বুধবার, ২২ ডিসেম্বর, ২০২১

প্রতিদিন নিয়মিত শারীরিক মিলন করলে কি হয়?


প্রতিদিন নিয়মিত শারীরিক মিলন করলে কি হয়?

আমরা জীবনে নানান কাজ করে থাকি । নানান জিনিস খেয়ে থাকি কিন্তু যখনই কোন জিনিস খায় সেটি নিয়ে কি কি উপকার হয় বা অপকার হয় তা আমরা সকলেই একবার হলেও ভাবি । সেই রকমি আজ আমরা এই জীবনের একটি অঙ্গ তাই নিয়ে কথা বলব। সহবাস শুধুই উপভোগ করার জন্য নয়।

সহবাস সাস্থ্যকরও বটে। সহবাস শুধু শরীর মনকে তৃ’প্তি দেয় না, বরং শরীরকে রাখে সুস্থ সবল এবং তরতাজা। তাই মনের আনন্দে সহবাস করুন। মন এবং শরীরকে ঝরঝরে রাখুন। জেনে নিন সহবাস-এর দশটি দু্র্দান্ত সুফল। প্রতিদিন মিলনের ফলে শরীরে কি কি উপকার হয় জানলে অবাক হবেন ।

১) সহবাস করলে শরীরে ক্ষতিকর জীবানু বাসা বাধতে পারে না। গবেষকরা রীতিমতো পরীক্ষা করে জানিয়েছেন, যারা সপ্তাহে অন্তত দুবার সহবাস করেন, তাদের শরীরে ক্ষতিকর জীবানু তুলনায় কম থাকে। তাই শরীরের জীবানু রুখতে হরদম সহবাস করুন নিজের সঙ্গী অথবা সঙ্গীনীর সঙ্গে।

২) যত বেশি সহবাস করেবন, তত বেশি সহবাস করার জন্য সক্ষম হবেন। কোনও কাজ নিয়মিত করলে, তাতে আপনার দক্ষতা বাড়ে। এটাই স্বাভাবিক নিয়ম। তাহলে সহবাস এর ব্যিতক্রম হবে কেন? তাই নিয়মিত সহবাস মানে আরও সহবাস করার জন্য পটু হয়ে ওঠা।

৩) সহবাস করলে মেয়েদের অভ্যন্তরীন অঙ্গ এবং পেশী সচল থাকে। রক্ত সঞ্চালন ভাল হয়। জিমে গিয়ে শরীরের বাইরের দিক তো সুঠাম করে তোলা যায়। কিন্তু শরীরের ভেতরের দিক কেও ভাল রাখতে দরকার নিয়মিত সহবাস।

৪) সহবাস করা ব্লাড প্রেসারের জন্য খুবই ভাল। পরীক্ষা করে দেখা গিয়েছে, লো ব্লাড প্রেসারের মানুষও অনেক ভাল অনুভব করেন নিয়মিত সহবাস করলে।

৫) সহবাস আসলে এক ধরনের ব্যয়াম। প্রতি মিনিটে এতে পাঁচ ইউনিট ক্যালোরি নষ্ট হয়। রোজ যেমন নিয়ম করে জিমে সময় দেন, একই রকম ভাবে এবার থেকে সহবাসের জন্য সময় বের করুন।

৬) মনের সঙ্গে সহবাসের কী অদ্ভূত মিল। নিয়মিত সহবাস করেল, আপনার হৃদপিন্ড ভাল থাকবে। ফলে কমবে হার্ট অ্যাটাকের সম্ভাবনা।

৭) শরীরে অসহ্য যন্ত্রণা? পেইন কিলার খেতে হবে? পরে খাবেন। আগে একবার টুক করে সহবাস উপভোগ করে নিন। তারপর নিজেই অ’lনুভব করবেন আপনার যন্ত্রণা ভ্যানিশ!

