বুধবার, ২৯ ডিসেম্বর, ২০২১

মেয়েদের নাভি সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য গুলি কি কি ?.


মেয়েদের নাভি সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ন তথ্য গুলি কি কি ?.

  দুনিয়ায় এমন অনেক কিছুই রয়েছে যা সম্পর্কে কোনও ধারণাই নেই আমাদের। মেয়েদের শরীরের অন্যতম আকর্ষনীয় অঙ্গ তাদের নাভী। পুরুষরা মেয়েদের নাভীর সৌন্দর্যে চরমভাবে পুলকিত হয়। নাভি কুন্ডলী সাধারণত বাইরের দিকেই বেরিয়ে থাকে।

  পৃথিবীর মাত্র ১০ শতাংশ ব্যক্তির নাভি কুন্ডলী ভিতরের দিকে থাকে। খোদার সৃষ্টি বড়ই অদ্ভূত মানব শরীরের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অংশ নাভি। জন্মের পর মাতৃজঠরের সঙ্গে ছেদের মুহূর্তেই যা তৈরি হয়ে যায়। মা ও শিশুর যোগসূত্র। তাই নাভির সঙ্গে জড়িয়ে নানা অবাক করা বিষয়।

চলুন এবার তাহলে নাভি সম্পর্কে অজানা ও অবাক করা বিষয়গুলো জেনে নেয়া যাক-

১. প্রতিবছর বিশ্বের প্রায় ২ লাখ মানুষ নাভি কুন্ডলীর প্লাস্টিক সার্জারি করান। এদের অধিকাংশ অর্থাৎ প্রায় ১ লাখ ৮০ হাজার মানুষ অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে নাভি কুন্ডলী ভিতর দিকে করেন।

২. একটি গবেষণায় দেখা গেছে, প্রতি ৬০ জন মানুষের নাভিতে প্রায় আড়াই হাজার আলাদা আলাদা প্রজাতির ব্যাক্টেরিয়া বসবাস করে।

৩. নাভি কুন্ডলী সাধারণত বাইরের দিকেই বেরিয়ে থাকে। পৃথিবীর মাত্র ১০ শতাংশ ব্যক্তির নাভি কুন্ডলী ভিতরের দিকে।

৪. অন্তঃসত্ত্বা মহিলাদের অনেক সময় শিশুর চাপে নাভি কুন্ডলী ভিতর থেকে বাইরের দিকে বেরিয়ে আসে।

৫. প্লাস্টিক অ্যান্ড রিকনস্ট্রাকটিভ সার্জারি জার্নালে প্রকাশিত একটি গবেষণাপত্র বলছে, যে সব মহিলার নাভি কুন্ডলী বাইরের দিকে, তারা খুব একটা আকর্ষণীয় হন না। পুরুষদের ক্ষেত্রেও তাই।

৬. ঢাকা শিশু হাসপাতালের ডাক্তারদের মতে নাভী বাহিরের দিকে থাকা শিশুরা সাধারণত কম রোগাক্রান্ত হয়ে থাকেন। তবে এটা তাদের অনুমান প্রসূত মতামত।

নাভির আকারের সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে মহিলাদের চরিত্রের গোপন কথা-

গোল আকৃতির নাভি :

 যাদের নাভি গোল হয়, সেই মহিলারা খুব সরল ও সাদাসিধে এবং ঘরোয়া হয়। শাস্ত্র বলছে, এই মহিলারা সংসারে সুখ ও সমৃদ্ধি নিয়ে আনে।

গভীর নাভি : 

যে মহিলাদের নাভি গভীর হয়, তারা বন্ধুত্ব করতে খুব ভালোবাসেন। শাস্ত্র বলছে, এরা সংসারে সুখ ও সমৃদ্ধি নিয়ে আনে। ভালোবাসার মানুষের সঙ্গে প্রতারণা করে না।

চন্দ্রাকার নাভি : 

শাস্ত্র মতে, যাদের নাভি চাঁদের মতো, সেইসব মহিলাদের থেকে পুরুষদের দূরে থাকাই ভালো। কারণ এরা কারও উপর বিশ্বাস করেন না।

নাভি যদি বাইরের দিকে বেরিয়ে থাকে :

যদি কোনও মহিলার নাভি বাইরের দিকে বেরিয়ে থাকে, তারা খুব সৌভাগ্যবতী হন। যেখানে এরা যান, সেখানে ধন-সম্পত্তির কোনও কমতি থাকে না।

যদিও নাভির ভিতরের অংশ অনেকটা বাইরে থাকে : 

সেক্ষেত্রে সেই মহিলা খুব কঠোর প্রকৃতির হয়। এটাও বলা হয়, মা হতে গিয়ে এই মহিলাদের সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়।

যাদের নাভি খুব সেন্সিটিভ হয় : 

যাদের নাভি খুব সেন্সিটিভ, তারা খুব হাসিখুশি হয়। কঠিন পরিস্থিতিতেও মুখের হাসি বজায় থাকে এদের। মহিলার শরীরের গড়ন যেমন আকর্ষণীয় হয়, তেমনই নারীর মাজাঘষা শরীর পুরুষের মন জয় করে নেয় এক মুহূর্তে।

আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপনের উপর ক্লিক করে জিনিস কিনুন, তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।


মঙ্গলবার, ২৮ ডিসেম্বর, ২০২১

প্রত্যেক নারী জীবনে কোন 10 টি জিনিস চায় ?.


প্রত্যেক নারী জীবনে কোন 10 টি জিনিস চায় ?.

