বুধবার, ১ জুন, ২০২২
গর্ভাবস্থায় বেশিরভাগ নারীরা কোন ভুলগুলো করেন ?.
জুন ০১, ২০২২ Mangal Das
গর্ভাবস্থায় বেশিরভাগ নারীরা কোন ভুলগুলো করেন ?.
গর্ভাবস্থায় শরীরে ব্যাপক পরিবর্তন আসে। এসময় হরমোনের মাত্রা ওঠানামা থেকে শুরু করে ওজন, স্তন ও শরীরের অন্যান্য অংশের পরিবর্তন ঘটা খুবই স্বাভাবিক। তাই এ সময় শরীরের বাড়তি যত্ন নেওয়া আবশ্যক। তবে অনেকেরই গর্ভাবস্থায় করণীয় ও বর্জনীয় কাজ সম্পর্কে সঠিক ধারণা নেই। তাই হবু মায়েদের উচিত গর্ভাবস্থায় বেশ কয়েকটি ভুল এড়িয়ে চলা। চলুন তবে জেনে নেওয়া যাক ভুলগুলো কী কী-
খাবার এড়িয়ে যাওয়া –
গর্ভাবস্থায় বারবার ক্ষুধা ও বমি বমি ভাব অনুভব করা স্বাভাবিক। এ সময় বিভিন্ন খাবারের প্রতি লোভ হতে পারে। আবার অনেকেই খাবার দেখলে নাক সিঁটকায় এ সময়। গবেষণায় দেখা গেছে, প্রায় ৬-১০ জন নারী গর্ভাবস্থায় খাবার এড়িয়ে যান। তবে প্রথম কয়েক মাসে খাবার এড়িয়ে যাওয়ার ভুল করবেন না। কারণ প্রথম কয়েক মাসে শিশুর অত্যাবশ্যক অঙ্গ গঠন ও বিকাশের গুরুত্বপূর্ণ সময়। তাই সে সময় আপনাকে অবশ্যই বিভিন্ন খনিজ ও পুষ্টির প্রয়োজনীয়তা বাড়াতে হবে।
ওজন বেড়ে গেলে দুশ্চিন্তা –
গর্ভাবস্থায় ওজন বাড়বেই। কারণ তখন স্বাস্থ্যকর খাবার ও বেশি খাওয়া হয়। এমনকি হরমোনের মাত্রা ক্রমাগত পরিবর্তিত হওয়ার কারণে ওজন বেড়ে যায়। তবে এ নিয়ে উদ্বিগ্ন হওয়ার কোনো কারণ নেই। বরং এ সময় সামান্য স্ট্রেস ও উদ্বেগ আপনার ও শিশুর উপর ক্ষতিকর প্রভাব ফেলবে। এ কারণে গর্ভাবস্থায় মন শান্ত রাখা উচিত। স্বাস্থ্যকর খাবার স্ট্রেস এড়াতে সাহায্য করে।
স্ব-ওষুধ গ্রহণ –
গর্ভাবস্থায় পেশি ব্যথা, ফোলাভাব, গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল সমস্যা ও আরও অনেক কিছুসহ বিভিন্ন স্বাস্থ্য সমস্যা দেখা দেয়। এসব সমস্যা কমানোর জন্য কখনো চিকিৎসকের পরামর্শ ব্যতীত ওষুধ খাবেন না।
শারীরিক কার্যকলাপ না করা –
গর্ভাবস্থায় অনেকেই কায়িক শ্রম থেকে বিরত থাকেন। তবে এ সময় হালকা ব্যায়াম ও হাঁটা শিশুর স্বাস্থ্যও ভালো রাখতে পারে। গর্ভাবস্থায়ে সব সময় বসে শুয়ে থাকা উচিত নয়। এতে শরীর আরও ফুলে যেতে পারে। তাউ নিজেকে যতটা সম্ভব সক্রিয় রাখা উচিত।
দ্রুত স্বাস্থ্যসেবা না নেওয়া –
স্বাস্থ্যকর গর্ভাবস্থা ও ডেলিভারির জন্য অবশ্যই ভালো স্বাস্থ্যসেবা জরুরি। নিয়মিত চেকআপ ও শারীরিক সুস্থতার জন্য এ সময় দ্রুত স্বাস্থ্যসেবা নিতে হবে। কোন হাসপাতালে ডেলিভারি করাবেন কিংবা কোন ডাক্তারকে দেখাবেন এসব বিষয়ে দেরি করবেন না।
কিছু কথা মানা জরুরি -
উপরের এসব সাধারণ ভুল ছাড়াও, বেশ কিছু অভ্যাস আছে যেগুলো থেকেও গর্ভবতী নারীদের বিরত থাকতে হবে। যেমন- আপনি যদি গর্ভবতী হন তাহলে ধূমপান, অ্যালকোহল পান বা ক্যাফেইন গ্রহণ করবেন না। এর পাশাপাশি অস্বাস্থ্যকর খাবার যেমন- প্রক্রিয়াজাত ও চিনিযুক্ত খাবার খাবেন না। এর পাশপাশি পর্যাপ্ত ঘুম নিশ্চিত করুন। কম ঘুম গর্ভাবস্থায় ক্লান্তি বাড়ায়।
আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপণের উপর ক্লিক করে আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী জিনিস কিনুন তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।
বিবাহ বিচ্ছেদের ইঙ্গিত দেয় কোন ৫ টি লক্ষণ ?.