৮) বেশি সহবাস করেন? খুব ভাল। খানিকটা নিশ্চিত থাকতে পারেন এটা ভেবে যে, অন্য রোগ আপনাকে ছুঁতে পারে, কিন্তু ক্যানসার অপনার থেকে দূরে থাকবে। 

৯) রাতে ঘুম আসে না? খুব চিন্তা মাথায়? কীভাবে কমবে? এই চিন্তায় আরও ঘুম আসছে না চোখে? এত চিন্তা করবেন না। সহবাস করুন আর উপভোগের শেষে বিছানায় শরীর এলিয়ে দিন। দেখবেন আপনার চোখে কখন ঘুম নেমে এসেছে।

১০) ২০২২-তে জীবন যে গতিতে চলছে, তাতে স্ট্রেস আসাটাই স্বাভাবিক। এই স্ট্রেস থেকে মুক্তি পাওয়ার সহজ উপায় একটাই সহবাস করুন। মনে মাথায় টেনসন আসবে কীভাবে? আপনি যে তখন জীবনের সবথেকে তৃ’প্তির স্বাদে বিভোর ।

 আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপনের উপর ক্লিক করে জিনিস কিনুন, তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।


যে গোপন বিষয়গুলি মেয়েরা কখনোই ছেলেদের কাছে বলে না ?.


যে গোপন বিষয়গুলি মেয়েরা কখনোই ছেলেদের কাছে বলে না ?.

  এ কথা সবাই মানে একবিংশ শতাব্দীতে পৌঁছেও আজও লজ্জা নারীর ভূষণ। এটা মেয়েদের চরিত্র অনুযায়ী স্বাভাবিক এবং মানানসই ও বটে। মেয়েদের এমন কিছু ‘সিক্রেট’ বিষয় রয়েছে, যেটা তারা কখনোই পুরুষের সঙ্গে শেয়ার করেন না। এমনটা থাকতেই পারে, যা নিয়ে বলাবলির কিছু নেই।

  আমাদের সমাজে যতই বলা হোক নারী-পুরুষ সমান অধিকার। কিন্তু যে যাই বলুক না কেন, মেয়েদের ভুবনের একান্ত পরিসরগুলোয় পুরুষের প্রবেশ আজও নিয়ন্ত্রিত।

  এ বিষয়টি নিয়ে মনোবিদরা বিশেষ ভাবে চিন্তিত, আর সেই কথা একটি প্রতিবেদনে জানিয়েছে একটি ওয়েবসাইট ‘চেঞ্জপোস্ট’। এই প্রতিবেদনে মেয়েদের এমন কিছু ‘সিক্রেট’ তথ্যের কথা বলা হয়েছে, যা তারা কখনোই শেয়ার করেন না।

  এদিকে, পুরুষরাও সচরাচর এই সব প্রসঙ্গের ব্যাপারে মেয়েদের সঙ্গে আলোচনা করেন না। তবে ‘চেঞ্জপোস্ট’-এ উল্লিখিত বিষয় গুলি কিন্তু সর্বজনীন নয়। কখনো এটা ব্যতিক্রমও ঘটে থাকে। চলুন এমন ৪ টি বিষয় জেনে নিই!যে বিষয় গুলি মেয়েরা সবসময় গোপন রাখেন পুরুষদের কাছ থেকে।

  মেয়েরা কাকে ঈর্ষা করেন, এ কথাটি কখনোই কাউকে পরিস্কার করে বলেন না। যদি তাদের কোনো ঘনিষ্ঠ জন বিষয়টির অবতারণা করেন, তাহলে তারা সরাসরি তা অস্বীকার করেন।

  মেয়েরা মাথার চুল পাকলে তা কালো কিংবা স্বাভাবিক রং করার কথা কাউকে বলতে চান না। কোনো মহিলাই স্বীকার করতে চান না সেই কথা।

  মেয়েরা তাদের পুরুষ সঙ্গীর সঙ্গে ঘনিষ্ঠ মুহূর্তে এমন কিছু কারনে অস্বস্তি বোধ করেন যা তারা কাউকে বলতে পারেন না। মেয়েরা সেটি রীতিমতো চেপে যান। যেমন সঙ্গীর গায়ের গন্ধ কিংবা নিঃশ্বাসের দুর্গন্ধ এগুলো সহ্য করতে তারা যথেষ্ট অসুবিধা বোধ করেন। কখনোই প্রকাশ করেন না।

