রবিবার, ৫ ডিসেম্বর, ২০২১

যে বয়সের আগে বিয়ে করলে ঝগড়া হবে বেশি ?.


যে বয়সের আগে বিয়ে করলে ঝগড়া হবে বেশি ?.

  দাম্পত্য কলহ সব সংসারেই কমবেশি হয়। তবে অনেক পরিবারেই দাম্পত্য কলহ বেশি দেখা যায়। এর ফলে বিভিন্ন অঘটনও ঘটে। তবে এর কারণ কী শুধুই সাময়িক ভুল বোঝাবুঝি নাকি সব দোষ বয়সের? আসলে বিয়ে উপযুক্ত বয়সে না হলে সংসারে অশান্তির পরিমাণও বেড়ে যায় বলে মত বিশেষজ্ঞদের। যদিও কোন বয়সে বিয়ে করবেন, সেটা আপনার ব্যক্তিগত সিদ্ধান্ত।

  তবে বিয়ে কতটা সফল হবে, তা কিন্তু নির্ভর করে সঙ্গীর সঙ্গে আপনার ঘনিষ্ঠতা ও বোঝাপড়া কতটুকু সেটার উপর। সাম্প্রতিক গবেষণা বলছে, গণিতবিদরা একটি ফর্মুলা বের করেছেন, যা বলে দিতে পারবে কোন বয়স বিয়ের জন্য উপযুক্ত ও সেরা সময়।

  ফর্মুলাটি কী? টম গ্রিফিথ্স ও ব্রায়ান ক্রিশচিয়ান তাদের বইয়ে ‘অ্যালগোরিদমস টু লিভ বাই: দ্য কম্পিউটার সায়েন্স অব হিউম্যান ডিসিশনস' এমন একটি ফর্মুলার কথা উল্লেখ করেছেন।

  যে ফর্মুলা জানান দেবে কোন বয়স বিয়ের জন্য সঠিক সময়। তাদের ফর্মুলা অনুযায়ী, ২৬ বছর বয়সে বিয়ে করলে সবচেয়ে বেশি সফল হবে সেই বিয়ে। এ বয়সের আগেই যাদের বিয়ে হয়, তাদের দাম্পত্য কলহও বেশি হয়।

  এই ফর্মুলার পেছনের যুক্তিও ভিন্ন। ধরুন, আপনার লক্ষ্য হলো ৪০ বছরের মধ্যে নির্দিষ্ট কিছু কাজ শেষ করে ফেলবেন। আপনি যদি নির্ধারিত লক্ষ্যের ৩৭ শতাংশও শেষ করতে পারেন, তখনই বিয়ে করা উচিত। এমনই মত বিশেষজ্ঞদের।

  তবে ২৬ বছর বয়সের আগে বিয়ে করলে কী হবে? এ বিষয়ে টম ও ব্রায়ানের মত, ২৬ বছরের আগে বিয়ে করলে সেই দম্পতির মধ্যে সবচেয়ে বেশি ঝগড়া হবে। বিভিন্ন বিষয়ে তর্ক লেগেই থাকবে।

  তবে অনেকেই এই থিওরি মানতে নারাজ। তাদের মতে, ২০-৮০ বছর বয়সের মধ্যে সবার জীবনেই পরিবর্তন আসে। পছন্দ-অপছন্দ বদলে যেতে পারে ২৬ বছরের পরও।

  তাই অন্য দলের গবেষণায় দাবি করা হয়েছে, ২৮-৩২ বছরের মধ্যে বিয়ে করলে দীর্ঘস্থায়ী হবে বিবাহিত জীবন। একইসঙ্গে সুখীও হবে ওই জুটি।

(আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপনের উপর ক্লিক করে জিনিস কিনুন, তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।)

স্বামীর ভালো রোজগারই কি সফল দাম্পত্যের চাবিকাঠি ?.


স্বামীর ভালো রোজগারই কি সফল দাম্পত্যের চাবিকাঠি ?.

  সব অভিভাবকেরাই চান যেন তাদের কন্যার ভালো ও সম্ভ্রান্ত পরিবারের ছেলের সঙ্গে বিয়ে হয়। এতে বৈবাহিক জীবন সুখের হয়। কারণ যে সংসারে অর্থাভাব থাকে ও স্বামী বেকার হন, সেখানে দৈনিক হাজারও সমস্যা লেগে থাকে।

  যদিও অনেকেরই অভিযোগ আছে, অর্থ কখনো সুখ আনতে পারে না। আবার এটিও সত্যি যে, অভাব যখন দরজায় এসে দাঁড়ায়, ভালোবাসা তখন জানালা দিয়ে পালায়।

  মার্কিন বিশেষজ্ঞরাও এ বিষয়ে একমত। তাদের মতে, স্বামীর মোটা মাইনেই নাকি সফল বৈবাহিক জীবনের চাবিকাঠি! প্রায় ৬ হাজার ৩০০ জনের উপরে সমীক্ষা চালানোর পরে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা এ বিষয়ে একমত হয়েছেন।

  স্বামী যদি অনেক টাকার মালিক হন, তাহলে বৈবাবিক জীবনে নানা সমস্যা দানা বাঁধার আশঙ্কা যে কিছুটা হলেও কমে, তাতে কোনো সন্দেহ নেই বিশেষজ্ঞদের। সমস্যা হয় সেখানেই, যেখানে বরের কোনো চাকরি নেই অথবা চাকরির হাল বেহাল। প্রতি মাসের রোজগার কম হলেও নাকি সমস্যার শেষ থাকে না, এমনই দাবি বিশেষজ্ঞদের।

  তবে কেন এমন ঘটনা ঘটে? বর্তমান সময়ের সব সম্পর্কই চাহিদা-যোগানের ভারসাম্যের উপর দাঁড়িয়ে আছে। যদিও এখন নারীরাও পুরুষের সঙ্গে সমানতালে কর্মক্ষেত্রে বিচরণ করছেন, তবুও অনেক নারী আজও আর্থিকভাবে স্বাধীন নন। তাই বৈবাহিক জীবনের স্থায়িত্বের ক্ষেত্রে স্বামীর রোজগার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।

  গবেষণায় আরও উঠে এসেছে, দু’জনের মধ্যে একজন যদি ভালো মানের চাকরি করেন, তাহলেও অশান্তি হয়। কারণ যদি কোনো স্ত্রী তার স্বামীর চেয়ে বেশি টাকা রোজগার করেন, তাহলে স্বামী নিজেকে ছোট মনে করেন। এমনকি পারিপার্শ্বিক মানুষের নানা কথাও শুনতে হয় ওই স্বামীকে। সব মিলিয়ে স্বামী-স্ত্রীয়ের মধ্যে ঝগড়া-অশান্তি মাথা চাড়া দিয়ে ওঠে।

  উথাহ স্টেট বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকদের করা আরও একটি স্টাডি অনুসারে, অধিকাংশ নারীই নাকি মোটা টাকা রোপজগার করা ছেলেদের সঙ্গে ডেটে যেতে একটু বেশিই স্বাচ্ছন্দবোধ করেন। আসলে আর্থিক নিরাপত্তার বিষয়টি সম্পর্কের ক্ষেত্রে অনেক গুরুতবপূর্ণ।

  আর সে বিষয়ে নিশ্চিত হয়েই সম্পর্ক গড়তে চান অনেকেই। তাই বলে যে প্রেম বা ভালোবাসার মূল্য নেই, তা কিন্তু নয়। বাল্যপ্রেম কিংবা কলেজে প্রেম, এসব বিষয়ের অস্তিত্ব হয়তো আজও আছে, তবে ধীরে-ধীরে মানুষ বাস্তবধর্মী হতে চাইছে, এটিও সত্য। আসলে বৈবাহিক সম্পর্ক বাঁচিয়ে রাখতে ভালবাসাই শেষ কথা হওয়া উচিত। তবে ভালোবাসার পাশাপাশি সংসার সুখের করতে অর্থও কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেয়। তাহলে কি সঙ্গীর অনেক মোটা টাকার রোজগার না থাকলে সম্পর্ক টিকবে না?

