সোমবার, ২৭ ডিসেম্বর, ২০২১

করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট ‘ওমিক্রন’ এড়াতে কোন ৭ টি কাজ করা জরুরি ?.


করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট ‘ওমিক্রন’ এড়াতে কোন ৭ টি কাজ করা জরুরি ?.

  করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট ‘ওমিক্রন’ দ্রুতগতিতে ছড়িয়ে পড়ছে বিশ্বে। এরই মধ্যেই ওমিক্রন ভ্যারিয়েন্ট বিশ্বের ৭৭টি দেশে ছড়িয়েছে। তবে বিশ্বের প্রায় সব দেশেই ওমিক্রনের উপস্থিতি থাকতে পারে বলে ধারণা করছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। করোনাভাইরাসের মধ্যে ঘটেছে অনেকগুলো মিউটেশন। অর্থাৎ ভাইরাস নিজেকে প্রতিনিয়ত বদলাচ্ছে। আর এই বদল হয়েছে ভাইরাসের স্পাইক প্রোটিনে। 

  আর এই বদলে যাওয়া ভাইরাসের নতুন ওমিক্রন ভ্যারিয়েন্ট আরও বেশি সংক্রামক বলেই ভাবাচ্ছে বিশেষজ্ঞদের। তাহলে ওমিক্রন থেকে বাঁচতে কী করণীয়? বিশেষজ্ঞরা বলছেন, প্রাথমিকভাবে ৭টি অভ্যাস মেনে চলা খুবই জরুরি। তাহলে হয়তো ওমিক্রন থেকে রেহাই মিলবে-

১) সবারই জানা আছে করোনা সংক্রমণ থেকে বাঁচতে ভিটামিন সি’ যুক্ত খাবার কতটা জরুরি। কারণ এই ধরনের খাবার আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। তাই দৈনিক পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন সি' রাখুন পাতে। লেবু, কমলা, আমলকিসহ টক জাতীয় ফলে থাকে ভালো পরিমাণে ভিটামিন সি'।

২) শরীর সুস্থ রাখতে যেমন শরীরচর্চার প্রয়োজন ঠিক তেমনই বিভিন্ন রোগ থেকে রক্ষা পেতে তা চালিয়ে যেতে হবে। শরীরচর্চার মাধ্যমে ইমিউনিটি বাড়ে। জিমে বা মাঠে যেখানে খুশি ব্যায়াম করুন। প্রয়োজনে পায়ে হেঁটে চলাফেরা করুন। ব্যায়াম করতে সমস্যা হলে জগিং করুন বা হাঁটুন ৩০ মিনিট।

৩) শীতের এ সময় সবাই কমবেশি সর্দি-কাশিতে ভোগেন। কে সাধারণ সর্দি-কাশি আর কে ওমিক্রনে আক্রান্ত তা নিশ্চয়ই আপনি টের পাবেন না! তাই সুরক্ষিত থাকতে অন্তত মাস্ক পরুন। বিশেষজ্ঞদের মতে, করোনা থেকে বাঁচতে হলে মাস্কই হলো প্রধান অস্ত্র। তাই সব সময় মাস্ক পরুন। বিশেষ করে ঘরের বাইরে গেলে অবশ্যই মাস্ক পরতে হবে।

৪) করোনায় আক্রান্ত ও মৃত্যুর সংখ্যা কমতেই অনেকেই ব্যক্তিগত সুরক্ষার বিষয়টি ভুলতে চলেছেন! যা ওমিক্রন সংক্রমণের কারণ হতে পারে। তাই নিয়মিত হ্যান্ড স্যানিটাইজার ব্যবহার করুন। সবচেয়ে ভালো হয় অন্তত ৩০ সেকেন্ড সাবান-জল দিয়ে হাত ধুলে। তবে যেহেতু এখন শীতের সময় তাই ঘন ঘন স্যানিটাইজার ব্যবহার করুন।

৫) ওমিক্রন সংক্রমণ থেকে বাঁচতে অবশ্যই শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখুন। ঠিক যেমনটি করোনার শুরুর সময় থেকেই শারীরিক দূরত্ব রাখার কথা বলা হয়েছে। তাই বাজার, বাস, ট্রেনে কিংবা ভিড় এলাকায় চলাফেরার ক্ষেত্রে সাবধান থাকুন। যতটা সম্ভব ভিড় এড়িয়ে চলুন।

৬) করোনার টিকা যত তাড়াতাড়ি সম্ভব নিতে হবে। টিকা রোগ আটকাতে না পারলেও রোগের ঘাতক রূপ থেকে বাঁচাতে পারে। তাই টিকা আবশ্যক।

৭) যাদের শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম তারা বিশেষ সতর্ক থাকুন। যেমন- ডায়াবেটিস, ক্যানসার, হৃদরোগ, কিডনির সমস্যায় যারা ভুগছেন তারা চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ খান ও নিয়ম মাফিক চলুন।


আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপনের উপর ক্লিক করে জিনিস কিনুন, তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।
আরো পড়ুন - 

শীতে জল কম পান করলে যেসব সমস্যা হতে পারে ?.


শীতে জল কম পান করলে যেসব সমস্যা হতে পারে ?

