মঙ্গলবার, ১ ফেব্রুয়ারী, ২০২২

আদর্শ স্ত্রীর কিছু বৈশিষ্ট্য কি কি ?.


আদর্শ স্ত্রীর কিছু বৈশিষ্ট্য কি কি ?.

  কারো জীবনের অর্ধেক অংশ জুড়ে থাকা সহজ কথা না। কারো জীবনে উপযুক্ত সহযাত্রী হওয়ার জন্য হওয়া চাই বিশ্বাসী আর থাকা চাই তাকে ভালোবাসার মতো ক্ষমতা। যা একজন আদর্শ স্ত্রীর মধ্যে থাকে। শুধুমাত্র সংসারের যাবতীয় কাজ করলেই আপনি উপযুক্ত কিংবা আদর্শ স্ত্রী হতে পারবেন না।
 তার জন্য চাই ভালোবাসা আর সাথে আরো কিছু আবশ্যক কাজ। নিজের অনুভূতি প্রকাশ করুন অনুভূতি প্রকাশ করা অনেক বড় একটি কাজ। আপনি দুঃখ পান কিংবা সুখে থাকুন যেকোনো অবস্থাতেই নিজের অনুভূতি প্রকাশ করা জরুরি। আর আপনি যখন কারো জীবনস ঙ্গী তখন নিজের অনুভূতিগুলো নিজের কাছের মানুষের কাছে প্রকাশ করা জরুরি।

  আপনি যদি আপনার অনুভূতি গুলো আপনার স্বামীর কাছে প্রকাশ করতে না পারেন তবে সে হয়তো আপনার সম্পর্কে ভুল ধারণা মনে পোষণ করতে পারে। তাই অনুভূতি যাই থাকুক তা প্রকাশ করুন।
ঝগড়া থেকে দূরে অনেকে মনে করেন যেকোনো সমস্যার সমাধান হতে পারে ঝগড়া। তবে এটি সম্পূর্ণ ভুল ধারণা। এই ঝগড়ার ভয়ে অনেক স্বামী তাদের স্ত্রীর কাছ থেকে অনেক কথা লুকিয়ে রাখে।

 তাই আপনি আপনার স্বামীকে প্রথমত আশ্বস্ত করুন যে আপনি কোনো বিষয় নিয়েই ঝগড়া করবেন না। স্বামীকে তার খারাপ কিংবা ভালো যেকোনো সময়েই সঙ্গ দিন। আর তার সমস্যাগুলোকে নিজের মতো সমাধান দেওয়ার চেষ্টা করুন।
বুঝে কথা বলুন অনেক সময়ই আমরা অনেক কথাই বলে ফেলি। যা ঠিক হচ্ছে কিনা তা ভেবেও দেখিনা। আপনার স্বামী হয়তো আপনাকে বিশ্বাস করে কিংবা সাহস করে যেকোনো বিষয়ে বলছে। আপনি যদি সেই সময়ে তার কথা তার মতন করে চিন্তা না করে হুট করে কিছু বলে বসেন তবে সে যেমন মনে আঘাত পাবে ঠিক তেমনি আপনার উপর বিশ্বাসটাও হারিয়ে ফেলবে। তাই বুঝে শুনে কথা বলুন।

 সত্য তুলে ধরুন আপনি জানেন যে বিষয়টি সম্পূর্ণ মিথ্যা, এমন বিষয়ে স্বামীকে আশ্বাস দেয়া ঠিক না। এতে পরস্পরের প্রতি ভালোবাসা, বিশ্বাস কমে যায়। তাই আপনি সব সময় আপনার স্বামীর কাছে সত্য চিত্রটি তুলে ধরুন। এতে আপনার স্বামী সাময়িক কষ্ট পেলেও পরবর্তীতে তা আপনার প্রতি কেবল বিশ্বাস আর ভালোবাসা সৃষ্টি করবে।

আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপণের উপর ক্লিক করে আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী জিনিস কিনুন তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।


সোমবার, ৩১ জানুয়ারী, ২০২২

সকালে ঘুম থেকে উঠতে অনীহা, অনীহা কাটানোর কিছু সহজ উপায় কি কি ?.


সকালে ঘুম থেকে উঠতে অনীহা, অনীহা কাটানোর কিছু সহজ উপায় কি কি ?.

সকালে ঘুম থেকে ওঠা মানেই অলসতা। অ্যালার্মের শব্দ শুনেও যেনো উঠতে অনীহা দেখা দেয়। উঠছি উঠছি করে আবারও শুরু হয় ঘুম। ঘুম থেকে উঠতে অলসতার ফলস্বরূপ সকালের নাস্তা, ক্লাস বা অফিস, সব কিছুর জন্যই শুরু হয় তাড়াহুড়ো। অপরদিকে, শীতের সকালে শরীরচর্চার কার্যকারীতা বেশি হলেও তা অনিয়মিত হয়ে যাচ্ছে।

সকালে আলস্য দূর করার কিছু সহজ পন্থা:

খাওয়ারের উপর বিশেষ নজর দিন -

  শীত মানেই পিকনিক, বিয়েবাড়ি সেই সঙ্গে জমিয়ে খাওয়া-দাওয়া। তবে এই সময় সহজে হজমযোগ্য খাবার গ্রহণ করা খুবই জরুরি। খাদ্য তালিকায় বার্লি, গম, চাল, বাজরা, ভুট্টা রাখুন। ডালের মধ্যে মুগ, কালো ছোলা, মুসুর খুবই উপকারী। ডায়েটে রাখতে পারেন আমলা। আদা, তুলসী, হিং, এলাচ, দারুচিনি, হলুদ, জিরে, মৌরি, লবঙ্গ, গোলমরিচ, জায়ফল, লেবু, রসুনের মতো জিনিস হজমশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। তিল ও তিসি ক্যালসিয়ামের ভালো উৎস। শীতকালের খাদ্যতালিকায় এগুলো রাখুন। দুধ, দুগ্ধজাত দ্রব্য, আখ, গুড় এই সময় নিজের ডায়েটে রাখতে পারেন।

নিয়মিত যোগাসন -

যোগাসন শরীরে শক্তির মাত্রা বাড়াতে পারে এবং আপনাকে সারা দিন সক্রিয় রাখবে। এই কয়েকটি আসন বিশেষভাবে করে দেখতে পারেন, তাতে ফল পাবেন।

শলভাসন -

এই আসনটি শরীরে তৎপরতা যোগ করে এবং পুরো পিঠ, কাঁধ এবং বাহুগুলির নমনীয়তা বাড়ায়। শক্তিও বাড়ে। এই যোগাসনের ভঙ্গিটি হজমশক্তি বাড়াতে সাহাজ্য করে।

বীরভদ্রাসন -

এই আসনটিও বাহু, পা ও পিঠের নীচের অংশকে শক্তিশালী করে। যাদের একটানা অনেকক্ষণ বসে কাজ করতে হয়, তাদের জন্য এই আসনটি অত্যন্ত উপকারী।

