শনিবার, ২৫ ডিসেম্বর, ২০২১

মেয়েদের শরীরের সবচেয়ে দুর্বল জায়গা গুলি কি কি?


মেয়েদের শরীরের সবচেয়ে দুর্বল জায়গা গুলি কি কি?

মেয়েদের শরীরে এমন কিছু জায়গা আছে যেখানে স্পর্শ করলে মেয়েরা অনেক বেশি ‘টার্ন অন’ হয়ে পড়ে। কিন্তু বেশিরভাগ সময়ই ছেলেরা সেইসব অংশের দিকে নজর দেয় না। ফোরপ্লের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকে, ব্রেস্ট, নিপলস আর কিসের মধ্যেই। তারপরেই ইন্টারকোর্স। ব্যাপারটা যেন একঘেয়েই। কিন্তু কিছু জায়গায় স্পর্শ করে, ভালবেসে, পাগল করে দেওয়া যায় মেয়েদের। 

ঘাড়ের পিছন দিকে:  

মেয়েদের শরীরে এটাই সবচেয়ে সেক্সুয়ালি টার্নিং অন এরিয়া। ছেলেরা কিন্তু অনেক সময় এই অংশটা এড়িয়ে যায়। কিন্তু শুধু এখানে স্পর্শ করেও একজন মহিলাকে দ্রুত উত্তেজিত করা সম্ভব। 

  একজন মেয়ে যখন সামান্য টার্ন অন থাকে তখন তার পিছন দিকের চুল সরিয়ে ঘাড়ে হাত বুলিয়ে দেখুন। আস্তে আস্তে কিস করুন। দেখবেন আপনার ‘সঙ্গিনী পাগল হয়ে যাবে। সামান্য লিক করুন, সুড়সুড়ি দিন। দেখবেন আপনার সঙ্গিনী উত্তেজিত হয়ে পড়েছেন। 

কান: 

কানে হালকা স্পর্শ, চুম্বন অনেক বেশি ‘সেক্সু’য়ালি অ্যাট্রাক্টেড’ করে দেয় মেয়েদের। কানের উপর আস্তে আস্তে নিঃশ্বাস ফেললে পাগল হয়ে পড়বে আপনার সঙ্গিনী। হালকা কামড় দিতে পারেন কানের লতিতে। লিক করতে পারেন কানের চার পাশে যে কোন জায়গায়। কিন্তু কানের ছিদ্রে নয়, এটি মেয়েদের জন্যে একটা টার্ন অফ। 

উরু বা থাই: 

মেয়েদের দ্রুত উত্তেজিত করত তিন নম্বরটির পয়েন্টটির জুড়ি মেলা ভার। সঙ্গিনীর উরুর সফট স্পটে স্পর্শ করুন। দেখবেন সে কি করে।

হাতের তালু ও পায়ের পাতা: 

হাত দিয়ে প্রতি মুহূর্ত স্পর্শ করছেন, কিন্তু তার হাতেই যে লুকিয়ে আছে অসংখ্য সেক্সুয়াল ফিলিংস। সঙ্গিনীর হাতের উপর নিজের আঙুল গুলি বোলাতে থাকুন, সুড়সুড়ি দিন। এটিই যেন তাঁকে পরবর্তী সেক্সুয়াল অ্যাক্টিভিটিরই মেসেজ দেবে। দেখবেন সেও সাড়া দেবে। টার্ন অন করবে আপনার সঙ্গিনীকে। 

পা: 

মহিলাদের দ্রুত উত্তেজিত করতে পায়ে হাত বুলিয়ে সুড়সুড়ি দিলে অনেকেই বেশ মজা পায়। তবে কিছু মেয়ের এটি পছন্দ নয়। জিজ্ঞেস করে নিন আপনার সঙ্গিনীকেই।

পিঠ: 

পিঠ, বিশেষ করে পিঠের নিচে, কোমরের দিকের অংশটাতে স্প’র্শ ও আদর চায় মেয়েরা। মেরুদন্ড বরাবর চুমু দিতে দিতে নিচে নেমে যান। 

তার সেক্স করার মুড আরও কলার বোন:

একটি মেয়েকে দ্রুত উত্তেজিত করতে তাঁর ব্রেস্টের দিকে যাওয়ার আগে, তার গলার নিচে, কলার বোনের দিকে নজর দিন। এতে সে বুঝবে আপনি কতটা চান আপনার সঙ্গিনীকে।

আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপনের উপর ক্লিক করে জিনিস কিনুন, তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।

লোভী মেয়ে চেনার সহজ ৭ টি উপায় কি কি ?.


লোভী মেয়ে চেনার সহজ ৭ টি উপায় কি কি ?.

পৃথিবীতে অনেক ধরণেরই নারী আছে। তবে একেক জন একেক রকম হয়ে থাকে। কারো সাথেই কারো মিল খুঁজে পাওয়া যায় না। আর এদের মাঝেই আছে ভীষণ রকম লোভী মানুষ। লোভের জন্য তারা যে কোন কিছু করতেও দ্বিধা করেন না। 

ধরুণ, এই লোভী মেয়েদের কেউ যদি আপনার ভালোবাসার মানুষ হয়ে থাকেন! তাহলে নিশ্চয় বিপদে পড়বেন আপনি। এ ক্ষেত্রে সে কিন্তু স’র্বদা নিজের স্বার্থে আপনাকে ব্যবহার করবে, দিন শেষে আপনার মনে হবে আপনি একটি পাপোশের মতন। আর তাই এই লোভী মানুষগুলোকে চিনে রাখাটা ভীষণ জরুরী নয় কি? তাহলে কীভাবে চিনবেন?