যে রাঁধে সে চুলও বাঁধে’ অর্থাৎ একজন নারী তার পরিবারকে যতটা যত্ন দিয়ে আগলে রাখে, ঠিক তেমনভাবেই সে তার কাজের দিকেও সমান গুরুত্ব দেয়। এককথায়, একজন নারীই পারে তার পরিবার এবং কাজের মধ্যে সামঞ্জস্যতা বজায় রাখতে।

 একজন নারী তার জীবনের বিভিন্ন ধাপে বিভিন্ন রকম ভূমিকা পালন করে। কখনও সে কন্যা, কখনও বোন, কখনও স্ত্রী, কখনও মা। তাই জীবনের সর্বক্ষেত্রেই নারীর অভিজ্ঞতা থাকে। কিন্তু আপনি নিশ্চয়ই অনেক ব্যক্তিকেই বলতে শুনেছেন যে, ‘নারীর মন বোঝা খুব কঠিন’।

 আসলে নারীদের ব্যক্তিত্বে স্নেহ, ভালবাসা, সংকল্প, উদ্যমশীলতা এবং শক্তির নিখুঁত সংমিশ্রণ থাকে। সম্ভবত, এই কারণেই নারীদের ব্যক্তিত্বকে ধরা কঠিন হতে পারে। একজন নারী তার জীবনটা ঠিক কীভাবে কাটাতে চান সেটা সে ঠিক করেই রাখে। কিন্তু, কিছু কিছু নারীর ক্ষেত্রে তার ইচ্ছাগুলো পূরণ হয়, আবার কিছু কিছু নারীর ক্ষেত্রে তার ইচ্ছাগুলি অধরাই থেকে যায়। দেখে নিন সেগুলো-

১)স্বপ্নপূরণের জন্য সমর্থন-

পুরুষদের মতো নারীরাও স্বপ্ন দেখে। আর তাদের স্বপ্নগুলি পূরণ করার জন্যও মানসিক সহায়তার প্রয়োজন। একজন নারী যে স্বপ্নই দেখুক না কেন, সে সবসময় চায় স্বপ্নপূরণের ক্ষেত্রে যেন তার প্রিয়জনের সমর্থন ও উৎসাহ থাকে। কারণ প্রিয়জন পাশে থাকলে যেকোনো কঠিন পরিস্থিতির সাথেই মোকাবিলা করা সহজ হয়।

২)সুখী জীবনযাপনের স্বাধীনতা-

নারীদেরও সুখে বাঁচার অধিকার আছে। একটা সময় ছিল যখন প্রত্যেক মেয়েই বাড়ির চার দেয়ালের সীমাবদ্ধ ছিল। যদিও সময়টি পরিবর্তিত হয়েছে, কিন্তু এখনও অনেক সময় নারীদের জীবনযাপনে বিধিনিষেধ থাকতে দেখা যায়। কোনো নারী যখন তার পছন্দ অনুযায়ী জীবনযাপন করার চেষ্টা করে তখন সমাজের কাছ থেকে কিছু না কিছুতে সে বাধাগ্রস্ত হয়। কিন্তু পৃথিবীর প্রতিটি নারীই যাতে তার পছন্দমতো জীবন-যাপন করতে পারে সেদিকে আমাদেরই খেয়াল রাখা দরকার।

৩)সামাজিক চাপ-

একজন নারী যখন একটি নির্দিষ্ট বয়সে পৌঁছায়, তখন তার পরিবার এবং সমাজ বিয়ে করার কথা বলে। সমাজ সেই নারীকে বোঝানোর চেষ্টা করে যে, একমাত্র বিয়ে করার মাধ্যমেই সমস্ত সমস্যার সমাধান হয়। কিন্তু আমরা কেন কোনো মেয়েকে বিয়ে করার জন্য চাপ দেওয়ার চেয়ে তাকে তার ক্যারিয়ারের জন্য উৎসাহিত করি না এবং তার ক্ষমতায়নের কথা ভাবতে পারি না?

৪)ঋতুচক্র-

ঋতুস্রাব নারীদের শরীরের একটি অতি সাধারণ বিষয়, যা প্রতি মাসে প্রতিটি নারীরই হয়ে থাকে। ঋতুস্রাব চলাকালীন মেয়েরা ব্যথা ও অস্বস্তিতে ভুগতে থাকেন। এছাড়াও ঋতুস্রাব চলাকালীন আরেকটি যে অস্বস্তি হয় তা হলো, দাগ লাগার ভয়। কারণ, এই নিয়ে অনেক মেয়েই সমাজে হাসির খোরাক হয়ে থাকে। তাই, প্রতিটি নারীই চায় ব্যথাহীন এবং দাগমুক্ত ঋতুস্রাব।

৫)সমাজের কাছে গ্রহণযোগ্যতা-

সমাজ নারীদের জন্য বিভিন্ন নিয়ম নির্ধারণ করেছে। যারা এই সামাজিক নিয়মগুলো পূরণ করতে অক্ষম তাদের নীচু চোখে দেখা হয়, যেমন- গভীর রাতে বাইরে থাকা, ছোট জামা-কাপড় পরা, অতিরিক্ত আড্ডা দেওয়া। একইভাবে কোনো নারী যদি একা ভ্রমণকারী হন তবে তিনিও সমাজের প্রশ্নের মুখে পড়েন। সমাজ কোনো নারীর জীবনযাপনকে গ্রহণ করার পরিবর্তে, তাকে নিকৃষ্ট ও খারাপ বোধ করাতে কখনোই ব্যর্থ হয় না।

৬) নিরাপদ পরিবেশে বড় হওয়া-

একজন নারীর পক্ষে শুধুমাত্র রাতে নয়, দিনেও রাস্তা দিয়ে একা চলা ভীতিজনক এবং কঠিন হয়ে উঠেছে। শুধু এটিই নয়, মেয়েরা নিজের বাড়িতেও অনিরাপদ। যারা নারীদের বিরুদ্ধে জঘন্য অপরাধ করে তাদের ভাবা উচিত যে, নারীরাও মানুষ এবং তারাও চায় অপহরণ, হয়রানির শিকার ও শ্লীলতাহানির ভয় ছাড়াই জীবনযাপন করতে।

৭) চুল পড়া-

চুল পড়ার সমস্যা প্রত্যেক নারীকেই চিন্তিত করে তোলে। একজন নারীর সৌন্দর্যের ক্ষেত্রে মাথার চুলের ভূমিকা অপরিসীম, তাই যাদের চুল পড়ার সমস্যা আছে তারা প্রত্যেকই চিন্তিত। তারা সবসময় কোমল, উজ্জ্বল ও স্বাস্থ্যকর চুলের স্বপ্ন দেখে। এই জন্য, প্রত্যেক নারীই চুলের অতিরিক্ত যত্ন নেওয়ার চেষ্টা করে।

৮) ফ্যাট ছাড়াই সুস্বাদু খাবার খাওয়া-

অনেক মেয়েরই স্বপ্ন থাকে, শরীরে মেদ ছাড়াই সুস্বাদু খাবার খাওয়া। মোটা হওয়া সাধারণত মেয়েদের জন্য দুঃস্বপ্ন। তাই নিজেকে ফিট এবং সুন্দর রাখতে অনেক মেয়েই তাদের প্রিয় খাবারগুলি খাওয়া বন্ধ করে দেয়। কিন্তু তারা পছন্দসই খাবার খেতে এবং নিজের মতোই থাকতে পছন্দ করে।