সেতু বাঁধাসন -

এই আসনটি পেশীগুলিকে আরও শক্তিশালী করে। তাৎক্ষণিকভাবে ক্লান্তি দূর করে। আপনার শরীরকে আরও নমনীয় করতে ও মেরুদণ্ডের চাপ সহনশীলতায় মাত্রা বাড়াতে এই আসন অত্যন্ত উপকারী। এটি যেমন মস্তিষ্ককে শান্ত করে, তেমনি উদ্বেগ, চাপ ও বিষণ্ণতা কমায়।

গরম তেল মালিশ -

ত্বকের আর্দ্রতা বাড়াতে ও রক্ত সঞ্চালন উন্নত করতে গরম তেল মালিশ করে দিন শুরু করতে পারেন। বিশেষ করে তিলের তেল মালিশ করলে ভালো ফল পেতে পারেন। গরম তেল মালিশ রক্তসঞ্চালন উন্নত করে ও চর্বি অপসারণ করতেও সাহায্য করে। সেই সঙ্গে হজমশক্তি উন্নত করে ও শীতকালে সাধারণ আলস্যও কমায়।

আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপণের উপর ক্লিক করে আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী জিনিস কিনুন তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।

রক্ত দানের ক্ষেত্রে কি কি কথা মনে রাখবেন ?.


রক্ত দানের ক্ষেত্রে কি কি কথা মনে রাখবেন ?.

রক্তদান করলে শুধু অন্যজনের উপকার হয় না, আপনি নিজেও উপকার পাবেন। প্রথম হলো মানসিক শান্তি। আপনার রক্তে জীবন ফিরে পেয়েছেন কেউ- ভাবুন এটা কতোটা পরোপকারী কাজ। তাই অনেকেই রক্তদানে উৎসাহী। কিন্তু যখন-তখন সময়ে একজন মানুষ রক্ত দিতে পারে না। রক্ত দেওয়ার আগে কিছু বিষয় রয়েছে যা মানতে হয়। সুস্থ, সবল, নিরোগ একজন মানুষ প্রতি চার মাস অন্তর রক্ত দিতে পারেন। বিশেষজ্ঞরা বলেন, রক্তদানের ফলে রক্তদাতার শারীরিক কোনো ক্ষতি হয় না। রক্তের লোহিত কণিকার আয়ু ১২০ দিন। অর্থাৎ আপনি রক্ত দিন বা না দিন ১২০ দিন পর লোহিত কণিকা আপনা আপনিই মরে যায়। সেখানে জায়গা করে নেয় নতুন লোহিত কণিকা। রক্তের আর উপাদান গুলোর আয়ুষ্কাল আরও কম।

 দেহের মোট ওজনের আট ভাগই রক্ত। আর রক্তের ৫৫ ভাগই হলো রক্তরস বা প্লাজমা, যার ৯০ ভাগই আসলে জল। সুতরাং আপনি যে রক্ত দেন তার ওজন এক পাইন্টের কম হলেও আসলে এর অর্ধেকটাই জল। এজন্যেই রক্ত দেয়ার আগে এবং পরে চিকিৎসকেরা পর্যাপ্ত জল খেতে বলেন (অন্তত ৫০০ মিলিলিটার)। তাহলেই রক্ত দেয়ার পর ক্ষয়টা দ্রুত পুষিয়ে যায়।

প্রোটিন ও শর্করাজাতীয় খাবার -

বেশ পরিমাণ প্রোটিন এবং শর্করা আছে এমন খাবার ও পানীয় খেতে পারেন। যেমন, জুস বা শরবত। অধিকাংশ ল্যাবে রক্তদানের পরপরই আমরা ডোনারদের গ্লুকোজ  দিয়ে থাকে। এটা খুবই উপযোগী।

ধূমপান ও মদ্যপান -

রক্তদানের পরপরই ধূমপান ও মদ্যপান করবেন না। 

ব্যায়াম ও শারীরিক কসরত : রক্তদানের পরপরই যেকোনো ধরনের ব্যায়াম যেমন, জিমন্যাসিয়াম এবং নাচ বা দৌঁড়ের মতো শারীরিক কসরতের কাজ করবেন না।

জ্ঞান হারিয়ে ফেললে -

রক্তদানের পর কাউকে কাউকে অজ্ঞান হয়ে যেতে দেখা যায়। এটা হয় সাধারণত লো ব্লাড প্রেশারের কারণে হয়। ঘাড়ের ধমনীতে ব্যারোরিসিপটর নামে বিশেষ একধরনের নার্ভসেলের কারণে রক্ত দেয়ার পর পরই দেহে খবর হয়ে যায় যে, রক্তচাপ কমে গেছে। এই শূন্যতা পূরণের জন্যে রক্ত কণিকাগুলো তখন সংকুচিত হয় এবং রক্তচাপকে স্বাভাবিক করার চেষ্টা করে। আর রক্ত দেয়ার পর পরই কেউ যদি দ্রুত উঠে যান বা হাঁটতে শুরু করেন, তখন আকস্মিক রক্তচাপ নেমে যাওয়ার ফলে কারো কারো শরীরটাকে হালকা মনে হতে পারে, অজ্ঞান হয়ে যেতে পারে ইত্যাদি। এটাকে এড়ানোর জন্যে যা করতে পারেন তা হলো, রক্ত দেয়ার পর পরই না উঠে কিছুক্ষণ সটান হয়ে বিছানায় শুয়ে থাকতে পারেন। খেয়াল রাখতে হবে, এসময় মাথার নিচে যেন কোনো বালিশ বা উঁচু কিছু না থাকে। কারণ মাথাটাকে রাখতে হবে হার্টের লেভেলে, যাতে হার্ট থেকে ব্রেনে পর্যাপ্ত রক্ত যেতে পারে। আর নামার আগে কিছুক্ষণ পা ঝুলিয়ে বিছানায় বসে থাকতে পারেন। আর তারপরও যদি আপনার কোনো অসুবিধা হয়, সেটা দেখার জন্যে আমাদের রয়েছেন উপস্থিত চিকিৎসকগণ।

অপেক্ষা কেন -

একবার রক্ত দেয়ার পর পরবর্তী চার মাস পর আপনি আবার রক্ত দিতে পারবেন। এ সময়ের মধ্যে সাধারণত হিমোগ্লোবিনের মাত্রা আগের অবস্থায় ফিরে যায়। প্রশ্ন হলো, কেন এ সময়টা লাগে? আসলে শ্বেতকণিকা বা অনুচক্রিকার ক্ষয়টা পূরণ হয়ে গেলেও লোহিত কণিকার ক্ষয় পূরণ হতে কিছুটা সময় লাগে। আর লোহিত কণিকার সাথে সুস্থতার একটা সম্পর্ক আছে। কারণ লোহিত কণিকায় থাকে হিমোগ্লোবিন অণু, যার প্রধান কাজই হলো সারাদেহে অক্সিজেন বয়ে নিয়ে যাওয়া। আর হিমোগ্লোবিনে থাকে আয়রন, রক্ত দেয়ার সময় যা কিছুটা হারায়। এটা পূরণ করার জন্যে তখন একদিকে দেহের লৌহভাণ্ডার বেশি বেশি ব্যবহৃত হয়, অন্যদিকে খাবার এবং পানীয় থেকে তৈরি হতে থাকে বেশি বেশি আয়রন।