১। লোভী প্রকৃত মেয়েগুলো সাধারণত মিষ্টিভাষী হয়ে থাকেন। এদের কথায় মিষ্টতা থাকে। মিষ্টি কথা বলে এরা মানুষকে ভুলিয়ে রাখতে পারেন। এদের কথা শোনে আপনার হবে সে প্রচণ্ড রকম ভালো একজন মেয়ে। সে কোন অন্যায় করতেই পারে না। এমনকি সে সবসময় আপনার মন যোগানোর চেষ্টা করে থাকবে। এরা আপনার সাথে ভালো ব্যবহার করে আপনাকে বিপদে ফেলে দিতে পারে যেকোনো মুহূর্তে।

২। লোভী প্রকৃতির মেয়েদের অনেক বন্ধু থাকে। তবে এদের প্রকৃত বন্ধু থাকে না। প্রতি মুহুর্তেই এদের বন্ধুত্বের বদল হয়। আজ একজন তো কাল আরেক জন। এরা শুধু প্রয়োজনেই মানুষের সাথে মিশে থাকেন। প্রয়োজন শেষ হলে যতদ্রুত সম্ভব এরা কেটে পড়ে। এক বন্ধুর থেকে আরেক বন্ধুর কাছে সুযোগ বেশি পেলে তারা বন্ধুত্ব নষ্ট করতেও দ্বিধাবোধ করেন না।

৩। লোভী মেয়েরা সবসময় যা করবে হিসেব কষে করে। এরা হুটহাট করে কিছু করে না। এদের মধ্যে সবসময় এটা না, ওটা, এমন একটা ভাব লক্ষণীয়। যেখানে এদের লাভ থাকে বেশি সেদিকেই এরা যায়। ওটার চেয়ে এটাতে যদি এদের লাভ বেশি হয়, তাহলে তারা এটা করতেই স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করে।

৪। লোভী মেয়েরা একবার যদি কোন জিনিসের প্রতি আকর্ষিত হয় তাহলে এরা কখনই অল্পতে সন্তুষ্ট থাকে না। তাই নিজের চাহিদা মেটানোর জন্য এরা যত সম্ভব মানুষের কাছে যায়। উদ্দেশ্য একটাই ওটা আমার চাই-ই চাই।

৫। এদের সব কিছুতেই একটা তাড়াহুড়ো ভাব থেকে যায়। এরা কোন কিছুই স্থীরভাবে করে না। তবে এরা কখনই একটা কাজ করে থেমে থাকে না। এরা কখনোই কোনো কিছুর লোভ সামলাতে পারে না।

৬। লোভী প্রকৃত মেয়েগুলো সবসময় অনেক বেশি কথা বলে। বলতে গেলে এরা বাচাল প্রকৃতির হয়ে থাকে। একবার কথা শুরু করলে এরা থামতে চায় না। তবে এমন কোন কথা এরা বলে না যা অন্যের রাগের কারণ হতে পারে। ভালো কথাই মিষ্টি স্বরে বলে।

৭। এরা মানুষকে উত্যক্ত করতে বেশি পছন্দ করে। বিভিন্নভাবে তারা সবাইকে উত্ত্যক্ত করে থাকে। অতিরিক্ত কথা বলে, বারাবার এক কথা বলে, যেকোনো জিনিসের জন্য ধরনা ধরে তারা সবাইকে উত্ত্যক্ত করে বসে।

আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপনের উপর ক্লিক করে জিনিস কিনুন, তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।

নিজেকে আরও বেশি স্মার্ট করে তোলার সহজ কৌশল গুলি কি কি?.


নিজেকে আরও বেশি স্মার্ট করে তোলার সহজ কৌশল গুলি কি কি?.

আপনি দেখতে-শুনতে যথেষ্ট ভালো, পোশাক-আশাকও ফ্যাশনের পরেন, তবুও কি আপনাকে সবাই আনস্মার্ট বলে? আপনার সামনে কেউ কিছু না বললেও আপনার আড়ালে কি আপনাকে নিয়ে সবাই হাসাহাসি করে? অথবা ‘খ্যাত’ বলে ডাকে? সবকটি প্রশ্নের জবাব যদি হ্যা হয়, তাহলে বুঝতে হবে, আপনার নিজেকে উপস্থাপনে কমতি রয়েছে।

  স্মার্টনেস মানেই দেখতে ভালো লাগা বা ট্রেন্ডি পোশাক পরা নয়। স্মার্টনেস হলো অভ্যন্তরীণ মানসিক ব্যাপার। আপনি যা, নিজেকে ঠিক সেভাবেই উপস্থাপন করা হলো স্মার্টনেস। ঠিক কীভাবে নিজেকে সবার কাছে উপস্থাপন করবেন তা যদি বুঝে উঠতে না পারেন, তাহলে নিজের মধ্যে কিছু ছোট ছোট পরিবর্তন নিয়ে আসুন। কিছু ক্ষেত্রে হয়ে উঠুন কৌশলী। খুব সাধারণ কিছু কৌশল অবলম্বন করে আপনিও হয়ে উঠতে পারেন স্মার্টনেসের অধিকারী।

কথা বলুন বুঝেশুনে :

আপনার কি অনেক কথা বলার অভ্যাস? তাহলে বাড়তি কথা বলা একটু কমিয়ে দিন। যতটুকু প্রয়োজন কথা ঠিক ততটুকু বলার অভ্যাস করুন। কখন, কোথায়, কী বলতে হবে তা বোঝার চেষ্টা করুন। কথা বলুন বুঝে শুনে এবং গুছিয়ে। আপনি কী বলতে চাইছেন তা যেন আপনার বক্তব্যে পরিষ্কার বোঝা যায়।

খাবার খান নিঃশব্দে আস্তে আস্তে:

 যাঁরা শব্দ করে খাবার খান তাঁদের কেউ পছন্দ করে না। সকলেই তাঁদের দিকে বিরক্তির চোখে তাকায়। নিঃশব্দে খাবার অভ্যাস করুন। খাবার ধীরে ধীরে চিবিয়ে খান, এতে শব্দ কম হবে। খাবার সময় যতটা সম্ভব কম কথা বলুন।

পোশাক পরুন রুচিশীল : 

হাল ফ্যাশনের বা ট্রেন্ডি পোশাক পরা মানেই স্মার্ট (Smart) হওয়া নয়। আপনাকে পোশাকটা আদতে মানাচ্ছে কি না, সেটাই হলো আসল কথা। পোশাক-আশাক যদি ঠিকমতো নির্বাচন না করতে পারেন তাহলে আপনার স্মার্টনেস অনেকাংশেই মার খেয়ে যাবে। তাই পোশাক পরুন নিজের ব্যক্তিত্ব অনুযায়ী।

হালফ্যাশনের পোশাক নিয়ে দ্বিধা-দ্বন্দ্ব থাকলে বেছে নিন ট্র্যাডিশনাল বা সব সময়েই যেসব পোশাকের চল থাকে, সেই পোশাকগুলো। যেমন শাড়ি, সাধারণ ছাঁটের সালোয়ার-কামিজ, স্কার্ট, ফর্মাল শার্ট, প্যান্ট, স্ট্রেইট কাটের জিন্স, পোলো টিশার্ট ইত্যাদি। কী রঙের পোশাক বেছে নেবেন তা বুঝতে না পারলে পরুন হালকা যেকোনো রঙের পোশাক। হালকা রং সবাইকেই মানিয়ে যায়।

খাবার খাওয়ার রীতিনীতি : 