  মেয়েরা পুরুষদের কাছে তাদের প্রসাধন,সাধারণত ফেসিয়াল, ওয়াক্সিং-এর মতো বিউটি ট্রিটমেন্টের কথা চেপে যান। অবাঞ্ছিত লোম আজও এক ‘গোপন’ কর্ম। উপরের এই কথা গুলো মেয়েরা মুখ ফুটে কখনো কোন পুরুষ কে বলতে পারেন না।

 আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপনের উপর ক্লিক করে জিনিস কিনুন, তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।


স্ত্রীর সঙ্গে যৌনমিলনে তৃপ্তি না পেলে কি করবেন?.


স্ত্রীর সঙ্গে যৌনমিলনে তৃপ্তি না পেলে কি করবেন?.

  স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে সম্পর্কটা একেবারেই অন্যরকম। তাদের মধ্যে বোঝাপড়া অন্য যে কোনও জুটির চেয়ে বেশি। আর বোঝাপড়া যদি নাই থাকে তাহলে সে সংসার টেকে না বা টিকতে পারে না।

 স্বামী বা স্ত্রী একে অপরের সবকিছু সহজেই বুঝতে পারে। এখানে জোর করে বোঝাতে গিয়ে অনেক সময় হিতে বিপরীত হয়। তাতে বরং পারস্পরিক অবিশ্বাস তৈরি হতে পারে।

আপনি কেমন আছেন, আপনার মনে কোনও কষ্ট রয়েছে কিনা বা আপনি কোনও সমস্যার মধ্যে আছেন কিনা তা অন্য কেউ না বুঝতে না পারলেও আপনার পার্টনার তা বলে দিতে পারবে সহজেই। অন্যান্য সবকিছুর মতই আপনি আপনার পার্টনারের সঙ্গে যৌন মিলনে কতটুকু তৃপ্তি পেয়েছেন বা আপনি তাতে অসন্তুষ্ট কিনা তা আপনার পার্টনার বলে দিতে পারে।

আপনি যদি মনে করেন যে আপনার পার্টনারকে ছেড়ে অন্য কোনও রাস্তা খুঁজছেন তবে ভুল। নতুন করে সম্পর্ক যদি করতে যান তবে আপনার সঙ্গিনীর মত নতুন সঙ্গিনীর সঙ্গে মানসিক মেলবন্ধন করাতে পারবেন না। এতে সুখে থাকার পরিবর্তে বরং আরও অসুখে থাকবেন।

দীর্ঘ গবেষণার পর ওয়াটারলু বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোবিজ্ঞান বিভাগের গবেষক ইরিন ফলিস বলেছেন, গড়ে প্রত্যেক নারী ও পুরুষ দাম্পত্য জীবনে একে অপরকে বুঝতে সক্ষম। যৌন মিলনের পর একজন কতটুকু সন্তুষ্ট তা অন্যজন নিখুঁত ভাবে বলে দিতে পারে।

তিনি আরও বলেন, স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে এ ধরনের বোঝাপড়া ইতিবাচক। এতে দাম্পত্য জীবন সুখের হয়। তাই স্ত্রীর সঙ্গে যৌন মিলনে একঘেয়েমি লাগলেও হতাশ হবেন না। নতুন করে নিজেদের মধ্যে কথা বলুন শারীরিক মিলনে অ্যাডভেঞ্চার আনুন। এতে নতুন জৌলুস ফিরে আসবে।

আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপনের উপর ক্লিক করে জিনিস কিনুন, তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।

মঙ্গলবার, ২১ ডিসেম্বর, ২০২১

কোন ৭টি লক্ষণ দেখলে বুঝতে পারবেন আপনার সঙ্গী আপনাকে আর চায় না?.


কোন ৭টি লক্ষণ দেখলে বুঝতে পারবেন আপনার সঙ্গী আপনাকে আর চায় না?.   

