বুধবার, ২৯ ডিসেম্বর, ২০২১

কোন 11 টি কারণে সন্তান হয় না সারা জীবন ?.


কোন 11 টি কারণে সন্তান হয় না সারা জীবন ?.

নারীদের বয়স বাড়ার সাথে সাথে সন্তান ধারণ ক্ষমতা প্রাকৃতিকভাবেই অনেকটা কমে আসে। জীবনযাপনের আরো কিছু বিষয় সন্তান ধারণ ক্ষমতাকে কমিয়ে দেয় সবার অজান্তে। সন্তান ধারণক্ষমতা কেন কমে যায় এ সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন:

১. রুগ্ন শরীর -

অতিরিক্ত ওজন যেমন সন্তান ধারণ ক্ষমতা হ্রাস করে, তেমনি খুব বেশি পাতলা হওয়াও ক্ষতিকর। বেশি চিকন হলে নারীর দেহে ল্যাপটিন হরমোনের অভাব হয়। এই হরমোন ক্ষুধাকে নিয়ন্ত্রণ করে। শরীরে এই হরমোনের ঘাটতি হলে ঋতুচক্রের সমস্যা হয়। তাই গবেষকদের মতে, উচ্চতা এবং ওজনের সামঞ্জস্য বজায় রাখুন। সুষম খাদ্য এবং নিয়মিত ব্যায়ামের মাধ্যমে ওজন ঠিক রাখুন। এটি নারীর বন্ধ্যত্ব দূর করতে সাহায্য করে।

২. অতিরিক্ত ওজন -

অতিরিক্ত ওজন সন্তান না হওয়ার একটি অন্যতম কারণ। এটি শরীরের হরমোনের মাত্রাকে প্রভাবিত করে এবং নারীর সন্তান ধারণ ক্ষমতাকে অত্যন্ত জটিল করে তোলে। এর ফলে নারীর জরায়ুর কার্যক্ষমতাও হ্রাস পায়। ২০০৯ সালের এক গবেষণায় বলা হয়, ১৮ বছর বয়সের যেসব নারী ওজনাধিক্যের সমস্যায় রয়েছেন, তাঁরা জরায়ুর বিভিন্ন সমস্যায় আক্রান্ত হন এবং তাঁদের সন্তান জন্মদানের ক্ষমতা কমে যায়।

৩. বয়স বেশি হওয়া-

যখন নারীর ঋতুচক্র স্বাভাবিকভাবে বন্ধ হয়ে যায়, তখন সে নারী আর সন্তান ধারণ করতে পারে না। ঋতুচক্র একবারে বন্ধ হয়ে যাওয়াকে মেনোপজ বলে। তবে যদি মেনোপজের ঠিক আগের পর্যায়ে শরীরে ইসট্রোজেন বা প্রোজেস্টেরন হরমোনের মাত্রা কমে যায় বা একদমই নিঃসৃত না হয়, তখন তাকে পেরিমেনোপজ বলা হয়। মেনোপজ হয় সাধারণত ৪৫ থেকে ৫০ বছরের মধ্যে। ৪৫ বছরের আগেই পেরিমেনোপজ হতে পারে। তাই অধিকাংশ চিকিৎসকের মতে, ৩৫ বছরের আগে সন্তান নেওয়া উচিত। এর পরে সন্তান ধারণক্ষমতা কঠিন হয়ে পড়ে।

৪. বংশগত কারণ-

যদি আপনার মায়ের মেনোপজ আগে হয়, তবে আপনারও আগে থেকেই মেনোপোজ হওয়ার আশঙ্কা থাকে। নারীরা জন্মায় কিছু নির্দিষ্ট সংখ্যক ডিম্বাণু নিয়ে এবং এই জিনিসটি বেশি হওয়া বা কম হওয়ার পেছনে জিনগত কারণও কাজ করে। এ রকম অনেক কিছুই নির্ভর করে বংশগত কারণে। গবেষকদের মতে, যদি পরিবারে দেরিতে সন্তান ধারণের ইতিহাস থাকে, তবে আপনারও দেরিতে সন্তান হতে পারে।

৫. মানসিক চাপ-

গবেষণায় বলা হয়, যেসব নারী দীর্ঘদিন ধরে মানসিক চাপ বা দুশ্চিন্তার মধ্যে থাকেন, তাঁদের সন্তান ধারণ ক্ষমতা অনেক কমে যায়। কারণ, চাপ শরীরের বিভিন্ন পরিবর্তন ঘটায়। তবে চাপই এর একমাত্র কারণ নয়। গবেষকদের পরামর্শ, যেসব নারী সন্তান নিতে চাইছেন, তাঁদের চাপ নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি শেখা খুব জরুরি।

৬. মদ্যপান-

মদ্যপানে অভ্যস্ত নারীদের ক্ষেত্রে এ ঝুঁকি থাকে অনেক। ২০০৪ সালে সুইডিশ বিজ্ঞানীরা ১৮ বছর ধরে মদ্যপান করেন—এমন সাত হাজার নারীর ওপর গবেষণা করে দেখেন, তাঁদের সন্তান ধারণক্ষমতা অনেক কমে গেছে। তাই গবেষকদের পরামর্শ, যদি আপনি সন্তান নিতে চান, তবে অবশ্যই মদ্যপান থেকে বিরত থাকুন।

৭. বেশি ব্যায়াম-

ব্যায়াম করা আপনার শরীরের ওজন কমাতে সাহায্য করে এবং শক্তি দেয়। যখন আপনি সন্তান নিতে চাইবেন, এটি খুব জরুরি। তবে আপনি যদি অতিরিক্ত ব্যায়াম করেন, এটি নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে। যাঁরা দিনে পাঁচ ঘণ্টার বেশি ব্যায়াম করেন, তাঁদের এ আশঙ্কা থাকে।

৮. থাইরয়েড সমস্যা-

থাইরয়েড সমস্যা গর্ভধারণকে ব্যাহত করে। থাইরয়েড হলো এমন একটি গ্রন্থি, যা ঘাড়ের সামনের দিকে নিচের অংশে থাকে। এই থাইরয়েড থেকে অনেক হরমোন নিঃসৃত হয়। থাইরয়েডজনিত কোনো সমস্যা হলেও সন্তান ধারণ ক্ষমতা কমে যেতে পারে।