৯) সুন্দর ত্বক-

বিশ্বজুড়ে নারীরা নরম, কোমল, দাগহীন, উজ্জ্বল ত্বকের স্বপ্ন দেখে। পিম্পলস, দাগ আর ব্রণ প্রত্যেক মেয়ের কাছেই ভয়ংকর স্বপ্নের চেয়ে কম নয়।

১০) সঙ্গীর সাথে ঘনিষ্ঠতা-

কম-বেশি প্রত্যেক মেয়েই চায় তাদের সঙ্গীর সঙ্গে ঘনিষ্ঠ হতে। এটি অনেক সময় সম্পর্ককে আরও মজবুত করে তুলতে পারে। এটি পুরুষ এবং নারী উভয়ের জন্যই সমান আনন্দদায়ক। আপনি যদি ভাবেন যে, নারীদের যৌন আকাঙ্ক্ষা এবং কল্পনা থাকে না তবে আপনি ভুল হতে পারেন। নারীরা সর্বদাই উত্তেজনাপূর্ণ যৌনজীবন চান যা কেবল তাদের সন্তুষ্টই করে না, তাদের মধ্যে ভালোবাসার অনুভূতিও তৈরি করে।

আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপনের উপর ক্লিক করে জিনিস কিনুন, তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।


মধুর সম্পর্ক ভাঙার 7 টি কারণ কি কি ?.


মধুর সম্পর্ক ভাঙার 7 টি কারণ কি কি ?.

মধুর সম্পর্ক কী সবসময় মধুর থাকে? ফিফটি-ফিফটি সম্ভাবনা। বিয়ের প্রথম দিকে সম্পর্ক যেখানে মধুর ও সুন্দর থাকে সেখানে তা কেন তিক্ত ও বিরক্তিকর হয়ে উঠে এ ব্যাপারে হয়তো একেক জনের একেক বক্তব্য থাকতে পারে। এজন্য আবার বিভিন্ন ফ্যাক্টরও কাজ করে যা মধুর সম্পর্কে ফাটল ধরায়। যেসব কারণে মধুর সম্পর্কে ফাটল ধরে নিচে সেসব বিষয় নিয়েই আলোচনা করা হলো ।

১) গোপন কথা ফাঁস :

জীবনে চলার পথে আপনাকে অনেকেই বিশ্বাস করে নিজের ব্যক্তিগত বিষয়, বন্ধু-বান্ধব, পরিবারের সদস্য সম্পর্কে নানান গোপনীয় কথা বলতে পারেন। আপনাকে বিশ্বাস করেই তা বলে থাকেন। কিন্তু দেখা গেল সেসব কথা আপনি সবার মাঝে, এমনকি ভরা মজলিসে বলে দিচ্ছেন। এক্ষেত্রে ওই ব্যক্তি সবার সামনে হাসির পাত্রে পরিণত হতে পারেন। ফলে দেখবেন ওই ব্যক্তি আপনাকে আর কোনও দিন কোনও কথা বলবে না  কারন আপনার প্রতি তার বিশ্বাস উড়ে গেছে।

২) হঠাৎ কোনো দৃশ্যের অবতারণা :  

জীবনে চলার পথে আপনার সবকিছুই কাছের মানুষদের ভালো নাও লাগতে পারে। তাই বলে যেখানে সেখানে তা নিয়ে ‘সিন ক্রেট’ করা যাবে না। বরং কোন জিনিসটি আপনার প্রিয় মানুষটির ভালো লাগে না, কেন লাগে না তা যাচাই করে সমাধানে আসতে হবে। পারলে কাছের মানুষদের মতো করেই জীবন-যাপন করতে হবে।

৩) আসক্তির কথা লুকিয়ে রাখা :

একজন ব্যক্তি নানা ধরনের নেশায় যেমন ধূমপান, অ্যালকোহল, মদ, খাদ্য, ফোনে আসক্ত থাকতে পারেন। তা বলে এসব কিন্তু কাছের মানুষদের নিকট গোপন করা যাবে না। আপনি হয়তো তা গোপন রাখেন অথচ তারা তা টের পেলে নিমিষেই আপনার সঙ্গে সম্পর্ক বিচ্ছিন্ন হয়ে যেতে পারে। এছাড়া দেখা গেল, আপনাকে হয়তো তা ছেড়ে দিতে বলেছে। আপনিও তা না ছেড়েই ছেড়ে দেওয়ার কথা বলেছেন। আর এ বিষয় যদি টের পায় তাহলে আপনার সঙ্গে তার সম্পর্ক চিরদিনের মতো শেষ হয়ে যেতে পারে।

৪) স্বার্থপরতা:

যেকোনো কাজে শুধু নিজের স্বার্থটাই দেখবেন না। আপরের স্বার্থকে মূল্যায়ন করতে শিখুন। অপরের স্বার্থ সুরক্ষিত হলেই আপনার উপর নির্ভরশীলতা তৈরি হয়। এজন্য কার সঙ্গে সর্ম্পক টিকে থাকে। কিন্তু যখন কেউ জানবে আপনি চরম স্বার্থপর তখন কিন্তু কারও সঙ্গে আপনার সম্পর্ক টিকে থাকবে না।

৫) বিপদে ফেলে পালিয়ে যাওয়া :

কারো সঙ্গে আপনার দীর্ঘদিনের সম্পর্ক। হঠাৎ ওই ব্যক্তি বিপদে পড়তে পারে এবং সাহায্যের জন্য আপনার শরনাপন্ন হতে পারেন। কিন্তু দেখা গেল, তার বিপদে আপনি পিছনে হটে যাচ্ছেন। সেই বিপদ থেকে সে উদ্ধার পাক আর না পাক কখনোই সে আপনার সঙ্গে সম্পর্ক রাখবে না। তাই যতো সম্ভব সঙ্গীকে বিপদে সাহায্য করুন।

৬) মানসিক প্রতারণা :