জুন ০১, ২০২২ Mangal Das
মঙ্গলবার, ৩১ মে, ২০২২
অতিরিক্ত চা খেলে হতে পারে কি কি সর্বনাশ ?.
মে ৩১, ২০২২ Mangal Das
অতিরিক্ত চা খেলে হতে পারে কি কি সর্বনাশ ?.
বিশ্বজুড়ে জনপ্রিয় একটি পানীয় হল ‘চা’। চা তৈরি করা যায় নানাভাবে। প্রায় সব বয়সী মানুষের কাছে এটি একটি পছন্দের পানীয়। আবার অনেকে আছেন যারা দিনের তিন বেলা খাবার না হলে চলে, তবে দিনের মধ্যে কয়েক কাপ চা না হলে চলে না। কেউ কেউ তো দিনে অন্তত আট-দশ কাপ চা খান।
চা খাওয়ার অভ্যাস যদিও মন্দ নয়। তবে পরিমিত ও স্বাস্থ্যকর উপায়ে তৈরি করে খেলে চা থেকে মিলবে অনেক উপকার। কিন্তু অতিরিক্ত চা খেলে তা অপকারী হতে পারে। তাই চা খাওয়ার অভ্যাস থাকলেও প্রতিদিন অতিরিক্ত চা খাওয়া থেকে বিরত থাকুন। আসুন এখন জেনে নিন অতিরিক্ত চা পানের কিছু অপকারিতা—
পেট খারাপ হতে পারে –
আমাদের প্রত্যেকেরই শরীরে প্রতিদিনের প্রয়োজনীয় খাবারের একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ থাকে। তবে তার থেকে বেশি খেলে সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে। যেমন- আপনি যদি চা বেশি খেয়ে থাকেন তাহলে তার প্রভাব পড়বে পুরো শরীরে। ফলে পেট খারাপের সমস্যা দেখা দেওয়া খুব স্বাভাবিক ঘটনা। তাই পেট খারাপ থেকে দূরে থাকতে চাইলে আপনাকে চা খাওয়ার পরিমাণ সীমিত করতে হবে।
ক্ষুধা নষ্ট হয় –
খাবারের প্রতি আকর্ষণ নষ্ট হয়ে যাওয়াও একটি বড় ধরনের সমস্যা। আপনি যখন দিনের পর দিন অতিরিক্ত চা খেতে থাকবেন, তখন স্বাভাবিক ভাবে খাবারের প্রতি আপনার রুচি বা আগ্রহ চলে যাবে। সহজ ভাষায় যাকে বলে ক্ষুধা নষ্ট হয়ে যাওয়া। ক্ষুধা নষ্ট হয়ে গেলে অন্যান্য খাবার খাওয়া হয় না। ফলে আপনার শরীর প্রয়োজনীয় পুষ্টি থেকে বঞ্চিত হয়।
অনিদ্রার জন্য দায়ী –
ঘুম না আসা নিয়ে অভিযোগ করার আগে খেয়াল করুন, এর জন্য আপনার প্রতিদিনের ছোট ছোট অভ্যাস দায়ী নয় তো? অতিরিক্ত চা খাওয়ার কারণে আপনার ঠিকভাবে ঘুম আসে না। তাই সন্ধ্যার পর চা খাওয়া থেকে বিরত থাকুন। এতে অনিদ্রার সমস্যা আপনার কাছে ঘেঁষতে পারবে না।
হজমে সমস্যা –
যেকোনো খাবারই বেশি খেলে প্রথমেই দেখা দেয় হজমে সমস্যা। সেইসঙ্গে হতে পারে পেটে ব্যথা, অস্বস্তি, বমি ইত্যাদি। তাই অতিরিক্ত চা খাওয়া থেকে বিরত থাকুন। অতিরিক্ত চা খেলে হজমের সমস্যার পাশাপাশি হতে পারে বুকে ব্যথা। হজমে সমস্যা ও অনিদ্রার কারণে আপনার মেজাজ একটুতেই খিটখিটে হয়ে যাবে।