৯. ক্যাফেইন-

আপনি যদি প্রচুর পরিমাণ ক্যাফেইন জাতীয় জিনিস খান, এটি আপনার গর্ভধারণকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে। গবেষণায় বলা হয়, যাঁরা দিনে পাঁচ কাপের বেশি কফি পান করেন, তাঁদের এ সমস্যা হয়। তাই সন্তান নিতে চাইলে কফিপান কমিয়ে দেওয়ার পক্ষেই মতামত গবেষকদের।

১০. যৌন সমস্যা-

যৌন বাহিত রোগের কারণেও সন্তান ধারণ ক্ষমতা হ্রাস পেতে পারে। যেমন : সিফিলিস, গনোরিয়া, প্রদাহ ইত্যাদি।

১১. স্বাস্থ্যগত সমস্যা-

বিভিন্ন স্বাস্থ্যগত সমস্যার ফলে বন্ধ্যত্ব হতে পারে। পলিসাইটিক ওভারি সিনড্রোম, সিস্ট, এনডোমিটট্রিওসিস—এসব বিষয় অনেক সময় নারীর বন্ধ্যত্বের জন্য দায়ী। এ ছাড়া রিউমাটোয়েড আর্থ্রাইটিস অনেক সময় এর কারণ হয়। তাই এসব সমস্যা হলে আগে থেকে চিকিৎসা করাতে হবে, নয়তো সন্তান ধারণ করতে সমস্যা হতে পারে।

আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপনের উপর ক্লিক করে জিনিস কিনুন, তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।

সকাল বেলা স্বামী-স্ত্রী কমপক্ষে ৫ মিনিট জড়িয়ে ধরে শুয়ে থাকার উপকারিতা ?.


সকাল বেলা স্বামী-স্ত্রী কমপক্ষে ৫ মিনিট জড়িয়ে ধরে শুয়ে থাকার উপকারিতা ?.

স্ত্রী শব্দটা ছোট হলেও অতিশয় দুর্বোধ্য, এই কথাটি নিশ্চয়ই শুনে থাকবেন আপনারা। আমাদের সমাজে স্ত্রী হলো একটা পুরুষের বহু আকাঙ্খিত মানুষ। অনেক চেষ্টা করে আজকাল সিঙ্গেল ছেলেরা একটা গার্লফ্রেন্ড জোগাড় করে থাকে তাকে নিয়ে ঘর বাঁধার স্বপ্ন দেখে।

 ভবিষ্যতে সে তার স্ত্রী হতে পারে আবার না হতে পারে সেটা ভাগ্যের ব্যাপার। একজন স্ত্রী একজন পুরুষের কাছে বহু আশাপ্রদ জিনিস । প্রত্যেক পুরুষই চায় তার স্ত্রীকে খুব ভালো করে রাখবে যত্নে রাখবে। স্ত্রী সম্পর্কে আমাদের কিছু মহাপুরুষ আছেন যারা কিছু কথা লিখেছেন সেগুলো নিচে দেয়া হল।

১. যে স্বামী সকালে ঘুম থেকে উঠে স্ত্রীকে কমপক্ষে পাঁচ মিনিট জড়িয়ে ধরে রাখে তাঁর কর্মক্ষেত্রে বিপদের আশংকা থাকে কম। — রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।

২.বৌয়েরা ঘরের লক্ষ্মী হয়। এদেরকে যত বেশি ভালোবাসা দেওয়া হয়, তত বেশি সংসারে শান্তি আসে।— হুমায়ুন আহমেদ।

৩. স্ত্রীকে যথেষ্ট পরিমাণে সময় দিন, নাহলে যথেষ্ট পরিমাণে বিশ্বাস করুন। সংসার আর যুদ্ধক্ষেত্র মনে হবে না। — সুনীল গঙ্গপাধ্যায়।

৪. সেই পুরুষই কাপুরুষ যে স্ত্রীর কাছে প্রেমিক হতে পারেনি।— কাজী নজরুল ইসলাম।

৫.প্রতিদিন একবার স্ত্রীকে ” আমি তোমাকে ভালোবাসি ” বললে মাথার সব দুশ্চিন্তা দূর হয়ে যায়।— সত্যজিৎ রায়।

৬. স্ত্রীকে সপ্তাহে একদিন ফুচকা খাওয়াতে এবং মাসে একদিন ঘুরতে নিয়ে গেলে স্বামীর শরীর স্বাস্থ্য ভালো থাকে।— সমরেশ মজুমদার।

৭. অন্য নারীর সাথে পরকীয়া করার চেয়ে স্ত্রীকে একবেলা পেটানো ভালো। তবে পেটানোর পরে তিনগুণ বেশি ভালোবাসা আবশ্যক। — জহির রায়হান।

৮. মন ভালো রাখতে বৌকে ফেসবুক, ফোনবুক, নোটবুক সহ সব ধরণের একাউন্টের পাসওয়ার্ড দিয়ে দিন। — মার্ক জুকারবার্গ।

৯. মেয়েদের মনে ভালোবাসা এবং অভিমান দুটোই থাকে বেশি। তাই অভিমানটাকে ভালোবাসার চেয়ে বড় করে দেখা যাবে না। তাই স্বামীদের উচিৎ স্ত্রীর সব অভিমান ভালোবেসে ভাঙানো! — ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর।

১০. একটা শিশুকে দুনিয়ার মুখ দেখাতে মা যে কষ্ট সহ্য করে তা বাবা সারাজীবন ভালোবেসেও শোধ করতে পারে না। তাই প্রত্যেকটা স্বামীর উচিৎ তাঁর সন্তানের মাকে কোনোরকম কষ্ট না দেয়া। — জীবনানন্দ দাশ।

১১. যুদ্ধে বিজয়ী হলেই বিপ্লবী হওয়া যায় না৷ প্রকৃত বিপ্লবী তো সেই যে স্ত্রীর মনের একমাত্র বীরপুরুষ। — চে গুয়েভারা।

আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপনের উপর ক্লিক করে জিনিস কিনুন, তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।

ছেলেদের দেখে মেয়েরা বারবার ওড়না ঠিক করে কেন ?.


ছেলেদের দেখে মেয়েরা বারবার ওড়না ঠিক করে কেন ?.