অবশ্যই টিকবে, তবে সবটাই নির্ভর করছে চাহিদার উপর। এমনও অনেক দম্পতি আছেন, যারা দুজনেই অল্পতেই তুষ্ট। স্বামী কতটা রোজগার করছেন তা স্ত্রীকে ভাবায় না।

(আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপনের উপর ক্লিক করে জিনিস কিনুন, তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।)

শুক্রবার, ৩ ডিসেম্বর, ২০২১

জীবনে খারাপ সময় আসবেই, ভেঙে না পড়ে এই ১০টি কথা মনে রাখুন ।


জীবনে খারাপ সময় আসবেই, ভেঙে না পড়ে এই ১০টি কথা মনে রাখুন ।

  সাফল্য অর্জনের দুর্গম পথ পাড়ি দেওয়ার সময় আমরা এমন অবস্থার সম্মুখীন ও হই যখন আমাদের সাথে সব কিছু খারাপ হয়। অবস্থাটা খানিকটা এমন “অভাগা যেদিকে চায় সাগর শুকিয়ে যায়!” আর জীবনের এই কঠিন সময়টাতে আপনি যদি নিজেকে সামলে রাখতে না পারেন তাহলে এই অবস্থার মধ্য থেকে কখনোই বের হয়ে আসতে পারবেন না। তাই আজ আপনাদের বলবো আপনার সাথে যখন সব কিছু খারাপ আর ভুল হয় তখন যে বিষয়গুলো সব সময় মনে রাখবেন।

১. জীবনে সবকিছু সাময়িক:-

   বৃষ্টি ঝরতে তো সবাই দেখেছেন। কখনো কি এমনটা দেখেছেন আজীবনের জন্য বৃষ্টি ঝরা শুরু হয়েছে? ঠিক একইভাবে জীবনে কোনকিছুই দীর্ঘস্থায়ী হয়না। তাই আপনার জীবনের খারাপ সময় গুলোতে দিশেহারা হবেন না। বিশ্বাস করুন যে এই সময়ের শেষও আছে।

২. দুশ্চিন্তা ও দোষারোপ কোনটাই কিছু বদলাতে পারেনা:-

   এমন অনেকেই আছেন যে তাদের সাথে খারাপ কিছু ঘটলেই তারা ঠিক কাউকে বা নিজেকে দোষারোপ করবে। কিংবা দুশ্চিন্তা করে খারাপ সময় আরও খারাপ করে তুলবে। কথা হচ্ছে আপনি একটি বারও কি ভেবে দেখেছেন আপনার এই আচরণ আপনার সমস্যা সমাধানে কতটুকু সাহায্য করেছে? তাই আর দোষারোপ বা দুশ্চিন্তা নয় বরং এই অবস্থায় নিজেকে সামলে রাখুন।

৩. কিছু জিনিস ঠিকই সঠিক হচ্ছে:-

   অন্ধকারের শেষে যেমন আলো লুকায়িত থাকে একইভাবে আপনার খারাপ সময় গুলোর পেছনে নিশ্চয় সঠিক কিছু ঘটছে। এখানে আপনাকে শুধু একটু আপনার সহ্যশক্তি বাড়াতে হবে। আর তাই এমন সময়ে শুধুমাত্র খারাপ জিনিসের প্রতি লক্ষ্য না করে দেখুন কি ভালো ঘটছে আপনার জন্য সেটা সামান্য পরিমাণই হোক না কেন।

৪. আপনি এটা সামলাতে পারেন:-

   সময় যত খারাপই হোক না কেন আপনি সব সময় এটি বিশ্বাস করুন যে আপনি এটা সামলাতে পারেন। জীবন আপনার আর সমস্যাও আপনার তাই সমস্যা থেকে বের হয়ে আসার উপায়ও আপনাকেই জানতে হবে। তাই নিজের প্রতি বিশ্বাস কখনো হারাবেন না।

৫. আপনার নিজের প্রতি যত্নবান হতে হবে:-

   যখন সবকিছু আপনার সাথে খারাপ হয় তখন নিজের প্রতি যত্নবান হন। কেননা এই খারাপ সময়ের সবটা আপনাকেই অতিক্রম করতে হবে। আর নিজেই যদি ঠিক না থাকেন তাহলে এই সময় শেষ হওয়ার আগেই হয়তো আপনি নিজেই শেষ হয়ে যাবেন। তাই ঠিক মতো খাওয়া দাওয়া করার পাশাপাশি বিশ্রাম করুন ও আপনার প্রিয় মানুষগুলোর সাথে সময় অতিবাহিত করুন।

৬. আবেগ ধরে রাখবেন না:-

   বিশেষ করে পুরুষদের মধ্যে নিজের আবেগ লুকানোর প্রবণতাটা বেশি দেখা যায়। যত কষ্টই আসুক তা তারা নিজের মধ্যেই চেপে রাখেন। এর ফল হয় মারাত্মক। মানসিক অসুস্থতা থেকে শুরু করে আত্মহত্যা পর্যন্ত গড়ায় এর পরিণতি। তাই কঠিন সময় গুলোতে নিজের আবেগ চেপে রাখবেন না। পরিবার বা কাছের বন্ধুদের সাহায্য নিন। সময় বয়ে যাওয়ার সাথে সাথে অনেকটাই স্বাভাবিক হয়ে উঠবেন আপনি।

৭. খারাপ সময়কে মেনে নিন, এগিয়ে চলুন সামনে: -

  মানুষের জীবনে ভাল এবং খারাপ দুরকম সময়ই আসে। তাই ভালর পাশাপাশি খা’রাপকেও মেনে নিতে শিখুন। ভেঙ্গে না পড়ে সামনে এগিয়ে যান। যত তাড়াতাড়ি আপনি নিজের খারাপ সময়টিকে মেনে নিতে পারবেন, তা থেকে মুক্তি পাওয়া ততই সহজ হবে।