খাবার খাওয়ারও কিছু নিয়ম-কানুন আছে সেগুলো শিখে নিন। যেমন চামচ, কাঁটা চামচ, ছুরি ব্যবহারের নিয়ম, ন্যাপকিন ব্যবহারের নিয়ম, কোনটার পরে কী খেতে হয় ইত্যাদি। আপনার খাবার ধরণ আপনার স্মা’র্টনেস বাড়িয়ে তুলবে বহু গুণ।

নূন্যতম সৌজন্যতাবোধ :

 সব জায়গাতেই কিছু ন্যূনতম সৌজন্যতা মেনে চলা উচিত। এতে যেমন বুদ্ধিমত্তার পরিচয় পাওয়া যায় তেমনি স্মার্টনেসেরও পরিচয় পাওয়া যায়। যেমন খুব জোরে জোরে কথা বলবেন না। বিশেষ করে কর্মক্ষেত্রে। ধুপধাপ পা ফেলে না হেঁটে নিঃশব্দে হাঁটার চেষ্টা করুন। কারো সাহায্য নেবার পর ধন্যবাদ জানানোও কিন্তু সৌজন্যতা বোধের মধ্যে পড়ে। কাউকে বিরক্ত করলে ‘দুঃখিত’ বলুন। এগুলো খুবই ফর্মাল আচরণ মনে হলেও সৌজন্যতা বোধের বহিঃপ্রকাশও বটে।

হেসে হেসে সুন্দর করে কথা বলুন :

 হেসে, সুন্দর করে কথা বলাও স্মা’র্টনেসের পরিচায়ক। তাই বলে কথায় কথায় হো হো করে হাসবেন না যেন! এটাও শোভন নয়। স্মিতহাস্যে কথা বলুন সবার সাথে। মানুষটি যদি বিরক্তিকরও হয়, আপনার কথা শুনে সে যেন আপনার বিরক্তিটুকু ধরতে না পারে। মোট কথা, আপনার সাথে কথা বলে যেন কারো মনে না হয় আপনি রূঢ় আচরণ করছেন। 

ভালো ব্যবহার করুন : 

যেকোনো পরিবেশে মানিয়ে চলাটাই স্মার্টনেসের (smartness) অন্যতম পরিচায়ক। আপনার মনের অবস্থা যদি খারাপও হয়, ভালো ব্যবহার করুন সবার সাথে। অল্পতেই বিরক্ত হবেন না বা রেগে যাবেন না। ধৈর্য ধরে ধীরস্থির ভাবে সবার সাথে ভালো ব্যবহার করে যান। প্রতিটা সময় ভালো আচরণ আপনাকে গড়ে তুলবে একজন স্মার্ট মানুষ হিসেবে।

আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপনের উপর ক্লিক করে জিনিস কিনুন, তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।

পুরুষের শরীরের কোন অঙ্গ গুলো নারীদের খুব পছন্দ ?.


পুরুষের শরীরের কোন অঙ্গ গুলো নারীদের খুব পছন্দ ?.

পুরুষের শরীরের কোন কোন অঙ্গ গুলোকে নারীরা অত্যাধিক পছন্দ করেন এই বিষয়ে সম্প্রতি এক ছোট্ট গবেষণা করা হয়। গবেষণায় প্রায় ১০০ জন মহিলাকে এই প্রশ্নটি করা হয়ে থাকে যে পুরুষদের কোন কোন অঙ্গগুলো তাদের সবচেয়ে বেশি পছন্দের। তাদের উত্তরের আনুপাতিক গড় হিসেবে নিচের অঙ্গগুলোর কথা উঠে আসে। চলুন জেনে নেওয়া যাক:

১. চওড়া বক্ষ : 

পুরুষদের আকর্ষণীয় অঙ্গের মধ্যে আরেকটি হল তাদের চওড়া বক্ষ। অনেক পুরুষ আছেন যারা জিমে গিয়ে অস্বাভাবিক দেহ তৈরি করেন। এই ধরনের পুরুষের দেহ নয় বরং যাদের প্রকৃতি গতভাবেই চওড়া বক্ষ রয়েছে তাদেরই পছন্দ করেন মহিলারা। এছাড়া চওড়া বক্ষের অধিকারী এসব পুরুষের স্তনের গড়নও তাদের বেশ ভালো লাগে। তারা যখন ঘামেন তখন তাদেরকে অনেক বেশি আকর্ষর্ণীয় লাগে বলে অধিকাংশ নারীরা জানিয়েছেন।

২. চওড়া কাঁধ : 

বেশিরভাগ মহিলার মুখেই এই উত্তরটি শোনা যায় যে তারা পুরুষদের চওড়া কাঁধকেই অনেক বেশি পছন্দ করেন। তাদের ভাষ্যমতে যার কাঁধ যত বেশি চওড়া হবে সেই পুরুষ তত বেশি হট আর সুদর্শন।

৩. সুমিষ্ট ঠোঁট : 

ঠোঁট যে শুধু নারীরই আকর্ষণীয় হয়ে থাকে তা নয় একজন পুরুষেরও ঠোঁট অনেক বেশি আকর্ষণীয় আর সুমিষ্ট হতে পারে বলে এমনটা মন্তব্য করেন অনেক নারী। তবে বেশিরভাগ নারীই চিকন ঠোঁটের অধিকারী পুরুষদেরই বেশি পছন্দ করেন।

৪. আকর্ষণীয় পেশী :

 পেশীবহুল পুরুষকে যে কারও দেখতে ভালো লাগে। তবে তৈরি করা অস্বাভাবিক পেশী অনেক নারীই অপছন্দ করেন। মহিলারা বলেন, পুরুষকে তখনই অনেক বেশি আকর্ষণীয় দেখায় যখন নাকি তার পেশীবহুল বাহু টি-শার্টের মধ্য দিয়ে ফুটে ওঠে।

৫. আকর্ষণীয় হিপ :

মহিলাদের হিপের সৌন্দর্যের পাশাপাশি পুরুষের হিপের সৌন্দর্য থাকাও উচিত। হিপের স্বাস্থ্য বেশি কমও না আবার বেশি মেদযুক্তও না এমন ধরনের হিপ নারীরা পছন্দ করে থাকেন। সুতরাং দেখা যায় যে পুরুষদের অঙ্গের মাঝে হিপকেও অনেক বেশি প্রাধান্য দিয়ে থাকেন নারীরা।

৬. স্বাস্থ্যকর হাত :

 অনেক পুরুষই আছেন যাদের বয়সের তুলনায় হাতের স্বাস্থ্যের গড়ন ঠিকভাবে হয়নি। অর্থাৎ তাদের হাতগুলো অনেকটা অস্বাস্থ্যকর মনে হয়। মহিলারা পুরুষদের এমন বাহু একেবারেই পছন্দ করেন না। তারা স্বাস্থ্যকর হাত পছন্দ করেন যেখানে কোনও অতিরিক্ত মেদও থাকবে না পাশাপাশি একেবারেও রোগাও হবে না। 

আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপনের উপর ক্লিক করে জিনিস কিনুন, তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।

শুক্রবার, ২৪ ডিসেম্বর, ২০২১

মেয়েদের মন জয় করার কৌশল গুলি কি কি ?.