 ভালবাসার সম্পর্কটি এমন একটি সম্পর্ক যেটা একজনের ওপর কখনই নির্ভর করে না। দুজনের মধ্যে মনের মিল থাকলে এই সম্পর্ক গভীর হয়। তবে যদি প্রেমিক বা প্রেমিকার মধ্যেএকজনের ঘাটতি দেখা যায়, তাহলেই এই সম্পর্কে চিড় ধরে। ভালোবাসা কোনো চুক্তিপত্রে সই করে হয় না। তাই যখন খুশি ভেঙ্গে দেওয়া যায়।

 ভালোবাসার সম্পর্ক সবসময় একই রকম হয় না। ঝগড়া, অশান্তি, মনমালিন্য সব সম্পর্কের মধ্যেই থাকবে। তাই বলে সম্পর্ক শেষ করে দেওয়া কখনোই উচিৎ নয়। কিন্তু যখন কিছু আচরণ নিয়মিত ব্যাবহার হয়ে দাড়ায়, তখন সেটা থেকে সরে যাওয়া উচিত। কীভাবে বুঝবেন আপনার এখন সম্পর্ক থেকে সরে আসা উচিত –

১) যে ব্যাক্তি আপনার সাথে সব কথা শেয়ার করতো, সে আপনাকে এড়িয়ে যেতে চাইছে। আপনি কোনো কথা বলতে গেলে আপনাকে গুরুত্ব দিচ্ছে না। তখন বুঝবেন আপনার সম্পর্ক অন্য দিকে মোড় নিয়েছে।

২) যখন দেখবেন আপনার সঙ্গী আপনাকে সবসময় দোষারোপ করছে। কথায় কথায় আপনার সাথে ঝগড়া অশান্তি করছে। তখন বুঝবেন আপনার সঙ্গী আর আপনার সাথে থাকতে চায় না।

৩) দুজন দুজনকে সন্মান দেওয়ার অর্থ হল একটা ভালো সম্পর্কের লক্ষণ। দুজন দুজনকে সন্মান দেওয়া অবশ্যই কর্তব্য। যদি আপনার সঙ্গী অন্য কারুর কাছে আপনার নামে বাজে কথা বলে, আপনাকে অপমান করে, তাহলে আপনার আর তার সাথে না থাকাই উচিত।

৪) একটি সম্পর্ক টিকিয়ে রাখার জন্য একজন অন্য জনের সাথে কথা বলা খুবই জরুরি। আপনার সঙ্গী যদি আপনাকে না ভালোবাসে, সে তাহলে আপনার সাথে কথা বলা কমিয়ে দেবে। তখন আপনাকে বুঝতে হবে তিনি আপনার থেকে দূরে সরে যেতে চায়।

৫) আপনি যেমনই দেখতে হন, আপনার সঙ্গীর কাছে আপনি একই থাকবেন। কিন্তু আপনার সঙ্গী যদি বলে আগের থেকে দেখতে খারাপ হয়ে গেছো, দেখতে বাজে লাগছে। তাহলে আপনি বুঝবেন তার চোখে অন্য কাউকে ভালো লেগেছে।

৬) আপনার সঙ্গীর কাছে আপনি পুরনো হয়ে গেছেন। তার আর আপনাকে ভালো লাগছে না। সে আপনাকে কোন দিক থেকেই গুরুত্ব দিচ্ছে না। এই সম্পর্ক থেকে আপনি তাড়াতাড়ি সরে আসুন।

৭) যে সম্পর্কে মন থেকে সারা পাচ্ছেন না। সেই সম্পর্ক রেখে কোন লাভ নেই। বেকার এই টানাপড়েন সম্পর্কে থাকার থেকে সরে আসা অনেক ভালো।

আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপনের উপর ক্লিক করে জিনিস কিনুন, তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।

কখন সহবাস করলে মেয়েদের বাচ্চা হয় না?


কখন সহবাস করলে মেয়েদের বাচ্চা হয় না? 