  চারদিকে বইছে  শীতের আমেজ।  নানা কারণেই শীত অনেকের কাছে প্রিয় ঋতু। বছরের শেষ সময় বলে এসময় বেড়াতেও যান অনেকে। সবুজ ঘাসে শিশিরের জমে থাকা দেখে কে না মুগ্ধ হয়! শীতের নানা সৌন্দর্য দেখে মুগ্ধ হলেও এসময় নিজের প্রতি খেয়াল রাখার কথা ভুলে যান অনেকে। 

  শীতের সময়ে পর্যাপ্ত জল পান করেন এমন মানুষ কমই পাওয়া যাবে। এসময় তেমন একটা তৃষ্ণা লাগে না বলে জল পানের কথা আমরা বেমালুম ভুলে যাই। কিন্তু পর্যাপ্ত জল পান না করার কারণে আমাদের শরীরে তৈরি হতে থাকে জল শূন্যতা।

  শীতে জল পান করা কমিয়ে দেওয়া মোটেই ভালো অভ্যাস নয়। গরমের দিনে যতটা জল পান করতেন, শীতে জল পানের পরিমাণ বলতে গেলে তার অর্ধেকে নেমে আসে। তখন আমাদের শরীরে তার নেতিবাচক প্রভাব তো পড়বেই।

যে কারণে জলের প্রয়োজন -

 আমাদের শরীরের বেশিরভাগ অংশই জল। শরীরের যাবতীয় কাজ করার জন্য প্রয়োজন হয় জলের । জল শরীরে ওজন ধরে রাখে, রক্ত ও লালা তৈরি করে, শরীর থেকে দূষিত পদার্থ বের করতে সাহায্য করে, ত্বক ভালো রাখে। এছাড়াও করে আরও নানা উপকার। আর এ কারণেই প্রতিদিন প্রয়োজনীয় জল পান করা জরুরি। বিশেষজ্ঞদের মতে, শরীরের সব ধরনের বিপাক বা মেটাবলিজমে জল প্রয়োজন হয়। পর্যাপ্ত জল পান না করলে এই মেটাবলিজম ধীরে ধীরে বন্ধ হয়ে যায়। তখন আমাদের অঙ্গগুলো ঠিকভাবে কাজ করতে পারে না। শীতে জল কম খেলে হতে পারে এই সমস্যাগুলো-

ইউরিনারি ট্র্যাক্ট ইনফেকশন -

  জল কম পান করলে সবার প্রথমে দেখা দেয় এই সমস্যা। এ ধরনের সমস্যা থেকে বাঁচতে নিয়মিত পর্যাপ্ত জল পান করতে হবে, তা শীত হোক কিংবা গরমে। এরপরও যদি কোনোভাবে ইউরিনারি ট্র্যাক্ট ইনফেকশন হয়, তাহলে জল পানের মাত্রা বাড়াতে হবে।

দুর্বলতা দেখা দিতে পারে -

  জল আমাদের ভেতর থেকে সতেজ রাখতে কাজ করে। আপনি যদি জল কম পান করেন তবে শরীর নিস্তেজ হতে শুরু করবে। জলের অভাবে শরীরের ভেতরের নানা প্রক্রিয়া ধীর হয়ে যায়। যে কারণে শরীরে দুর্বলতা দেখা দিতে পারে।

দ্রুত অসুস্থ হয়ে পড়তে পারেন- 

  রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ভালো রাখার জন্য অন্যান্য খাবারের পাশাপাশি পর্যাপ্ত জলও পান করতে হবে। আপনি যদি দীর্ঘদিন ধরে জল কম পান করতে থাকেন তবে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও দুর্বল হতে থাকবে। যে কারণে রোগ-জীবাণুর বিরুদ্ধে মোকাবিলা করা কঠিন হয়ে যাবে। আপনি সহজেই অসুস্থ হয়ে পড়বেন।

কোষ্ঠকাঠিন্য হতে পারে -

  পর্যাপ্ত জল না খেলে হজম প্রক্রিয়াও ব্যহত হয়। এদিকে শুষ্ক মলের কারণে দেখা দিতে পারে কোষ্ঠকাঠিন্য। সেখান থেকে পাইলসের সমস্যা শুরু হওয়াও অস্বাভাবিক নয়। বুঝতেই পারছেন, সব সমস্যার মূলে রয়েছে এই জল কম পান করার অভ্যাস। তাই পর্যাপ্ত জল পান করুন।

ত্বকে ক্ষতিকর প্রভাব পড়ে - 

  আপনার ত্বক মলিন ও প্রাণহীন? এজন্য আপনার জল কম পান করার অভ্যাস দায়ী হতে পারে। শীতের সময়ে এমনিতেই আমাদের ত্বক রুক্ষ হয়ে যায়, এর সঙ্গে জলের অভাব যোগ হলে আপনার ত্বকের সৌন্দর্য একেবারেই নষ্ট হয়ে যায়। এদিকে জল কম পান করার কারণে প্রস্রাবের পরিমাণও কমে যায়। ফলে শরীর থেকে দূষিত পদার্থগুলো বের হতে পারে না। যার প্রভাব শরীরের পাশাপাশি পড়ে ত্বকেও। তাই শীতের সময়ে জল পানে অলসতা করবেন না। প্রতিদিন অন্তত ২-৩ লিটার জল পান করবেন।

আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপনের উপর ক্লিক করে জিনিস কিনুন, তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।



রবিবার, ২৬ ডিসেম্বর, ২০২১

শরীরের কোন 7টি স্থানে তিল থাকা মানেই ধনী হওয়ার লক্ষণ?.


শরীরের কোন 7টি স্থানে তিল থাকা মানেই ধনী হওয়ার লক্ষণ?.