দিনে কতটুকু চা খাওয়া যাবে –
পরিমিত চা খাওয়ার অভ্যাস আমাদের জন্য উপকারী। তাই প্রতিদিন চা খেলেও তাতে সমস্যা নেই। তবে তার আগে জানতে হবে পরিমাণ। বিশেষজ্ঞদের মতে, দিনে দুইবার চা খাওয়া যেতে পারে। এই অভ্যাস শরীরের জন্য উপকারীও। কিন্তু এর থেকে বেশি অতিরিক্ত চা খাওয়ার অভ্যাস আপনাকে অসুস্থ করে দিতে পারে।
আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপণের উপর ক্লিক করে আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী জিনিস কিনুন তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।
রবিবার, ২৯ মে, ২০২২
কোন স্বভাবের পুরুষদের মহিলারা ভালোবাসায় ভরিয়ে দেয় ?.
মে ২৯, ২০২২ Mangal Das
কোন স্বভাবের পুরুষদের মহিলারা ভালোবাসায় ভরিয়ে দেয় ?.
পুরুষ মানুষের জীবনে ভালোবাসার কমতি সহজেই লক্ষ করা হয়। তবে চিন্তার কোনও কারণ নেই। কারণ মহিলাদের মন জয় করার রাস্তাটা সম্পর্কে আপনি এই লেখা থেকেই জানতে পারবেন। এবার সেই মতো এগিয়ে চলুন।
সম্পর্ক কোনও তরল বিষয় নয়। একটি মানুষের থেকে ভালোবাসা আদায় কিন্তু বেশ কঠিন এক কাজ। তবুও মানুষ ভালোবাসার সাগরে তরি ভাসাতে চান। সেই সাগরে ডুব দিয়েই যেন মিলবে মুক্তির স্বাদ। তাই চারিদিকে প্রেমের জোয়ারে ভেসে চলেছেন মানুষ।
ভালোবাসার জোয়ারে নিজেকে ভাসিয়ে দিতে গেলে কিছু ভালো কাজ করতে হয়। তবেই মানুষ নিজেকে সেই ভালোবাসার (Love) মধ্যে নিয়ে আসতে পারেন। আসলে মানুষের কিছু অভ্যাস থাকে যার মধ্যমে অন্য ব্যক্তিটি সম্পর্কে আকর্ষিত হয়। তবেই এগিয়ে যায় প্রেমের গাড়ি।
এদিকে মহিলাদের ভালোবাসার পথে হাঁটতে তেমন কেসারত করতে হয় না। তবে সমস্যা হয় পুরুষের। কারণ পুরুষ মাত্রই ভালোবাসার সামনে দাঁড়িয়ে থাকে দেওয়াল। যেন কোনও শক্ত পাহাড় টপকিয়ে ভালোবাসার অন্দরমহলে প্রবেশ করতে হবে। তাই দেখবেন, পুরুষদের মধ্যেই সিঙ্গল থাকার প্রবণতা অনেকটাই বেশি।
আবার বিশেষজ্ঞদের কথায়, পুরুষ মানুষের নিজের ভুলের কারণেই এই সমস্যা হয়ে থাকে। তাই প্রতিটি পুরুষ মানুষকে অবশ্যই বিষয়টা মাথায় রাখতে হবে। তবেই আপনি সম্পর্কের দুনিয়ায় অনায়াসে চলতে পারবেন।
আসুন জেনে নেওয়া যাক পুরুষের কোন চালচলনে মন দেয় মহিলারা।
