স্ত্রীর সঙ্গে যৌন মিলনে একঘেয়েমি লাগলেও হতাশ হবেন না। নতুন করে নিজেদের মধ্যে কথা বলুন শারীরিক মিলনে অ্যাডভেঞ্চার আনুন। এতে নতুন জৌলুস ফিরে আসবে।

আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপনের উপর ক্লিক করে জিনিস কিনুন, তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।

মঙ্গলবার, ২১ ডিসেম্বর, ২০২১

কোন ৭টি লক্ষণ দেখলে বুঝতে পারবেন আপনার সঙ্গী আপনাকে আর চায় না?.


কোন ৭টি লক্ষণ দেখলে বুঝতে পারবেন আপনার সঙ্গী আপনাকে আর চায় না?.   

 ভালবাসার সম্পর্কটি এমন একটি সম্পর্ক যেটা একজনের ওপর কখনই নির্ভর করে না। দুজনের মধ্যে মনের মিল থাকলে এই সম্পর্ক গভীর হয়। তবে যদি প্রেমিক বা প্রেমিকার মধ্যেএকজনের ঘাটতি দেখা যায়, তাহলেই এই সম্পর্কে চিড় ধরে। ভালোবাসা কোনো চুক্তিপত্রে সই করে হয় না। তাই যখন খুশি ভেঙ্গে দেওয়া যায়।

 ভালোবাসার সম্পর্ক সবসময় একই রকম হয় না। ঝগড়া, অশান্তি, মনমালিন্য সব সম্পর্কের মধ্যেই থাকবে। তাই বলে সম্পর্ক শেষ করে দেওয়া কখনোই উচিৎ নয়। কিন্তু যখন কিছু আচরণ নিয়মিত ব্যাবহার হয়ে দাড়ায়, তখন সেটা থেকে সরে যাওয়া উচিত। কীভাবে বুঝবেন আপনার এখন সম্পর্ক থেকে সরে আসা উচিত –

১) যে ব্যাক্তি আপনার সাথে সব কথা শেয়ার করতো, সে আপনাকে এড়িয়ে যেতে চাইছে। আপনি কোনো কথা বলতে গেলে আপনাকে গুরুত্ব দিচ্ছে না। তখন বুঝবেন আপনার সম্পর্ক অন্য দিকে মোড় নিয়েছে।

২) যখন দেখবেন আপনার সঙ্গী আপনাকে সবসময় দোষারোপ করছে। কথায় কথায় আপনার সাথে ঝগড়া অশান্তি করছে। তখন বুঝবেন আপনার সঙ্গী আর আপনার সাথে থাকতে চায় না।

৩) দুজন দুজনকে সন্মান দেওয়ার অর্থ হল একটা ভালো সম্পর্কের লক্ষণ। দুজন দুজনকে সন্মান দেওয়া অবশ্যই কর্তব্য। যদি আপনার সঙ্গী অন্য কারুর কাছে আপনার নামে বাজে কথা বলে, আপনাকে অপমান করে, তাহলে আপনার আর তার সাথে না থাকাই উচিত।

৪) একটি সম্পর্ক টিকিয়ে রাখার জন্য একজন অন্য জনের সাথে কথা বলা খুবই জরুরি। আপনার সঙ্গী যদি আপনাকে না ভালোবাসে, সে তাহলে আপনার সাথে কথা বলা কমিয়ে দেবে। তখন আপনাকে বুঝতে হবে তিনি আপনার থেকে দূরে সরে যেতে চায়।

৫) আপনি যেমনই দেখতে হন, আপনার সঙ্গীর কাছে আপনি একই থাকবেন। কিন্তু আপনার সঙ্গী যদি বলে আগের থেকে দেখতে খারাপ হয়ে গেছো, দেখতে বাজে লাগছে। তাহলে আপনি বুঝবেন তার চোখে অন্য কাউকে ভালো লেগেছে।

৬) আপনার সঙ্গীর কাছে আপনি পুরনো হয়ে গেছেন। তার আর আপনাকে ভালো লাগছে না। সে আপনাকে কোন দিক থেকেই গুরুত্ব দিচ্ছে না। এই সম্পর্ক থেকে আপনি তাড়াতাড়ি সরে আসুন।

৭) যে সম্পর্কে মন থেকে সারা পাচ্ছেন না। সেই সম্পর্ক রেখে কোন লাভ নেই। বেকার এই টানাপড়েন সম্পর্কে থাকার থেকে সরে আসা অনেক ভালো।

আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপনের উপর ক্লিক করে জিনিস কিনুন, তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।