শরীরের এই 7টি স্থানে তিল থাকা মানেই ধনী হওয়ার লক্ষণ । পৃথিবীতে ধনী হতে সবাই চায়। সচ্ছলতা ও বিলাসিতার জীবন কাটাতে মানুষ অক্লান্ত পরিশ্রমও করে। তবে কেউ কেউ সফল হন, আর অনেকেই রয়ে যায় ব্যর্থ। তবে মানুষের ভবিষ্যৎ কতটা ভালো হবে তা নির্ভর করে তার কর্মের উপর। আর বাকিটা হলো ভাগ্য। যা আগে থেকেই নির্ধারণ করা থাকে।

 তবে ভাগ্য বদলের ক্ষেত্রেও কঠোর পরিশ্রমের কোনো বিকল্প নেই। সমুদ্রশাস্ত্র মতে, ভাগ্য বা ভবিষ্যৎ গড়ে তোলার মতো কিছু বিষয় মানুষ জন্মগত ভাবে নিজের মধ্যে পেয়ে থাকে। যার একটি মাধ্যম হলো তিল। শরীরে বিভিন্ন জায়গায় তিলের অবস্থান আপনার ভবিষ্যৎ সস্পর্কে শুভ-অশুভ অনেক কিছুই ইঙ্গিত দিয়ে থাকে। 

তিলতত্ত্বের মতে,শরীরের বিভিন্ন স্থানের তিল বলে দিতে পারে ভবিষ্যতে কী আছে আপনার ভাগ্যে। কিংবা শরীরের কোথায় তিল থাকলে কী হয় তা তিল দেখে আগাম জানা যায়। শুধু তার সঠিক অর্থ বুঝে নিতে হবে। শরীরে কিছু কিছু জায়গা আছে যেখানে তিল থাকা মানেই ধনী হওয়ার লক্ষণ। চলুন তবে জেনে নেয়া যাক কোথায় কোথায় তিল থাকলে সম্পত্তি লাভ বা অর্থলাভের পথ সুগম হয়-

1.ঠোঁটের ঠিক ওপরেই তিল! হ্যাঁ, এমন স্থানে তিল থাকলে বুঝতে হবে খুব অল্প বয়স থেকেই সেই নারী বা পুরুষ প্রচুর ধন-সম্পদের অধিকারী হয়ে উঠবেন। এই স্থানে থাকা তিলের ব্যক্তিরা একটু জেদি স্বভাবের হইয়ে থাকেন।  

2. নাকের ডানদিকে তিল থাকা মানুষটির ধনী হয়ে ওঠার সম্ভাবনা প্রবল। ৩০ বছর বয়স থেকেই এরা সাফল্যের সিঁড়ি চড়তে থাকেন।

3. সমুদ্রশাস্ত্র বিশেষজ্ঞদের মতে, যাদের কোমরে তিল থাকে তাদের ধনী হওয়ার সম্ভাবনা প্রবল থাকে। দিন দিন তাদের সম্পত্তি সমৃদ্ধি হতে থাকে।

4.বিয়ের পর অনেকেই প্রচুর সম্পদের মালিক হন। এক্ষেত্রে যাদের শরীরে যে কোনো স্থানে গাঢ় রঙের ও ছোট্ট আকারের তিল থাকে, তাহলে বুঝে নিন সেই নারী কিংবা পুরুষ বিয়ের পর ধনী হতে চলেছেন। এমনটাই দাবি সমুদ্রশাস্ত্র বিশেষজ্ঞদের।

5. কারো ডান হাতের চেটোতে তিল থাকে, তাহলে সেই ব্যক্তি খুব অল্প বয়স থেকেই সম্পত্তি পেতে থাকেন। ফলে সহজেই তাদের ধনী হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

6.সমুদ্রশাস্ত্র বিশেষজ্ঞদের মতে, নাভির আশেপাশে বা চিবুকে তিল থাকা মানেও ধনী হওয়ার সম্ভাবনা প্রবল। 

7. বুকে তিল থাকলে সেই নারী বা পুরুষ সহজে ধনী হন। পাশাপাশি এরা খুবই শান্তিপূর্ণ জীবন যাপন করেন। এছাড়া কানের আশেপাশে তিল থাকলেও তার ধনী হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি থাকে।

আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপনের উপর ক্লিক করে জিনিস কিনুন, তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।

আরো পড়ুন

শনিবার, ২৫ ডিসেম্বর, ২০২১

স্ত্রীকে খুব সুখী রাখবেন কোন ৯টি কৌশলে ?.


স্ত্রীকে খুব সুখী রাখবেন কোন ৯টি কৌশলে ?.

হয়তো আপনার স্ত্রী খুব খারাপ সময় পার করছে বা হয়তো সে ভালোই রয়েছে। যাই হোক না কেন, সংসার ঠিকঠাক রাখতে হলে স্ত্রীকে সুখি রাখাটা কিন্তু কম গুরুত্ব পূর্ণ নয়। রুটগার্স বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি গবেষণায় বলা হয়েছে --

সংসারে স্বামী স্ত্রী কে সুখী রাখা বেশি কঠিন কাজ। আপনার কী মনে হয়? তাই নয় কি? তাই, আজ আপনাদের জানাব স্ত্রীকে সুখী রাখার কিছু কৌশলের কথা। কৌশলগুলো লেখা হয়েছে লাভ লানিং ওয়েবসাইটের প্রতিবেদনের ওপর ভিত্তি করে। 

১. ফোন করুন: 

বাজার-হাট, বাচ্চার স্কুল, টাকা- পয়সা ইত্যাদি বিষয় নিয়ে তো স্ত্রীর সঙ্গে ফোনে সবসময়ই কথা বলেন। তবে এর বাইরেও তাকে ফোন করুন। ‘হ্যালো’ বলুন বা তাকে বলুন, আপনি তাকে মিস করছেন। দেখবেন, সে খুশি হবে। 

২. ফুল কিনুন: 

এটা আসলে কোনো ‘রকেট সায়েন্স’ নয়। তবে ফুল, চকলেট বা ছোট ছোট কোনো উপহার স্ত্রীকে দিলে সে কিন্তু খুশিই হয়। সে বুঝবে আপনি তার পছন্দ-অপছন্দের প্রতি যত্নবান। 

৩. তার কথা শুনুন:

 সবাই চায় মানুষ তার কথা শুনুক ও তাকে বুঝতে পারুক। মানুষ চায় আসলেই কেউ তার বন্ধু হোক। আপনিও সে কৌশলটি অবলম্বন করুন। স্ত্রীর কথা শুনুন এবং বোঝার চেষ্টা করুন, হোক না সেটা যত অপ্রয়োজনীয়। তাকে বিচার করার আগে তার আবেগকে গুরুত্ব দিন। এই অভ্যাসটি কিন্তু স্ত্রীর মন গলাতে কাজে দেবে।

 ৪. ঘরের কাজে সহযোগিতা: 

আধুনিক জীবন খুব চাপযুক্ত। এখন ছেলেমেয়ে উভয়েই বাইরে কাজ করে। সারা দিন অফিস করে এসে ঘরের কাজ করতে গেলে আপনার যেমন ক্লান্ত অনুভব হবে, আপনার স্ত্রীর ক্ষেত্রেও কিন্তু বিষয়টি তাই। তাই ঘরের কাজে স্ত্রীকে সাহায্য করুন। 

৫. আপনি যত্নবান, বিষয়টি বোঝান: 

আপনি তার প্রতি ‘যত্নবান'— এ বিষয়টি তাকে বোঝানোর চেষ্টা করুন। তাকে ভালোবাসার কথা বলুন। বিয়ের পর অনেক দম্পতির মধ্যেই এ বিষয়টি আর হয় না। তবে 'আমি তোমাকে ভালোবাসি’- এ ছোট্ট কথাটি সস্পর্কের ভেতরে প্রাণ আনতে সাহায্য করে। তাই লজ্জা ছেড়ে ভালোবাসার কথা বলুন।

 ৬. স্বপ্ন পূরণে সাহায্য করুন: 

আপনি আপনার স্ত্রীর স্বপ্ন পূরণে সাহায্য করলে সে আপনার প্রতি নির্ভর করবে এবং বুঝতে পারবে আপনি তাকে গুরুত্ব দিচ্ছেন। আর এতে সে খুশিও হবে। 

৭. ‘হ্যাঁ’ বলুন: 

এই শব্দটি খুব সহজ। কিন্তু স্ত্রীর মন জয়ের জন্য বেশ উপকারী। তার পরামর্শ বা আইডিয়ার প্রসংশা করুন এবং ‘হ্যাঁ’ বলুন। আর যদি বিষয়টি আপনার মতের স’ঙ্গে নাও মিলে তাহলে নরমভাবে ভিন্নমত টি বলুন এবং আপনার মতটি তার মতের তুলনায় কেন ভালো সেটি বুঝিয়ে বলুন। দেখবেন, সে গলে যাব।

৮. সময় দিন: 

বেশির ভাগ দম্পতির সস্পর্কে একটি পর্যায়ে এক ধরনের এক ঘেয়েমি চলে আসে। এই এক ঘেয়েমি দূর করতে নিজেদের মধ্যে সময় কাটান। কোথাও বেড়াতে যান বা বাইরে খেতে যান। প্রায়ই এ কাজগুলো করুন। এ বিষয়টিও আপনার স্ত্রীর মেজাজ ঠাণ্ডা রাখবে। 

৯. জড়িয়ে ধরুন: 

জানেন কি জড়িয়ে ধরা মন ও স্বাস্থ্যকে ভালো রাখে? আমরা যখন কেউ কাউকে জড়িয়ে ধরি তখন মস্তিষ্ক থেকে ভালো অনুভূতির হরমোন বের হয়। আর এটি আমাদের সুখী করে। তাই স্ত্রীকে প্রায়ই জড়িয়ে ধরুন। এতে সস্পর্ক শক্ত হবে ও নষ্ট হবে না।


আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপনের উপর ক্লিক করে জিনিস কিনুন, তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।

ভুঁড়ি কমানোর সহজ ৫ টি উপায় কি কি ?.


ভুঁড়ি কমানোর সহজ ৫ টি উপায় কি কি ?.

একটা খুব ভালো পোশাক দেখলেন। কিনতে খুব ইচ্ছে হল, টাকাও রয়েছে পকেটে। কিন্তু ট্রায়াল রুমে গিয়েই সব ইচ্ছে মাটি হয়ে গেল। ভুঁড়িটা যে বোঝা যাচ্ছে দিব্যি। এই ভুঁড়ি নিয়ে আপনি না করতে পারেন স্টাইল, না আপনার রোজকার ব্যস্ত জীবনের সাথে তাল রাখতে পারেন। সবচেয়ে বড় কথা এই ভুঁড়ি, যা কিনা অতিরিক্ত মেদ জমার ফলে হয়েছে, তা তো অনেক রোগকে ডেকে আনছে। তাই আপনি ভুঁড়ি কমানোর কথা ভাবুন আজ থেকেই, তাও টাকা খরচ করে জিমে গিয়ে নয়, বাড়িতেই সহজে ঘরোয়াভাবে।

১. রোজ সকালে লেবুর জল খান

এটা হয়তো আপনি রোজই খেয়ে থাকেন। এটা কিন্তু খুব ভালো ভাবেই আপনার মেদ গলাতে সাহায্য করেন। লেবু খুব ভালো ভাবেই জমে থাকা টক্সিন বের করে দেয়। তাই রোজ সকালে অল্প গরম জলে একটু পাতিলেবুর রস মিশিয়ে খান। চিনি দেবেন না, পরিবর্তে দিন মধু। নিয়মিত খান, উপকার পাবেন।

২. রসুন খান

লেবুর রস তো খাবেন, তার আগে খান রসুন। রোজ সকালে খালিপেটে ২/৩ কোয়া রসুন চিবিয়ে খেয়ে নিন। তারপর খান লেবুর রস। দেখবেন এতে আরও ভালো ফল পাচ্ছেন। রসুন খুব ভালোভাবে ফ্যাট কমাতে সাহায্য করে। তাই রসুন খাওয়ার অভ্যেস করুন একটু কষ্ট করে।