উপেক্ষা করা – অনেক পুরুষের মধ্যেই এই স্বভাব থাকে। তাঁরা সামনে থাকা সুন্দরীদের দেখেও উপেক্ষা করতে পারেন। হয়তো মনে লাড্ডু ফুটছে। কিন্ত তাঁদের ব্যবহারে তা প্রকাশ পাওয়া খুবই কঠিন। এবার এই উপেক্ষা করার বিষয়টি মহিলারা খুবই পছন্দ করেন। তাঁদের মনে এই বিষয়টি অত্যন্ত সহজেই প্রবেশ করে যায়। তাই পুরুষরা এই বিষয়টি অবশ্যই মাথায় রাখুন।
নজর - চোখে চোখেই অনেক কথা হয়ে যায়। এবার কিছু পুরুষের নজর এমন হয়, যা মহিলাদের আকর্ষণ করে। এই মানুষগুলির চাহনিকে বলা হয় কিলার লুক । এই চাহনিতেই মন দিয়ে ফেলেন মহিলারা। তাই এবার থেকে নিজের চাহনি ঠিক করার বিষয়ে জোর দিন। তবেই নতুন সম্পর্কে অনায়াসে চলে যেতে পারবেন। তাই চিন্তার কোনও কারণ নেই।
ড্রেসিং সেন্স - প্রথমে দর্শনধারী, পরে না গুণ বিচার হবে। এই কথাটা কিন্তু সম্পর্কের ক্ষেত্রে একেবারেই সত্যি। আসলে আপনার ড্রেসিং সেন্স ব্যক্তিত্ব সম্পর্কে অনেক কথাই বলে দেয়। তাই সেই বিষয়টার দিকে অবশ্যই খেয়াল রাখা উচিত বলেই জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। এক্ষেত্রে আপনি যদি এই বিষয়টার দিকে খেয়াল রাখতে পারেন, তবে অনায়াসে মহিলার মন পেতে পারেন।
হাসতে শিখুন - হাসিখুশি মানুষ সকলেই পছন্দ করেন। বিশেষত, যাঁদের সেন্স অব হিউমর ভালো, এমন মানুষকে অনেকেই পছন্দ করেন। এক্ষেত্রে ধরুন কোনও গুরু গম্ভীর পরিস্থিতি। এই পরিস্থিতিতে কোনও কথা ধরে এই মানুষগুলি এমন কিছু বলে দিতে পারেন, যা সত্যিই মানুষকে হাসিয়ে দেয়। এবার সব জায়গাতেই এই ধরনের মানুষের কদর একটু বেশি। তাই প্রতিটি পুরুষ মানুষকে অবশ্যই এই বিষয়টি নিয়ে তৈরি থাকতে হবে।
কথা - কথা বলতে হবে ঠিক করে। কারণ আপনার কথা বলার স্টাইলই বুঝিয়ে দেয় যে আপনি কী ভাবে সমস্যা থেকে বেরিয়ে আসতে পারেন। এক্ষেত্রে এমনভাবে কথা বলুন যাতে অপরদিকের মানুষটিকে ইমপ্রেস করা যায়। অপরদিকের মানুষটির মন প্রসন্ন করতে পারলেই কেল্লাফতে করা সম্ভব। তাই এবার থেকে নিজেকে ঠিকমতো তৈরি করে নিন।
আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপণের উপর ক্লিক করে আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী জিনিস কিনুন তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।
বৃহস্পতিবার, ১২ মে, ২০২২
বেশি ঘুমালে কোন কোন ক্ষতি হতে পারে ?.
মে ১২, ২০২২ Mangal Das
বেশি ঘুমালে কোন কোন ক্ষতি হতে পারে ?.