চিকিৎসা বিজ্ঞান বলে পিরিয়ডের বা মাসিকের ৭ দিন পর্যন্ত গর্ভধারনের কোন সম্ভাবনা থাকেনা। পিরিয়ডের ৮ দিন থেকে ১৭ দিনের মধ্যে হল গর্ভধারনের মোক্ষম সময়। আবার ১৮ দিন থেকে পিরিয়ড হওয়া পর্যন্ত গর্ভধারণ করা সম্ভব নয়।

৮ দিন থেকে ১৭ দিনের মধ্যে সহবাসে কোন সাবধানতা অবলম্বন না করলেই গর্ভধারন অনিবার্য। অর্থাৎ পিরিয়ডের আগের ও পরের ৭ দিন নিরাপদ। এই সময়ে গর্ভধারণ হয় না। মাঝামাঝি দিনগুলিতে গ’র্ভধারণের সম্ভবনা অনেক বেশী।

সবাই নিজের মতই পরিবার পরিকল্পনা করতে চায়। তারা যখন নিজেদের জীবনে একটি নতুন প্রান আনতে চান তখনই আনা উচিৎ। পরিকল্পনা মাফিক কিছু না হলে তখন পুরো ব্যপারটা ঘেঁটে যায়। নতুন অথিতির আসার আনন্দের জায়গায় এসে উপস্থিত হয় হতাশা।

যে কোন ধরনের জন্মনিরোধক পদ্ধতিই শরীরের জন্য ক্ষতিকারক। তাই এইগুলি জানা থাকলে আপনাদের সুবিধা হবে। জানবেন কখন আপনার গর্ভবতী হয়ার ঝুঁকি বেশি আছে। আর জানার পর আপনি ক্ষতিকারক জন্মনিয়ন্ত্রন পদ্ধতি অবলম্বন না করে প্রাকৃতিক উপায়ে জন্ম নিয়ন্ত্রন করবেন।

আরো কিছু লক্ষন আছে যা আপনার জানা থাকলে আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন আপনার গর্ভবতী হওয়ার সম্ভাবনা কতটা। শরীরের তাপমাত্রা, স্রাবের ঘনত্ব, স্রাবের প্রকৃতির ওপর নজর রাখলেই আপনি বুঝতে পারবেন কখন আপনার গর্ভধারনের সময়। সেই বুঝে আপনি সহবাস করুন, কোন জন্মনিরোধক ছাড়াই।

আপনি যদি এই নিয়ম গুলি অনুসরন করে সহবাস করেন তাহলে আপনার অনৈচ্ছিক গর্ভধারন ৯০ শতাংশ কার্যকর হবেনা। আপনার পিরিয়ডের আগের বা পরের দিন গুনে হিসেব করার থেকে আরো সহজ পদ্ধতি হল আপনার নিজের শরীর পর্যবেক্ষন করা।

দেখুন আপনার শরীরের তাপমাত্রা অন্যান্য সময়ের থেকে বেশি আছে কিনা অথবা আপনার সাদা স্রাব হচ্ছে কিনা, সেই স্রাবের ঘনত্ব কেমন। যদি দেখেন ঘন স্রাব হচ্ছে বা শরীরের তাপমাত্রা নিজে থেকেই বৃদ্ধি পাচ্ছে তাহলে বুঝবেন আপনার গর্ভবতী হওয়ার সময় এটি।

যদি আপনি তখন গর্ভবতী না হতে চান তাহলে বিরত থাকুন সহবাস থেকে। এইভাবে যদি আপনি আপনার শারীরিক লক্ষণগুলি ৪-৬ মাসিক চক্র ধরে খেয়াল করেন, তাহলে আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন কোন সময় সহবাস করলে আপনার গর্ভবতী হওয়ার ঝুঁকি সবচেয়ে বেশি এবং কোন সময় ঝুঁকি কম।

আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপনের উপর ক্লিক করে জিনিস কিনুন, তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।

কোন ৫ রাশির মেয়েরা স্ত্রী হিসাবে সবচেয়ে সেরা ?.