৩. ধনেপাতার জল

ধনেপাতা রান্নায় তো আলাদা স্বাদ আনে জানেনই। কিন্তু চর্বি কমাতেও কাজ দেয় জানতেন কি? না নিশ্চয়ই। তাহলে আপনি ধনেপাতার জল রোজ সকালে খালিপেটে খেয়ে দেখুন।

উপকরণ

ধনেপাতা পরিমাণমতো, লেবুর রস ২ চামচ, নুন পরিমাণ মতো, গরম জল ১ কাপ।

পদ্ধতি

প্রথমে ধনেপাতা থেকে রস বের করে নিন। এবার এতে লেবুর রস আর গরম জল দিন। সামান্য নুন মিশিয়ে নিন। এটা রোজ সকালে খান আর খাওয়ার ৪০ মিনিট পর সকালের খাওয়া খান। দেখবেন কত্ত তাড়াতাড়ি আপনি ভুঁড়ি থেকে মুক্তি পাবেন।

৪. অ্যালোভেরা আর আদার জল

অ্যালোভেরার যে হরেক গুণ আপনার ত্বক আর চুলের জন্য তা তো জানেনই। কিন্তু এবার একে কাজে লাগান আপনার ভুঁড়ি কমাতে। দেখবেন উপকার পাচ্ছেন হাতে-নাতে।

উপকরণ

অ্যালোভেরার রস ১/৪ কাপ, আদা কয়েক টুকরো, শসার রস ১/২ কাপ, গরম জল ১ কাপ।

পদ্ধতি

বাড়িতে অ্যালোভেরার গাছ থাকলে সবচেয়ে ভালো। তার থেকে রস বের করে নিন। এতে এবার আদার কুচি আর শসার রস দিন। তারপর গরম জল মিশিয়ে নিন। এটা আপনি রোজ রাতে ডিনারের এক ঘন্টা পর খেয়ে নিন। এক সপ্তাহেই ফল পেতে শুরু করুন।

৫. গোটা জিরের জল

রান্নার পাশাপাশি গোটা জিরে আপনার ক্যালোরিও খুব সুন্দর করে কমাতে সাহায্য করে। তাই আপনি জিরেকে ব্যবহার করুন রোজ আর সুন্দরভাবে ভুঁড়ি কমাতে থাকুন।


উপকরণ

পরিমাণ মতো গোটা জিরে।

পদ্ধতি

গোটা জিরে সারারাত জলে ভিজিয়ে রাখুন। পরের দিন সকালে এই জল ছেঁকে নিয়ে আপনি এটা গরম করে নিন। এবার এই জলটা সারাদিনে তিন বার খান। ভুঁড়ি কমা কাকে বলে আপনি দেখতে পাবেন।

কিন্তু শুধু এগুলো করলেই হবে না। ভাত খাওয়া কমাতে হবে, জাঙ্ক ফুড, তেল-ঝাল কম খেতে হবে। একটু ব্যায়াম করতে হবে আর প্রচুর জল খেতে হবে। তাহলেই দেখবেন আপনার ভুঁড়িও কমবে, আপনি স্লিম আর সেক্সি হয়ে উঠবেন।

আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপনের উপর ক্লিক করে জিনিস কিনুন, তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।


মেয়েদের শরীরের সবচেয়ে দুর্বল জায়গা গুলি কি কি?


মেয়েদের শরীরের সবচেয়ে দুর্বল জায়গা গুলি কি কি?

মেয়েদের শরীরে এমন কিছু জায়গা আছে যেখানে স্পর্শ করলে মেয়েরা অনেক বেশি ‘টার্ন অন’ হয়ে পড়ে। কিন্তু বেশিরভাগ সময়ই ছেলেরা সেইসব অংশের দিকে নজর দেয় না। ফোরপ্লের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকে, ব্রেস্ট, নিপলস আর কিসের মধ্যেই। তারপরেই ইন্টারকোর্স। ব্যাপারটা যেন একঘেয়েই। কিন্তু কিছু জায়গায় স্পর্শ করে, ভালবেসে, পাগল করে দেওয়া যায় মেয়েদের। 

ঘাড়ের পিছন দিকে:  

মেয়েদের শরীরে এটাই সবচেয়ে সেক্সুয়ালি টার্নিং অন এরিয়া। ছেলেরা কিন্তু অনেক সময় এই অংশটা এড়িয়ে যায়। কিন্তু শুধু এখানে স্পর্শ করেও একজন মহিলাকে দ্রুত উত্তেজিত করা সম্ভব। 

  একজন মেয়ে যখন সামান্য টার্ন অন থাকে তখন তার পিছন দিকের চুল সরিয়ে ঘাড়ে হাত বুলিয়ে দেখুন। আস্তে আস্তে কিস করুন। দেখবেন আপনার ‘সঙ্গিনী পাগল হয়ে যাবে। সামান্য লিক করুন, সুড়সুড়ি দিন। দেখবেন আপনার সঙ্গিনী উত্তেজিত হয়ে পড়েছেন। 

কান: 

কানে হালকা স্পর্শ, চুম্বন অনেক বেশি ‘সেক্সু’য়ালি অ্যাট্রাক্টেড’ করে দেয় মেয়েদের। কানের উপর আস্তে আস্তে নিঃশ্বাস ফেললে পাগল হয়ে পড়বে আপনার সঙ্গিনী। হালকা কামড় দিতে পারেন কানের লতিতে। লিক করতে পারেন কানের চার পাশে যে কোন জায়গায়। কিন্তু কানের ছিদ্রে নয়, এটি মেয়েদের জন্যে একটা টার্ন অফ। 

উরু বা থাই: 

মেয়েদের দ্রুত উত্তেজিত করত তিন নম্বরটির পয়েন্টটির জুড়ি মেলা ভার। সঙ্গিনীর উরুর সফট স্পটে স্পর্শ করুন। দেখবেন সে কি করে।