৮. ইতিবাচক চিন্তা করুন:-

  ইতিবাচক চিন্তা জীবনের দুঃসময় পার করার অন্যতম হাতিয়ার। কখনোই আশা হারাবেন না। চাকরি চলে গেলে নিজেকে বোঝান নিশ্চয় এর চেয়ে ভাল চাকরি আপনার জন্য অপেক্ষা করছে, প্রিয়জন ছেড়ে চলে গেলে নিজেকে জানান, আপনার জন্য আসলেই উপযুক্ত এমন কারো দিকে এক পা এগিয়ে গেছেন।

৯. ভুলগুলো নিয়ে না ভেবে সঠিক পরিকল্পনা করুন:-

  আপনি কি হারিয়েছেন, কেন হারিয়েছেন, সেসব থাকলে কত ভালো হত এসব চিন্তা না করে ভবিষ্যতে আপনার কি কি অর্জন করার সম্ভাবনা আছে তা ভাবুন এবং সে অনুযায়ী নিজে তৈরি করুন। যা হারিয়েছেন তার জন্য অভিযোগ না করে পুনরায় ফিরে পাওয়ার চেষ্টা করুন।

১০. শিক্ষা নিন কঠিন সময়গুলো থেকে:-

 জীবনের কঠিন মুহূর্তগুলো থেকে শিক্ষা নিন। চাকরি হারানো, আর্থিক সমস্যা, শারীরিক অসুস্থতার সময় গুলোতেই বোঝা যায় আসলেই কে আপনার আপনজন আর কে আপনার সাথে এতদিন অভিনয় করছিলো। এ শিক্ষা আপনাকে আজীবন সঠিক পথে চলতে সাহায্য করবে। তাই জীবনের কঠিন সময় গুলোকে অভিশাপ নয় বরং আশীর্বাদ হিসেবে দেখুন।

  কথায় আছে “যে সহে সে রহে।” জীবনের এক একটি খারাপ সময়কে আপনার জীবনের সাফল্যর একেকটা সিঁড়ি ভাবুন। দেখবেন আপনি খুব সহজেই খারাপ সময় পার করে দিতে পারবেন।

(আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপনের উপর ক্লিক করে জিনিস কিনুন, তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।)

বুধবার, ১ ডিসেম্বর, ২০২১

নারকেল তেল দিয়ে অসাধারণ কিছু বিউটি প্রোডাক্ট গুলি কি কি ?.


নারকেল তেল দিয়ে অসাধারণ কিছু বিউটি প্রোডাক্ট গুলি কি কি ?.

  চুলের যত্নে নারকেল তেলের ব্যবহার আমরা জানি। কিন্তু এই সাধারণ নারকেল তেল দিয়ে চুলের যত্নে ব্যবহার ছাড়াও বিউটি প্রোডাক্ট তৈরি করা যায়। নারকেল তেল ত্বকের(Skin) যত্নে যেমনি ব্যবহার করা যায় তেমনি আপনার প্রতিদিনের সাজের সঙ্গীও হয়ে দাড়ায়! কীভাবে? 

  আপনার এই প্রশ্নের উত্তর দিতেই আজকের লেখনি। নিচে নারকেল তেল দিয়ে এমন সব বিউটি প্রোডাক্ট তৈরির উপায় তুলে ধরা হল যা আপনি নিজেই আরও কিছু উপাদান যোগার করে কম খরচে আর অল্প সময়েই তৈরি করে নিতে পারবেন।  

চোখের সাজে আই লাইনার

উপকরণ

⇒ ২ চা চামচ নারকেল তেল

⇒ ২ চা চামচ অ্যালভেরা জেল

⇒ ১-২ Activate Charcoal ক্যাপসুল (কালো লাইনার)

⇒ অথবা ১/২ চা চামচ Cocoa Powder(ব্রাউন লাইনার)   

প্রণালী

– সবগুলো উপাদান একসাথে একটি পাত্রে মিশিয়ে নিন।

– পছন্দ অনুযায়ী ব্ল্যাক লাইনারের জন্য Activate Charcoal আর ব্রাউন লাইনারের জন্য Cocoa Powder।

– এবার একটি এয়ারটাইট জারে মিশ্রণটি ঢেলে নিলেই তৈরি হয়ে গেল আই লাইনার।    

দাঁতের যত্নে টুথপেস্ট

উপকরণ

⇒ ২ টেবিল চামচ নারকেল তেল

⇒ ৬ টেবিল চামচ বেকিং সোডা

⇒ ১০ ফোটা মিন্ট অয়েল

⇒ ১/২ চা চামচ মিহি সি সল্ট 

প্রণালী

– সব উপকরণ একটি পাত্রে নিয়ে নিন।

– খুব ভাল করে মিশিয়ে নিন। যতক্ষণ পর্যন্ত সব কম্বিনেশন মিলে একটি ক্রিমি মিশ্রণে রূপ না নিচ্ছে।

– একটি কাচের জারে আপনার তৈরি করা টুথপেস্ট(Toothpaste) রেখে ব্যবহার করুন।  

ঠোঁটের যত্নে লিপ বাম

উপকরণ

⇒ ১ টেবিল চামচ নারকেল তেল

⇒ ১ টেবিল চামচ প্রাকৃতিক মোম

⇒ ১ চা চামচ অলিভ অয়েল

⇒ অথবা ১ চা চামচ রেড পাম অয়েল

প্রণালী

– হলুদ রংয়ের জন্য অলিভ অয়েল আর লাল/ কমলা রংয়ের লিপ বামের জন্য রেড পাম অয়েল

– একটি কাচের পাত্রে সব উপকরণ নিয়ে নিন।

– চুলায় আঁচ বাড়িয়ে দিয়ে একটি বড় পাত্রে পানি নিয়ে তার উপর কাচের পাত্রটি রেখে জাল দিন। 

– চুলার আঁচে সব উপকরণ গলে একসাথে মিশে যাবে।

– এবার যে পাত্রে রাখতে চান সেটাতে ঢেলে নিন।

– ঠাণ্ডা হতে সময় দিন। এরপর ঠোঁটে প্রতিদিন এপ্লাই করুন।    

হ্যান্ড স্ক্রাব

উপকরণ

⇒ ১ টেবিল চামচ নারকেল তেল

⇒ ২ টেবিল চামচ মধু

⇒ ১/৪ কাপ সি সল্ট

⇒ ১/৪ কাপ চিনি

⇒ ১ টেবিল চামচ লেবুর রস

প্রণালী

– প্রথম দুটি উপাদান অর্থাৎ নারকেল তেল(Coconut oil) এবং মধু একটি পাত্রে নিন।

– বাকি উপাদান আরেকটি পাত্রে নিয়ে ততক্ষন পর্যন্ত নাড়তে থাকুন যতক্ষণ না পর্যন্ত ক্রিমের মতো হয়।

– এবার সল্ট লবণ লেবুর রসের ক্রিমি পেস্টটি মধুআর নারকেল তেলের মিশ্রনে ঢেলে মিশিয়ে নিন।

– কাচের পাত্রে এই স্ক্রাবারটি রেখে ব্যবহার করুন।

  (আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপনের উপর ক্লিক করে জিনিস কিনুন, তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।)

সোমবার, ২৯ নভেম্বর, ২০২১

ব্রা ও স্বাস্থ্য সম্পর্কিত ভুল ধারণা ও সঠিক তথ্য গুলি কী কী ?.