কেউ হয়তো মানসিকভাবে আপনার উপর খুবই নির্ভরশীল। আর সে সুযোগে আপনি তাকে যখন তখন যেকোনও কাজে ব্যবহার করছেন। আপনার প্রতি বিশ্বাস রেখে সেও আপনার সব কাজই করে দিচ্ছে। কিন্তু যখন সে জানতে পারবে আপনি তার সঙ্গে প্রতারণা করছেন তখন সেই সম্পর্ক কখনোই থাকবে না। অনেকে একে যৌন প্রতারণার চেয়েও ভয়াবহ বলছেন।

৭) আর্থিক প্রতারণা :

কারো সঙ্গে আপনার বহুদিনের সম্পর্ক। ফলে আপনার প্রতি তার প্রচণ্ড বিশ্বাস জন্মেছে। এই সুযোগে আপনি তার কাছ থেকে কাড়ি কাড়ি টাকা ধার করছেন। আপনি না দিলেই তাতে সে মনে কিছুই করছে না। কিন্তু এটি যে আপনার প্রতারণা তা যদি সে টের পায় তাহলে চির জীবনের মতো সেই সম্পর্ক শেষ হয়ে যেতে পারে। তাই যেকোনও সম্পর্ক রক্ষা করার জন্য আর্থিক লেনদেনের ব্যাপারে সচেতন থাকতে হয়।

আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপনের উপর ক্লিক করে জিনিস কিনুন, তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।


সোমবার, ২৭ ডিসেম্বর, ২০২১

ওমিক্রন চেনার সহজ উপায় কি কি ?.


ওমিক্রন চেনার সহজ উপায় কি কি ?.

  রূপ বদলে ফেলেছে করোনা ভাইরাস। কোভিড-১৯-এর নতুন স্ট্রেন ওমিক্রন এখন গোটা বিশ্বের চিন্তার কারণ। এদিকে গবেষকদের কাছে বড় চিন্তা, করোনার এই ভ্যারিয়্যান্ট তার নিজের রূপ বদলে ফেলেছে সম্পূর্ণভাবে। 

 চেনা দায়, ওমিক্রন আক্রান্তদের গন্ধ যাচ্ছে না, এমনকি জ্বর পর্যন্ত আসছে না বলে দাবি করছেন গবেষকদের একাংশ। করোনার স্বাভাবিক উপসর্গগুলোর মধ্যে অন্যতম ছিল জ্বর, স্বাদ-গন্ধ চলে যাওয়া, সর্দি, কাশি।

  কিন্তু, সম্প্রতি দক্ষিণ আফ্রিকার মেডিক্যাল অ্যাসোসিয়েসনের চেয়ারপার্সন ডা: অ্যাঞ্জেলিক কোয়েটজি জানিয়েছেন, যারা ওমিক্রন ভ্যারিয়্যান্টে আক্রান্ত তাদের ক্ষেত্রে দেখা যাচ্ছে স্বাদ-গন্ধ চলে যাওয়ার মতো কোনো উপসর্গ নেই। পরিবর্তে তাদের মধ্যে নতুন একগুচ্ছ উপসর্গ দেখা যাচ্ছে।

কী এই নতুন উপসর্গগুলো?

 এই বিশেষজ্ঞ জানিয়েছেন, করোনার নতুন উপসর্গগুলো হলো- শরীরে দুর্বল ভাব, শরীরে যন্ত্রণা। ডা. অ্যাঙ্গেলিক কোটজি জানাচ্ছেন, অনেক ওমিক্রন আক্রান্তের ক্ষেত্রে দেখা যাচ্ছে চূড়ান্ত মাথাব্যাথায় ভুগছেন তারা। দেহে জ্বর না আসার মতো উপসর্গগুলো যদি চলে যায় সেক্ষেত্রে করোনা চিহ্নিত হতে সময় লাগবে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ।

ওমিক্রনের উৎস কোথায়?

 ওমিক্রিনে আক্রান্তদের একজন হলেন ইসরাইলের চিকিৎসক ড. এলাড মোর। তিনি দাবি করেছেন, লন্ডনে চিকিৎসকদের জন্য আয়োজিত একটি সম্মেলনে যোগ দিতে গিয়েছিলেন তিনি। সেখান থেকে ফেরার পরেই অসুস্থ হয়ে পড়েন। সেই সম্মেলন থেকেই তার দেহে থাবা বসিয়েছে ওমিক্রন ভাইরাস, দাবি করেছেন এই চিকিৎসক। কোথা থেকে শুরু হয়েছে ওমিক্রন সংক্রমণ, তা নিয়ে নানা মুনির নানা মত। তবে প্রাথমিকভাবে দক্ষিণ আফ্রিকা থেকেই এই কোভিড ভ্যারিয়্যান্ট ছড়িয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে।

কিভাবে ওমিক্রন থেকে রক্ষা পাওয়া সম্ভব?

  গবেষকদের একাংশের কথায়, করোনা সংক্রান্ত স্বাস্থ্যবিধি না মানলে ওমিক্রনে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা থাকবে। এক্ষেত্রে হাত ধোয়া, পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকা, করোনা সংক্রান্ত স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা ইত্যাদি বিষয় মাথায় রাখতে হবে। প্রাথমিকভাবে গবেষকরা আশঙ্কা করছিলেন, করোনাভাইরাসের এই ভ্যারিয়্যান্ট হয়ত ভ্যাকসিনকে ফাঁকি দিতে পারবে। যদিও কোভ্যাক্সিন এই ভ্যারিয়্যান্টের বিরুদ্ধে কার্যকরী বলে মনে করছেন গবেষকদের একাংশ।

 আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপনের উপর ক্লিক করে জিনিস কিনুন, তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।


করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট ‘ওমিক্রন’ এড়াতে কোন ৭ টি কাজ করা জরুরি ?.


করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট ‘ওমিক্রন’ এড়াতে কোন ৭ টি কাজ করা জরুরি ?.

  করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট ‘ওমিক্রন’ দ্রুতগতিতে ছড়িয়ে পড়ছে বিশ্বে। এরই মধ্যেই ওমিক্রন ভ্যারিয়েন্ট বিশ্বের ৭৭টি দেশে ছড়িয়েছে। তবে বিশ্বের প্রায় সব দেশেই ওমিক্রনের উপস্থিতি থাকতে পারে বলে ধারণা করছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। করোনাভাইরাসের মধ্যে ঘটেছে অনেকগুলো মিউটেশন। অর্থাৎ ভাইরাস নিজেকে প্রতিনিয়ত বদলাচ্ছে। আর এই বদল হয়েছে ভাইরাসের স্পাইক প্রোটিনে। 

  আর এই বদলে যাওয়া ভাইরাসের নতুন ওমিক্রন ভ্যারিয়েন্ট আরও বেশি সংক্রামক বলেই ভাবাচ্ছে বিশেষজ্ঞদের। তাহলে ওমিক্রন থেকে বাঁচতে কী করণীয়? বিশেষজ্ঞরা বলছেন, প্রাথমিকভাবে ৭টি অভ্যাস মেনে চলা খুবই জরুরি। তাহলে হয়তো ওমিক্রন থেকে রেহাই মিলবে-

১) সবারই জানা আছে করোনা সংক্রমণ থেকে বাঁচতে ভিটামিন সি’ যুক্ত খাবার কতটা জরুরি। কারণ এই ধরনের খাবার আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। তাই দৈনিক পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন সি' রাখুন পাতে। লেবু, কমলা, আমলকিসহ টক জাতীয় ফলে থাকে ভালো পরিমাণে ভিটামিন সি'।

২) শরীর সুস্থ রাখতে যেমন শরীরচর্চার প্রয়োজন ঠিক তেমনই বিভিন্ন রোগ থেকে রক্ষা পেতে তা চালিয়ে যেতে হবে। শরীরচর্চার মাধ্যমে ইমিউনিটি বাড়ে। জিমে বা মাঠে যেখানে খুশি ব্যায়াম করুন। প্রয়োজনে পায়ে হেঁটে চলাফেরা করুন। ব্যায়াম করতে সমস্যা হলে জগিং করুন বা হাঁটুন ৩০ মিনিট।

৩) শীতের এ সময় সবাই কমবেশি সর্দি-কাশিতে ভোগেন। কে সাধারণ সর্দি-কাশি আর কে ওমিক্রনে আক্রান্ত তা নিশ্চয়ই আপনি টের পাবেন না! তাই সুরক্ষিত থাকতে অন্তত মাস্ক পরুন। বিশেষজ্ঞদের মতে, করোনা থেকে বাঁচতে হলে মাস্কই হলো প্রধান অস্ত্র। তাই সব সময় মাস্ক পরুন। বিশেষ করে ঘরের বাইরে গেলে অবশ্যই মাস্ক পরতে হবে।

৪) করোনায় আক্রান্ত ও মৃত্যুর সংখ্যা কমতেই অনেকেই ব্যক্তিগত সুরক্ষার বিষয়টি ভুলতে চলেছেন! যা ওমিক্রন সংক্রমণের কারণ হতে পারে। তাই নিয়মিত হ্যান্ড স্যানিটাইজার ব্যবহার করুন। সবচেয়ে ভালো হয় অন্তত ৩০ সেকেন্ড সাবান-জল দিয়ে হাত ধুলে। তবে যেহেতু এখন শীতের সময় তাই ঘন ঘন স্যানিটাইজার ব্যবহার করুন।

৫) ওমিক্রন সংক্রমণ থেকে বাঁচতে অবশ্যই শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখুন। ঠিক যেমনটি করোনার শুরুর সময় থেকেই শারীরিক দূরত্ব রাখার কথা বলা হয়েছে। তাই বাজার, বাস, ট্রেনে কিংবা ভিড় এলাকায় চলাফেরার ক্ষেত্রে সাবধান থাকুন। যতটা সম্ভব ভিড় এড়িয়ে চলুন।

৬) করোনার টিকা যত তাড়াতাড়ি সম্ভব নিতে হবে। টিকা রোগ আটকাতে না পারলেও রোগের ঘাতক রূপ থেকে বাঁচাতে পারে। তাই টিকা আবশ্যক।

৭) যাদের শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম তারা বিশেষ সতর্ক থাকুন। যেমন- ডায়াবেটিস, ক্যানসার, হৃদরোগ, কিডনির সমস্যায় যারা ভুগছেন তারা চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ খান ও নিয়ম মাফিক চলুন।


আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপনের উপর ক্লিক করে জিনিস কিনুন, তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।
আরো পড়ুন - 

শীতে জল কম পান করলে যেসব সমস্যা হতে পারে ?.


শীতে জল কম পান করলে যেসব সমস্যা হতে পারে ?

  চারদিকে বইছে  শীতের আমেজ।  নানা কারণেই শীত অনেকের কাছে প্রিয় ঋতু। বছরের শেষ সময় বলে এসময় বেড়াতেও যান অনেকে। সবুজ ঘাসে শিশিরের জমে থাকা দেখে কে না মুগ্ধ হয়! শীতের নানা সৌন্দর্য দেখে মুগ্ধ হলেও এসময় নিজের প্রতি খেয়াল রাখার কথা ভুলে যান অনেকে। 

  শীতের সময়ে পর্যাপ্ত জল পান করেন এমন মানুষ কমই পাওয়া যাবে। এসময় তেমন একটা তৃষ্ণা লাগে না বলে জল পানের কথা আমরা বেমালুম ভুলে যাই। কিন্তু পর্যাপ্ত জল পান না করার কারণে আমাদের শরীরে তৈরি হতে থাকে জল শূন্যতা।

  শীতে জল পান করা কমিয়ে দেওয়া মোটেই ভালো অভ্যাস নয়। গরমের দিনে যতটা জল পান করতেন, শীতে জল পানের পরিমাণ বলতে গেলে তার অর্ধেকে নেমে আসে। তখন আমাদের শরীরে তার নেতিবাচক প্রভাব তো পড়বেই।

যে কারণে জলের প্রয়োজন -

 আমাদের শরীরের বেশিরভাগ অংশই জল। শরীরের যাবতীয় কাজ করার জন্য প্রয়োজন হয় জলের । জল শরীরে ওজন ধরে রাখে, রক্ত ও লালা তৈরি করে, শরীর থেকে দূষিত পদার্থ বের করতে সাহায্য করে, ত্বক ভালো রাখে। এছাড়াও করে আরও নানা উপকার। আর এ কারণেই প্রতিদিন প্রয়োজনীয় জল পান করা জরুরি। বিশেষজ্ঞদের মতে, শরীরের সব ধরনের বিপাক বা মেটাবলিজমে জল প্রয়োজন হয়। পর্যাপ্ত জল পান না করলে এই মেটাবলিজম ধীরে ধীরে বন্ধ হয়ে যায়। তখন আমাদের অঙ্গগুলো ঠিকভাবে কাজ করতে পারে না। শীতে জল কম খেলে হতে পারে এই সমস্যাগুলো-