হাতের তালু ও পায়ের পাতা: 

হাত দিয়ে প্রতি মুহূর্ত স্পর্শ করছেন, কিন্তু তার হাতেই যে লুকিয়ে আছে অসংখ্য সেক্সুয়াল ফিলিংস। সঙ্গিনীর হাতের উপর নিজের আঙুল গুলি বোলাতে থাকুন, সুড়সুড়ি দিন। এটিই যেন তাঁকে পরবর্তী সেক্সুয়াল অ্যাক্টিভিটিরই মেসেজ দেবে। দেখবেন সেও সাড়া দেবে। টার্ন অন করবে আপনার সঙ্গিনীকে। 

পা: 

মহিলাদের দ্রুত উত্তেজিত করতে পায়ে হাত বুলিয়ে সুড়সুড়ি দিলে অনেকেই বেশ মজা পায়। তবে কিছু মেয়ের এটি পছন্দ নয়। জিজ্ঞেস করে নিন আপনার সঙ্গিনীকেই।

পিঠ: 

পিঠ, বিশেষ করে পিঠের নিচে, কোমরের দিকের অংশটাতে স্প’র্শ ও আদর চায় মেয়েরা। মেরুদন্ড বরাবর চুমু দিতে দিতে নিচে নেমে যান। 

তার সেক্স করার মুড আরও কলার বোন:

একটি মেয়েকে দ্রুত উত্তেজিত করতে তাঁর ব্রেস্টের দিকে যাওয়ার আগে, তার গলার নিচে, কলার বোনের দিকে নজর দিন। এতে সে বুঝবে আপনি কতটা চান আপনার সঙ্গিনীকে।

আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপনের উপর ক্লিক করে জিনিস কিনুন, তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।

লোভী মেয়ে চেনার সহজ ৭ টি উপায় কি কি ?.


লোভী মেয়ে চেনার সহজ ৭ টি উপায় কি কি ?.

পৃথিবীতে অনেক ধরণেরই নারী আছে। তবে একেক জন একেক রকম হয়ে থাকে। কারো সাথেই কারো মিল খুঁজে পাওয়া যায় না। আর এদের মাঝেই আছে ভীষণ রকম লোভী মানুষ। লোভের জন্য তারা যে কোন কিছু করতেও দ্বিধা করেন না। 

ধরুণ, এই লোভী মেয়েদের কেউ যদি আপনার ভালোবাসার মানুষ হয়ে থাকেন! তাহলে নিশ্চয় বিপদে পড়বেন আপনি। এ ক্ষেত্রে সে কিন্তু স’র্বদা নিজের স্বার্থে আপনাকে ব্যবহার করবে, দিন শেষে আপনার মনে হবে আপনি একটি পাপোশের মতন। আর তাই এই লোভী মানুষগুলোকে চিনে রাখাটা ভীষণ জরুরী নয় কি? তাহলে কীভাবে চিনবেন?

১। লোভী প্রকৃত মেয়েগুলো সাধারণত মিষ্টিভাষী হয়ে থাকেন। এদের কথায় মিষ্টতা থাকে। মিষ্টি কথা বলে এরা মানুষকে ভুলিয়ে রাখতে পারেন। এদের কথা শোনে আপনার হবে সে প্রচণ্ড রকম ভালো একজন মেয়ে। সে কোন অন্যায় করতেই পারে না। এমনকি সে সবসময় আপনার মন যোগানোর চেষ্টা করে থাকবে। এরা আপনার সাথে ভালো ব্যবহার করে আপনাকে বিপদে ফেলে দিতে পারে যেকোনো মুহূর্তে।

২। লোভী প্রকৃতির মেয়েদের অনেক বন্ধু থাকে। তবে এদের প্রকৃত বন্ধু থাকে না। প্রতি মুহুর্তেই এদের বন্ধুত্বের বদল হয়। আজ একজন তো কাল আরেক জন। এরা শুধু প্রয়োজনেই মানুষের সাথে মিশে থাকেন। প্রয়োজন শেষ হলে যতদ্রুত সম্ভব এরা কেটে পড়ে। এক বন্ধুর থেকে আরেক বন্ধুর কাছে সুযোগ বেশি পেলে তারা বন্ধুত্ব নষ্ট করতেও দ্বিধাবোধ করেন না।

৩। লোভী মেয়েরা সবসময় যা করবে হিসেব কষে করে। এরা হুটহাট করে কিছু করে না। এদের মধ্যে সবসময় এটা না, ওটা, এমন একটা ভাব লক্ষণীয়। যেখানে এদের লাভ থাকে বেশি সেদিকেই এরা যায়। ওটার চেয়ে এটাতে যদি এদের লাভ বেশি হয়, তাহলে তারা এটা করতেই স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করে।

৪। লোভী মেয়েরা একবার যদি কোন জিনিসের প্রতি আকর্ষিত হয় তাহলে এরা কখনই অল্পতে সন্তুষ্ট থাকে না। তাই নিজের চাহিদা মেটানোর জন্য এরা যত সম্ভব মানুষের কাছে যায়। উদ্দেশ্য একটাই ওটা আমার চাই-ই চাই।

৫। এদের সব কিছুতেই একটা তাড়াহুড়ো ভাব থেকে যায়। এরা কোন কিছুই স্থীরভাবে করে না। তবে এরা কখনই একটা কাজ করে থেমে থাকে না। এরা কখনোই কোনো কিছুর লোভ সামলাতে পারে না।

৬। লোভী প্রকৃত মেয়েগুলো সবসময় অনেক বেশি কথা বলে। বলতে গেলে এরা বাচাল প্রকৃতির হয়ে থাকে। একবার কথা শুরু করলে এরা থামতে চায় না। তবে এমন কোন কথা এরা বলে না যা অন্যের রাগের কারণ হতে পারে। ভালো কথাই মিষ্টি স্বরে বলে।

৭। এরা মানুষকে উত্যক্ত করতে বেশি পছন্দ করে। বিভিন্নভাবে তারা সবাইকে উত্ত্যক্ত করে থাকে। অতিরিক্ত কথা বলে, বারাবার এক কথা বলে, যেকোনো জিনিসের জন্য ধরনা ধরে তারা সবাইকে উত্ত্যক্ত করে বসে।

আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপনের উপর ক্লিক করে জিনিস কিনুন, তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।

নিজেকে আরও বেশি স্মার্ট করে তোলার সহজ কৌশল গুলি কি কি?.