কখন রক্তদান করা যাবে না-

১. এইচআইভি, হাইপারটেনশন, কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট, মৃগীরোগ বা হেপাটাইটিস থাকলে।

২. ম্যালেরিয়ায় আক্রান্ত ব্যক্তির ক্ষেত্রে সুস্থ হওয়ার কমপক্ষে এক বছর না হওয়া পর্যন্ত রক্ত দেয়া যাবে না। কারণ এক বছর পর্যন্ত ম্যালেরিয়ার জীবাণু শরীরে থাকতে পারে।

৩. আপনার দেহে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা পর্যাপ্ত না থাকলেও সাময়িক সময়ের জন্যে আপনাকে রক্তদানে বিরত থাকতে হবে। পুরুষদের ক্ষেত্রে এটা ১২.৫ এবং মহিলাদের ক্ষেত্রে এটা ১৩।

৪. আকুপাংচার, কান ফুটো বা ট্যাটু করাবার সাথে সাথেই রক্তদান করা যাবে না। তাছাড়া সে সুঁই দিয়ে করা হয়েছে, তা জীবাণুমুক্ত ছিল কি না- এটা যদি নিশ্চিত জানা না থাকে তাহলে এক বছর অপেক্ষা করতে হবে।

৫. ফ্লুতে আক্রান্ত হলে সুস্থ হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে।

৬. গর্ভবতী এবং সদ্য প্রসব করেছেন এমন মায়েরাও রক্তদান করতে পারবেন না।

৭. ব্লাড ক্যান্সারে আক্রান্ত ব্যক্তি রক্তদান করতে পারবেন না। তবে অন্যান্য ক্যান্সারে আক্রান্ত কেউ তার সর্বশেষ সার্জারি, কেমোথেরাপি বা রেডিয়েশনের পাঁচ বছর অতিক্রম হওয়ার পর রক্তদান করতে পারবেন।

৮. রক্তদানের ২৪ ঘণ্টার পূর্বে যদি কেউ মদ্যপান করে তাহলে রক্তদান করা যাবে না।

৯. নিজের দেহে রক্ত নিলে অন্তত একবছর অপেক্ষা করতে হবে।

১০. বিদেশে গেলে ফিরে আসার পর কিছুদিন অপেক্ষা করতে হবে।

১১. দাঁত বা মুখের কোনো অপারেশন হলে অপেক্ষা করতে হবে।

১২. ধূমপান করার চার ঘণ্টা পর্যন্ত রক্তদান করা যাবে না।

১৩. বড় কোনো সার্জারি হয়ে থাকলে কমপক্ষে ৬ মাস এবং ছোট সার্জারি হলে কমপক্ষে ২ মাস অপেক্ষা করতে হবে।

১৪. এন্ডোস্কোপি করাবার পর কমপক্ষে চার মাস পর্যন্ত রক্তদান করা যাবে না।

আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপণের উপর ক্লিক করে আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী জিনিস কিনুন তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।

রবিবার, ৩০ জানুয়ারী, ২০২২

মেয়েদের শোয়ার ভঙ্গি তাদের সম্পর্কে কি কি প্রকাশ করে ?.


মেয়েদের শোয়ার ভঙ্গি তাদের সম্পর্কে কি কি প্রকাশ করে ?. 

 কিছু ছেলের পক্ষে মেয়ে পটানো খুবই সোজা কিন্তু কিছু ছেলের পক্ষে মেয়ে পটানো শক্ত কাজ। সব থেকে আগে জানা দরকার যে একটা মেয়ের কেমন ছেলে পছন্দ। কথাটি খুবই ছোট মনে হলেও এই কথাটি আসল এবং এটা বোঝা খুবই জরুরী।

  যখন কোন ছেলের কোন মেয়েকে পছন্দ হয় তখন সেই মেয়েটিকে পাওয়ার জন্য যে আকাশ পাতাল এক করে দেওয়ারও চেষ্টা করে। সে সবসময় চায় যে সেই মেয়েটিও যেন তাকে সেই ভাবেই পছন্দ করুক। আজ আমরা এই প্রসঙ্গে কিছু কথা বলব। আসলে একটি মেয়ে কেমন ভাবে শোয় সেটা দেখেই বোঝা যাবে যে সে কেমন ছেলে পছন্দ করে।

তাহলে চলুন জানি আপনি যাকে পছন্দ করেন সে কেমন ভাবে শোয়।

সোজাসুজি শোয়া -

হাত না মুড়ে সোজাসুজি শোওয়া মেয়ে গুলো খুবই Balance Nature এর হয়। আর এদের জীবনে অনেক কিছু করার স্বপ্ন থাকে। জীবন থেকে এরা অনেক কিছু পেতে চায়। এদের ডোমিনেটিং টাইপের ছেলে বেশি পছন্দ হয়।

উপুড় হয়ে শোয়া -

বাম দিকে ঘুরে শোয়া বৈজ্ঞানিকভাবেও খুবই ভালো। এই সমস্ত মেয়েরা খুব ভালো কথা বলতে পারে এবং এসমস্ত মেয়েদের লিডার Nature এর ছেলে বেশি ভালো লাগে।

বালিশে হাত রেখে শোয়া -

বাম বা ডান দিকে ঘুরে শোয়া বা বালিশে হাত রেখে শোয়া মেয়েগুলি খুবই আরাম প্রিয় হয়। এদের কাছে ছেলেদের রুপের কোন ব্যাপার থাকে না। এরা খুবই বোকা টাইপের হয়। এই সমস্ত মেয়েরা যে কোন মানুষের কথায় বিশ্বাস করে নেয়।

পা ছড়িয়ে শোয়া -

যে সমস্ত মেয়েরা পা ছড়িয়ে ঘুমায় তারা খুবই কেয়ারলেস টাইপের হয়। এরা খুবই স্বাধীনতাপ্রিয় হয়। এই সমস্ত মেয়েরা কম বাঁধা নিষেধ করা ছেলে এবং হাসিখুশি ছেলেদের বেশি পছন্দ করে।

বালিশকে শক্ত করে ধরে শোয়া -

এই সমস্ত মেয়েরা খুব চঞ্চল হয়। এরা স্বপ্নেই বেঁচে থাকতে ভালোবাসে। এসমস্ত মেয়েরা তার ভালবাসার সাথী থেকে অনেক সময় আর অনেক কেয়ার পেতে চায়।