মেয়েরা বিভিন্ন সময়ে বিভিন্নভাবে নিজেদের ওড়না ঠিক করে। বেশিরভাগ সময়ই কোন ভিড় রাস্তায় বা লোক ভর্তি জায়গায় দেখা যায় মেয়েরা ওড়না ঠিক করছে। কিন্তু কেন এই প্রতিনিয়ত চেষ্টা ওড়না ঠিক করার? কি জন্য তারা ঠিক করেন ওড়না? কি চলে তাদের মাথার মধ্যে? কি নিয়ে তারা বেশি ভাবিত হন সেই সময়? সেটা অনেকেই জানে না।

  বিশেষত ছেলেদের মধ্যে এই নিয়ে দেখা যায় অনেক কৌতূহল, যার জন্য তারা বিভিন্নভাবে জানার চেষ্টা করে যে মেয়েরা এইরকম কেন করে। অনেক সময়ে তা নিজের বান্ধবীকে বা প্রেমিকাকে জিজ্ঞাসা করে।

  আলাদা আলাদা করে জেনে নিতে চায় আসল তথ্যটা। বেশীরভাগ ক্ষেত্রেই তাদের হতাশ হতে হয়, তাই জানার আগ্রহ আরও বেড়ে যায়। এই জানার আগ্রহ তাহলে কিভাবে কমবে? কোন ভাবে কমার উপায় আছে কি? আসুন চেষ্টা করি জানার।

১) মাথায় ওড়না টানা – অনেক সময় দেখা যায় সামনে কোন ছেলে বা বৃদ্ধ কেউ এলে মেয়েরা মাথায় ওড়না টেনে নেয়। এর পিছনের কারণ হল মেয়েদের নিজের বাড়ি থেকে শেখা মূল্যবোধ। তাই কেউ বয়সে বড় সামনে এলে সম্মান বশত তারা মাথায় ওড়না টেনে নেয়। একটি মূল্যবোধযুক্ত পরিবারে বেড়ে ওঠার জন্য তারা এইরকম ব্যবহার করে থাকে। এটা আসলে তাদের ভদ্রতার পরিচায়ক।

২) বুকের ওড়না ঠিক করা – মেয়েদের শরীরে খুব সহজ দৃশ্যমান অংশ তাদের বুক। অনেক সময়েই তারা লোকেদের কুদৃষ্টি থেকে বাঁচতে বা যাতে অন্য কেউ দেহের ওই অংশে নজর দিতে না পারে, সেইজন্য নিজেদের ওড়না টেনে নিয়ে কুদৃষ্টি থেকে বাঁচতে চেষ্টা করে। এটি একটি প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা।

৩) অস্বস্তিতে থাকার সময় – অস্বস্তিতে থাকলে মেয়েরা অনেক সময় ওড়না নিয়ে খেলা করে। সেই সময় তারা নানা রকম ভাবে ওড়না নিয়ে নাড়াচাড়া করে।

  তারা কিভাবে কি করে বা কিজন্য করে সেটা বোঝা খুব মুশকিল হয়ে দাঁড়ায়। আসলে চঞ্চল মানসিকতার পরিচয় দেখা যায় তাদের এই ব্যবহারে।

কিন্তু অনেকেই বলেন যে মেয়েদের এই ব্যবহারের কোন মানেই অনেক সময় খুঁজে পাওয়া যায় না বা খুঁজে পাওয়া গেলেও সেই কারণ নিয়ে মাথা ঘামানোর কোন মানে থাকে না।

আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপনের উপর ক্লিক করে জিনিস কিনুন, তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।

৩০ বছর বয়সে মেয়েদের মনে জাগে কোন ইচ্ছে গুলো, যা কাউকে বলতে পারে না ?.


৩০ বছর বয়সে মেয়েদের মনে জাগে কোন ইচ্ছে গুলো, যা কাউকে বলতে পারে না ?.

 এই দুনিয়ায় মানুষকে দুটি রুপ দিয়ে পৃথিবীতে পাঠিয়েছে। একটি হল পুরুষ আরেকটি হল মহিলা। সৃষ্টিকর্তার তৈরি করা দুটি চেহারা সবার থেকে সুন্দর হয়ে থাকে।

 কিন্তু মহিলাদের সুন্দরতায় সব থেকে বেশি মহত্ব দেওয়া হয়ে থাকে। কিন্তু মেয়েদের মন কে বোঝা দুনিয়ার সব থেকে কঠিন কাজ। কারন তারা রেগে থাকলেও মনের দিক থেকে সব সময় কমল হয়ে থাকে। আর ১৮ থেকে ২০ বছরের মেয়েরা একটি লাজুক হয়ে থাকে।

  একটি সমীক্ষায় জানা গেছে ২০ বছর একটি মেয়ের সব থেকে গুরুত্ব পূর্ণ বয়স। কিন্তু একটি মেয়ের ২০ থেকে ৩০ বছর বয়স বেশী গুরুত্বপূর্ণ। কারন ২০ বছরের তারা সব কিছু ভালো ভাবে বুঝতে পারেনা কিন্তু ২০ পর বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে তারা অনেক কিছু বুঝতে থাকে ৩০ বছরে তা পূর্ণ হয়ে থাকে।

 এই বয়সে সবার খেয়াল রাখতে তারা ভালো পারে। আর এটা জেনে নিন মেয়েদের ৩০ বছর বয়স একটি গুরুত্ব পূর্ণ বয়স। আর ৩০ বছর বয়সের এই সব তথ্য গুলি আপনাকে চমকে দিতে পারে। কিন্তু এটাই সত্যি ।

  আর এর পেছনে অনেক অবাক করা কারন আছে আজ আমরা আপনাদের সেই সব কারন গুলি বলব। আসলে ৩০ বছর বয়সে মেয়েদের মধ্যে তাদের ছোটো বেলা ফুটে উঠে।

 আর তার আগের সময় মেয়েদেরা বেশীর ভাগ সিদ্ধান্ত ভেবে ভালো ভাবে নিতে পারেনা। কিন্তু এই ৩০ বছর পর তারা সব কিছু ভেবে চিন্তে সিদ্ধান্ত নিতে পারে। আর এই বয়সে তারা সব কিছু সামলে নিতে পারে কোন জিনিসের তাদের আর অসুবিধা হয় না। এই বয়সে মেয়েদের আত্মবিশ্বাস সব থেকে বেশী বেড়ে যায়।

  আর এই বয়সে তারা অনেক ছোটো ছোটো জিনিস নিয়ে ঝগড়া করে ছেড়ে দিয়ে থাকে যেগুলি তারা আগে করত। আর এই বয়স তারা তাদের ভুল গুলো বুঝে সেগুলিকে ঠিক করার কথা ভাবে।