নিজেকে আরও বেশি স্মার্ট করে তোলার সহজ কৌশল গুলি কি কি?.

আপনি দেখতে-শুনতে যথেষ্ট ভালো, পোশাক-আশাকও ফ্যাশনের পরেন, তবুও কি আপনাকে সবাই আনস্মার্ট বলে? আপনার সামনে কেউ কিছু না বললেও আপনার আড়ালে কি আপনাকে নিয়ে সবাই হাসাহাসি করে? অথবা ‘খ্যাত’ বলে ডাকে? সবকটি প্রশ্নের জবাব যদি হ্যা হয়, তাহলে বুঝতে হবে, আপনার নিজেকে উপস্থাপনে কমতি রয়েছে।

  স্মার্টনেস মানেই দেখতে ভালো লাগা বা ট্রেন্ডি পোশাক পরা নয়। স্মার্টনেস হলো অভ্যন্তরীণ মানসিক ব্যাপার। আপনি যা, নিজেকে ঠিক সেভাবেই উপস্থাপন করা হলো স্মার্টনেস। ঠিক কীভাবে নিজেকে সবার কাছে উপস্থাপন করবেন তা যদি বুঝে উঠতে না পারেন, তাহলে নিজের মধ্যে কিছু ছোট ছোট পরিবর্তন নিয়ে আসুন। কিছু ক্ষেত্রে হয়ে উঠুন কৌশলী। খুব সাধারণ কিছু কৌশল অবলম্বন করে আপনিও হয়ে উঠতে পারেন স্মার্টনেসের অধিকারী।

কথা বলুন বুঝেশুনে :

আপনার কি অনেক কথা বলার অভ্যাস? তাহলে বাড়তি কথা বলা একটু কমিয়ে দিন। যতটুকু প্রয়োজন কথা ঠিক ততটুকু বলার অভ্যাস করুন। কখন, কোথায়, কী বলতে হবে তা বোঝার চেষ্টা করুন। কথা বলুন বুঝে শুনে এবং গুছিয়ে। আপনি কী বলতে চাইছেন তা যেন আপনার বক্তব্যে পরিষ্কার বোঝা যায়।

খাবার খান নিঃশব্দে আস্তে আস্তে:

 যাঁরা শব্দ করে খাবার খান তাঁদের কেউ পছন্দ করে না। সকলেই তাঁদের দিকে বিরক্তির চোখে তাকায়। নিঃশব্দে খাবার অভ্যাস করুন। খাবার ধীরে ধীরে চিবিয়ে খান, এতে শব্দ কম হবে। খাবার সময় যতটা সম্ভব কম কথা বলুন।

পোশাক পরুন রুচিশীল : 

হাল ফ্যাশনের বা ট্রেন্ডি পোশাক পরা মানেই স্মার্ট (Smart) হওয়া নয়। আপনাকে পোশাকটা আদতে মানাচ্ছে কি না, সেটাই হলো আসল কথা। পোশাক-আশাক যদি ঠিকমতো নির্বাচন না করতে পারেন তাহলে আপনার স্মার্টনেস অনেকাংশেই মার খেয়ে যাবে। তাই পোশাক পরুন নিজের ব্যক্তিত্ব অনুযায়ী।

হালফ্যাশনের পোশাক নিয়ে দ্বিধা-দ্বন্দ্ব থাকলে বেছে নিন ট্র্যাডিশনাল বা সব সময়েই যেসব পোশাকের চল থাকে, সেই পোশাকগুলো। যেমন শাড়ি, সাধারণ ছাঁটের সালোয়ার-কামিজ, স্কার্ট, ফর্মাল শার্ট, প্যান্ট, স্ট্রেইট কাটের জিন্স, পোলো টিশার্ট ইত্যাদি। কী রঙের পোশাক বেছে নেবেন তা বুঝতে না পারলে পরুন হালকা যেকোনো রঙের পোশাক। হালকা রং সবাইকেই মানিয়ে যায়।

খাবার খাওয়ার রীতিনীতি : 

খাবার খাওয়ারও কিছু নিয়ম-কানুন আছে সেগুলো শিখে নিন। যেমন চামচ, কাঁটা চামচ, ছুরি ব্যবহারের নিয়ম, ন্যাপকিন ব্যবহারের নিয়ম, কোনটার পরে কী খেতে হয় ইত্যাদি। আপনার খাবার ধরণ আপনার স্মা’র্টনেস বাড়িয়ে তুলবে বহু গুণ।

নূন্যতম সৌজন্যতাবোধ :

 সব জায়গাতেই কিছু ন্যূনতম সৌজন্যতা মেনে চলা উচিত। এতে যেমন বুদ্ধিমত্তার পরিচয় পাওয়া যায় তেমনি স্মার্টনেসেরও পরিচয় পাওয়া যায়। যেমন খুব জোরে জোরে কথা বলবেন না। বিশেষ করে কর্মক্ষেত্রে। ধুপধাপ পা ফেলে না হেঁটে নিঃশব্দে হাঁটার চেষ্টা করুন। কারো সাহায্য নেবার পর ধন্যবাদ জানানোও কিন্তু সৌজন্যতা বোধের মধ্যে পড়ে। কাউকে বিরক্ত করলে ‘দুঃখিত’ বলুন। এগুলো খুবই ফর্মাল আচরণ মনে হলেও সৌজন্যতা বোধের বহিঃপ্রকাশও বটে।