মেয়েদের মন জয় করার কৌশল গুলি কি কি ?.

  নারী মানেই বৈচিত্র্য। আর একজন নারীর মন জয় করতে যা লাগে তা নির্ভর করে আপনার সবচেয়ে ভালো কাজের উপর। কথাটা শুনে বিশ্বাস হচ্ছে না তাই তো? তাহলে জেনে নিন মেয়েদের মন জয় করার গুরুত্বপূর্ণ ৫৫টি উপায় ।

১. কখনো কোনও মেয়েকে আপনার মনের কথা হুট করে বলে ফেলবেন না. এতে আপনার প্রতি তার অবহেলা চলে আসবে।

২. মেয়েরা সবসময় বিপরীত দিকে আকর্ষণ বেশি হয়। আপনি যত মেয়েদের এড়িয়ে চলবেন তত তারা আপনার দিকে অগ্রসর হবে।

৩. ভুলেও মেয়েদের নামে খারাপ কিছু বলবেন না, বিশেষ করে আপনি যাকে পছন্দ করেন।

৪. মেয়েদের প্রসংসা করতে শিখুন, এতে আপনার সঙ্গীর মন পেতে সহজ হবে।

৫. আপনি যাকে মনের মানুষ বানাতে চান তাকে প্রথমে নানান কায়দায় বোঝাতে চেষ্টা করুন। আপনার সঙ্গী কি কি পছন্দ করে আর কি অপছন্দ সেগুলো ভালোভাবে জেনে নিন।

৬. আপনার সঙ্গীর পছন্দের কাজগুলো বারে বারে দেখানোর চেষ্টা করুন।এতে আপনার সঙ্গী খুশি হবে।

৭. পরিচ্ছন্ন-গোছগাছ কেবল উচ্চতাই নিজেকে উপস্থাপন করার গুরুত্বপূর্ণ ফ্যাক্টর না। মূল বিষয় হচ্ছে নারী লক্ষ করে কোন পুরুষ নিজের বিষয়ে কতোটা সচেতন। পুরুষকে যথার্থ সতর্ক থাকতে হবে প্রথম দেখায়। হতে হবে নিজের প্রতি যত্নশীল, মনে রাখবেন এলোমেলো চুল, নোংরা নখ, দুর্গন্ধযুক্ত মোজা, কালি ছাড়া জুতা, শার্ট বা জিন্সে দাগ এমন যে কোনও বিষয় হতে পারে অপছন্দ করার অন্যতম কারণ।

৮. পোষাক জ্ঞান খুব দামি কাপড় পরে নারীর সামনে যেতে হবে এমন কোনো কথা নেই। তবে, পোশাকটি অবশ্যই ফ্যাশনেবল এবং আধুনিক ডিজাইনের হতে হবে। সেই সঙ্গে লক্ষ রাখতে হবে, যেন পোশাকে সাবলিল থাকা যায়। যাতে করে ব্যক্তিত্বের প্রকাশ ঘটে। ব্যক্তিত্ব জ্ঞান নারীর গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য হল যে তারা পুরুষের বিচারবুদ্ধি সম্পন্ন রসবোধের বিষয়টি উপভোগ করে। কিন্তু মজা করতে গিয়ে এমন কিছু বলা বা করা যাবে না যা অন্যকে উপহাস করে বা ভদ্রতার সীমা অতিক্রম করে। দায়িত্ববোধ মেয়েরা দায়িত্ববান পুরুষ পছন্দ করে।

৯. ছোট ছোট বিষয়ে খেয়াল রাখতে হবে। যেমন-পুরুষের দায়িত্ব হচ্ছে নারী সঙ্গীটিকে নিরাপদে রাস্তা পার হতে সাহায্য করা। কখনোই তাকে পেছনে ফেলে নিজে এগিয়ে না যাওয়া। বেড়াতে যাওয়া বা খাবার এমন বিষয়ে তার পছন্দের প্রতি সন্মান প্রদর্শন করা ,গুরুত্ব দেয়া। মনে রাখতে হবে নারীরা গুরুত্ব পেতে ভালোবাসে। তারা সবসময় পুরুষ সঙ্গিটিকে নিজের সর্বোত্তম আশ্রয় ও প্রাপ্তির নিশ্চিত সীমান মনে করে। মেয়েরা তার পুরুষ সঙ্গীর দায়িত্ববোধ নিয়ে সহপাঠী, সমবয়সী ও আত্মীয়দের মাঝে গর্ব করতে ভালোবাসে।

১০. প্রশংসা নারী সঙ্গীর প্রতি মুগ্ধতা দেখাতে হবে। বাইরে যাওয়ার সময় তার সাজের প্রশংসা করতে হবে। নারী সঙ্গীর দেয়া উপহার সানন্দে গ্রহণ করতে হবে। তার রান্নার প্রশংসা করুন। কখনো যদি পছন্দ মতো নাও হয়, কোনো ভাবেই বিরক্তি প্রকাশ করা যাবে না। মনে রাখতে অনেক আন্তরিকতা নিয়ে কষ্ট করে শুধু পুরুষ সঙ্গীকে খুশি করার জন্যই মেয়েরা ব্যাস্ত থাকে। তার সাথে দেখা হলে প্রথমেই মিষ্টি হাসি ধরে রাখতে হবে।

১১. শান্ত স্বভাব অনেক পুরুষের বৈশিষ্ট হচ্ছে তারা খুব অল্পতেই ক্ষিপ্ত হয়ে যায়। কিন্তু খুব সহজেই আবার রাগ কমে যায়। পুরুষের কাজ হবে, কিছুটা সময় শান্ত থেকে পরিস্থিতি স্বাভাবিক এবং শান্তিপূর্ণ রাখা।