কোন ৫ রাশির মেয়েরা স্ত্রী হিসাবে সবচেয়ে সেরা ?.
রাশিচক্রের ব্যাপারে কমবেশি সকলেই জানেন। একই সাথে চেনেন নিজের রাশিটিকেও। কেউ কন্যা রাশির জাতক তো কেউ আবার কর্কট রাশির জাতিকা। কেউ জন্মেছেন মকর রাশিতে তো আবার কেউ জন্মেছেন মেষে।
রাশি যেটাই হোক, সকল রাশির জাতক জাতিকাদের আছে ভিন্ন ভিন্ন চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য। কারো রাগ বেশি তো আবার কারো মাথা খুব ঠাণ্ডা। কারো মন ফুলের মত কোমল হলে কারো আবার পাথরের মত কঠিন।

রাশিগত কারণে চারিত্রিক পার্থক্য থাকার ফলেই সকলের সাথে সকলের সস্পর্ক স্থা’য়ী বা সুন্দর হয় না। কার সাথে ব্যবসা ভালো জমবে, কে হবে ভালো বন্ধু, আর কেই-ই বা হবে দারুণ মনের মানুষ- সবকিছুই আগাম পূর্বাভাস পাওয়া যায় রাশিফলের বিচারে।
চলুন, আজ দেখে নিই রাশিফলের বিচারে কোন রাশির জাতিকারা হয়ে থাকেন দারুণ স্ত্রী। এমন কাউকে বিয়ে করলে নিঃসন্দেহে বদলে যাবে আপনার জীবন। না, আমরা নই। জ্যোতিষীরা বলেছেন একথা।

বৃষ :- এই রাশির নারীরা দারুণ আত্মবিশ্বাসী ও একরোখা। একই সাথে ভালোবাসার পুরুষকে বারবার পরীক্ষা করতেও তারা ভালোবাসেন। এদের সাথে সংসার করা খুবই কঠিন, কেননা তারা সর্বদা ভালোবাসা ও সময় দাবী করে। কিন্তু কোন পুরুষ যদি ধৈর্য নিয়ে সঙ্গে থেকে যান ও বৃষ নারীর ভালোবাসার পরীক্ষায় পাশ করতে পারেন, তাহলে জীবন হয়ে উঠবে স্বর্গ।
  গভীর ভালোবাসা কখনোই প্রতারণা করেন না, পরকীয়া তাঁদের কাছে ঘৃণিত। অন্যদিকে প্রতারিত হলে নেন কঠোর প্রতিশোধ। স্বামী-সংসার নিয়েই তাঁদের জীবন আবর্তিত, ভালোবাসেন আদর্শ সংসার গড়ে তুলতে। বৃষ নারীরা চমৎকার রাঁধতে জানেন এবং মিষ্টি রুচিবোধের জন্য অনন্যা। প্রেমের ক্ষেত্রে তারা অত্যন্ত রোমান্টিক। সন্তান পালন সহ সব দিকেই পটু অসম্ভব বুদ্ধিমতী এই জাতিকারা।

কর্কট :-
 এই রাশির জাতিকারা হয়ে থাকেন শান্তিপ্রিয়। সংসার ও জীবনে সবকিছু টিপটপ রাখতে তারা খুব ভালোবাসেন। তারা ঠাণ্ডা মাথার, বড় বিপদেও উতলা হয়ে পড়েন না বা সঙ্গীকে ছেড়ে যান না। 
  সঙ্গীর দেখাশোনা করা, অনেক বড় অন্যায়কেও ক্ষমা করতে পারা কর্কট স্ত্রীদের অন্যতম বৈশিষ্ট্য। তাই একদম নিশ্চিত, মজবুত দাম্পত্য চাইলে কর্কট কন্যারা হচ্ছে সেরা। কর্কট নারী স্ত্রী হিসেবে সহজ ও সাবলীল।

কন্যা : -
দেখে মনে না হলেও কন্যা রাশির জাতিকারা দারুণ স্ত্রী হয়ে থাকেন। সুখে-দুঃখে সবসময়ে তারা সঙ্গীর পাশে থাকেন। সঙ্গীর সাথে সমানে সমানে সংসারের সব দায়িত্ব পালন করে থাকেন।
একদিকে তারা যেমন দায়িত্বশীল ও নরম মনের মা, অন্যদিকে আনন্দপ্রিয় স্ত্রী। বিপদের সময়ে সঙ্গীর পাশে থাকা তাঁদের বড় বৈশিষ্ট্য এবং এরা কখনো সঙ্গীকে আঘাত করে কথা বলেন না। সকলের সামনে সঙ্গীর সম্মান বৃদ্ধি করাতেই তাঁদের আনন্দ।