হেসে হেসে সুন্দর করে কথা বলুন :

 হেসে, সুন্দর করে কথা বলাও স্মা’র্টনেসের পরিচায়ক। তাই বলে কথায় কথায় হো হো করে হাসবেন না যেন! এটাও শোভন নয়। স্মিতহাস্যে কথা বলুন সবার সাথে। মানুষটি যদি বিরক্তিকরও হয়, আপনার কথা শুনে সে যেন আপনার বিরক্তিটুকু ধরতে না পারে। মোট কথা, আপনার সাথে কথা বলে যেন কারো মনে না হয় আপনি রূঢ় আচরণ করছেন। 

ভালো ব্যবহার করুন : 

যেকোনো পরিবেশে মানিয়ে চলাটাই স্মার্টনেসের (smartness) অন্যতম পরিচায়ক। আপনার মনের অবস্থা যদি খারাপও হয়, ভালো ব্যবহার করুন সবার সাথে। অল্পতেই বিরক্ত হবেন না বা রেগে যাবেন না। ধৈর্য ধরে ধীরস্থির ভাবে সবার সাথে ভালো ব্যবহার করে যান। প্রতিটা সময় ভালো আচরণ আপনাকে গড়ে তুলবে একজন স্মার্ট মানুষ হিসেবে।

আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপনের উপর ক্লিক করে জিনিস কিনুন, তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।

পুরুষের শরীরের কোন অঙ্গ গুলো নারীদের খুব পছন্দ ?.


পুরুষের শরীরের কোন অঙ্গ গুলো নারীদের খুব পছন্দ ?.

পুরুষের শরীরের কোন কোন অঙ্গ গুলোকে নারীরা অত্যাধিক পছন্দ করেন এই বিষয়ে সম্প্রতি এক ছোট্ট গবেষণা করা হয়। গবেষণায় প্রায় ১০০ জন মহিলাকে এই প্রশ্নটি করা হয়ে থাকে যে পুরুষদের কোন কোন অঙ্গগুলো তাদের সবচেয়ে বেশি পছন্দের। তাদের উত্তরের আনুপাতিক গড় হিসেবে নিচের অঙ্গগুলোর কথা উঠে আসে। চলুন জেনে নেওয়া যাক:

১. চওড়া বক্ষ : 

পুরুষদের আকর্ষণীয় অঙ্গের মধ্যে আরেকটি হল তাদের চওড়া বক্ষ। অনেক পুরুষ আছেন যারা জিমে গিয়ে অস্বাভাবিক দেহ তৈরি করেন। এই ধরনের পুরুষের দেহ নয় বরং যাদের প্রকৃতি গতভাবেই চওড়া বক্ষ রয়েছে তাদেরই পছন্দ করেন মহিলারা। এছাড়া চওড়া বক্ষের অধিকারী এসব পুরুষের স্তনের গড়নও তাদের বেশ ভালো লাগে। তারা যখন ঘামেন তখন তাদেরকে অনেক বেশি আকর্ষর্ণীয় লাগে বলে অধিকাংশ নারীরা জানিয়েছেন।

২. চওড়া কাঁধ : 

বেশিরভাগ মহিলার মুখেই এই উত্তরটি শোনা যায় যে তারা পুরুষদের চওড়া কাঁধকেই অনেক বেশি পছন্দ করেন। তাদের ভাষ্যমতে যার কাঁধ যত বেশি চওড়া হবে সেই পুরুষ তত বেশি হট আর সুদর্শন।

৩. সুমিষ্ট ঠোঁট : 

ঠোঁট যে শুধু নারীরই আকর্ষণীয় হয়ে থাকে তা নয় একজন পুরুষেরও ঠোঁট অনেক বেশি আকর্ষণীয় আর সুমিষ্ট হতে পারে বলে এমনটা মন্তব্য করেন অনেক নারী। তবে বেশিরভাগ নারীই চিকন ঠোঁটের অধিকারী পুরুষদেরই বেশি পছন্দ করেন।

৪. আকর্ষণীয় পেশী :

 পেশীবহুল পুরুষকে যে কারও দেখতে ভালো লাগে। তবে তৈরি করা অস্বাভাবিক পেশী অনেক নারীই অপছন্দ করেন। মহিলারা বলেন, পুরুষকে তখনই অনেক বেশি আকর্ষণীয় দেখায় যখন নাকি তার পেশীবহুল বাহু টি-শার্টের মধ্য দিয়ে ফুটে ওঠে।

৫. আকর্ষণীয় হিপ :

মহিলাদের হিপের সৌন্দর্যের পাশাপাশি পুরুষের হিপের সৌন্দর্য থাকাও উচিত। হিপের স্বাস্থ্য বেশি কমও না আবার বেশি মেদযুক্তও না এমন ধরনের হিপ নারীরা পছন্দ করে থাকেন। সুতরাং দেখা যায় যে পুরুষদের অঙ্গের মাঝে হিপকেও অনেক বেশি প্রাধান্য দিয়ে থাকেন নারীরা।

৬. স্বাস্থ্যকর হাত :

 অনেক পুরুষই আছেন যাদের বয়সের তুলনায় হাতের স্বাস্থ্যের গড়ন ঠিকভাবে হয়নি। অর্থাৎ তাদের হাতগুলো অনেকটা অস্বাস্থ্যকর মনে হয়। মহিলারা পুরুষদের এমন বাহু একেবারেই পছন্দ করেন না। তারা স্বাস্থ্যকর হাত পছন্দ করেন যেখানে কোনও অতিরিক্ত মেদও থাকবে না পাশাপাশি একেবারেও রোগাও হবে না। 

আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপনের উপর ক্লিক করে জিনিস কিনুন, তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।