ইউরিনারি ট্র্যাক্ট ইনফেকশন -

  জল কম পান করলে সবার প্রথমে দেখা দেয় এই সমস্যা। এ ধরনের সমস্যা থেকে বাঁচতে নিয়মিত পর্যাপ্ত জল পান করতে হবে, তা শীত হোক কিংবা গরমে। এরপরও যদি কোনোভাবে ইউরিনারি ট্র্যাক্ট ইনফেকশন হয়, তাহলে জল পানের মাত্রা বাড়াতে হবে।

দুর্বলতা দেখা দিতে পারে -

  জল আমাদের ভেতর থেকে সতেজ রাখতে কাজ করে। আপনি যদি জল কম পান করেন তবে শরীর নিস্তেজ হতে শুরু করবে। জলের অভাবে শরীরের ভেতরের নানা প্রক্রিয়া ধীর হয়ে যায়। যে কারণে শরীরে দুর্বলতা দেখা দিতে পারে।

দ্রুত অসুস্থ হয়ে পড়তে পারেন- 

  রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ভালো রাখার জন্য অন্যান্য খাবারের পাশাপাশি পর্যাপ্ত জলও পান করতে হবে। আপনি যদি দীর্ঘদিন ধরে জল কম পান করতে থাকেন তবে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও দুর্বল হতে থাকবে। যে কারণে রোগ-জীবাণুর বিরুদ্ধে মোকাবিলা করা কঠিন হয়ে যাবে। আপনি সহজেই অসুস্থ হয়ে পড়বেন।

কোষ্ঠকাঠিন্য হতে পারে -

  পর্যাপ্ত জল না খেলে হজম প্রক্রিয়াও ব্যহত হয়। এদিকে শুষ্ক মলের কারণে দেখা দিতে পারে কোষ্ঠকাঠিন্য। সেখান থেকে পাইলসের সমস্যা শুরু হওয়াও অস্বাভাবিক নয়। বুঝতেই পারছেন, সব সমস্যার মূলে রয়েছে এই জল কম পান করার অভ্যাস। তাই পর্যাপ্ত জল পান করুন।

ত্বকে ক্ষতিকর প্রভাব পড়ে - 

  আপনার ত্বক মলিন ও প্রাণহীন? এজন্য আপনার জল কম পান করার অভ্যাস দায়ী হতে পারে। শীতের সময়ে এমনিতেই আমাদের ত্বক রুক্ষ হয়ে যায়, এর সঙ্গে জলের অভাব যোগ হলে আপনার ত্বকের সৌন্দর্য একেবারেই নষ্ট হয়ে যায়। এদিকে জল কম পান করার কারণে প্রস্রাবের পরিমাণও কমে যায়। ফলে শরীর থেকে দূষিত পদার্থগুলো বের হতে পারে না। যার প্রভাব শরীরের পাশাপাশি পড়ে ত্বকেও। তাই শীতের সময়ে জল পানে অলসতা করবেন না। প্রতিদিন অন্তত ২-৩ লিটার জল পান করবেন।

আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপনের উপর ক্লিক করে জিনিস কিনুন, তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।



রবিবার, ২৬ ডিসেম্বর, ২০২১

শরীরের কোন 7টি স্থানে তিল থাকা মানেই ধনী হওয়ার লক্ষণ?.


শরীরের কোন 7টি স্থানে তিল থাকা মানেই ধনী হওয়ার লক্ষণ?.

শরীরের এই 7টি স্থানে তিল থাকা মানেই ধনী হওয়ার লক্ষণ । পৃথিবীতে ধনী হতে সবাই চায়। সচ্ছলতা ও বিলাসিতার জীবন কাটাতে মানুষ অক্লান্ত পরিশ্রমও করে। তবে কেউ কেউ সফল হন, আর অনেকেই রয়ে যায় ব্যর্থ। তবে মানুষের ভবিষ্যৎ কতটা ভালো হবে তা নির্ভর করে তার কর্মের উপর। আর বাকিটা হলো ভাগ্য। যা আগে থেকেই নির্ধারণ করা থাকে।

 তবে ভাগ্য বদলের ক্ষেত্রেও কঠোর পরিশ্রমের কোনো বিকল্প নেই। সমুদ্রশাস্ত্র মতে, ভাগ্য বা ভবিষ্যৎ গড়ে তোলার মতো কিছু বিষয় মানুষ জন্মগত ভাবে নিজের মধ্যে পেয়ে থাকে। যার একটি মাধ্যম হলো তিল। শরীরে বিভিন্ন জায়গায় তিলের অবস্থান আপনার ভবিষ্যৎ সস্পর্কে শুভ-অশুভ অনেক কিছুই ইঙ্গিত দিয়ে থাকে। 

তিলতত্ত্বের মতে,শরীরের বিভিন্ন স্থানের তিল বলে দিতে পারে ভবিষ্যতে কী আছে আপনার ভাগ্যে। কিংবা শরীরের কোথায় তিল থাকলে কী হয় তা তিল দেখে আগাম জানা যায়। শুধু তার সঠিক অর্থ বুঝে নিতে হবে। শরীরে কিছু কিছু জায়গা আছে যেখানে তিল থাকা মানেই ধনী হওয়ার লক্ষণ। চলুন তবে জেনে নেয়া যাক কোথায় কোথায় তিল থাকলে সম্পত্তি লাভ বা অর্থলাভের পথ সুগম হয়-

1.ঠোঁটের ঠিক ওপরেই তিল! হ্যাঁ, এমন স্থানে তিল থাকলে বুঝতে হবে খুব অল্প বয়স থেকেই সেই নারী বা পুরুষ প্রচুর ধন-সম্পদের অধিকারী হয়ে উঠবেন। এই স্থানে থাকা তিলের ব্যক্তিরা একটু জেদি স্বভাবের হইয়ে থাকেন।  

2. নাকের ডানদিকে তিল থাকা মানুষটির ধনী হয়ে ওঠার সম্ভাবনা প্রবল। ৩০ বছর বয়স থেকেই এরা সাফল্যের সিঁড়ি চড়তে থাকেন।