ব্রা ও স্বাস্থ্য সম্পর্কিত ভুল ধারণা ও সঠিক তথ্য গুলি কী কী ?.

  ব্রা বা ব্রেসিয়ার অনেক দিন ধরেই নারীদের ক্ষেত্রে একটি প্রতিনিয়ত প্রয়োজনীয় উপকরণ হিসেবে প্রচলিত। বহুকাল ধরে ব্রা’র ব্যবহার নিয়ে কিছু ভুল ধারণা প্রচলিত হয়ে আসছে। এটি পরা বা না পরা নিয়ে পাশ্চাত্যের ফেমিনিস্টরা নানা প্রচারও চালাচ্ছেন। এর সাথে অনেকের মনের মধ্যে রয়েছে মনগড়া কিছু ভুল ধারণা।

 এই ধারণার পেছনে কোনো বৈজ্ঞানিক বা চিকিৎসা শাস্ত্রীয় ব্যাখ্যা নেই। তথাপিও ধারণার বশবর্তী হয়ে ব্রেসিয়ার ব্যবহারের ক্ষেত্রে নানা নিয়ম পালন করতে দেখা নারীদের। আশ্চর্যের বিষয় হলো ভুল ধারণার কারনে ব্রেসিয়ার ব্যবহারে নারীরা স্বাস্থ্য বিষয়ক ক্ষতির সম্মুখীনও হয়ে থাকেন নিজের অজান্তে। বিশেষজ্ঞদের মতে ব্রা বিষয়ক প্রচলিত ভুল ধারণাগুলো জেনে নিন:

১..ব্রেসিয়ারটি কতটা ভালো তা হয়তো ব্রান্ডের ওপর নির্ভর করতে পারে, তবে সাইজ আপনার জন্যে দেখে নিতে হবে। বক্ষযুগল সঠিকভাবে ধরে রাখার ক্ষেত্রে ভালো মানের সঠিক আকারের ব্রেসিয়ারই দরকার হবে, অন্য কিছু নয়।

২..ওয়াশিং মেশিনে ব্রেসিয়ার ধুতে পারেন। মেশিনে ওয়াশের সময় এর কাপড়ের নমনীয়তা নষ্ট হয়ে যেতে পারে। এবড়োখেবড়ো কাপড় স্তনের নমনীয় ত্বকের জন্যে ক্ষতিকর হতে পারে। তবে, ব্রা হাতে সাবধানে নিয়মিত ধোয়াই ভালো এবং প্রতিদিন পরিচ্ছন্ন ব্রা ব্যবহার করা উচিত।

৩..মোটা ফোমের ব্রা পরে বিছানায় শুয়ে থাকলে স্তন ক্যান্সার হয় বলে একটা আতংক বিরাজ করে অনেকের মধ্যে। বহুদিন ধরে এ নিয়ে নানা আশংকায়ও ভুগেছেন নারীরা অজ্ঞানতার কারনে। আসলেই এটি পুরোপুরি ভুল ধারণা। সাধারণত শোয়ার সময় যেমন ঢিলেঢালা পোশাক পরার কথা, তেমনি ভালো ঘুমের জন্য আটোসাঁটো ব্রা পরে না ঘুমানোই উত্তম।

৪..পৃথিবীজুড়ে সব ব্রেসিয়ারের আকার একরকম নয়। একেক ব্রান্ডের সাইজের ক্ষেত্রে ভিন্নতা চোখে পড়ে। আবার প্রয়োজনের উপর ভিত্তি করে ব্রেসিয়ারের আকার বদলে পরা যায়। আমেরিকা বা ইউরোপে ব্রা’র স্ট্যান্ডার্ড সাইজ প্রাচ্য দেশের সাইজের সাথে এক নাও হতে পারে। আপনার নিজের প্রয়োজন অনুযায়ী ট্রায়ালরুমে গিয়ে নিজের সঠিক মাপে আপনার ব্রা টি বেছে নিন।

৫..ব্যায়াম বা দৈহিক প্রশিক্ষণের সময় বিশেষ ধরণের ব্যা পরেন নারীরা। অনেকে বলেন, এই ব্রা না পরলে স্তনের আকার বড় হয়। অন্যগুলোর মতো এটিও ভুল ধারণা। এ ছাড়া ব্রেসিয়ারের ব্রান্ড বা ধরনের ওপর বক্ষের আকার গড়ে ওঠেনা।

৬..অনেকের ধারণা ব্রা ছাড়া পাশ ফিরে ঘুমালে স্তনের আকারে পার্থক্য হয়ে যায় বলে তারা রাতে শোয়ার সময় ব্রা পরে ঘুমান। এর পেছনে কোনো যুক্তি নেই। কিন্তু এমন কোনো প্রমান আজ অব্ধি পাননি বিশেষজ্ঞরা।

৭..অনেকের ধারণা হালকা রংএর ব্রেসিয়ার পোশাকের ওপর দিয়ে স্পষ্ট হয়ে থাকেনা। এ জন্যে সাদা রঙ এর ব্রেসিয়ার পড়তে বেশি আগ্রহ দেখা যায় নারীদের মধ্যে। কিন্তু কালো পাতলা পোশাকের উপর দিয়েও সাদা ব্রেসিয়ার দেখা যেতে পারে। তাই ত্বকের রং এর ব্রা সবচেয়ে মানানসই বলে মনে করা হয়। তবে সিনথেটিক কাপড়ের চেয়ে সূতি কাপড়ের ব্রা বেশি স্বাস্থ্যসম্মত।

৮..অনেকেই মনে করেন, ব্রেসিয়ার পরে ঘুমালে স্তনের আকার আকর্ষণীয় হয়। এটি সবচেয়ে বড় ভুলগুলোর একটি। সারাদিন ব্রা পরে থাকলেও তা স্তনের আকারে কোনো প্রভাব ফেলে না।

(আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপনের উপর ক্লিক করে জিনিস কিনুন, তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।)

কর্মব্যস্ত আধুনিক নারীদের জন্য সহজ ৭টি বিউটি টিপস কি কি?.