তুলা :-
 এই রাশির জাতিকারা আমুদে ও সামাজিক। ঘর ও বাহির দুটোই সামাল দিতে তাঁদের জুড়ি নেই। তারা মিষ্টভাষী, ফলে স্বামীর যোগ্য সঙ্গিনী হয়ে থাকেন। তারা জানেন কীভাবে সমস্যার সময়ে মাথা ঠাণ্ডা রেখে সমাধানের চেষ্টা করতে হয়। সঙ্গীর বাজে ব্যবহারেও তারা ধৈর্যহারা হন না।
  অনেক বড় অপরাধও ক্ষমা করে দিতে পারেন। তুলা জাতিকাদের কাছে অর্থের চাইতে ভালোবাসা বড়। সঙ্গীর কাছ থেকে তারা পর্যাপ্ত সম্মান ও ভালোবাসা আশা করেন তারা আর সেটা পেলেই সন্তুষ্ট তুলা জাতিকারা। সন্তানদেরও একই মূল্যবোধ দিয়ে বড় করে তোলেন।

বৃশ্চিক : -
একটু মুখচোরা বা পিছিয়ে পড়া পুরুষের জন্য বৃশ্চিক নারীরা দারুণ স্ত্রী প্রমাণিত হয়ে থাকেন। এরা স্বনির্ভর ও আত্মবিশ্বাসী। কোন কিছুর জন্যেই কারো ওপরে নির্ভর করা পছন্দ করেন না। ফলে স্বামীর ওপরে কোন দিক দিয়ে তারা বোঝা নন। 
  তারা আবেগী ও সৌন্দর্যপ্রিয়, কিন্তু জানেন পৃথিবীকে কীভাবে সামাল দিতে হয়। সংসারের রণভূমিতে সঠিক কৌশলের অভাব তাঁদের কখনো হয় না। সন্তানদের সঠিক পরিবেশে বড় করতে তারা সিদ্ধহস্ত।

আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপনের উপর ক্লিক করে জিনিস কিনুন, তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।

রবিবার, ১৯ ডিসেম্বর, ২০২১

মিলনে সুখ পেতে সকাল বেলা কোন ৬টি কাজ অবশ্যই করবেন ?.


মিলনে সুখ পেতে সকাল বেলা কোন ৬টি কাজ অবশ্যই করবেন ?.

 মা-বাবার পরই যে মানুষটির সাথে আমরা সবচাইতে বেশী ঘনিষ্ঠ থাকি, তিনি হচ্ছেন জীবন সঙ্গী। জীবন সঙ্গীর সাথে প্রেমের আনন্দ ও শান্তি ধরে রাখা যতটা সহজ, দাম্পত্যে ততটাই কঠিন । নিজের দাম্পত্য সম্পর্কে সুখী হতে চান। জেনে নিন এমন ৬টি কাজের কথা যেগুলো প্রতিদিন সকালে করতে পারলেই সুখী থাকবেন সারা জীবন।

  ১) জেগে ওঠার ব্যাপারটি সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ –হ্যাঁ, সকালে সবারই খুব তাড়াহুড়া থাকে এবং ঘুম থেকে উঠতে গিয়ে অনেকেই হিমশিম খান। বলাই বাহুল্য যে মেজাজও খিঁচরে যায়। তবে সকালে নিজের স্বামী বা স্ত্রীকে কখনোই ধমক দিয়ে বা রাগ করে ঘুম ভাঙাবেন না।

২) সকালে যৌন মিলন – সম্পর্ক বিষয়ে অভিজ্ঞ যে কোন গবেষকরাই বলেন যে সকালে যৌন মিলন দাম্পত্যকে অনেক বেশী মধুর করে তোলে। যেসব দম্পতিরা সকালে যৌন মিলন করেন, তাঁদের পরস্পরের প্রতি মমতা বেশী হতে দেখা যায়। রোজ না হোক, ব্যস্ত জীবনের ফাঁকে সপ্তাহে ২/৩ বার সকালে ভালবাসুন প্রিয় মানুষটিকে। দেখবেন সারাদিন জুড়েই দারুণ রোম্যান্টিক থাকবে সম্পর্ক। 