চাদর গায়ে দিয়ে শোয়া -

যে সমস্ত মেয়েরা চাদর বা কম্বল গায়ে দিয়ে খুব ভদ্রভাবে শোয়ে তারা খুবই ঘরেলু টাইপের মেয়ে হয়। এরা নিজের সাথীর কাছ থেকে কোনো বড় কিছু আশা করে না এবং এদের সাধারন ছেলে পছন্দ হয়।

আরাম করে শোয়া -

এই সমস্ত মেয়েদের স্মার্ট ছেলে খুব পছন্দ হয়। নিজের পরিবারের প্রতি এরা কেয়ার পুর্ণ হয়। এরা নিজের পরিবারের সুখ-সুবিধা খুব ভালোভাবে দেখাশোনা করতে পারে। আশা করি এই তথ্য আপনাকে অনেক সাহায্য করবে। এটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন।

আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপণের উপর ক্লিক করে আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী জিনিস কিনুন তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।

ওয়াশিং মেশিন কেনার আগে যে বিষয়গুলো মাথায় রাখবেন ?.


ওয়াশিং মেশিন কেনার আগে যে বিষয়গুলো মাথায় রাখবেন ?. 

 হাত দিয়ে কাপড় ধোয়া বেশ কঠিন একটি কাজ, অনেকে তো আবার শুধু শীতকালেই নয় বছর জুড়ে যেকোনো সময়ই কাপড় ধোয়া নিয়ে বেশ সমস্যায় ভুগে থাকেন। আর তাই অনেকেই ভালোমানের একটি ওয়াশিং মেশিনের প্রয়োজনীয়তা অনুভব করেন। তবে কোন ব্র্যান্ডের বা কী ধরনের ওয়াশিং মেশিন কিনবেন সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয়া বেশ গোলমেলে মনে হতে পারে। আপনাকে এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নিতে সাহায্য করতে নিচে কয়েকটি বিষয় তুলে ধরা হলো, যেগুলো মাথায় রাখলে আপনি সহজেই আপনার ঘরের জন্য সঠিক ওয়াশিং মেশিন কিনতে পারবেন।  

ক্যাপাসিটি: -

ওয়াশিং মেশিন ৫-১৬ কেজি (প্রতি চক্র) পর্যন্ত বিভিন্ন ক্যাপাসিটিতে (কিলোগ্রামে পরিমাপ করা হয়) পাওয়া যায়। এই ক্যাপাসিটি মূলত এটি কতোটুকু ওজনের কাপড় নিতে পারবে তা নির্দেশ করে। আপনার পরিবারের সদস্য সংখ্যা যদি বেশি হয়ে থাকে, তাহলে বেশি ক্যাপাসিটিযুক্ত ওয়াশিং মেশিন কেনার পরামর্শ দেয়া হয়। কারণ, ছোট মেশিনে বেশি কাপড় ভাগ ভাগ করে দিতে হয় এবং একাধিক চক্রে কাপড় ধোয়া হয় বলে সময় বেশি লাগে। তবে, দুই-তিন জন সদস্যের ছোট পরিবার হলে, কম ক্যাপাসিটির ওয়াশিং মেশিনই যথেষ্ট। 

ধরন: -

ওয়াশিং মেশিন বিভিন্ন ধরনে পাওয়া যায় - টপ-লোড (উপর থেকে কাপড় মেশিনে দেয়া হয়), ফ্রন্ট-লোড (সামনে থেকে কাপড় মেশিনে দেয়া হয়), সম্পূর্ণ স্বয়ংক্রিয় এবং আধা-স্বয়ংক্রিয়। টপ-লোড ওয়াশিং মেশিন সাধারণত পানির প্রবাহ নিয়ন্ত্রণ করতে পারে এবং প্রয়োজন অনুযায়ী পানির স্তর বজায় রাখে। এই ধরনের ওয়াশিং মেশিন ব্যবহার করা সহজ এবং দামের দিক থেকে সাশ্রয়ী। অন্যদিকে, ফ্রন্ট-লোডিং ওয়াশিং মেশিনে তুলনামূলক বেশি ফিচার থাকে। এটি কম পানি ব্যবহার করে এবং অধিক স্বাচ্ছন্দ্য প্রদান করে, কিন্তু সাধারণত টপ-লোডারের তুলনায় এটি ব্যয়বহুল হয়ে থাকে। আধা-স্বয়ংক্রিয় ওয়াশিং মেশিনে দু’টি টাব থাকে- একটি কাপড় ধোয়ার জন্য আর অন্যটি শুকানোর জন্য। প্রথমে আপনাকে কাপড় ধোয়ার জন্য ওয়াশিং টাবে অপরিষ্কার কাপড় রাখতে হবে। ধোয়ার পরে, আপনাকে কাপড়গুলো অন্য টাবে শুকানোর জন্য রাখতে হবে। ব্যবহারকারীকে এই প্রক্রিয়ায় অংশ নিতে হয় বলে এই ধরনের ওয়াশিং মেশিনের দাম সাধারণত কম হয়ে থাকে। 

 

ফিচার: -

ওয়াশিং মেশিনের নানাবিধ ফিচার ব্যবহারকারীদের জীবনকে সহজ করে তোলে এবং স্বাচ্ছন্দ্য প্রদান করে। ওয়াশিং মেশিনের কয়েকটি সাধারণ ফিচার হচ্ছে-

 ১. ওয়াশ সেটিং – আপনি আপনার পছন্দ অনুযায়ী জলের স্তর অথবা কী ধরনের ওয়াশ চান (যেমন- জেন্টেল ওয়াশ, কুইক ওয়াশ ইত্যাদি) তা নির্ধারণ করে দিতে পারবেন। 

২. স্পিন সাইকেল - কাপড় শুকাতে নির্দিষ্ট সংখ্যক আবর্তনের জন্য টাবটি ঘোরে। আপনি যে ধরণের কাপড় শুকাতে চান, তার ওপর নির্ভর করে আপনি উচ্চ বা নিম্ন স্পিন সাইকেল সেট করতে পারেন। উদাহরণস্বরূপ, আপনার কাপড় শুকাতে খুব একটা দেরি হবে না, যদি আপনি সর্বোচ্চ ৭৫০ আরপিএম -এর টপ লোড ওয়াশিং মেশিন অথবা সর্বোচ্চ ১৬০০ আরপিএম -এর ফ্রন্ট লোড ওয়াশিং মেশিন ব্যবহার করেন। 

৩. ফাজি লজিক - এই ফিচারের মাধ্যমে ওজন বা জামাকাপড়ের ধরণের ওপর নির্ভর করে, মেশিনটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে টাইমার, ডিটারজেন্টের পরিমাণ এবং জলের স্তর নির্বাচন সহ উপযুক্ত ধোয়ার ধরন বাছাই করতে সক্ষম হয়।