কর্মব্যস্ত আধুনিক নারীদের জন্য সহজ ৭টি বিউটি টিপস কি কি?.
   ঘর আর অফিসের কাজ সামলে ত্বকের যত্ন নেওয়ার সময়ই মেলে না অনেকের। ফলে ত্বক হয়ে পড়ে নির্জীব। তারা কিছু সহজ পরামর্শ অনুসরণ করতে পারেন। এতে ত্বক চুল থাকবে সুন্দর ও উজ্জ্বল। এখন এমন কিছু পরামর্শ দেয়া হয়েছে, যা আপনার রূপচর্চায় কার্যকর হতে পারে। আসুন দেখে নেই…

১. সিটিএম অনুসরণ করা: আপনি যদি প্রতিদিন ক্লিনজ, টোন ও ময়েশ্চারাইজার এই তিনটি পদ্ধতি অনুসরণ করেন, তবে অবশ্যই স্বাস্থ্যকর ও উজ্জ্বল ত্বক পাবেন। কিন্তু আপনাকে নিশ্চিত হতে হবে আপনার ত্বকের ধরন অনুযায়ী প্রসাধন কিনছেন কি না।

২. কনসিলার ব্যবহার করুন: ডার্ক সার্কেল লুকাতে কনসিলার ব্যবহার করুন। অফিসের জুম মিটিং, মধ্যরাতে হুট করে বাচ্চার কান্না, পর্যাপ্ত ঘুমের অভাব ইত্যাদি নানা কারণে চোখের নিচে কালো দাগ পড়ে। তাই চোখের নিচের ডার্ক সার্কেল ও লালচে ভাব দূর করতে আপনি কনসিলার ব্যবহার করতে পারেন।
 ৩. ড্রাই শ্যাম্পু ব্যবহার করুন: অনেক সময় ব্যস্ততার কারণে নিয়মিত চুল ধোয়া সম্ভব হয়ে ওঠেনা। কিন্তু আপনাকে বাইরে যেতেই হচ্ছে। এমন পরিস্থিতিতে সেরা অপশন হলো ড্রাই শ্যাম্পু ব্যবহার করা। ড্রাই শ্যাম্পু কেনার আগে যাচাই করে নিন, সেটি আপনার চুলের ধরন অনুযায়ী উপযোগী কি না।

৪. হাতে লেবু রাখুন: লেবুর রস ত্বককে উজ্জ্বল করে, ব্রণ দূর করে, কালো দাগ দূর করতে সাহায্য করে। সময় বের করে আপনি লেবু ত্বকে ঘষতে পারেন অথবা লেবুর রস লাগাতে পারেন। লেবু ছাড়াও আপনি অ্যালোভেরা ব্যবহার করতে পারেন, বিশেষ করে গরমের সময়।
 ৫. ব্রাইট লিপস্টিক: লিপস্টিকের ব্রাইট শেড আপনার লুক দ্রুত বদলে দেবে। একসঙ্গে বাড়াবে আপনার আত্মবিশ্বাস। যখন কোন অফিশিয়াল মিটিং-এ যাবেন অথবা পার্টিতে যাবেন, ব্রাইট লিপস্টিক দিন।

৬. নারকেল তেল: আপনি নিশ্চয়ই জানেন নারকেল তেলের গুণ সম্পর্কে। নারিকেল তেল ত্বককে শুধু আর্দ্রই করে না, স্বাস্থ্যকরও করে। ত্বক ও ঠোঁটের জন্য নারকেল তেল ময়েশ্চারাইজার হিসেবে কাজ করে। রাতে ঘুমানোর আগে আপনি ব্যবহার করতে পারেন, জাদুর মতো কাজ করবে।
 ৭. হেয়ারকাট: আপনার চুল যদি লম্বা হয়ে থাকে এবং যত্ন করার সময় না পান, তবে এমন হেয়ারকাট বেছে নিন, যার যত্ন নিতে আপনার সময় বাঁচবে। একসঙ্গে স্টাইলও হবে। আপনি ছোট ও স্টাইলিশ হেয়ার কাট দিতে পারেন।
 
(আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপনের উপর ক্লিক করে জিনিস কিনুন, তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।)

ভাত রান্না ছাড়াও আরও ৮ ভাবে চালকে কি কাজে ব্যবহার করতে পারেন ?.


ভাত রান্না ছাড়াও আরও ৮ ভাবে চালকে কি কাজে ব্যবহার করতে পারেন ?.
  চাল দিয়ে নানা পদের রান্না কে না জানেন৷ কিন্তু হেঁশেলের বাইরেও চাল ব্যবহার করা যায় একাধিক কাজে৷ বাড়িতে সব থেকে সহজলভ্য উপাদানগুলির মধ্যে চাল অন্যতম৷ তাই চালের নানারকম উপকারিতা জেনে রাখা দরকার আপনারও৷ অনেক মুশকিল আসানে চাল হতে পারে আপনার সহায়ক৷ এখানে চাল সম্পর্কে কিছু অজানা তথ্য দেওয়া হল৷
১. গ্যাজেটের জল শুষে নিতে- ফোন বা ক্যামেরা হাত থেকে জলে পড়ে গেলে আপনার মাথায় হাত৷ জল ঢুকলে এইসব শখের জিনিসের বারোটা বেজে যেতে পারে৷ ব্যাটারি খারাপ হতে পারে৷ তার ফলে ফোন বা ক্যামেরা অচলও হতে পারে৷
এক্ষেত্রে চাল হতে পারে আপনার ফোন বা ক্যামেরাকে পুনরুজ্জীবিত করার চাবিকাঠি৷ ফোন বা ক্যামেরা খুলে একটি চাল ভরতি ড্রামে ঢুকিয়ে রাখুন৷ এর ফলে আপনার গ্যাজেটের ভিতরের জল শুষে নেবে চাল৷ তাতে আপনার গ্যাজেটটির স’মস্যার সমাধান হতে পারে৷

২. ঠাণ্ডা বা উষ্ণ সেক- ব্যাথার উপশমে গরম বা ঠাণ্ডা সেক খুবই উপকারী৷ সেক্ষেত্রে আপনি হট বা কোল্ড ব্যাগের বদলে ব্যবহার করতে পারেন একটি কাপড়ে একমুঠো চাল ভরে৷ একটি কাপড়ের টুকরোর মধ্যে একমুঠো চাল নিয়ে তা ফ্রিজে ঠাণ্ডা করুন কোল্ড সেকের জন্য৷ আর উ’ষ্ণ সেকের জন্য ব্যবহার করুন একটি গরম তাওয়ায় ওই চালের পুটলিকে৷ শুধু কাপড় দিয়ে সেক দিলে তা বেশিক্ষন ঠাণ্ডা বা গরম থাকে না৷ সেক্ষেত্রে চাল অনেক বেশি সময়ে ঠাণ্ডা বা গরম ধ’রে রাখতে পারে৷
৩. লবণকে গলে যাওয়া থেকে রক্ষা করতে- বর্ষার সময় লবণের বয়ামের লবণ গলে যায় এবং দলা পাকিয়ে যায়। এই সমস্যা সমাধানের জন্যও ব্যবহার করতে পারেন চাল৷ লবণের বয়ামে খানিকটা চাল রেখে দিন। চাল লবণের বয়ামের বাড়তি আর্দ্রতা শুষে নেবে। লবণ গলবেও না এবং দলাও পাকাবে না।

৪. তেলের তাপমাত্রা পরীক্ষা করতে- রান্নার সময় তেল সঠিক পরিমাণে গরম না হতেই খাবার তেলে দিয়ে দিলে তেল ভিতরে ঢুকে খাবারটাই নষ্ট হয়ে যায়। কাঁচা তেলের একটি গন্ধও হয়৷ যা অনেকেই পছন্দ করেন না৷ তাই তেলে খাবার ছাড়ার আগে দু’টি বা তিনটি চাল তেলে দিয়ে দিন। যদি চাল তেলে ভেসে ওঠে তাহলে বুঝবেন তেল সঠিক গরম হয়েছে৷
৫. ব্লেন্ডারের ব্লেড ধারালো করতে- ব্লেন্ডার দীর্ঘদিন ব্যবহারের ফলে এর ব্লেডের ধার কমে যেতে পারে। ব্লেডগু’লিকে পুনরায় ধা’রালো করতে এক কাপ চাল ব্লেন্ডারে দিয়ে ব্লেন্ড করুন। এতে আগের মতোই ধাঁর হয়ে যাবে ব্লেন্ডারের ব্লেডের।