ঘুমের অভাব যেমন মানুষকে নানাবিধ শারীরিক ও মানসিক সমস্যায় ভোগায়, তেমনি অতিরিক্ত ঘুমও ক্ষতি করে। যেমন নয় ঘণ্টার বেশি ঘুমোনো ও অলস জীবনযাত্রার পরিণতি হতে পারে অকাল মৃত্যু, এমনটাই সতর্কবাণী দিচ্ছে সাম্প্রতিক এক গবেষণা।গবেষণা অনুযায়ী, যারা অতিরিক্ত ঘুমান বা দিনের ১০ থেকে ১২ ঘণ্টা ঘুমিয়ে কাটান এবং শারীরিকভাবে সক্রিয় নন, তাদের অকাল মৃত্যুর আশঙ্কা চারগুণ বেড়ে যায়। জেনে নিন বেশি ঘুমানোর ফলে কী কী শারীরিক ক্ষতি হয়-
১) বিষণ্ণতা ও মনোরোগের ঝুঁকি বাড়ে: -
২০১৮ সালের এক গবেষণায় জানা যায়, বেশি সময় ধরে ঘুমোনোর ফলে মানুষের মধ্যে বিষণ্ণতার পরিমাণ বাড়ে। পরীক্ষায় দেখা যায়, যারা ১০ ঘণ্টা ও তার বেশি সময় ঘুমান, তাদের মধ্যে বিষণ্ণতার লক্ষণ ৪৫ শতাংশ বেড়ে যায়।
২) মানসিক বিকাশে বাধা দেয়: -
অতিরিক্ত ঘুমের কারণে মানসিক বিকাশ খুবই স্বল্প হয়। এতে কাজের অগ্রগতি লোপ পায় ও মানুষ অবসাদগ্রস্ত হয়ে পড়েন।
৩) ওজন বৃদ্ধি পায়:-
বেশি ঘুমের কারণে দেহের ওজন অস্বাভাবিক হারে বাড়তে থাকে। এসব মানুষের ওজন বৃদ্ধির হার ২৫ শতাংশ বেশি থাকে। অতিরিক্ত ঘুমের কারণে স্থূলতা দেখা দিতে পারে।
৪) হৃদযন্ত্র ক্ষতিগ্রস্থ হয়:-
নয় ঘণ্টার বেশি সময় নিয়মিত ঘুমালে হৃদযন্ত্রের সমস্যা বাড়তে থাকে। অতিরিক্ত ঘুমান- এমন তিন হাজার মানুষের ওপর পরীক্ষা চালিয়ে দেখা গেছে, অন্যদের অপেক্ষা দ্বিগুণ পরিমাণে করোনারি আর্টারি (হৃদরোগ) রোগের ঝুঁকিতে ভোগেন তারা।
৫) আয়ু কমতে পারে: -
একটি গবেষণায় দেখা গেছে যারা বেশি ঘুমান তাদের দ্রুত মৃত্যুর আশঙ্কা অন্যদের চেয়ে ৩ শতাংশ বেশি থাকে। ওই গবেষণাগুলো প্রায় ১৪ লাখ মানুষের উপর করা হয়েছে।
আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপণের উপর ক্লিক করে আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী জিনিস কিনুন তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।
বুধবার, ২০ এপ্রিল, ২০২২
প্রেমে প্রতারণার শিকার হলে আপনি কি করবেন ?.
এপ্রিল ২০, ২০২২ Mangal Das
প্রেমে প্রতারণার শিকার হলে আপনি কি করবেন ?.
সত্যিকারের ভালোবাসার মানুষকে কখনও কি ভুলে থাকা যায়? প্রেমে প্রতারিত হওয়ার পর মন ভেঙে গেলে এই প্রশ্নটিই সবার মাথায় ঘুরপাক খায়! কেউ প্রেমে প্রতারিত হলে তাকে অনেক কষ্ট, আঘাত এবং বিশ্বাসঘাতকতার মধ্য দিয়ে যেতে হয়। এরপর সে সঙ্গীকে আর বিশ্বাস করতে পারে না।
এছাড়া কীভাবে সঙ্গীহীন জীবন কাটাবেন তা ভেবে কপালে ভাঁজ পড়ে অনেকের। তবে আপনি যাকে সত্যিকারের ভালোবাসেন সে যদি তা মূল্যায়ন করত তাহলে আপনার সঙ্গে প্রতারণা করত না। প্রিয় মানুষ প্রতারক রূপে আবির্ভূত হয়, তবে ভেঙে যায় মন, হারিয়ে যায় বিশ্বাস। এমন কঠিন আঘাতের পর কেমন করে নিজেকে সামলাবেন?