৪. তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ - নিয়ন্ত্রিত তাপমাত্রার অধীনে, কাপড়ের গুণমানের ক্ষতির কোনো সম্ভাবনা ছাড়াই সম্পূর্ণরূপে কাপড় ধোয়া হয়।

৫. টাইম ডিলে - এটি ব্যবহারকারীদের তাদের সুবিধাজনক সময়ে মেশিনে কাপড় দিতে এবং পরে মেশিন চালু করার সুবিধা প্রদান করে, অথবা এই ফিচার ব্যবহারের মাধ্যমে মেশিনটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে ধোয়ার চক্র শুরু করার আগে একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য কাপড় ভিজিয়ে রাখা যায়।

দাম এবং বিক্রয়োত্তর সেবা:-

 ধরন ও ফিচারের ওপর নির্ভর করে, ওয়াশিং মেশিন বিভিন্ন মূল্যে পরিসরে পাওয়া যায়। আপনার বাজেটের মধ্যে সেরা ওয়াশিং মেশিনটি কেনার জন্য, বাজারে যেসব মডেলের ওয়াশিং মেশিন পাওয়া যায় সেগুলোর ওপর ছোটোখাটো গবেষণা করা এবং আপনার যেসব ফিচার প্রয়োজন সেগুলোর একটি চেকলিস্ট তৈরি করা গুরুত্বপূর্ণ৷ এছাড়াও, নজর রাখুন বিভিন্ন অফারের ওপর। সাধারণত, ২৮ হাজার থেকে ৮০ হাজার টাকার মধ্যে স্যামসাং, এলজি, ওয়ার্লপুল ও শার্পের মতো বিশ্বস্ত আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ডের মানসম্পন্ন পণ্য ওয়ারেন্টি সহ পাওয়া যায়। 

 অন্য যেকোনো ইলেকট্রনিক পণ্যের মতো, আপনার ওয়াশিং মেশিনেও সমস্যা হতে পারে, যা সমাধানের প্রয়োজন হবে। তাই, ব্র্যান্ডের বিক্রয়োত্তর সেবা সম্পর্কে জেনে নেওয়াও জরুরি৷ একজন নতুন ক্রেতা হিসেবে, আপনাকে যা করতে হবে তা হচ্ছে বিভিন্ন ব্র্যান্ডের ওয়াশিং মেশিনের ক্যাটালগ দেখুন, উপরে উল্লেখিত ফিচারগুলোর মধ্যে তুলনা করুন এবং আপনার প্রয়োজনীয়তা ও বাজেটের সাথে মিলিয়ে বাছাই করুন আপনার নতুন ওয়াশিং মেশিন।

আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপণের উপর ক্লিক করে আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী জিনিস কিনুন তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।

শনিবার, ২৯ জানুয়ারী, ২০২২

ভেঙ্গে যাওয়া সম্পর্কে বিশ্বাস ফিরিয়ে আনতে কি করবেন ?.


ভেঙ্গে যাওয়া সম্পর্কে বিশ্বাস ফিরিয়ে আনতে কি করবেন ?.
জীবনে চড়াই-উতরাই থাকে। কখনো কখনো কোনো অনাকাঙ্ক্ষিত সত্য সামনে এসে দাঁড়ায়। যেকোনো সম্পর্কে সেই লুকানো সত্য প্রভাব ফেলে। নিজের কাছে মনে হয়, ধোঁকা খেয়ে গেলাম। বোকা বনে গেলাম।
যিনি ঘটনাটি ঘটান তাঁরও নিশ্চয় কিছু বলার থাকে, করার থাকে। সেসব তো করবেনই। তার আগে সমস্যার সমাধান করতে হবে। বিশ্বাস যে তিনিই ভেঙেছেন। সঙ্গীর মনে কষ্ট দিয়েছেন। সম্পর্ক আগের অবস্থায় নিয়ে যেতে বেশি উদ্যোগী হতে হবে তাঁকে।

  পরামর্শ দেওয়া যত সহজ, কাজটি করতে পারা ততটাই কষ্টসাধ্য। তবুও চাইলে কিছু চেষ্টা করতে পারেন। বিশ্বাস এমন এক বিষয়, একবার ভেঙে গেলে আগের জায়গায় নিতে অনেক কষ্ট করতে হবে।
আপনার অবস্থান পরিষ্কার করা: -
ঘটনা যাই হোক তা যদি সত্য হয়, তাহলে এড়িয়ে যাওয়া বা অস্বীকার করার চেষ্টা করবেন না। এতে আরও ভুল বোঝাবুঝি বাড়বে। অস্বস্তি মনে নিয়ে সঙ্গী আপনার সঙ্গে চলবে। তার থেকে সত্যের সঙ্গে থাকুন। ভুল বোঝাবুঝি হলে ভুল ভেঙে দেওয়ার চেষ্টা করুন। সঙ্গী যদি আপনার ওপর রেগেও যায়, তবুও আপনি কোনো প্রতিক্রিয়া দেখাবেন না। ধীরে ধীরে বুঝিয়ে বলুন, কোন পরিস্থিতিতে কী হয়েছে।

ক্ষমাপ্রার্থী হওয়া:-
 ভুল হলে ক্ষমা চাইলে লজ্জার কিছু নেই। আপনি যে অনুতপ্ত, সেটা যেকোনো অবস্থাতেই বোঝাবেন। ভুল স্বীকার করা বা ক্ষমাপ্রার্থী হওয়া মানুষকে মহৎ করে। সঙ্গী বুঝতে পারবেন আপনি বুঝতে পেরেছেন কাজটি আপনি ঠিক করেননি। বিশ্বাস ফিরিয়ে আনতে এটি খুব প্রয়োজন। তবে এমন কোনো কাজ করবেন না, যাতে আপনার সঙ্গী বিব্রত হতে পারেন। চিঠি লিখেও ক্ষমা চাইতে পারেন।
সঙ্গীকে পর্যাপ্ত সময় দিন:-
 ভুল বোঝাবুঝির অবসানের পর সঙ্গীকে আরও সময় দিন। তাঁর রাগ, অভিমানকে সম্মান জানান। চাইলে দুজন মিলে দূরে কোথাও থেকে ঘুরে আসতে পারেন। চেনা পরিবেশ থেকে কোথাও গেলে অনেক সময় মনের মেঘ কেটে যায়। মনে রাখতে হবে, বিশ্বাস ফিরিয়ে আনতে বাড়তি সময়, বাড়তি চেষ্টা করতে হবে। এর কোনো বিকল্প নেই।

দায়িত্ববান হতে হবে:-
 যা হয়ে গেছে বা হয়েছে। আবার নতুন করে শুরু করতে পারেন। একবার চেষ্টা করে হাল ছেড়ে দিলে চলবে না। অনেক বেশি দায়িত্ববান হতে হবে সম্পর্কের প্রতি, সঙ্গীর প্রতি। তাহলে দেখবেন সমস্যা অনেক কমে গেছে।
আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপণের উপর ক্লিক করে আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী জিনিস কিনুন তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।