৬. সরু বোতল জাতীয় জিনিস পরিষ্কার করতে- কিছু বোতল থাকে যার তলানি পর্যন্ত হাত ঢোকে না৷ ফলে তা ভালো করে প’রিষ্কার করাও সম্ভব হয় না। এই ক্ষেত্রে, কিছুটা চাল ও জল ওই বোতলে দিয়ে ভালো করে ঝাঁকান। এতে বোতলের নিচের অংশ প’রিষ্কার হয়ে যাবে।
৭. দ্রুত ফল পাকাতে- দ্রুত কোনও ফল পাকাতে চান? বিশেষ করে আম, কলা ধরণের ফলগু’লি চাল ভরতি পাত্রে ঢেকে রাখুন। এতে বেশ দ্রুত ফল পেকে যাবে।

৮. ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃ’দ্ধি করতে- ভাত রান্নার সময় মাড় তৈরি হয়৷ এই ভাতের মাড় উষ্ণ গরম থাকতে মুখের ত্বকে মেসেজ করে নিন৷ এরপর একটি পাতলা নরম কাপড় ভিজিয়ে ত্বক মুছে ফেলুন। আপনি ভাতের মাড়টি তিন দিন পর্যন্ত ফ্রিজে রেখেও সংরক্ষণ ক’রতে পারেন।
(আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপনের উপর ক্লিক করে জিনিস কিনুন, তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।)

শুক্রবার, ২৬ নভেম্বর, ২০২১

ভালোবাসার সম্পর্ক টিকিয়ে রাখার উপায় কি ?.


ভালোবাসার সম্পর্ক টিকিয়ে রাখার উপায় কি ?.

  সম্পর্ক একটি ক্ষুদ্র শব্দ হলেও এর মাহাত্ম্য এতটাই মধুর যা একে অপরকে এক অবিচ্ছেদ্য অদৃশ্য বন্ধনে আবদ্ধ করে রাখে। বিশাল এই বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ডের প্রত্যেকটিই প্রত্যেক (বলা হয় ব্রহ্মাণ্ডের সৃষ্টি হয়েছে একটি বলয় থেকে বিশ্ব তারই অংশ, এই ব্রহ্মাণ্ডের সঙ্গে বিশ্ব একটি সম্পর্ক বন্ধনে আবদ্ধ) টির সঙ্গে সম্পর্কে র বন্ধনে যুক্ত হয়ে আছে। 

  আমাদের মানব জগতেও আমরা একে অন্যের সঙ্গে ভালোবাসার সম্পর্ক কখনো বা কারোর সঙ্গে বা মন্দবাসার সম্পর্কে জড়িয়ে আছি। আমরা কখনোই চাই না কারোর সঙ্গে মন্দবাসার সম্পর্ক হোক। আমরা সব সময় চাই, যেকোন সম্পর্কই হোক ভালোবাসার সম্পর্ক । এবং এই ভালো বাসার সম্পর্ক আরো সুমধুর হয়ে উঠুক। ভালোবাসার সম্পর্ক টিকিয়ে রাখার উপায়-ই আজ আমাদের আলোচনার মুখ্য বিষয়বস্তু।

  চলুন আজ তাহলে দেখে নেওয়া যাক ভালোবাসার সম্পর্ক টিকিয়ে রাখার উপায় ও আপনাকে যদি কর্মসূত্রে দূরে যেতে হয় অথবা আপনার রিলেশনশিপ যদি লং ডিসটেন্স রিলেশনশিপ হয়ে থাকে তাহলে চলুন জেনেনি দূরে থেকে কী ভাবে একটা সম্পর্ক ঠিক রাখা যায়।

সম্পর্কে সততা বজায় রাখুন:

যেকোন সম্পর্ক গড়ে ওঠে মূলত সততার ওপর নির্ভর করে।ভালোবাসার সম্পর্ক টিকিয়ে রাখার উপায় এ সততা খুবই প্রয়োজনীয়।সম্পর্কে স্বচ্ছতা সব সময়েই সম্পর্ককে ভাল ও মজবুত রাখতে সহায়তা করে। দূরে থাকলে সেই স্বচ্ছতা বজায় রাখার দায়িত্বটা আরও দ্বিগুণ পরিমাণে বেড়ে যায়।দূরে থেকে কী ভাবে একটা সম্পর্ক ঠিক রাখা যায় এব্যাপারে সবসময় মাথার রাখতে হবে দূরত্ব বাড়লেও যেন গুরুত্ব না কমে যায়।

  অনুভূতির প্রকাশ করা:

ভালোবাসার সম্পর্ক টিকিয়ে রাখার উপায় হিসেবে হাতিয়ার করুন আপনার হৃদানুভূতির প্রকাশ। আমরা ভেবে থাকি আমাদের প্রিয় জন আমাদের সকল অনুভূতি সম্পর্কে ওয়াকিবহাল। কিন্তু না অনেক সময় দেখা যায় অপনার প্রিয়জন আপনার অনুভূতি সম্পর্কে জ্ঞাত নন। তাই আমাদের উচিত আমাদের ভেতরের অনুভূতিগুলিকে প্রকাশ করা । প্রিয়জন কে বলা প্রয়োজন তাদের জন্য আমাদের হৃদয়ের অনুভূতি কী।আমাদের হৃদয়ে তাঁদের স্থান কোথায়, তাদের জন্য আমরা চিন্তা করি, তাদের কতটা স্নেহ ও সন্মান করি। কারন এই অনুভূতি ই পারে সম্পর্ক কে সুন্দর করে তুলতে। অনুভূতি প্রকাশে মাধ্যমই আমাদের ভালোবাসার সম্পর্ক টিকিয়ে রাখার উপায় ও দূরে থেকে কী ভাবে একটা সম্পর্ক ঠিক রাখা যায় তার ই প্রমাণ। তাই আমাদের জীবনে সুন্দর অনুভূতিগুলোর কথা প্রিয়জনে কাছে রোজ স্বীকার কর উচিত।

  সুন্দর মূহুর্ত কাটানোই হতে পারে ভালোবাসার সম্পর্ক টিকিয়ে রাখার উপায়:

আজ কালের ব্যাস্ত জীবনে সময়ে খুবই অভাব। এই সময়ের অভাবেই ভেঙে যায় বহু সম্পর্ক।তাই বলছি প্রিয় জনকে সময় দিন ও সুন্দর মুহুর্ত কাটানো টা খুবই প্রয়োজন। এতে সম্পর্ক আরো মজবুত ও হৃদয়গ্রাহী হয়ে ওঠে।যাঁরা দূরে থাকেন চাইলেও প্রিয়জনের সঙ্গে সুন্দর মুহুর্ত কাটাতে অক্ষম তাঁরা নিশ্চয়ই ভাবছেন,দূরে থেকে কী ভাবে একটা সম্পর্ক ঠিক রাখা যায়। চিন্তার কোন কারণ নেই প্রিয়জন কে ফোন করুন, ভিডিও কলে কথা বলুন আসতে পারছেন না তো কি হয়েছে ভিডিও কলিং এ ডেট করুন দেখবেন প্রিয় মানুষের ভালোলাগবে।

  বিশ্বাস ও ভরসা রাখুন দেখবেন দূরে থেকে কী ভাবে একটা সম্পর্ক ঠিক রাখা যায়:

একটা সম্পর্ক ভেঙে যাওয়ার মূলে থাকে বিশ্বাস ও ভরসার অভাব। তাই আমাদের উচিত যেকোনো সম্পর্কে বিশ্বাস ও ভরসা রাখাটা অত্যন্ত জরুরি। বিশ্বাস ও ভরসা কথা দুটি ক্ষুদ্র হলেও এর ক্ষমতা কিন্তু অসীম। বিশ্বাস ও ভরসাই যেমন পারে সম্পর্কে মধুর করে তুলতে তেমনই পারে সম্পর্কে তিক্ত রস ঢেলে দিতে। তাই ভালোবাসার সম্পর্ক টিকিয়ে রাখার উপায় হিসেবে আপনাকে সন্দেহ, অবিশ্বাস দূর করতেই হবে।বিশ্বাস ও ভরসার রাখতে পারলেই আপনি দেখতে পাবেন দূরে থেকে কী ভাবে একটা সম্পর্ক ঠিক রাখা যায়।

একে অন্যের প্রতি যত্নবান হন:

  ভালোবাসার অর্থ হল একে অন্যের প্রতি যত্নশীল ও দায়িত্ববান হওয়া। আমাদের ডেইলি লাইফে ব্যস্ত সিডিউলের মধ্যে বা দূরে থাকলে ও আমরা যদি একটু প্রেমিক বা প্রেমিকার জন্য একটু সময় বেড় করে প্রিয় মানুষের খোঁজ-খবর নিই তাহলে আমাদের তাদের প্রতি যত্নশীলতার দিকটি যেমন প্রকাশ পায় তেমনই সম্পর্কের বন্ধন ও অটুট হয়। আপনি যদি দীর্ঘ সময় ধরে প্রিয় খোঁজ না রাখেন বা আপনার পরিস্থিতি সম্পর্কে না জানান তাহলে আপনার সম্পর্কে যেমন ভাটা পড়বে তেমনি দেখবে আস্তে আপনার প্রিয় মানুষ টিও আপনার সম্পর্কে উদাসীন হয়ে পড়বে। তাই চেষ্টা করুন যতটা সম্ভব একে অপরের প্রতি যত্নবান হতে।

  সবশেষে একটাই কথা বলি সম্পর্ক ভাঙতে সময় লাগে না, সম্পর্ক গড়ে উঠতেই কিন্তু সময় লাগে। তাই প্রিয় জনের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখুন। আবারও বলছি, দূরে থেকেও কিন্তু সম্পর্কে থাকা যায় অনেক টা বিশ্বাস আর একটু যত্ন দিয়ে। তাই প্রিয় জনের খেয়াল রাখুন, দূরে থেকেও কাছে থাকার চেষ্টা করুন।


(আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপনের উপর ক্লিক করে জিনিস কিনুন, তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।)


হঠাৎ কারো খিঁচুনি হলে কী করবেন?


হঠাৎ কারো খিঁচুনি হলে কী করবেন?

  খিঁচুনি একটি স্নায়বিক রোগ। এ জন্য মস্তিষ্কের অতিসংবেদনশীলতা দায়ী। শিশু থেকে প্রাপ্তবয়স্ক, যেকোনো বয়সেই এটি হতে পারে। এসময় চেতনা হারাতে পারে, শরীর অনিয়ন্ত্রিতভাবে কাঁপতে পারে/ঝাঁকি দিতে পারে এবং ঠোঁট ঘনঘন বন্ধ হওয়া ও খুলতে পারে।

 এছাড়া অন্য উপসর্গও প্রকাশ পেতে পারে। উপসর্গ প্রধানত নির্ভর করে মস্তিষ্কের কোন অংশ প্রভাবিত হয় তার ওপর। স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে,  প্রতি ১০ জনের মধ্যে একজনের জীবনকালে অন্তত একবার খিঁচুনি হতে পারে। সাধারণত খিঁচুনির স্থায়িত্ব ৩০ সেকেন্ড থেকে দুই মিনিট। তবে পাঁচ মিনিটেও খিঁচুনি বন্ধ না হলে মেডিক্যালের সেবা লাগবে, অন্যথায় মস্তিষ্কের স্থায়ী ক্ষতি বা মৃত্যু হতে পারে।

 সকল খিঁচুনিই একই ধরনের নয়। খিঁচুনির প্রকারভেদে মস্তিষ্কের নির্দিষ্ট অংশ বা সকল অংশ প্রভাবিত হতে পারে। ফলত স্থায়িত্ব ও উপসর্গও ভিন্ন হতে পারে। এখানে ৬ ধরনের খিঁচুনি সম্পর্কে বলা হলো। কারো সমস্যাটি হলে কী করণীয় তাও উল্লেখ করা হলো।

* ফোকাল খিঁচুনি-

  যুক্তরাষ্ট্রের এডভেন্ট হেলথে কর্মরত খিঁচুনি ও ঘুম বিশেষজ্ঞ হলি স্কিনার বলেন, ‘খিঁচুনিতে মস্তিষ্কের কেবল একটি অংশ প্রভাবিত হলে তাকে ফোকাল খিঁচুনি বলে।’ ফোকাল সিজারের দুটি সাবটাইপ রয়েছে- ফোকাল ইম্পেয়ারড অ্যাওয়ারনেস খিঁচুনি ও ফোকাল অ্যাওয়ার খিঁচুনি। প্রথম সাবটাইপের ক্ষেত্রে চারপাশ সম্পর্কে চেতনা হারিয়ে যায়। অন্যদিকে ফোকাল অ্যাওয়ার খিঁচুনির ক্ষেত্রে চারপাশ সম্পর্কে চেতনা থাকে এবং রোগী পরবর্তীতে খিঁচুনির সময় কি ঘটেছে তা মনে করতে পারে।