১২. নারীরাও আজকাল রাগী, আক্রমণাত্বক সঙ্গী পছন্দ করে না। রাগ করার মতো সুনির্দিষ্ট কারণ থাকলে নারী সঙ্গীকে শান্তভাবে বুঝিয়ে বলতে হবে। সম্মান প্রদর্শন নারীকে সম্মান করতে হবে। অনেকের মাঝে নারীকে হেয় করে কথা বলার প্রবণতা দেখা যায়। তবে নারীও মানুষ সে পুরুষের সমান গুরুত্ব এবং সম্মান পাওয়ার অধীকার রাখে।

১৩.আপনাকে সময়ানুবর্তী হতে হবে।

১৪. আপনার সঙ্গীর মনযোগের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠবেন আপনি তার চোখেই চোখ রেখে কথা বলুন, কিছুক্ষণের জন্য তার সমস্ত মনযোগের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠবেন আপনি। তিনি চান কিংবা না চান, আপনার কথা তাঁকে শুনতেই হবে গুরুত্ব সহকারে।

১৫. আপনি কি ভাই খুব ফিটফাট গোছালো? প্রথমেই মাইনাছ! কিছুটা অগোছালো, এলোমেলো ছেলেই নাকি সুন্দরী মেয়েদের বেশি পছন্দ! তবে সাবধান! উদ্ধত্যপূর্ণ কিংবা ছেঁড়া-ফাঁড়া পোশাক বাদ দিন। ভালো পারফিউম ব্যবহার করুন। তাহলে আপনার সঙ্গীর মন পেতে পারেন।

১৭. চোখই আপনাকে বলে দেবে হাসিটা স না মিথ্যা মুখে তো সকলেই হাসেন, কিন্তু সেই আন্তরিক কিনা কীভাবে বুঝবেন? আন্তরিক হাসিতে ঝলমল করে ওঠে মানুষের চোখ, যা কৃত্রিম হাসিতে হয় না। একটু লক্ষ্য করুন, নিজেই বুঝতে পারবেন।

১৮. চোখের মনি জানিয়ে দেয় মানুষটি আগ্রহী কিনা অনেক কথা বলছেন আপনি, কিন্তু সামনের মানুষটি আগ্রহ নিয়ে শুনছে কিনা কীভাবে বুঝব আগ্রহ নিয়ে কিছু শুনলে বা দেখলে মানুষের চোখের মনি স্বাভাবিকের  চাইতে বড় দেখায়। এটাও একটু লক্ষ্য করলেই জানা যায়।

১৯. চোখে চোখে কথা বলা ভালো লক্ষণ পরস্পরের চোখের ভাষা বুঝতে পারা, চোখের ইঙ্গিত ধরে নেয়ার ক্ষমতাটি আসলে ভালোবাসার লক্ষণ। দুটি মানুষ যখন পরস্পরকে গভীরভাবে ভালোবাস তখন তারা সেটা পারেন।

২০. চোখ জানিয়ে দেয় প্রতারণার কথা বেশিরভাগ মানুষই মনে করেন যে মিথ্যুকেরা চোখে চোখ রেখে কথা বলে না। কিন্তু এই ধারণা কিন্তু অনেকটাই ভুল। মারাত্মক ধরণের মিথ্যুকেরা চোখে চোখ রেখেই কথা বলে, শান্ত ও স্থির দৃষ্টিতে। বরং মিথ্যুকেরা প্রয়োজনের চাইতে বেশি চোখাচোখি করে কাউকে খুব বেশি চোখাচোখি করে কথা বল থাকুন যে আপনার কাছে সে মিথ্যাকে সত্য প্রমাণ  করতে চাইছে।

২১. মেয়েরা Happy new year, Birthday, Valintine day ইত্যাদি এইসব দিনে একটু বেশি আবেগি থাকে তাই এই সব দিনে যদি একটা gift আপনার প্রিয়জন কে দিতে পারেন তাহলে তাহলে আপনার সম্পর্ক আরো ভালো হবে। কিন্তু মনে রাখবেন বেশি আবেগ দেখাতে গিয়ে ধরা খাইয়েন না। তাই বলে অকারণে বার বার উপহার দিবেন না।

২২. আপনি যাকে পছন্দ করেন তার সাথে কথা বলার সময় মুচকি হাসি দিন। মেয়েরা ছেলেদের মুচকি হাসি ভীষন পছন্দ করে।

২৩. আপনার ভালো লাগা গুলো তার সাথে শেয়ার করুন। এতে মেয়েটি আপনার প্রতি মনোযোগ দিবে।

২৪. আপনি কোথায় কি করেন সেটা তাকে জানান। এতে মেয়েটি আপনাকে সৎ ভাবতে শুরু করবে।

২৫. ভুলেও তার সাথে  কখনো মিথ্যা কথা বলবেন না। মেয়েরা মিথ্যাবাদী ছেলেকে পছন্দ করে না।

২৬. মেয়েরা সবসময় আত্মবিশ্বাসী ছেলেকে পছন্দ করে । নিজেকে আত্মবিশ্বাসী করে তুলুন।

২৭. নিজের মধ্যে সবসময় সাহস কাজ করাতে হবে ।

২৮. যার মনজয় করতে চান তার সব কাজে সব সময় প্রসংসা করুন ।

২৯. প্রসংসা যেন কখনো বেশি না হয় সেদিকে খেয়ালা রাখবেন।

৩০. তাকে নিয়মিত কিছু উপহার দিন তার ভাল লাগা কিছু যা সে পছন্দ করে।

৩১. তার মন ভালো রাখার জন্য নানা ধরনের হাসির গল্প তাকে শোনান।

৩২. তাকে আপনার মনের মত করে নেওয়ার চেষ্টা করুন।

৩৩. ভালোবাসার প্রথম শর্ত হল প্রিয়মানুষটার কাছে সৎ থাকা। তার কাছে কোনওকিছুই গোপন করা যাবে না। আপনে সারাদিন যা করেন তা তার সাথে শেয়ার করুন।

৩৪. আপনার  প্রিয়তমাকে তার দূর্বলতার কথা তুলে রাগানো যাবে না। এটা মেয়েরা পছন্দ করে না। কখনো যেন আপনার সঙ্গী বুঝতে না পারে যে আপনি তাকে এড়িয়ে চলছেন কারণ, নিজের অর্থসম্পদের চেয়ে তাকে বেশি ভালোবাসতে হবে। প্রত্যেক নারী তার প্রিয়জনের কাছ থেকে সর্বোচ্চ ভালবাসা পেতে চায়। নারী চায় তার প্রিয়মানুষ তার প্রতি যত্মবান হোক। সবকিছুর উর্ধ্বে তাকে দেখুক।