জীবনের খারাপ সময়ে ভেঙে না পড়ে এই কয়েকটি বিষয় মেনে চলুন।


জীবনের খারাপ সময়ে ভেঙে না পড়ে এই কয়েকটি বিষয় মেনে চলুন।

 সুখ দুঃখ মিলিয়েই জীবন। জীবনে খারাপ সময় আসবেই সেইসব উপেক্ষা করে এগিয়ে যেতে হবে আগামীর সূর্য দেখার জন্য। ভেঙে পড়লে চলবে না। সামনে আছে আরও দুর্গম পথ। সেই পথে আসবে অনেক বাধা। আর সেইসব বাধা কাটিয়ে শুধুই এগিয়ে যেতে হবে। অনেকেই খারাপ সময়ে ভীষণভাবে ভেঙে পড়েন। কেউ কেউ আবার নিয়ে বসেন কোনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত। এতে আপনারই ক্ষতি সব স্বাভাবিক হয়ে যায় পরবর্তীতে। মনে রাখে না কেউই। তাই খারাপ সময় এলে বা আপনার দ্বারা কোনো ভুল হয়ে গেলে এই বিষয়গুলি মাথায় রেখে এগোবেন।

সবকিছুই সাময়িক:-

 ঋতু পরিবর্তন হতে তো দেখেয়েছেন। গ্রীষ্ম এলেও শীতও আসে তার সময়ে। তাই আপনার জীবনে খারাপ সময় এলেও ভালো সময়ও আসবে। ধৈর্য্য ধরে কাজ করে যান নিজের। হতাশ হয়ে জীবনের গতিপথ যেন থেমে না যায়।

দুশ্চিন্তা ও দোষারোপ করে পরিবর্তন আসে না: -

অনেকেই আছেন নিজের সাথে খারাপ কিছু ঘটলেই হয় নিজেকে দোষারোপ করবেন নয় অন্য কাউকে। আবার অনেকে দুশ্চিন্তাগ্রস্ত হয়ে পড়েন। কখনও ভেবে দেখেছেন এগুলো করে কি আপনার সমস্যা বাড়ছে না কমেছে? এগুলো করে কোনো লাভ হবে না পরিবর্তে মানসিকভাবে প্রভাবিত হবেন। তাই দুশ্চিন্তা বা দোষারোপ না করে শান্ত মাথায় সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়ার চেষ্টা করুন।

যা হয় ভালোর জন্যই হয়:-

 কিছু জিনিস আপনার পরিকল্পনা অনুযায়ী হয়তো হচ্ছে না। কিন্তু যেমন অন্ধকারের শেষে আলো লুক্কায়িত থাকে, তেমনই আপনার খারাপ সময়ের পেছনে নিশ্চয় সঠিক কিছু হচ্ছে। আপনাকে শুধু একটু অপেক্ষা করতে হবে শেষে কি হয় তা দেখার জন্য।

আপনি পারবেন সামলে নিতে: -

নিজের মধ্যে এই বিশ্বাস আনুন যে যত খারাপ সময়ই আসুক না কেন আপনি পারবেন তা সামলে নিতে। ভেঙে পড়লে চলবেনা। নিজের উপর ভরসা রাখুন আর এগিয়ে চলুন।

আবেগ চেপে রাখবেন না: -

ছেলেদের সাধারণত কাঁদতে দেখা যায় না। দেখা যায় না অনুভূতি শেয়ার করতে। তাই এই সমস্যাটা বেশিরভাগ ছেলেদের মধ্যেই দেখা যায়। আপনিও মানুষ আর মানুষ মাত্রই কষ্ট যন্ত্রণা এগুলোও তো একটা পার্ট হয়ে থাকবে। তাই কষ্ট হলে মন খুলে কথা বলুন নিজের পরিবার, বন্ধু বান্ধব বা কাছের মানুষজনের সঙ্গে। নিজের আবেগ চেপে না রেখে সব খোলাখুলি আলোচনা করুন।

ইতিবাচক চিন্তা করুন :-

 নেতিবাচক চিন্তা করা বন্ধ তো করতে হবেই এরই সাথে ইতিবাচক চিন্তা আনুন নিজের মধ্যে। এটি খারাপ সময়ে আপনাকে মনে সাহস যোগাবে। যায় হয়ে যাক জীবন চলবে আপন গতিতেই এইকথা মনে রেখে এগিয়ে চলুন। খারাপ কিছু হলে খারাপ না ভেবে ইতিবাচক দিকটা ভাবার চেষ্টা করুন।

ভুলগুলো নিয়ে বেশি না ভেবে পরিকল্পনা করুন আগামীতে সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়ার: -

কি পাননি, কেন পাননি, পেলে কি হত, আপনার কোন ভুলের জন্য অক্ষম আপনি তা পেতে এসব ভেবে কোনো লাভ নেই। অতীত ভুলে বর্তমানে বাঁচুন। আগামীতে আপনার কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে এগোতে সঠিক পরিকল্পনা করুন।

জীবনের কঠিন সময় ও ভুলগুলো থেকে শিক্ষা নিন: -

যেকোনো কিছু হওয়ার পিছনেই নির্দিষ্ট কোনো কারণ থাকে। তাই আপনার দ্বারা কোনো ভুল হয়ে থাকলে বা কোনো খারাপ সময় এলে তার থেকে শিক্ষা নিন। এবং আগামীতে সচেতন থাকুন। দুঃসময় আসবেই, সবারই আসে। এত না ভেবে সময়ের স্রোতে ভেসে পেরিয়ে চলুন সব বাধা। আগামীর সূর্য দেখার উদ্দেশ্যে এই কালো রাত একটু অপেক্ষা করে কাটান। কথায় আছে, যা হয় ভালোর জন্যই হয়। শেষে সব ভালোই হবে।

আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপণের উপর ক্লিক করে আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী জিনিস কিনুন তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।

সেলেব্রিটিদের মতো সুন্দর, স্মুদ আন্ডারআর্ম কিভাবে পাবেন ?.


সেলেব্রিটিদের মতো সুন্দর, স্মুদ আন্ডারআর্ম কিভাবে পাবেন ?.