সময়ের হাতে নিজেকে ছেড়ে দিন -
বহতা সময় যে কোনো ক্ষতকে সারিয়ে তোলে।তাই নিজেকে ছেড়ে দেয়া উচিত সময়ের হাতে। প্রতারিত হবার ব্যথা ধীরে ধীরে সময়ের সাথে চলে যাবে। যদিও মানুষ ভুলতে পারে না তার সব থেকে কাছের মানুষের প্রতারণা। তবুও জীবন কখনো থেমে থাকে না, চলতে থাকে এর নিজস্ব প্রবহমানতায়। একা না থেকে বন্ধু বান্ধবদের সাথে সময় কাটান। চেষ্টা করুন ব্যাস্ত থাকার। আর অপেক্ষা করুন কষ্টের ক্ষতে সময়ের প্রলেপ পরার।
মন খুলে কথা বলুন -
কষ্টকে মনের ভিতর চেপে রাখলে তা বাড়তেই থাকে। তাই উচিত আপনজনের সাথে নিজের জীবনের সবথেকে কষ্টের অংশ ভাগাভাগি করে নেয়া। এভাবেই সম্ভব নিজেকে প্রতারনার জ্বালা থেকে রক্ষা করা। আমরা যখন নিজের দুঃখ কারো সাথে ভাগ করে নেই তখন কষ্ট অনেকখানি লাঘব হয়ে যায়। তাই নিজের জীবনের এত বড় আঘাতকে না লুকিয়ে মন খুলে শেয়ার করুন কাছের কোন মানুষের সাথে। প্রয়োজনে কোন কাউন্সিলরের কাছে যান।
নিজেকে ধোঁকা দেবেন না -
নিজের কাছে সত্যিটা স্বীকার করা সবথেকে জরুরী। যে প্রতারণার মত ঘৃন্য কাজ অবলীলায় করতে পারে তার জন্য নিজের জীবন শেষ করার মধ্যে কোন সার্থকতা নেই। তাই নিজেকে ধোঁকা না দিয়ে সামনের দিকে এগিয়ে যাওয়াই জীবনের মূলমন্ত্র হএয়া উচিত।
অবস্থার সঙ্গে নিজেকে মানিয়ে নিন -
চরম সত্যিকে মেনে নেয়া অনেক সময় অসম্ভব হয়ে পরে। প্রেমের সম্পর্কে অনেক টানাপোড়েন থাকে কিন্তু প্রতারণা মেনে নেওয়া কখনই সহজ নয়। তাই প্রতারণার শিকার হলে মানুষ বেশিরভাগ সময় বেরিয়ে আসতে পারে না মনঃকষ্ট থেকে এবং হারিয়ে যায় অন্ধকারে। নিজেকে আলাদা করে ফেলে সব কিছু থেকে, চলে যেতে যায় সবকিছুর আড়ালে। কিন্তু যে আপনাকে ধোঁকা দিয়েছে তার জন্য জীবনটাকে নষ্ট করবেন না।
সম্পর্ক শেষ হয়ে যাওয়া মানে জীবনের ইতি নয়। অবস্থাকে স্বীকার করার মধ্যে দিয়ে সমস্যার যথাযথ সমাধান করা সম্ভব। পরিস্থিতি থেকে পালিয়ে গেলে কখনো নিজের মনঃকষ্টের হাত থেকে মুক্ত হওয়া সম্ভব না। অবস্থাকে মেনে নিলেই প্রতারনার কষ্ট অনেকটা কমানো সম্ভব। নিজেকে বর্তমান অবস্থার সাথে মানিয়ে নেয়ার মধ্যে দিয়েই উদ্ভূত বিপত্তিকে পার করার রাস্তা সহজে খুজে পাওয়া যায়।
নিজেকে বিচ্ছিন্ন করবেন না -
সম্পর্কে প্রতারণার শিকার হলে মানুষ বাইরের পৃথিবীর থেকে নিজেকে বিছিন্ন করে ফেলে এবং বন্দি করে রাখে নিজেকে চার দেয়ালের মাঝে। কিন্তু এভাবে নিজেকে তিলে তিলে শেষ করে ফেলার থেকে বুঝতে হবে কারো চলে যাওয়া মানে জীবনের সব চাওয়া-পাওয়া শেষ হয়ে যাওয়া না। নিজেকে সবকিছু থেকে দূরে রাখলেই কিন্তু কষ্ট, ব্যথা, যন্ত্রণা নিঃশেষ হয়ে যাবে না। নিজেকে শক্ত করুন।