  আসলে ৩০ নীচে তারা নিজের সব ভুল লুকিয়ে থাকে এড়িয়ে চলে। কিন্তু ৩০ বছর বয়স তাদের সব কিছু বদলে যায়। আর এই বয়সে তাদের পোশাক অনেক পরিবর্তন আসে তারা সব কিছু একদম সঠিক ভাবে বুঝতে থাকে।

  যে বিষয় গুলো মেনে চললে নারীদের বয়স দশ বছর কম দেখাবে দীর্ঘ দিন তারুণ্য ধরে রাখতে কে না চায়। কিন্তু কিছু ভুল অভ্যাসের কারণে আমাদের দেখতে আসল বয়সের থেকেও অনেক বেশি বয়স্ক মনে হয়। তবে খুব সাধারণ কিছু বিষয় মেনে চললে আসল বয়সের চেয়ে দশ বছর কম দেখাবে নারীদের। চলুন জেনে নেয়া যাক সেই বিষয় গুলো- 

১. ঘুমানোর সময় উপুড় হয়ে না শুয়ে সোজা থাকুন। উপুড় হয়ে ঘুমালে ত্বক ঝুলে যায়, রক্ত চলাচল বাধা পায়। 

২. সকালের মিষ্টি রোদ থেকে যেমন আমরা প্রয়োজনীয় ভিটামিন ডি পাই। তেমনি প্রখর রোদে সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মি চোখের জন্য ক্ষতিকর। আমাদের চোখের চারপাশের ত্বক বেশি কোমল হয়। ফলে ক্ষতিটাও দ্রুত হয়, বয়সের ছাপ পড়ে, ডার্ক সার্কেল দেখা দেয়। এজন্য রোদে অবশ্যই সানগ্লাস ব্যবহার করুন।

৩. চিপস বা চিকেন ফ্রাই খেতে যতই পছন্দ করেন, স্বাস্থ্য আর সৌন্দর্যের কথা মাথায় রাখুন। প্রচুর ফল-সবজি, মাছ আর লাল-চাল, আটার তৈরি খাবার খান।

৪. দীর্ঘ সময় এসিতে থাকার ফলেও আমাদের ত্বক শুষ্ক হয়ে যায়। সব থেকে ভালো হয় এসিতে কম থাকলে। আর যদি থাকতেই হয়, তবে ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করুন নিয়মিত।

৫. সারাদিন যারা স্মার্টফোনে থাকেন, তখন হাতটা কোনো টেবিলে রাখুন। অথবা কথা বলার সময় ফোনটি হাত দিয়ে কানে ধরে রাখুন। নয়তো ত্বকে ভাঁজ পড়ে, ডাবল চিন হয়, চেহারা বুড়িয়ে যায়।

আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপনের উপর ক্লিক করে জিনিস কিনুন, তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।


হোটেলের বিছানার চাদর-বালিশ সাদা হয় কেন?.


হোটেলের বিছানার চাদর-বালিশ সাদা হয় কেন?.

  ঘুরতে গেলে হোটেলে তো থেকেছেন নিশ্চয়ই। সব হোটেলের বিছানার চাদর এবং বালিশের কভার সাদা । কখনো খেয়াল করেছেন? মনে হতেই পারে হোটেলের বিছানার চাদর-বালিশ সাদা হয় কেন?

  নব্বয়ের দশকের শুরুতে ওয়েস্টিন হোটেল গ্রুপ তাদের হোটেলের ঘর গুলোতে সাদা বালিশ, চাদর, তোয়ালের ব্যাপক ব্যবহার শুরু করে। সে সময় ইউরোপ এবং আমেরিকার কয়েকটি নামী হোটেলে সাদা চাদর, বালিশ ব্যবহারের চলন ছিল। তবে ১৯৯০ এর দিকে ওয়েস্টিন এবং শেরাটন হোটেলের ডিজাইন বিভাগের ভাইস প্রেসিডেন্ট এরিন হুভা’র-ই ওয়েস্টিন হোটেল গ্রুপের ঘরগুলোতে সাদা চাদর, বালিশ ব্যবহারের পরামর্শ দেন। 

  এ ক্ষেত্রে কয়েকটি যুক্তিও দিয়েছিলেন হুভা’র। এরিন হুভা’র এর যুক্তি ছিল, সাদা চাদর, বালিশ হোটেলের অতিথিদের মনে পরিচ্ছন্নতার অনুভূতি তৈরি করে। এনে দেয় মানসিক তৃপ্তি। এরিন হুভা’রের যুক্তি মেনে এই পদ্ধতির ব্যবহারের ফলে ওয়েস্টিনের হোটেলগুলোর ব্যবসা অনেকটাই বেড়েও যায়।

  অতিথিদের পছন্দের হোটেলের তালিকার জায়গা করে নেয় ওয়েস্টিনের হোটেলগুলো। পরবর্তীকালে প্রায় সকলেই এই পন্থা অনুসরণ করতে শুরু করেন।

  সাদা রং অনেক বেশি আলোর প্রতিফলন ঘটায়। তাই সাদা চাদর, বালিশ, পর্দা ব্যবহারের ফলে হোটলের ঘরগুলো আরও উজ্জ্বল বলে মনে হয়।

  তাছাড়া সাদা চাদর, বালিশ, পর্দা ময়লা হলে সবকটি এক সঙ্গেই ধুয়ে নেওয়া যায়। অন্যান্য যে কোনও রঙের ক্ষেত্রে এক রঙের কাপড়ের থেকে আরেকটায় রং লেগে যাওয়ার সম্ভাবনা থেকেই যায়।

এছাড়া সাদা রঙ যে দেখতেও ভাল লাগে তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। এরিন হুভা’রের এমন যুক্তিও গ্রহণযোগ্য হয়ে ওঠে সকলের কাছে।

হোটলের ঘরগুলোর দেওয়ালের রং ঘন ঘন পাল্টানো সম্ভব নয়। ঘরের দেওয়ালের রঙের সঙ্গে বিছানার চাদর, বালিশ বা পর্দার রং না মিললে দেখতেও ভাল লাগে না।

  তাছাড়া ঘন ঘন মানানসই রঙের চাদর, বালিশ আর পর্দা পাওয়া মুসকিল। তাই সাদা রঙের চাদর, বালিশ বা পর্দার ব্যবহারে এই সমস্যাগুলোর সমাধান হতে পারে অনায়াসে।