আন্ডারআর্ম নিয়ে অনেকেই লজ্জায় পড়েন। ঠিকমতো মেন্টেন না করার ফলে প্রায়শই দেখা যায় দীর্ঘদিন ধরে ঘাম জমে-জমে আন্ডারআর্মে কালো ছোপ পড়েছে। ফলে শখ থাকলেও তখন মল থেকে সাধ করে কেনা স্লিভলেস টপ বা ফ্যাশনেবল ব্লাউজটিকে তুলেই রাখতে হয় আলমারির কোণায়। কিন্তু এবার কালো আন্ডারআর্ম নিয়ে হীনম্মন্যতার দিন শেষ। বলিউড সেলেব্রিটিদের মতো স্মুদ আর সুন্দর আন্ডারআর্ম যদি পেতে চান, তাহলে চোখ রাখুন আমাদের আজকের লেখায়।

 নিজেকে আকর্ষণীয় করে তোলার জন্যে প্রত্যকেরই ত্বক, চুল, ফিটনেস, দৈনন্দিন ডায়েট, মেকআপের দিকে বিশেষ নজর দেওয়া প্রয়োজন। কিন্তু অনেক সময়ই আমরা ভুলে যাই, নিজেকে প্রপারলি মেন্টেন করতে হলে পরিচ্ছন্নতার দিকে নজর দেওয়াও সমান গুরুত্বপূর্ণ। আর সেই কারণেই চুল বা মুখের যত্ন নিলেও আন্ডারআর্মের দিকে আমাদের নজর দেওয়া হয়ে ওঠে না। ফলে অনতিবিলম্বেই আন্ডারআর্মে ঘাম, ময়লা জমে কালো ছোপ, ইনফেকশন, চুলকানি, দুর্গন্ধ ইত্যাদির মতো নানা সমস্যা দেখা যায়। 

 মহিলাদের ক্ষেত্রে এই সমস্যা আরও বেশি করে দেখা যায়। ভারতীয় মহিলাদের ক্ষেত্রে যারা ব্লাউজ, সালোয়ারের মতো টাইট ড্রেস পরেন, তাঁদের ক্ষেত্রে এই ঘাম জমার সমস্যাটি বিশেষভাবে প্রযোজ্য। কিন্তু তা সত্ত্বেও কীভাবে নেবেন আন্ডারআর্মের যত্ন? কীভাবে পাবেন তারকাদের মতো স্মুদ, সুন্দর আন্ডারআর্ম, সে নিয়ে কৌতূহল উঁকি-ঝুঁকি মারে অনেকের মনেই।

ত্বককে আর্দ্র রাখুন -

সুন্দর আন্ডারআর্ম পাওয়ার এটি প্রথম শর্ত। আপনার শরীরের বাকি অংশের চেয়ে আন্ডারআর্ম কিন্তু অপেক্ষাকৃত বেশি সংবেদনশীল। তাই আপনার আন্ডারআর্মের ত্বক যেন সবসময় হাইড্রেটেড থাকে, সেদিকে নজর রাখা জরুরি। ত্বক হাইড্রেটেড রাখলে ত্বকে কালো দাগ-ছোপ ইত্যাদি পড়ে না। ফলে সারাক্ষণ আন্ডারআর্মে ময়েশ্চারাইজিং লোশন বা তেল লাগাতে ভুলবেন না। এর ফলে আপনার স্কিন ইরিটেশনও কমবে।

নিয়ম করে এক্সফোলিয়েশন -

শরীরের অন্যান্য অংশের মতো আন্ডারআর্মকেও যথাযথভাবে এক্সফোলিয়েট করা দরকার। তাই নিয়ম করে আন্ডারআর্ম এক্সফোলিয়েট করুন। এর ফলে ত্বকের মৃত কোষ দূর হয়ে যাবে এবং ত্বক ভাল করে শ্বাস নিতে পারবে। তবে যেহেতু আন্ডারআর্মের ত্বক শরীরের বাকি অংশে ত্বকের চেয়ে বেশি নরম ও সংবেদনশীল, তাই মাইল্ড কোনও স্ক্রাব বেছে নেওয়াই শ্রেয়। সপ্তাহে অন্তত দু’-তিনদিন আন্ডারআর্ম এক্সফোলিয়েট করুন।

আন্ডারআর্মের যত্নে নারকেল তেল -

নারকেল তেলের কথা শুনে অনেকেই নাক সিঁটকোন। কিন্তু আন্ডারআর্মের ত্বককে নরম ও হেলদি রাখার জন্যে নারকেল তেলের জুড়ি নেই। নারকেল তেল সারারাত আন্ডারআর্মে লাগিয়ে রাখুন। তাহলেই দেখবেন উপকার পাচ্ছেন।

পারফিউম কীভাবে ব্যবহার করবেন,আন্ডারআর্মে পারফিউমের ব্যবহার -

 আজ্ঞে হ্যাঁ, পারফিউমের ভুলভাল ব্যবহার কিন্তু আপনার আন্ডারআর্মের বিচ্ছিরি কালো ছোপের জন্য দায়ী হতে পারে। এছাড়া পারফিউমে থাকা অ্যালুমিনিয়ামের লবণ এবং অ্যালকোহল ত্বকে জ্বালার কারণ হয়। ফলে এমন পারফিউম পছন্দ করবেন, যেটি আপনার ত্বকের সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিতে পারে। শেভিং বা ওয়াক্সিংয়ের পর সঙ্গে-সঙ্গে সরাসরি পারফিউম আন্ডারআর্মে লাগাবেন না। এর ফলে জ্বালা করতে পারে এবং ত্বকে চিরস্থায়ী কালো দাগ হয়ে যেতে পারে। তাই সবসময় পারফিউম জামাতেই লাগাবেন।

শেভিং বা ওয়াক্সিংয়ের টিপস -

যখন শেভিং বা ওয়াক্সিং করবেন, তখন আন্ডারআর্মের ত্বক টানটান করে রাখবেন। খেয়াল রাখবেন, হেয়ার রিমুভালের সময় যাতে আপনার ত্বক কোনওভাবে কেটে না যায়। এটি অনেকসময়েই একা হাতে করাটা সমস্যার। তাই এক্ষেত্রে হাত উপরদিকে তুলে টানটান করে শেভ করবেন। আর দেখবেন, আপনার রেজরটিতে যেন যথেষ্ট ধার থাকে।

হেয়ার গ্রোথের ঠিক হয় তো -

মনে রাখবেন, আমাদের শরীরে হেয়ার গ্রোথের ক্ষেত্রে একটি নির্দিষ্ট ডিরেকশন থাকে। এই নির্দিষ্ট ডিরেকশনে হেয়ার গ্রোথ হচ্ছে কিনা, সেদিকে নজর দেওয়া বিশেষ দরকার। কারণ শেভ করার সময় স্বাভাবিক হেয়ার গ্রোথের ডিরেকশনের দিকে নজর না দিলে আন্ডারআর্ম হেয়ার কিন্তু শক্ত হয়ে যেতে পারে। তাহলে বুঝতেই পারছেন, বলিউড তারকাদের মতো সুন্দর স্মুদ হেয়ারের রহস্যটি ঠিক কোনখানে লুকিয়ে! এবার আন্ডারআর্মের লজ্জায় স্লিভলেস আলমারির কোণায় লুকিয়ে রাখার দিন শেষ। আজ থেকেই শুরু করুন আন্ডারআর্মের প্রপার কেয়ার আর চমকে দিন সব্বাইকে।

আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপনের উপর ক্লিক করে আপনার প্রয়োজন অনুসারে জিনিস কিনুন, তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।

শিশুকে কোন ৭ খাবার খেতে দেবেন না ?.