আনন্দের উৎস খুঁজুন -
নিজেকে আনন্দে রাখার সবচেয়ে সহজ উপায় নিজেকে ব্যস্ত রাখা। নতুন কিছু করুন। ব্যাকপ্যাক নিয়ে বেড়িয়ে পরুন ঘুরতে, কিম্বা শিখুন পেইন্টিং বা নতুন কোন শখের কাজ। আনন্দময় জিনিস শেখার মধ্যে দিয়ে কষ্ট আর ব্যথা ভুলে গিয়ে জীবনের স্বাদ আবারো অনুভব করতে শুরু করবেন।
ক্ষমা করুন -
ক্ষমা এই ছোট্ট দুই অক্ষরের শব্দের মধ্যে লুকিয়ে আছে জীবনের সার। প্রতিশোধ না নিয়ে বা আপনার প্রতারকে আবির্ভূত হওয়া সঙ্গির স্মৃতিচারন না করে, স্রেফ ক্ষমা করে দিন। কঠিন হলেও একবার যদি মন থেকে ক্ষমা করা যায় তবে দেখবেন আপনার কষ্টের ভার অনেকটাই লাঘব হয়ে গেছে।
আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপণের উপর ক্লিক করে আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী জিনিস কিনুন তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।
ভোরবেলা নাকি রাতের বেলা, কোন সময়ে সহবাস করলে স্বাস্থ্যের উন্নতি হয় জানেন ?.
এপ্রিল ২০, ২০২২ Mangal Das
ভোরবেলা নাকি রাতের বেলা, কোন সময়ে সহবাস করলে স্বাস্থ্যের উন্নতি হয় জানেন ?.
যৌনমিলনে ফলে শুধু শারীরিকই নয়, মানসিক দিক থেকেও রিলেশনশিপকে আরও মজবুত করে তোলে। সুস্থতার চাবিকাঠি ভালবাসার সম্পর্ক। আর সম্পর্কের গাঢ় বন্ধন মানেই যৌন মিলন। যৌন সম্পর্ক নিয়ে অনেকেরই অনেকরকমের ফ্যান্টাসি রয়েছে। সঙ্গমের সময়টাতে ছেলে হোক কিংবা মেয়ে দুজনেই পুরো সময়টাতে একান্তভাবে কাটাতে চান।
সম্পর্ককে মজবুত করতে মানসিক ভাবে সংযুক্তির বিশেষ প্রয়োজন। যৌনমিলনের অনেক ভাগও রয়েছে। যেমন কেউ কেউ ঘুমোতে যাওয়ার আগে যৌনমিলনে লিপ্ত হতে চায় তো কেউ আবার পছন্দ করেন একদম ভোরবেলার সময়টা। তবে এর পুরোটাই নির্ভর করে স্বাস্থ্যের উপর। ভোরবেলা নাকি রাতের বেলা কোন সময়টা সঙ্গম করলে শরীরের জন্য ভাল জেনে নিন বিশদ।
সঙ্গম নিয়ে একেক জনের একেক রকমের মতামত রয়েছে। সঙ্গমের সময়টাতে ছেলে হোক কিংবা মেয়ে দুজনেই পুরো সময়টাতে একান্তভাবে কাটাতে চান। সম্পর্ককে মজবুত করতে মানসিক ভাবে সংযুক্তির বিশেষ প্রয়োজন। যৌনমিলনে ফলে শুধু শারীরিকই নয়, মানসিক দিক থেকেও রিলেশনশিপকে আরও মজবুত করে তোলে।
যৌনমিলনের সময় নিয়েও নানা রকমের মতামত রয়েছে একেকজনের। কেউ কেউ ঘুমোতে যাওয়ার আগে যৌনমিলনে লিপ্ত হতে চায় তো কেউ আবার পছন্দ করেন একদম ভোরবেলার সময়টা। তবে এর পুরোটাই নির্ভর করে স্বাস্থ্যের উপর।