‘ব্যতিক্রমী কিছু সৃষ্টি করতে চাইলে, খুঁটিনাটি বিষয়েও নিখুঁত পর্যবেক্ষণ জরুরি’ – এই মতাদর্শকেই সামনে রেখে এরিন হুভা’রের এই পদক্ষেপ হোটেল ব্যবসায় আমূল পরিবর্তন এনে দেয়।

 সামান্য চাদর, বালিশের রং হোটেল ব্যবসার ক্ষেত্রে বা হোটেলের অতিথিদের ভাবনা চিন্তায় কতটা প্রভাবিত করতে পারে তা বুঝিয়ে দিয়েছিলেন হুভা’র।

  বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে শতাধিক নামী হোটেলে এমনই আরও নানা খুঁটিনাটি বিষয় মাথায় রেখে ব্যবহার করা হয় সাদা রঙের চাদর, বালিশ। তবে এরিন হুভা’রের যু’ক্তি বা ব্যাখ্যাগুলোই সবচেয়ে গ্রহণযোগ্য।


আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপনের উপর ক্লিক করে জিনিস কিনুন, তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।

মেয়েদের নাভি সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য গুলি কি কি ?.


মেয়েদের নাভি সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ন তথ্য গুলি কি কি ?.

  দুনিয়ায় এমন অনেক কিছুই রয়েছে যা সম্পর্কে কোনও ধারণাই নেই আমাদের। মেয়েদের শরীরের অন্যতম আকর্ষনীয় অঙ্গ তাদের নাভী। পুরুষরা মেয়েদের নাভীর সৌন্দর্যে চরমভাবে পুলকিত হয়। নাভি কুন্ডলী সাধারণত বাইরের দিকেই বেরিয়ে থাকে।

  পৃথিবীর মাত্র ১০ শতাংশ ব্যক্তির নাভি কুন্ডলী ভিতরের দিকে থাকে। খোদার সৃষ্টি বড়ই অদ্ভূত মানব শরীরের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অংশ নাভি। জন্মের পর মাতৃজঠরের সঙ্গে ছেদের মুহূর্তেই যা তৈরি হয়ে যায়। মা ও শিশুর যোগসূত্র। তাই নাভির সঙ্গে জড়িয়ে নানা অবাক করা বিষয়।

চলুন এবার তাহলে নাভি সম্পর্কে অজানা ও অবাক করা বিষয়গুলো জেনে নেয়া যাক-

১. প্রতিবছর বিশ্বের প্রায় ২ লাখ মানুষ নাভি কুন্ডলীর প্লাস্টিক সার্জারি করান। এদের অধিকাংশ অর্থাৎ প্রায় ১ লাখ ৮০ হাজার মানুষ অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে নাভি কুন্ডলী ভিতর দিকে করেন।

২. একটি গবেষণায় দেখা গেছে, প্রতি ৬০ জন মানুষের নাভিতে প্রায় আড়াই হাজার আলাদা আলাদা প্রজাতির ব্যাক্টেরিয়া বসবাস করে।

৩. নাভি কুন্ডলী সাধারণত বাইরের দিকেই বেরিয়ে থাকে। পৃথিবীর মাত্র ১০ শতাংশ ব্যক্তির নাভি কুন্ডলী ভিতরের দিকে।

৪. অন্তঃসত্ত্বা মহিলাদের অনেক সময় শিশুর চাপে নাভি কুন্ডলী ভিতর থেকে বাইরের দিকে বেরিয়ে আসে।

৫. প্লাস্টিক অ্যান্ড রিকনস্ট্রাকটিভ সার্জারি জার্নালে প্রকাশিত একটি গবেষণাপত্র বলছে, যে সব মহিলার নাভি কুন্ডলী বাইরের দিকে, তারা খুব একটা আকর্ষণীয় হন না। পুরুষদের ক্ষেত্রেও তাই।

৬. ঢাকা শিশু হাসপাতালের ডাক্তারদের মতে নাভী বাহিরের দিকে থাকা শিশুরা সাধারণত কম রোগাক্রান্ত হয়ে থাকেন। তবে এটা তাদের অনুমান প্রসূত মতামত।

নাভির আকারের সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে মহিলাদের চরিত্রের গোপন কথা-

গোল আকৃতির নাভি :

 যাদের নাভি গোল হয়, সেই মহিলারা খুব সরল ও সাদাসিধে এবং ঘরোয়া হয়। শাস্ত্র বলছে, এই মহিলারা সংসারে সুখ ও সমৃদ্ধি নিয়ে আনে।

গভীর নাভি : 

যে মহিলাদের নাভি গভীর হয়, তারা বন্ধুত্ব করতে খুব ভালোবাসেন। শাস্ত্র বলছে, এরা সংসারে সুখ ও সমৃদ্ধি নিয়ে আনে। ভালোবাসার মানুষের সঙ্গে প্রতারণা করে না।

চন্দ্রাকার নাভি : 

শাস্ত্র মতে, যাদের নাভি চাঁদের মতো, সেইসব মহিলাদের থেকে পুরুষদের দূরে থাকাই ভালো। কারণ এরা কারও উপর বিশ্বাস করেন না।

নাভি যদি বাইরের দিকে বেরিয়ে থাকে :

যদি কোনও মহিলার নাভি বাইরের দিকে বেরিয়ে থাকে, তারা খুব সৌভাগ্যবতী হন। যেখানে এরা যান, সেখানে ধন-সম্পত্তির কোনও কমতি থাকে না।

যদিও নাভির ভিতরের অংশ অনেকটা বাইরে থাকে : 

সেক্ষেত্রে সেই মহিলা খুব কঠোর প্রকৃতির হয়। এটাও বলা হয়, মা হতে গিয়ে এই মহিলাদের সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়।

যাদের নাভি খুব সেন্সিটিভ হয় : 

যাদের নাভি খুব সেন্সিটিভ, তারা খুব হাসিখুশি হয়। কঠিন পরিস্থিতিতেও মুখের হাসি বজায় থাকে এদের। মহিলার শরীরের গড়ন যেমন আকর্ষণীয় হয়, তেমনই নারীর মাজাঘষা শরীর পুরুষের মন জয় করে নেয় এক মুহূর্তে।

আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপনের উপর ক্লিক করে জিনিস কিনুন, তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।


মঙ্গলবার, ২৮ ডিসেম্বর, ২০২১

প্রত্যেক নারী জীবনে কোন 10 টি জিনিস চায় ?.