শিশুকে কোন ৭ খাবার খেতে দেবেন না ?.

মুখরোচক খাবার না হলে শিশুরা খেতে চায় না। তাকে খাওয়ানোর জন্য বাইরের খাবার হয়তো দেন না, কিন্তু বাড়িতে যা তৈরি করে দেন তার সবই কি স্বাস্থ্যকর? তাকে আপনি ডুবো তেলে ভাজা খাবার, অতিরিক্ত চিনিযুক্ত খাবার খেতে দিচ্ছেন নিয়মিত। কিন্তু সোডিয়াম, চর্বি, চিনি এবং অন্যান্য অস্বাস্থ্যকর উপাদানে ভরা খাবার সম্পর্কে আপনি কতটা জানেন? জেনে নিন শিশুর জন্য অস্বাস্থ্যকর কিছু খাবার সম্পর্কে- ১) ফ্রুট স্ন্যাকস -

দীর্ঘকাল ধরে, খাদ্য ও পানীয়ের ব্যবসায়ীরা অপুষ্টিকর পণ্য বিক্রি করার জন্য ‘ফল’ শব্দটি ব্যবহার করছেন। এর ফলে তারা সহজেই আপনাকে আকর্ষণ করতে পারছেন। ফ্রুট কেক বা ফ্রুট গাম মিছরির মতো চিনিতে ভরা। এগুলো খাওয়ার সময় শিশুদের দাঁতে লেগে থাকে যা কিছুদিনের মধ্যেই শিশুর দাঁতে গর্ত তৈরি করে।

২) প্রক্রিয়াজাত মাংস -

একাধিক গবেষণা বলছে যে প্রক্রিয়াজাত লাল মাংস, যেমন হট ডগ বা বোলোগনা ডায়াবেটিস, হৃদরোগ এবং কোলন ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়াতে পারে। হট ডগ সোডিয়াম, চর্বি এবং নাইট্রেট দ্বারা ভরা থাকে যা ক্যান্সারের কারণ হতে পারে। গরুর মাংসের পরিবর্তে মুরগির মাংস খেতে দিন, সব সময় চেষ্টা করুন তাজা মাংস কেনার।

৩) ফ্রেঞ্চ ফ্রাই -

ডিপ ফ্রাই করা আলু যাকে আমরা ফ্রেঞ্চ ফ্রাই নামে চিনি, এই খাবার দ্রুতই শিশুর পছন্দের খাবার হয়ে উঠেছে। অস্বাস্থ্যকর ট্রান্স ফ্যাট এবং অতিরিক্ত ক্যালোরিতে ভরা ফ্রেঞ্চ ফ্রাই কোনো রকম উপকারই করে না। শিশুদের কাছে এগুলো এতটাই মজাদার মনে হয় যে তারা অন্য কোনো সবজিতে স্বাদ খুঁজে পায় না। শিশুর স্বাস্থ্যের কথা চিন্তা করে তাকে আলু ডিপ ফ্রাই না করে বেক করে খাওয়ান। সাধারণ আলুর বদলে মিষ্টি আলু খাওয়ানোর অভ্যাস করুন। এই আলুতে থাকে ফাইবার, ভিটামিন সি ও পটাসিয়াম।

৪) কোমল পানীয় -

এ ধরনের পানীয় স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে এবং শিশুর জন্য এটি আরও বেশি সত্যি। সোডা বা কোলা পান করলে তাদের টাইপ-২ ডায়াবেটিস হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায় এবং স্থূল হয়ে যায়। ফলের জুসও সোডার মতোই খারাপ হতে পারে। বিজ্ঞানীরা বলছেন যে যদি এগুলো শতভাগ তাজা ফল থেকে তৈরি না হয় তবে তাদের পুষ্টির মূল্য কোমল পানীয়ের মতোই কম। আপনার সন্তানের প্যাকেটজাত ফলের জুস খাওয়া সীমিত করুন এবং তাকে প্রচুর দুধ ও জল পান করতে উৎসাহিত করুন।

৫) মধু -

শিশুর বয়স অন্তত এক বছর না হওয়া পর্যন্ত তাকে মধু খেতে দেবেন না। কারণ এতে স্পোর থাকতে পারে যা বোটুলিজমের কারণ হতে পারে। এই সমস্যার লক্ষণের মধ্যে রয়েছে শুষ্ক মুখ, বমি, পক্ষাঘাত এবং শ্বাসকষ্ট। যেহেতু শিশুদের ইমিউন সিস্টেম তুলনামূলকভাবে দুর্বল, তাই তারা বোটুলিজমের সর্বোচ্চ ঝুঁকিতে থাকে। এই কারণেই চিকিৎসকরা পরামর্শ দেন যে, মধু রয়েছে এমন খাবার শিশুর এক বছর হওয়ার আগে খেতে দেবেন না।

 ৬) প্যাকেটজাত নুডলস - 

প্যাকেটজাত নুডলসে শুধুমাত্র পুষ্টি কম থাকে না, এগুলো প্রচুর সোডিয়ামে ভরা থাকে। দুই থেকে তিন বছরের শিশুর প্রতিদিনের খাবারে ১,০০০ মিলিগ্রামের বেশি সোডিয়াম থাকা উচিত নয়। আট বছর বয়সী শিশুর প্রতিদিনের খাবারে ১,২০০ মিলিগ্রামের বেশি হওয়া উচিত নয়। বেশিরভাগ প্যাক করা নুডলস বা পাস্তায় শিশুর প্রয়োজনীয় সোডিয়ামের অর্ধেকেরও বেশি থাকে।

৭) পনির -

যদিও পনির ক্যালসিয়াম এবং প্রোটিনের একটি দুর্দান্ত উৎস, তবে শিশুর ক্ষেত্রে সতর্ক থাকতে হবে। এক টুকরো পনিরে ১০০ ক্যালোরি এবং ১০ গ্রাম চর্বি থাকতে পারে, তাই নিয়মিত নাস্তায় এর থেকে বেশি খেলে সংখ্যাগুলো দ্রুত বৃদ্ধি পেতে পারে। দুগ্ধজাত খাবারের জন্য দৈনিক প্রস্তাবিত পরিমাণ হল ২-৩ বছর বয়সীদের জন্য দুই কাপ এবং ৪-৮ বছর বয়সীদের জন্য আড়াই কাপ। মাত্র দেড় আউন্স পনির সুপারিশকৃত দুগ্ধের এক কাপের সমতুল্য। ২-৩ বছর বয়স পর্যন্ত শিশুকে পনির না খেতে দেওয়াই ভালো।

 আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপনের উপর ক্লিক করে আপনার প্রয়োজন অনুসারে জিনিস কিনুন, তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।