সুস্থতার চাবিকাঠি ভালবাসার সম্পর্ক। আর সম্পর্কের গাঢ় বন্ধন মানেই যৌন মিলন। যৌন সম্পর্ক নিয়ে অনেকেরই অনেকরকমের ফ্যান্টাসি রয়েছে। শরীর ও স্বাস্থ্যের উপর সঙ্গমের ইচ্ছা ও অনিচ্ছা নির্ভর করে। তবে ভোরবেলা নাকি রাতের বেলা কোন সময়টা সঙ্গম করলে শরীরের জন্য ভাল, গবেষণায় উঠে এসেছে চমকপ্রদ তথ্য।
সমীক্ষায় দেখা গেছে, পুরুষরা সাধারণত ভোরবেলা সঙ্গম করতে বেশি পছন্দ করেন। অন্যদিকে পুরুষদের তুলনায় মহিলারা ঘুমোতে যাওয়ার আগে সহবাসে লিপ্ত হতে বেশি এগিয়ে রয়েছে।
যৌনমিলনের অনেক কিছুই নির্ভর করে বয়সের উপর। যাদের বয়স কম তাদের বেশিরভাগই রাতের বেলা সঙ্গম বেশি উপভোগ করেন। এবং বয়স যত বাড়তে থাকে তত নাকি ভোরবেলা সেক্স করার প্রবণতা বাড়ে।
সমীক্ষায় দেখা গেছে, বয়স বাড়লে রাতে ঘুমোনোর প্রবণতা বাড়ে এবং সেই কারণেই নাকি বেশি বয়সের মানুষরা রাতের বেলা তাড়াতাড়ি ঘুমিয়ে ভোর বেলা যৌনক্রিয়ায় লিপ্ত হতে পছন্দ করেন।
সমীক্ষায় আরও দেখা গেছে, সকাল ৮ টার নাগাদ পুরুষদের সবচেয়ে বেশি মাত্রায় টেস্টোস্টেরন হরমোন ক্ষরণ হয়। এই হরমোনের অতিরিক্ত ক্ষরণের ফলে যৌনইচ্ছা বাড়ে। তাই সকালের দিকটায় পুরুষরা যৌনমিলনে করতে বেশি ইচ্ছুক থাকে।
ভোরবেলা কোনও পুরুষের যৌনমিলনে লিপ্ত হওয়ার ইচ্ছা থাকলেই বোঝা যায় তার শরীরে টেস্টোস্টেরনের ক্ষরণের মাত্রা ভাল। এবং শুধু তাই নয়, তার শরীর সব দিক দিয়ে সুস্থ। তবে সেক্স করার পর শরীরে একটা ক্লান্তি হয়। তাই যাদের সারাদিন খুব পরিশ্রম করতে হয়, তারা অনেকেই ভোরবেলা সঙ্গম করে ফের ঘুমিয়ে পড়েন। কেউ কেউ কাজের চাপে ইচ্ছা থাকলেও এই সময়টা এড়িয়ে যান।
মহিলাদের নিয়ে সমীক্ষায় দেখা গেছে, বেশিরভাগ মহিলারা রাতের বেলা সঙ্গম করতে বেশি পছন্দ করেন। কারণ সারাদিন কাজ করার পর রাতের বেলাটা সেক্স করতে অনেক বেশি আগ্রহী থাকেন মহিলারা।
যৌনমিলনের ফলে প্রোল্যাকটিন এবং অক্সিটোসিন নামে হরমোন ক্ষরণ হয় যা ঘুমে সাহায্য করে। তবে গবেষণায় দাবি করা হয়েছে সারাদিনের ক্লান্তির পর সঙ্গম করলে শরীরটাও যেমন ফ্রেশ লাগে তেমনই ঘুম ভাল হয়। তাই মহিলারা বেশিরভাগই রাতের বেলা সহবাসে লিপ্ত হতে পছন্দ করেন।
আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপণের উপর ক্লিক করে আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী জিনিস কিনুন তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।
রবিবার, ৩ এপ্রিল, ২০২২
বিয়ের আগে কেন কুষ্ঠি মেলানো হয়, এর প্রয়োজন কী ?.
এপ্রিল ০৩, ২০২২ Mangal Das