প্রত্যেক নারী জীবনে কোন 10 টি জিনিস চায় ?.

যে রাঁধে সে চুলও বাঁধে’ অর্থাৎ একজন নারী তার পরিবারকে যতটা যত্ন দিয়ে আগলে রাখে, ঠিক তেমনভাবেই সে তার কাজের দিকেও সমান গুরুত্ব দেয়। এককথায়, একজন নারীই পারে তার পরিবার এবং কাজের মধ্যে সামঞ্জস্যতা বজায় রাখতে।

 একজন নারী তার জীবনের বিভিন্ন ধাপে বিভিন্ন রকম ভূমিকা পালন করে। কখনও সে কন্যা, কখনও বোন, কখনও স্ত্রী, কখনও মা। তাই জীবনের সর্বক্ষেত্রেই নারীর অভিজ্ঞতা থাকে। কিন্তু আপনি নিশ্চয়ই অনেক ব্যক্তিকেই বলতে শুনেছেন যে, ‘নারীর মন বোঝা খুব কঠিন’।

 আসলে নারীদের ব্যক্তিত্বে স্নেহ, ভালবাসা, সংকল্প, উদ্যমশীলতা এবং শক্তির নিখুঁত সংমিশ্রণ থাকে। সম্ভবত, এই কারণেই নারীদের ব্যক্তিত্বকে ধরা কঠিন হতে পারে। একজন নারী তার জীবনটা ঠিক কীভাবে কাটাতে চান সেটা সে ঠিক করেই রাখে। কিন্তু, কিছু কিছু নারীর ক্ষেত্রে তার ইচ্ছাগুলো পূরণ হয়, আবার কিছু কিছু নারীর ক্ষেত্রে তার ইচ্ছাগুলি অধরাই থেকে যায়। দেখে নিন সেগুলো-

১)স্বপ্নপূরণের জন্য সমর্থন-

পুরুষদের মতো নারীরাও স্বপ্ন দেখে। আর তাদের স্বপ্নগুলি পূরণ করার জন্যও মানসিক সহায়তার প্রয়োজন। একজন নারী যে স্বপ্নই দেখুক না কেন, সে সবসময় চায় স্বপ্নপূরণের ক্ষেত্রে যেন তার প্রিয়জনের সমর্থন ও উৎসাহ থাকে। কারণ প্রিয়জন পাশে থাকলে যেকোনো কঠিন পরিস্থিতির সাথেই মোকাবিলা করা সহজ হয়।

২)সুখী জীবনযাপনের স্বাধীনতা-

নারীদেরও সুখে বাঁচার অধিকার আছে। একটা সময় ছিল যখন প্রত্যেক মেয়েই বাড়ির চার দেয়ালের সীমাবদ্ধ ছিল। যদিও সময়টি পরিবর্তিত হয়েছে, কিন্তু এখনও অনেক সময় নারীদের জীবনযাপনে বিধিনিষেধ থাকতে দেখা যায়। কোনো নারী যখন তার পছন্দ অনুযায়ী জীবনযাপন করার চেষ্টা করে তখন সমাজের কাছ থেকে কিছু না কিছুতে সে বাধাগ্রস্ত হয়। কিন্তু পৃথিবীর প্রতিটি নারীই যাতে তার পছন্দমতো জীবন-যাপন করতে পারে সেদিকে আমাদেরই খেয়াল রাখা দরকার।

৩)সামাজিক চাপ-

একজন নারী যখন একটি নির্দিষ্ট বয়সে পৌঁছায়, তখন তার পরিবার এবং সমাজ বিয়ে করার কথা বলে। সমাজ সেই নারীকে বোঝানোর চেষ্টা করে যে, একমাত্র বিয়ে করার মাধ্যমেই সমস্ত সমস্যার সমাধান হয়। কিন্তু আমরা কেন কোনো মেয়েকে বিয়ে করার জন্য চাপ দেওয়ার চেয়ে তাকে তার ক্যারিয়ারের জন্য উৎসাহিত করি না এবং তার ক্ষমতায়নের কথা ভাবতে পারি না?

৪)ঋতুচক্র-

ঋতুস্রাব নারীদের শরীরের একটি অতি সাধারণ বিষয়, যা প্রতি মাসে প্রতিটি নারীরই হয়ে থাকে। ঋতুস্রাব চলাকালীন মেয়েরা ব্যথা ও অস্বস্তিতে ভুগতে থাকেন। এছাড়াও ঋতুস্রাব চলাকালীন আরেকটি যে অস্বস্তি হয় তা হলো, দাগ লাগার ভয়। কারণ, এই নিয়ে অনেক মেয়েই সমাজে হাসির খোরাক হয়ে থাকে। তাই, প্রতিটি নারীই চায় ব্যথাহীন এবং দাগমুক্ত ঋতুস্রাব।

৫)সমাজের কাছে গ্রহণযোগ্যতা-

সমাজ নারীদের জন্য বিভিন্ন নিয়ম নির্ধারণ করেছে। যারা এই সামাজিক নিয়মগুলো পূরণ করতে অক্ষম তাদের নীচু চোখে দেখা হয়, যেমন- গভীর রাতে বাইরে থাকা, ছোট জামা-কাপড় পরা, অতিরিক্ত আড্ডা দেওয়া। একইভাবে কোনো নারী যদি একা ভ্রমণকারী হন তবে তিনিও সমাজের প্রশ্নের মুখে পড়েন। সমাজ কোনো নারীর জীবনযাপনকে গ্রহণ করার পরিবর্তে, তাকে নিকৃষ্ট ও খারাপ বোধ করাতে কখনোই ব্যর্থ হয় না।

৬) নিরাপদ পরিবেশে বড় হওয়া-

একজন নারীর পক্ষে শুধুমাত্র রাতে নয়, দিনেও রাস্তা দিয়ে একা চলা ভীতিজনক এবং কঠিন হয়ে উঠেছে। শুধু এটিই নয়, মেয়েরা নিজের বাড়িতেও অনিরাপদ। যারা নারীদের বিরুদ্ধে জঘন্য অপরাধ করে তাদের ভাবা উচিত যে, নারীরাও মানুষ এবং তারাও চায় অপহরণ, হয়রানির শিকার ও শ্লীলতাহানির ভয় ছাড়াই জীবনযাপন করতে।