৩৫. অপনার ব্যক্তিত্ব কি কমেডি তাহলে আপনার প্লাস পয়েন্ট। কারণ, মেয়েরা হাস্য-রস পছন্দ করে। যেসব ছেলেরা তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে হাসি তামাশা করতে পারে, মেয়েরা ঐসব ছেলেদের পছন্দ করে।

৩৬. আপনাদের একটা কথা বলব কেবল যৌনতার জন্য সম্পর্ক কিনা ভেবে দেখুন কেবল যৌনতার জন্য প্রেম হলে তার কোনও ভবিষ্যৎ হয় না। কখনোই হয় না। এই কথাটা কখনো ভুলবেন না।

৩৭.আপনার ভালো লাগার চেয়ে আপনার প্রিয়তমার দিকে বেশি খেয়াল রাখুন ।

৩৮. আপনি কি একটু রাগী? রাগটা আড়াল করে রাখুন। রাগী ছেলেদের মেয়েরা পছন্দ করে না।

৩৯. আপনার ভবিষৎ কি তা তার সাথে শেয়ার করুন।

৪০. ভালোবাসার প্রথম শর্ত হল প্রিয়মানুষটার কাছে সৎ থাকা। তার কাছে কোনওকিছুই গোপন করা যাবে না। তাই আপনি কোন কিছু গোপন করবেন না। তার সাথে আপনার সব কিছু শেয়ার করার চেষ্টা করুন।

৪১. প্রিয়তমাকে প্রশ্ন করার সুযোগ করে দিতে হবে। সে কি জানতে চায় সেদিকে থেয়াল রাখতে হবে। এতে আপনার প্রতি তার মনোযোগ বাড়ব। তার মন পাওয়া আপনার জন্য একটু সহজ হবে।

৪২. নিজের পরিবারের সম্পর্কে তার সামনে খোলামেলা আলোচনা করতে হবে। এতে মেয়েরা নিজেদের অনেকটা নিরাপদ মনে করে। আপনাকে সৎ ভাবতে শুরু করব। আপনার প্রতি সে দুর্বল হয়ে যাবে।

৪৩. ফেলে আসা জীবনে যেসব মেয়েদের সঙ্গে আপনার প্রেম ছিল। সেসব গল্প নাইবা বললেন আপানার প্রিয়তমাকে। যদি সে কখনো জানতে চায় তবেই বলা যেতে পারে।

৪৪. আপনাকে একজন ভাল শ্রোতা হতে হবে কারণ, মেয়েরা কথার ছলে গল্প বলতে ভালোবাসে। আপনার প্রিয় মানুষটির গাল-গল্পে বিরক্ত হবেন না যেন। তাহলে সে আপনার উপরে চটে যাবে।

৪৫. প্রিয়তমার সঙ্গে কথা বলার সময় তার চোখের দিকে তাকিয়ে আবেগ প্রকাশ করে কথা বলুন। এতে মেয়েরা খুশি হয়। এটি মেয়েদের ভিশন পছন্দ।

৪৬. আপনার মনে বেদনার পাহাড় জাগতে পা্রে। তাই বলে সবাইকে বলে কয়ে বেড়াবেন এমন নয়। প্রিয় নারীকেও আপনার দুঃখ-কষ্ট বুঝতে দেবেন না। বরং হাসি খুশি থাকুন। এতে আপনাকে দায়িত্বশীল ভাববে।

৪৭. কথায় বলে প্রকৃতি শুন্যস্থান পছন্দ করে না। তাই যথাসম্ভব প্রিয়জনের কাছাকাছি থাকুন। তাকে ঘনঘন সময় দিন।

৪৮. প্রিয়মানুষটির পছন্দ-অপছন্দের প্রতি খেয়াল রাখুন। তার ভালো লাগা, মন্দ লাগার বিষয়গুলো মাথায় রাখুন।

৪৯. প্রিয়তমার সঙ্গে কখনো অন্যকোন নারীর তুলনা করবেন না। কোন নারীর তুলনা পছন্দ করেন না ।

৫০. অনেকে মনে করেন প্রেমিকার সঙ্গে বন্ধত্ব করা যায় না। কথাটি ভুল। আগে বন্ধুত্ব পরে প্রেম।

৫১. প্রেমিকার বিশ্বাসে কখনো আঘাত করবেন না।তার নিজস্ব চিন্তা-চেতনাকে সম্মান করুন।

৫২. প্রিয়তমার শরীরের মোহে না পরে তার মনের গুরুত্ব দিন। শরীর বৃত্তিয় ভালোবাসা দীর্ঘস্থায়ী হয় না। ভালোবাসুন মনে থেকে। তাহলে শরীর মন দুটোই পাবেন অনায়াসে।

৫৩. আপনার কথাটা তাকে বোঝানোর জন্য তাড়াহুরো করবেন না । কারণ মেয়েরা ধৈর্যবান ছেলেদের ভীষণ পছন্দ করে ।

৫৪. সারাজীবন কাউকে কাছে পেতে চাইলে তাকে সহজে কাছে পাওয়ার আশা না করে তাকে জয় করার চেষ্টা করুন।

৫৫.. আপনি মেয়েদের মর্যাদা দিতে শিখুন। তাতে আপনার সম্পর্কে মেয়েদের ভালো কিছু ধারণা আসবে।

আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপনের উপর ক্লিক করে জিনিস কিনুন, তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।


বৃহস্পতিবার, ২৩ ডিসেম্বর, ২০২১

পেট ফাঁপা ও বদহজমের ঘরোয়া সমাধান কি ?.


পেট ফাঁপা ও বদহজমের ঘরোয়া সমাধান কি ?.

পাচক অগ্নি দুর্বল হলে হয় বদহজম। আর অতিরিক্ত বা অতিসক্রিয় পাচক অগ্নির কারণে হয় হাইপার অ্যাসিডিটি, অর্থাৎ গ্যাস বা পেট ফাঁপার সমস্যা। কথায় কথায় গ্যাস অম্বলের সমস্যায় মুঠো মুঠো অ্যান্টাসিড মোটেও ভালো অভ্যাস নয়।

আয়ুর্বেদিক চিকিৎসাবিজ্ঞানের ভাষায়, ‘তাড়াহুড়ো, দুশ্চিন্তা আর মসলাদার খাবার হলো এসব রোগের তিনটি প্রধান কারণ।’ তবে রোজকার জীবনধারায় সামান্য পরিবর্তন এবং খাদ্যতালিকায় কিছু খাবার সংযোজন বদহজম-পেট ফাঁপার সমস্যায় সমাধান মিলতে পারে।