3. সমুদ্রশাস্ত্র বিশেষজ্ঞদের মতে, যাদের কোমরে তিল থাকে তাদের ধনী হওয়ার সম্ভাবনা প্রবল থাকে। দিন দিন তাদের সম্পত্তি সমৃদ্ধি হতে থাকে।

4.বিয়ের পর অনেকেই প্রচুর সম্পদের মালিক হন। এক্ষেত্রে যাদের শরীরে যে কোনো স্থানে গাঢ় রঙের ও ছোট্ট আকারের তিল থাকে, তাহলে বুঝে নিন সেই নারী কিংবা পুরুষ বিয়ের পর ধনী হতে চলেছেন। এমনটাই দাবি সমুদ্রশাস্ত্র বিশেষজ্ঞদের।

5. কারো ডান হাতের চেটোতে তিল থাকে, তাহলে সেই ব্যক্তি খুব অল্প বয়স থেকেই সম্পত্তি পেতে থাকেন। ফলে সহজেই তাদের ধনী হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

6.সমুদ্রশাস্ত্র বিশেষজ্ঞদের মতে, নাভির আশেপাশে বা চিবুকে তিল থাকা মানেও ধনী হওয়ার সম্ভাবনা প্রবল। 

7. বুকে তিল থাকলে সেই নারী বা পুরুষ সহজে ধনী হন। পাশাপাশি এরা খুবই শান্তিপূর্ণ জীবন যাপন করেন। এছাড়া কানের আশেপাশে তিল থাকলেও তার ধনী হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি থাকে।

আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপনের উপর ক্লিক করে জিনিস কিনুন, তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।

আরো পড়ুন

শনিবার, ২৫ ডিসেম্বর, ২০২১

স্ত্রীকে খুব সুখী রাখবেন কোন ৯টি কৌশলে ?.


স্ত্রীকে খুব সুখী রাখবেন কোন ৯টি কৌশলে ?.

হয়তো আপনার স্ত্রী খুব খারাপ সময় পার করছে বা হয়তো সে ভালোই রয়েছে। যাই হোক না কেন, সংসার ঠিকঠাক রাখতে হলে স্ত্রীকে সুখি রাখাটা কিন্তু কম গুরুত্ব পূর্ণ নয়। রুটগার্স বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি গবেষণায় বলা হয়েছে --

সংসারে স্বামী স্ত্রী কে সুখী রাখা বেশি কঠিন কাজ। আপনার কী মনে হয়? তাই নয় কি? তাই, আজ আপনাদের জানাব স্ত্রীকে সুখী রাখার কিছু কৌশলের কথা। কৌশলগুলো লেখা হয়েছে লাভ লানিং ওয়েবসাইটের প্রতিবেদনের ওপর ভিত্তি করে। 

১. ফোন করুন: 

বাজার-হাট, বাচ্চার স্কুল, টাকা- পয়সা ইত্যাদি বিষয় নিয়ে তো স্ত্রীর সঙ্গে ফোনে সবসময়ই কথা বলেন। তবে এর বাইরেও তাকে ফোন করুন। ‘হ্যালো’ বলুন বা তাকে বলুন, আপনি তাকে মিস করছেন। দেখবেন, সে খুশি হবে। 

২. ফুল কিনুন: 

এটা আসলে কোনো ‘রকেট সায়েন্স’ নয়। তবে ফুল, চকলেট বা ছোট ছোট কোনো উপহার স্ত্রীকে দিলে সে কিন্তু খুশিই হয়। সে বুঝবে আপনি তার পছন্দ-অপছন্দের প্রতি যত্নবান। 

৩. তার কথা শুনুন:

 সবাই চায় মানুষ তার কথা শুনুক ও তাকে বুঝতে পারুক। মানুষ চায় আসলেই কেউ তার বন্ধু হোক। আপনিও সে কৌশলটি অবলম্বন করুন। স্ত্রীর কথা শুনুন এবং বোঝার চেষ্টা করুন, হোক না সেটা যত অপ্রয়োজনীয়। তাকে বিচার করার আগে তার আবেগকে গুরুত্ব দিন। এই অভ্যাসটি কিন্তু স্ত্রীর মন গলাতে কাজে দেবে।

 ৪. ঘরের কাজে সহযোগিতা: 

আধুনিক জীবন খুব চাপযুক্ত। এখন ছেলেমেয়ে উভয়েই বাইরে কাজ করে। সারা দিন অফিস করে এসে ঘরের কাজ করতে গেলে আপনার যেমন ক্লান্ত অনুভব হবে, আপনার স্ত্রীর ক্ষেত্রেও কিন্তু বিষয়টি তাই। তাই ঘরের কাজে স্ত্রীকে সাহায্য করুন। 

৫. আপনি যত্নবান, বিষয়টি বোঝান: 

আপনি তার প্রতি ‘যত্নবান'— এ বিষয়টি তাকে বোঝানোর চেষ্টা করুন। তাকে ভালোবাসার কথা বলুন। বিয়ের পর অনেক দম্পতির মধ্যেই এ বিষয়টি আর হয় না। তবে 'আমি তোমাকে ভালোবাসি’- এ ছোট্ট কথাটি সস্পর্কের ভেতরে প্রাণ আনতে সাহায্য করে। তাই লজ্জা ছেড়ে ভালোবাসার কথা বলুন।

 ৬. স্বপ্ন পূরণে সাহায্য করুন: 

আপনি আপনার স্ত্রীর স্বপ্ন পূরণে সাহায্য করলে সে আপনার প্রতি নির্ভর করবে এবং বুঝতে পারবে আপনি তাকে গুরুত্ব দিচ্ছেন। আর এতে সে খুশিও হবে। 

৭. ‘হ্যাঁ’ বলুন: 

এই শব্দটি খুব সহজ। কিন্তু স্ত্রীর মন জয়ের জন্য বেশ উপকারী। তার পরামর্শ বা আইডিয়ার প্রসংশা করুন এবং ‘হ্যাঁ’ বলুন। আর যদি বিষয়টি আপনার মতের স’ঙ্গে নাও মিলে তাহলে নরমভাবে ভিন্নমত টি বলুন এবং আপনার মতটি তার মতের তুলনায় কেন ভালো সেটি বুঝিয়ে বলুন। দেখবেন, সে গলে যাব।

৮. সময় দিন: 