৭) চুল পড়া-

চুল পড়ার সমস্যা প্রত্যেক নারীকেই চিন্তিত করে তোলে। একজন নারীর সৌন্দর্যের ক্ষেত্রে মাথার চুলের ভূমিকা অপরিসীম, তাই যাদের চুল পড়ার সমস্যা আছে তারা প্রত্যেকই চিন্তিত। তারা সবসময় কোমল, উজ্জ্বল ও স্বাস্থ্যকর চুলের স্বপ্ন দেখে। এই জন্য, প্রত্যেক নারীই চুলের অতিরিক্ত যত্ন নেওয়ার চেষ্টা করে।

৮) ফ্যাট ছাড়াই সুস্বাদু খাবার খাওয়া-

অনেক মেয়েরই স্বপ্ন থাকে, শরীরে মেদ ছাড়াই সুস্বাদু খাবার খাওয়া। মোটা হওয়া সাধারণত মেয়েদের জন্য দুঃস্বপ্ন। তাই নিজেকে ফিট এবং সুন্দর রাখতে অনেক মেয়েই তাদের প্রিয় খাবারগুলি খাওয়া বন্ধ করে দেয়। কিন্তু তারা পছন্দসই খাবার খেতে এবং নিজের মতোই থাকতে পছন্দ করে।

৯) সুন্দর ত্বক-

বিশ্বজুড়ে নারীরা নরম, কোমল, দাগহীন, উজ্জ্বল ত্বকের স্বপ্ন দেখে। পিম্পলস, দাগ আর ব্রণ প্রত্যেক মেয়ের কাছেই ভয়ংকর স্বপ্নের চেয়ে কম নয়।

১০) সঙ্গীর সাথে ঘনিষ্ঠতা-

কম-বেশি প্রত্যেক মেয়েই চায় তাদের সঙ্গীর সঙ্গে ঘনিষ্ঠ হতে। এটি অনেক সময় সম্পর্ককে আরও মজবুত করে তুলতে পারে। এটি পুরুষ এবং নারী উভয়ের জন্যই সমান আনন্দদায়ক। আপনি যদি ভাবেন যে, নারীদের যৌন আকাঙ্ক্ষা এবং কল্পনা থাকে না তবে আপনি ভুল হতে পারেন। নারীরা সর্বদাই উত্তেজনাপূর্ণ যৌনজীবন চান যা কেবল তাদের সন্তুষ্টই করে না, তাদের মধ্যে ভালোবাসার অনুভূতিও তৈরি করে।

আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপনের উপর ক্লিক করে জিনিস কিনুন, তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।


মধুর সম্পর্ক ভাঙার 7 টি কারণ কি কি ?.


মধুর সম্পর্ক ভাঙার 7 টি কারণ কি কি ?.

মধুর সম্পর্ক কী সবসময় মধুর থাকে? ফিফটি-ফিফটি সম্ভাবনা। বিয়ের প্রথম দিকে সম্পর্ক যেখানে মধুর ও সুন্দর থাকে সেখানে তা কেন তিক্ত ও বিরক্তিকর হয়ে উঠে এ ব্যাপারে হয়তো একেক জনের একেক বক্তব্য থাকতে পারে। এজন্য আবার বিভিন্ন ফ্যাক্টরও কাজ করে যা মধুর সম্পর্কে ফাটল ধরায়। যেসব কারণে মধুর সম্পর্কে ফাটল ধরে নিচে সেসব বিষয় নিয়েই আলোচনা করা হলো ।

১) গোপন কথা ফাঁস :

জীবনে চলার পথে আপনাকে অনেকেই বিশ্বাস করে নিজের ব্যক্তিগত বিষয়, বন্ধু-বান্ধব, পরিবারের সদস্য সম্পর্কে নানান গোপনীয় কথা বলতে পারেন। আপনাকে বিশ্বাস করেই তা বলে থাকেন। কিন্তু দেখা গেল সেসব কথা আপনি সবার মাঝে, এমনকি ভরা মজলিসে বলে দিচ্ছেন। এক্ষেত্রে ওই ব্যক্তি সবার সামনে হাসির পাত্রে পরিণত হতে পারেন। ফলে দেখবেন ওই ব্যক্তি আপনাকে আর কোনও দিন কোনও কথা বলবে না  কারন আপনার প্রতি তার বিশ্বাস উড়ে গেছে।

২) হঠাৎ কোনো দৃশ্যের অবতারণা :  

জীবনে চলার পথে আপনার সবকিছুই কাছের মানুষদের ভালো নাও লাগতে পারে। তাই বলে যেখানে সেখানে তা নিয়ে ‘সিন ক্রেট’ করা যাবে না। বরং কোন জিনিসটি আপনার প্রিয় মানুষটির ভালো লাগে না, কেন লাগে না তা যাচাই করে সমাধানে আসতে হবে। পারলে কাছের মানুষদের মতো করেই জীবন-যাপন করতে হবে।

৩) আসক্তির কথা লুকিয়ে রাখা :

একজন ব্যক্তি নানা ধরনের নেশায় যেমন ধূমপান, অ্যালকোহল, মদ, খাদ্য, ফোনে আসক্ত থাকতে পারেন। তা বলে এসব কিন্তু কাছের মানুষদের নিকট গোপন করা যাবে না। আপনি হয়তো তা গোপন রাখেন অথচ তারা তা টের পেলে নিমিষেই আপনার সঙ্গে সম্পর্ক বিচ্ছিন্ন হয়ে যেতে পারে। এছাড়া দেখা গেল, আপনাকে হয়তো তা ছেড়ে দিতে বলেছে। আপনিও তা না ছেড়েই ছেড়ে দেওয়ার কথা বলেছেন। আর এ বিষয় যদি টের পায় তাহলে আপনার সঙ্গে তার সম্পর্ক চিরদিনের মতো শেষ হয়ে যেতে পারে।

৪) স্বার্থপরতা:

যেকোনো কাজে শুধু নিজের স্বার্থটাই দেখবেন না। আপরের স্বার্থকে মূল্যায়ন করতে শিখুন। অপরের স্বার্থ সুরক্ষিত হলেই আপনার উপর নির্ভরশীলতা তৈরি হয়। এজন্য কার সঙ্গে সর্ম্পক টিকে থাকে। কিন্তু যখন কেউ জানবে আপনি চরম স্বার্থপর তখন কিন্তু কারও সঙ্গে আপনার সম্পর্ক টিকে থাকবে না।