আদা

বদহজম, পেট ফাঁপা কিংবা পেটে বায়ু সমস্যায় সহজ সমাধান আদা। প্রতিবেলা খাওয়ার পর এক টুকরো আদা মুখে নিয়ে চিবিয়ে রস খান অথবা আদা কুচি করে বিটলবণ দিয়ে খান। এতে গ্যাস, অম্বল, পেট ফাঁপা, বদহজম জনিত সমস্যায় অত্যন্ত ভালো ফল মিলবে।

জিরাপানি

পেটের বদহজমজনিত পেট ফাঁপা কমাতে জিরাপানি বেশ কার্যকর। ১ চা-চামচ ভাজা জিরার গুঁড়ো নিয়ে এক গ্লাস পানিতে মিশিয়ে প্রতিবার খাওয়ার সময় পান করে দেখুন কেমন ম্যাজিকের মতো কাজ করে।

দারুচিনি

প্রাকৃতিক অ্যান্টাসিড দারুচিনি হজমশক্তি বৃদ্ধিকারক অনেক ভালো একটি মসলা। আধা চা-চামচ দারুচিনির গুঁড়ো এক কাপ পানিতে মিশিয়ে ফুটিয়ে নিন। তারপর ঠান্ডা করে দিনে দুই-তিনবার পান করুন, বেশ আরাম পাবেন।

মৌরি

বদহজম ও পেট ফাঁপার সমস্যায় বেশ কার্যকর মৌরি। এক গ্লাস পানিতে কয়েকটি মৌরি সারা রাত ভিজিয়ে সকালে খালি পেটে পান করলে শরীর ঠান্ডা থাকবে। বদহজম, পেট ফাঁপা ও গ্যাস-অম্বলের সম্ভাবনাও কমবে। খাওয়ার পর মৌরি চিবিয়ে খান। উপকার পাবেন।

লবঙ্গ

লবঙ্গ পাকস্থলীর গ্যাস উৎপাদন প্রতিরোধ করে। প্রতিদিন দুটি লবঙ্গ চিবিয়ে খেলে উপকার পাবেন।

টক দই

টক দইয়ের ল্যাকটিক অ্যাসিড হজম-প্রক্রিয়াকে শক্তিশালী করে। টক দইয়ের ব্যাকটেরিয়া অত্যন্ত উপকারী। এটা শরীরের ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া মেরে ফেলে এবং উপকারী ব্যাকটেরিয়া বাড়িয়ে হজমশক্তি বৃদ্ধি করে। ভারী খাবারের পর টক দইয়ের সঙ্গে গোলমরিচ যোগ করে খেলে ভালো ফল পাবেন।

আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপনের উপর ক্লিক করে জিনিস কিনুন, তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।



দুশ্চিন্তা থেকে মুক্তি পাওয়ার উপায় কি কি ?.


দুশ্চিন্তা থেকে মুক্তি পাওয়ার উপায় কি কি ?.
  মানুষ হয়ে জন্মালে তাকে দুশ্চিন্তায় পড়তেই হবে। এমন কোন মানুষ নাই যে, দুশ্চিন্তা করে না। তবে কারো কারো দুশ্চিন্তা বেশি আবার কারো কম। কারণ মানুষ মাঝে মাঝে এমন নতুন নতুন  অবস্থার সম্মুখীন হয় যা আগে কখনো মুখোমুখি হয়নি। নতুন এবং খারাপ ধরণের পরিস্থিতি মানুষকে আরো বেশি দুশ্চিন্তায় ফেলে। বৃদ্ধ যুবক সব বয়সের মানুষের দুশ্চিন্তা থাকলেও বৃদ্ধ বয়সে এই দুশ্চিন্তা চূড়ান্ত এবং দীর্ঘ রূপ নেয়। মানে জীবনের সাথে গেথে যায়।দুশ্চিন্তার জন্য নানা রকম রোগের জন্ম নেয়। আর সব থেকে বড় রোগ হলো মনের রোগ। কম লোক আছে যারা দুশ্চিন্তা নিয়ন্ত্রন করতে পারে। এমন কিছু কিছু বিষয় আছে যেগুলো অাওড়ালে দুশ্চিন্তা কমানো যায়। তবে সম্পূর্ণরূপে নির্মূল আদৌ সম্ভব না। আজ আপনাদের সাথে শেয়ার করব দুশ্চিন্তা থেকে মুক্তি পেতে কিছু কিছু টিপস। জানা যাক কীভাবে দুশ্চিন্তা কমানো যায় তার কিছু টিপস।

১. আপনি হয়তো মেডিটেশনের নাম শুনে থাকবেন। যাদুরমত কাজ করে মেডিটেশন পদ্ধতি। কারণ মেডিটেশনের মূল উদ্দেশ্য মনকে স্থির করা। অন্য কোন চিন্তা মনের ভিতর থাকে না। সুতরাং অনেকটা উপকার পাবেন এই পদ্ধতিতে।২. অনেকে আবার দুশ্চিন্তা থেকে মুক্তি পেতে বিভিন্ন রকম ওষুধ সেবন করেন। সাময়িক উপকার আপনি ঠিকই পাবেন। তবে একবার ভেবে দেখুন তো সামনে কি করবেন? কারণ এই সমস্ত ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া আছে।

৩. একটা জিনিস খেয়াল করে দেখবেন। আপনি যদি কাজের ভিতর থাকেন তবে অনেক সময় অনেক রুটিন মাফিক কাজ ও করতে ভুলে যান। তাই দুশ্চিন্তা থেকে সাময়িক মুক্তি পেতে নিজেকে কোন কাজের ভিতর ব্যস্ত রাখুন।৪. মানুষ দুশ্চিন্তায় পড়লে অসামাজিক হয়ে যায়। কেউ তার সাথে মেশে না, সেও মিশতে পারে না। তবে সামাজিক ভাবনা থাকলে কেউ ভালোভাবে জীবন যাপন করতে পারে না। আপনার সমস্যা অন্যদের সাথে শেয়ার করুন। নিজের ভিতরে চেপে রাখবেন না। দেখবেন অনেকটা হালকা মনে হচ্ছে।

৫. কোন কাজকে কঠিন মনে করবেন না। অনেক কাজের ভিতর জটিল কাজ থাকাটা স্বভাবিক। তবে তার ভিতর যে সহজ নাই তা না। আপনার উচিত সবগুলো কাজের ভিতর যেটি আপনার কাছে সহজ মনে হয়ে, প্রথমে সেটি করুন। দেখবেন পরবর্তী কাজগুলো আস্তে আন্তে সহজ হয়ে যাবে।৬. প্রতিদিন যে কোন খোলামেলা জায়গায় ঘুরে বেড়ান। অনেকের কাজ থাকার কারণে প্রতিদিন ঘুরতে পারেন না। অন্তত্য রবিবারে প্রিয় কোন স্থানে বা পার্কে ঘুরতে যেতে পারেন। দেখবেন মনের উপর থেকে চাপ অনেকটা কমে গেছে।