* ফিব্রাইল খিঁচুনি-

  ৩ মাস থেকে ৬ বছর বয়সী শিশুদের জ্বর ফিব্রাইল খিঁচুনি ঘটিয়ে থাকে। বয়স ৫ হওয়ার পূর্বেই ২ থেকে ৫ শতাংশ শিশুর এই খিঁচুনি হয়ে থাকে। এই খিঁচুনিতে মস্তিষ্কের সকল অংশ প্রভাবিত হয়। উল্লেখযোগ্য উপসর্গ হলো- উভয় হাত ও পায়ে অনিয়ন্ত্রিত কাঁপুনি, হাত ও পা অনমনীয় হয়ে যাওয়া, চোখ ওপরের দিকে ওঠে যাওয়া এবং জ্ঞান হারিয়ে ফেলা। সাধারণত ১৫ মিনিটের কম সময়ে এসব উপসর্গ সৃষ্টি হয়।শিশুদের খিঁচুনির স্থায়িত্ব ৩০ মিনিটের বেশি হলে মৃগীরোগের ঝুঁকি ৩০ থেকে ৪০ শতাংশ বাড়ে। খিঁচুনির স্থায়িত্ব পাঁচ মিনিটের বেশি হলে তাকে স্ট্যাটাস এপিলেপ্টিকাস বলে। দীর্ঘস্থায়ী খিঁচুনি বা স্ট্যাটাস এপিলেপ্টিকাস পুনরাবৃত্তিমূলক খিঁচুনির ঝুঁকিও বাড়ায়।

* টনিক খিঁচুনি ও অ্যাটনিক খিঁচুনি-

  টনিক খিঁচুনি ও অ্যাটনিক খিঁচুনিও মস্তিষ্কের সমস্ত অংশকে প্রভাবিত করে। উভয় খিঁচুনি মাংসপেশিতে প্রভাব ফেলে, তবে ভিন্নভাবে।কোনো প্রান্তীয় অঙ্গ অথবা পুরো শরীর তৎক্ষণাৎ অনমনীয় হয়ে গেলে তাকে টনিক খিঁচুনি বলে। অন্যদিকে অ্যাটনিক খিঁচুনির ক্ষেত্রে শরীরের নির্দিষ্ট অংশ বা পুরো শরীরের মাংসপেশি হঠাৎ করে শিথিল হয়ে পড়ে, জানান দ্য ওহাইও স্টেট ইউনিভার্সিটি ওয়েক্সনার মেডিক্যাল সেন্টারের স্নায়ুরোগ বিশেষজ্ঞ সারিটা মাচুরু। উভয় ধরনের খিঁচুনিতে রোগী জ্ঞান/চেতনা হারাতে পারে এবং পড়ে গিয়ে আহত হতে পারে। এসবের স্থায়িত্ব সাধারণত ১৫ থেকে ২০ সেকেন্ড বা আরো কম।

* ক্লোনিক খিঁচুনি-

  ক্লোনিক খিঁচুনির স্থায়িত্ব কিছু সেকেন্ড থেকে এক মিনিট। এই খিঁচুনিতে ঘাড়, মুখমণ্ডল, হাত-পা অথবা পুরো শরীরে পুনরাবৃত্তিমূলক ও ছন্দময় ঝাঁকুনি হয়। মস্তিষ্ক কতটুকু প্রভাবিত হয়েছে তার ভিত্তিতে শরীরের একপাশে অথবা উভয় পাশে ঝাঁকুনি হয়ে থাকে। সমস্ত মস্তিষ্ক প্রভাবিত হলে রোগী চেতনা হারাতে পারে। এই রকম খিঁচুনি শিশুদের বেশি হয়ে থাকে, তবে যেকোনো বয়সের লোকেরও হতে পারে।

* টনিক-ক্লোনিক খিঁচুনি -

  এই খিঁচুনিকে গ্র্যান্ড ম্যাল খিঁচুনিও বলা হয়। এই খিঁচুনিতে টনিক খিঁচুনি ও ক্লোনিক খিঁচুনি উভয় খিঁচুনির উপসর্গ অন্তর্ভুক্ত। প্রথমে পেশী অনমনীয় হয়ে যায় এবং হঠাৎ করে সচেতনতা কমে যায় বা চেতনা হারায়, টনিক খিঁচুনির মতো। তারপর প্রান্তীয় অঙ্গগুলো দ্রুত ছন্দোবদ্ধভাবে ঝাঁকুনি দিতে থাকে, ক্লোনিক খিঁচুনির অনুরূপ। ডা. স্কিনারের মতে, ‘টনিক-ক্লোনিক খিঁচুনির কিছু কারণ হলো- জিনগত প্রভাব, স্ট্রোক, মস্তিষ্কে আঘাত, টিউমার, মস্তিষ্কে সংক্রমণ ও অন্যকোনো প্রদাহজনিত সমস্যা। এই খিঁচুনি বিরল এবং যেকোনো বয়সে হতে পারে, তবে শিশু-কিশোরদের মধ্যে বেশি লক্ষ্য করা গেছে।’

* অ্যাবসেন্স খিঁচুনি-

  এ ধরনের খিঁচুনি হলে অল্প সময়ের জন্য সচেতনতা লোপ পায়। সাধারণত পাঁচ থেকে দশ সেকেন্ড। মস্তিষ্কের উভয় পাশে অল্প সময়ের অস্বাভাবিক কার্যাবলির জন্য এই খিঁচুনি হয়ে থাকে। অ্যাবসেন্স খিঁচুনির উল্লেখযোগ্য উপসর্গ হলো- শূন্য দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকা, চোখের পাতা নাচা, চোখ ওপরের দিকে ওঠা অথবা ঠোঁট বন্ধ হওয়া ও খুলতে থাকা। এই খিঁচুনি বেশি লক্ষ্য করা গেছে চার থেকে ১৪ বছরের শিশুদের মধ্যে।তাদের ৭০ শতাংশেরই বয়স ১৮ বছর হলে এই সমস্যা আর হয় না। অবশিষ্ট ৩০ শতাংশের জন্য দীর্ঘমেয়াদে খিঁচুনির ওষুধ লাগতে পারে।

*কারো খিঁচুনি হলে যা করবেন -

* মাথার নিচে নরম কিছু দিন, যেমন- বালিশ বা ভাঁজ করা জ্যাকেট।

* শ্বাসপ্রশ্বাস সহজ করার জন্য একপাশে কাত করে দিন।

* ক্ষতি করতে পারে এমন বস্তু সরিয়ে ফেলুন, যেমন- শক্ত বা সূচালো কিছু।

* ঘাড় বা গলায় কিছু (যেমন- টাই) থাকলে শিথিল করে দিন, যেন শ্বাসপ্রশ্বাস সহজে হয়।

* খিঁচুনির উপসর্গ ও সময় খেয়াল করুন, যেন ওই ব্যক্তিকে বিস্তারিত জানানো যায়।

*কারো খিঁচুনি হলে যা করবেন না

* শারীরিক নড়াচড়া বা ঝাঁকুনি থামানোর চেষ্টা করবেন না।

* মেডিক্যালের সাহায্য না আসা পর্যন্ত ছেড়ে যাবেন না।

* মুখের ভেতর কিছু দেবেন না, এতে শ্বাসরোধে মারা যেতে পারে অথবা অন্যকোনো ক্ষতি হতে পারে।

* মুখে মুখ লাগিয়ে বাতাস দেবেন না।

* পূর্ণ সচেতনতা বা চেতনা না আসা পর্যন্ত কোনো খাবার বা পানীয় খেতে দেবেন না।

(আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপনের উপর ক্লিক করে জিনিস কিনুন, তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।)