৫) বিপদে ফেলে পালিয়ে যাওয়া :

কারো সঙ্গে আপনার দীর্ঘদিনের সম্পর্ক। হঠাৎ ওই ব্যক্তি বিপদে পড়তে পারে এবং সাহায্যের জন্য আপনার শরনাপন্ন হতে পারেন। কিন্তু দেখা গেল, তার বিপদে আপনি পিছনে হটে যাচ্ছেন। সেই বিপদ থেকে সে উদ্ধার পাক আর না পাক কখনোই সে আপনার সঙ্গে সম্পর্ক রাখবে না। তাই যতো সম্ভব সঙ্গীকে বিপদে সাহায্য করুন।

৬) মানসিক প্রতারণা :

কেউ হয়তো মানসিকভাবে আপনার উপর খুবই নির্ভরশীল। আর সে সুযোগে আপনি তাকে যখন তখন যেকোনও কাজে ব্যবহার করছেন। আপনার প্রতি বিশ্বাস রেখে সেও আপনার সব কাজই করে দিচ্ছে। কিন্তু যখন সে জানতে পারবে আপনি তার সঙ্গে প্রতারণা করছেন তখন সেই সম্পর্ক কখনোই থাকবে না। অনেকে একে যৌন প্রতারণার চেয়েও ভয়াবহ বলছেন।

৭) আর্থিক প্রতারণা :

কারো সঙ্গে আপনার বহুদিনের সম্পর্ক। ফলে আপনার প্রতি তার প্রচণ্ড বিশ্বাস জন্মেছে। এই সুযোগে আপনি তার কাছ থেকে কাড়ি কাড়ি টাকা ধার করছেন। আপনি না দিলেই তাতে সে মনে কিছুই করছে না। কিন্তু এটি যে আপনার প্রতারণা তা যদি সে টের পায় তাহলে চির জীবনের মতো সেই সম্পর্ক শেষ হয়ে যেতে পারে। তাই যেকোনও সম্পর্ক রক্ষা করার জন্য আর্থিক লেনদেনের ব্যাপারে সচেতন থাকতে হয়।

আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপনের উপর ক্লিক করে জিনিস কিনুন, তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।


সোমবার, ২৭ ডিসেম্বর, ২০২১

ওমিক্রন চেনার সহজ উপায় কি কি ?.


ওমিক্রন চেনার সহজ উপায় কি কি ?.

  রূপ বদলে ফেলেছে করোনা ভাইরাস। কোভিড-১৯-এর নতুন স্ট্রেন ওমিক্রন এখন গোটা বিশ্বের চিন্তার কারণ। এদিকে গবেষকদের কাছে বড় চিন্তা, করোনার এই ভ্যারিয়্যান্ট তার নিজের রূপ বদলে ফেলেছে সম্পূর্ণভাবে। 

 চেনা দায়, ওমিক্রন আক্রান্তদের গন্ধ যাচ্ছে না, এমনকি জ্বর পর্যন্ত আসছে না বলে দাবি করছেন গবেষকদের একাংশ। করোনার স্বাভাবিক উপসর্গগুলোর মধ্যে অন্যতম ছিল জ্বর, স্বাদ-গন্ধ চলে যাওয়া, সর্দি, কাশি।

  কিন্তু, সম্প্রতি দক্ষিণ আফ্রিকার মেডিক্যাল অ্যাসোসিয়েসনের চেয়ারপার্সন ডা: অ্যাঞ্জেলিক কোয়েটজি জানিয়েছেন, যারা ওমিক্রন ভ্যারিয়্যান্টে আক্রান্ত তাদের ক্ষেত্রে দেখা যাচ্ছে স্বাদ-গন্ধ চলে যাওয়ার মতো কোনো উপসর্গ নেই। পরিবর্তে তাদের মধ্যে নতুন একগুচ্ছ উপসর্গ দেখা যাচ্ছে।

কী এই নতুন উপসর্গগুলো?

 এই বিশেষজ্ঞ জানিয়েছেন, করোনার নতুন উপসর্গগুলো হলো- শরীরে দুর্বল ভাব, শরীরে যন্ত্রণা। ডা. অ্যাঙ্গেলিক কোটজি জানাচ্ছেন, অনেক ওমিক্রন আক্রান্তের ক্ষেত্রে দেখা যাচ্ছে চূড়ান্ত মাথাব্যাথায় ভুগছেন তারা। দেহে জ্বর না আসার মতো উপসর্গগুলো যদি চলে যায় সেক্ষেত্রে করোনা চিহ্নিত হতে সময় লাগবে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ।

ওমিক্রনের উৎস কোথায়?

 ওমিক্রিনে আক্রান্তদের একজন হলেন ইসরাইলের চিকিৎসক ড. এলাড মোর। তিনি দাবি করেছেন, লন্ডনে চিকিৎসকদের জন্য আয়োজিত একটি সম্মেলনে যোগ দিতে গিয়েছিলেন তিনি। সেখান থেকে ফেরার পরেই অসুস্থ হয়ে পড়েন। সেই সম্মেলন থেকেই তার দেহে থাবা বসিয়েছে ওমিক্রন ভাইরাস, দাবি করেছেন এই চিকিৎসক। কোথা থেকে শুরু হয়েছে ওমিক্রন সংক্রমণ, তা নিয়ে নানা মুনির নানা মত। তবে প্রাথমিকভাবে দক্ষিণ আফ্রিকা থেকেই এই কোভিড ভ্যারিয়্যান্ট ছড়িয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে।

কিভাবে ওমিক্রন থেকে রক্ষা পাওয়া সম্ভব?

  গবেষকদের একাংশের কথায়, করোনা সংক্রান্ত স্বাস্থ্যবিধি না মানলে ওমিক্রনে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা থাকবে। এক্ষেত্রে হাত ধোয়া, পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকা, করোনা সংক্রান্ত স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা ইত্যাদি বিষয় মাথায় রাখতে হবে। প্রাথমিকভাবে গবেষকরা আশঙ্কা করছিলেন, করোনাভাইরাসের এই ভ্যারিয়্যান্ট হয়ত ভ্যাকসিনকে ফাঁকি দিতে পারবে। যদিও কোভ্যাক্সিন এই ভ্যারিয়্যান্টের বিরুদ্ধে কার্যকরী বলে মনে করছেন গবেষকদের একাংশ।

 আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপনের উপর ক্লিক করে জিনিস কিনুন, তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।