বেশির ভাগ দম্পতির সস্পর্কে একটি পর্যায়ে এক ধরনের এক ঘেয়েমি চলে আসে। এই এক ঘেয়েমি দূর করতে নিজেদের মধ্যে সময় কাটান। কোথাও বেড়াতে যান বা বাইরে খেতে যান। প্রায়ই এ কাজগুলো করুন। এ বিষয়টিও আপনার স্ত্রীর মেজাজ ঠাণ্ডা রাখবে। 

৯. জড়িয়ে ধরুন: 

জানেন কি জড়িয়ে ধরা মন ও স্বাস্থ্যকে ভালো রাখে? আমরা যখন কেউ কাউকে জড়িয়ে ধরি তখন মস্তিষ্ক থেকে ভালো অনুভূতির হরমোন বের হয়। আর এটি আমাদের সুখী করে। তাই স্ত্রীকে প্রায়ই জড়িয়ে ধরুন। এতে সস্পর্ক শক্ত হবে ও নষ্ট হবে না।


আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপনের উপর ক্লিক করে জিনিস কিনুন, তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।

ভুঁড়ি কমানোর সহজ ৫ টি উপায় কি কি ?.


ভুঁড়ি কমানোর সহজ ৫ টি উপায় কি কি ?.

একটা খুব ভালো পোশাক দেখলেন। কিনতে খুব ইচ্ছে হল, টাকাও রয়েছে পকেটে। কিন্তু ট্রায়াল রুমে গিয়েই সব ইচ্ছে মাটি হয়ে গেল। ভুঁড়িটা যে বোঝা যাচ্ছে দিব্যি। এই ভুঁড়ি নিয়ে আপনি না করতে পারেন স্টাইল, না আপনার রোজকার ব্যস্ত জীবনের সাথে তাল রাখতে পারেন। সবচেয়ে বড় কথা এই ভুঁড়ি, যা কিনা অতিরিক্ত মেদ জমার ফলে হয়েছে, তা তো অনেক রোগকে ডেকে আনছে। তাই আপনি ভুঁড়ি কমানোর কথা ভাবুন আজ থেকেই, তাও টাকা খরচ করে জিমে গিয়ে নয়, বাড়িতেই সহজে ঘরোয়াভাবে।

১. রোজ সকালে লেবুর জল খান

এটা হয়তো আপনি রোজই খেয়ে থাকেন। এটা কিন্তু খুব ভালো ভাবেই আপনার মেদ গলাতে সাহায্য করেন। লেবু খুব ভালো ভাবেই জমে থাকা টক্সিন বের করে দেয়। তাই রোজ সকালে অল্প গরম জলে একটু পাতিলেবুর রস মিশিয়ে খান। চিনি দেবেন না, পরিবর্তে দিন মধু। নিয়মিত খান, উপকার পাবেন।

২. রসুন খান

লেবুর রস তো খাবেন, তার আগে খান রসুন। রোজ সকালে খালিপেটে ২/৩ কোয়া রসুন চিবিয়ে খেয়ে নিন। তারপর খান লেবুর রস। দেখবেন এতে আরও ভালো ফল পাচ্ছেন। রসুন খুব ভালোভাবে ফ্যাট কমাতে সাহায্য করে। তাই রসুন খাওয়ার অভ্যেস করুন একটু কষ্ট করে।

৩. ধনেপাতার জল

ধনেপাতা রান্নায় তো আলাদা স্বাদ আনে জানেনই। কিন্তু চর্বি কমাতেও কাজ দেয় জানতেন কি? না নিশ্চয়ই। তাহলে আপনি ধনেপাতার জল রোজ সকালে খালিপেটে খেয়ে দেখুন।

উপকরণ

ধনেপাতা পরিমাণমতো, লেবুর রস ২ চামচ, নুন পরিমাণ মতো, গরম জল ১ কাপ।

পদ্ধতি

প্রথমে ধনেপাতা থেকে রস বের করে নিন। এবার এতে লেবুর রস আর গরম জল দিন। সামান্য নুন মিশিয়ে নিন। এটা রোজ সকালে খান আর খাওয়ার ৪০ মিনিট পর সকালের খাওয়া খান। দেখবেন কত্ত তাড়াতাড়ি আপনি ভুঁড়ি থেকে মুক্তি পাবেন।

৪. অ্যালোভেরা আর আদার জল

অ্যালোভেরার যে হরেক গুণ আপনার ত্বক আর চুলের জন্য তা তো জানেনই। কিন্তু এবার একে কাজে লাগান আপনার ভুঁড়ি কমাতে। দেখবেন উপকার পাচ্ছেন হাতে-নাতে।

উপকরণ

অ্যালোভেরার রস ১/৪ কাপ, আদা কয়েক টুকরো, শসার রস ১/২ কাপ, গরম জল ১ কাপ।

পদ্ধতি

বাড়িতে অ্যালোভেরার গাছ থাকলে সবচেয়ে ভালো। তার থেকে রস বের করে নিন। এতে এবার আদার কুচি আর শসার রস দিন। তারপর গরম জল মিশিয়ে নিন। এটা আপনি রোজ রাতে ডিনারের এক ঘন্টা পর খেয়ে নিন। এক সপ্তাহেই ফল পেতে শুরু করুন।

৫. গোটা জিরের জল

রান্নার পাশাপাশি গোটা জিরে আপনার ক্যালোরিও খুব সুন্দর করে কমাতে সাহায্য করে। তাই আপনি জিরেকে ব্যবহার করুন রোজ আর সুন্দরভাবে ভুঁড়ি কমাতে থাকুন।


উপকরণ

পরিমাণ মতো গোটা জিরে।

পদ্ধতি

গোটা জিরে সারারাত জলে ভিজিয়ে রাখুন। পরের দিন সকালে এই জল ছেঁকে নিয়ে আপনি এটা গরম করে নিন। এবার এই জলটা সারাদিনে তিন বার খান। ভুঁড়ি কমা কাকে বলে আপনি দেখতে পাবেন।

কিন্তু শুধু এগুলো করলেই হবে না। ভাত খাওয়া কমাতে হবে, জাঙ্ক ফুড, তেল-ঝাল কম খেতে হবে। একটু ব্যায়াম করতে হবে আর প্রচুর জল খেতে হবে। তাহলেই দেখবেন আপনার ভুঁড়িও কমবে, আপনি স্লিম আর সেক্সি হয়ে উঠবেন।

আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপনের উপর ক্লিক করে জিনিস কিনুন, তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।