৭.  মনে রাখবেন সুস্থ্য দেহ মানে সুস্থ্য মন। দেহকে সুস্থ রাখতে প্রতিদিন রাতে তাড়াতাড়ি ঘুমিয়ে পড়ুন। আর ভোরে ঘুম থেকে উঠার চেষ্টা করুন।

  আশাকরি উপরের টিপসগুলো আপনার মানসিক দুশ্চিন্তা সম্পূর্ণ না হলেও কিছুটা দূর করবে। আপনার যে কোন সমস্যার সমাধান পেতে ভিজিট করুন আমাদের সাইটে।
আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপনের উপর ক্লিক করে জিনিস কিনুন, তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।

বুধবার, ২২ ডিসেম্বর, ২০২১

গর্ভাবস্থায় কত মাস পর্যন্ত সহবাস করা উচিত?.


 গর্ভাবস্থায় কত মাস পর্যন্ত সহবাস করা উচিত?. 

গর্ভধারণ করার আগে পর্যন্ত সকল দম্পতিই সহবাস করে। কিন্তু অনেকের মনেই এই প্রশ্নটা ঘুরপাক খায় যে, গর্ভধারণ হলে কি সহবাস করা উচিত না উচিত না? অনেকেই মনে করেন গর্ভধারণ হয়ে গেলে আর সহবাস করা উচিত নয়। আবার অনেক কাপল মনে করে গর্ভধারণেও সহবাস করা যায়, ভয়ের কিছু নেই!এই নিয়ে অনেকের মনেই অনেক কনফিউশন থাকে। আজ আমরা এই প্রতিবেদনে জানবো যে গর্ভাবস্থায় আদৌ সহবাস করা যায় কিনা? আর এই বিষয়ে ডাক্তাররা কি বলেন। আসুন দেখে নিই। বেশিরভাগ মেয়েদের মনেই এই প্রশ্নটা থাকে যে, গর্ভাবস্থায় সহবাস করা চলে কি না বা গর্ভাবস্থায় সহবাস করলে আগত শিশুর কোন ক্ষতি হয় কি না? 

 এই বিষয়ে ডাক্তাররা বলছেন, গর্ভাবস্থায় সহবাস করা নিরাপদ তবে সেটি প্রসব বেদনা শুরু হওয়ার আগে পর্যন্ত। আরেই ক্ষেত্রে খেয়াল রাখতে হবে যে, শিশুটির উপর যেন কোন ভাবে চাপ না পড়ে। অর্থাৎ পেটের উপর চাপ দিয়ে কোনভাবেই যৌন মিলন করা যাবে না। এছাড়া অন্য যে কোন ভাবেই সহবাস করা যেতে পারে, বেশ কিছুদিন পর্যন্ত। কিছু নিয়ম কানুন অনুসরণ করলে কোনো প্রকার বিপত্তির সম্ভাবনা থাকে না। সহবাসের সময় স্বাভাবিক নড়াচড়া গর্ভে থাকা শিশুর কোন ক্ষতি করে না।

কারণ শিশুটি তলপেট এবং জরায়ুর শক্ত পেশী দিয়ে সুরক্ষিত থাকে। এছাড়া জরায়ুর মুখ মিউকাস প্লাগ দ্বারা সীল করা থাকে যা শিশুকে ইনফেকশনের হাত থেকে রক্ষা করে। তাই শিশুটির কোনপ্রকার ক্ষতির সম্ভাবনাই থাকে না। তবে ডাক্তাররা জানাচ্ছেন যে, গর্ভাবস্থায় সহবাস কিছু ক্ষেত্রে নিরাপদ নাও হতে পারে। তাদের মতে, যদি গর্ভধারণে কোন ধরনের জটিলতা থাকে।

 সেটি যদি পরীক্ষায় ধরা পড়ে, বা আগের কোনবারের গর্ভধারণে কোন জটিলতার শিকার হয়ে থাকেন, তাহলে সহবাস করা একদমই উচিত নয়। ডাক্তার ও বিজ্ঞানীদের মতো কিছু কিছু ক্ষেত্রে সহবাস করা উচিত নয়। সেগুলো কি কি? আসুন দেখে নিই।

১। যমজ সন্তানঃ যদি যমজ সন্তানের জন্ম হয়, তাহলে সহবাস করা উচিত নয়। 

২। গর্ভপাতঃ যদি আগে গর্ভপাত করান বা এবারেও গর্ভপাত করানোর পরিকল্পনা থাকে, তাহলে গর্ভাবস্থায় সহবাস করা উচিত নয়।

৩। ইনকম্পিটেন্ট সারভিক্সঃ যদি সারভিকাল ইনকম্পিটেন্সি বা ইনকম্পিটেন্ট সারভিক্স থাকে সেক্ষেত্রে সহবাস করা উচিত নয়। ইনকম্পিটেন্ট সারভিক্স বলতে বোঝায় যখন জরায়ু মুখ স্বাভাবিক সময়ের অনেক আগেই খুলে যায়।

৪। সংক্রামক ব্যাধিঃ আপনার কিংবা আপনার স্বামীর কোন প্রকার সংক্রামক ব্যাধি থাকলে গর্ভাবস্থায় শারিরীক মিলন থেকে বিরত থাকুন।

৫। প্রি-টার্ম বার্থ বা প্রি-টার্ম লেবারঃ যদি আগে প্রি-ম্যাচিউর শিশুর জন্ম দিয়ে থাকেন বা এবারের গর্ভধারণের প্রি-টার্ম লেবারের স,ম্ভাবনা থাকে তবে সহবাস থেকে বিরত থাকা উচিত।

এছাড়া গর্ভাবস্থায় শারিরীক মিলনের সময় যদি দেখেন যোনিপথ থেকে কোন তরল নির্গত হচ্ছে অস্বাভাবিক ভাবে, বা আপনি খুবই ব্যথা পাচ্ছেন বা কোন ব্যথা অনুভব করছেন, তাহলে যত তাড়াতাড়ি পারুন ডাক্তারের পরামর্শ নিন। ডাক্তারের কথা মতো চলুন ।

আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপনের উপর ক্লিক করে জিনিস কিনুন, তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।