 ৩) এক সাথে স্বাস্থ্য সচেতনতা –খুবই ভালো হয় যদি দুজনে মিলেনের সকালে মর্নিং ওয়াক করতে পারেন। সংসারের যন্ত্রণা থেকে মুক্তি পেতে দূরে সকালে কিছুটা সময় পাশাপাশি হাঁটলেন দুজন। এতে স্বাস্থ্য রক্ষা তো হলোই, সাথে নিজেরা একটু নিরিবিলি কথা বলার ও সময় কাটানোর সুযোগ পেলেন। দেখবেন এতে অনেক মনের কথাই জানা হবে পরস্পরের।

৪) নাস্তা হওয়া চাই অবশ্যই একত্রে –যতই ব্যস্ততা থাকুক না কেন, ১০ মিনিট সময় বের করে একত্রে নাস্তা করুন সকালে। একজন নাস্তা করবেন, আরেকজন ঘুমিয়ে থাকবেন এমনটা যেন না হয়। সন্তানদের সাথে নিয়েই বসুন দুজনে। 

 ৫) অপ্রীতিকর সবকিছু বাদ – সকাল বেলায় সংসারের ঝামেলা নিয়ে আলোচনা করবেন না, গত রাতের ঝগড়াও সকালে টেনে আনবেন না। দোষারোপ করা, রাগারাগি করা ইত্যাদি সব সকালে ভুলে যান।

৬) বিদায়ের আগে মিষ্টি ভালোবাসা – সকালের পর বেশিরভাগ দম্পতিই অনেকটা সময়ের জন্য আলাদা হয়ে যাচ্ছেন। তাই বিদায়টা নিন সুন্দর করে। একটু চুমু, একটু আলিঙ্গন, একটু আদর ইত্যাদি ছোট ব্যাপার গুলো বাকি দিন ঘরে ফিরে আসার তাগিদ ধরে রাখবে পরস্পরের মাঝে।

(আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপনের উপর ক্লিক করে জিনিস কিনুন, তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।)

কোন বয়সে কতক্ষণ ঘুম দরকার তা জেনে নিন ?.


কোন বয়সে কতক্ষণ ঘুম দরকার তা জেনে নিন ?
  ঘুম একজন মানুষের ঠিক কতক্ষণ দরকার, এর নির্দিষ্ট কোনো উত্তর নেই। কারণ মানুষ ভেদে ঘুমের প্রয়োজন বেশি কিংবা কম হতে পারে। তবে একজন প্রাপ্ত বয়স্ক মানুষের ক্ষেত্রে যেটা বলা হয়, প্রতি রাতে সাত-নয় ঘণ্টা ঘুমই যথেষ্ট। বয়সভেদে এটিও কম-বেশি হতে পারে।

  আমেরিকার রোগনিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধ কেন্দ্র (সিডিসি) প্রতিবেদনে জানিয়েছে, প্রাপ্তবয়স্ক কোনো ব্যক্তির জন্য প্রতি রাতে অন্তত সাত ঘণ্টা ঘুম প্রয়োজন। তবে প্রতি তিনজনের মধ্যে একজন এমনটা করে থাকেন। ঘুমের ঘাটতি হলে নানা ধরনের দীর্ঘমেয়াদী স্বাস্থ্য সমস্যা হতে পারে।

  ঘুমের অভাব হলে হৃদরোগ, রক্তনালীর সমস্যা, ডায়াবেটিস, স্থুলতা ও স্মৃতি নষ্ট হওয়ার ঝুঁকি বৃদ্ধি পায়। একদিন ঘুমের ঘাটতি হলেই অসুস্থতার আশঙ্কা থাকে। পর্যাপ্ত ঘুম না হলে মেজাজ খিটখিটে হয়ে যেতে পারে। সেইসঙ্গে বাইপোলার ডিসঅর্ডারের ঝুঁকি বেশি থাকে।

  শিশু যদি বেশি ঘুমায় তবে দুশ্চিন্তা করবেন না। বিশেষজ্ঞদের মতে, শিশুর জন্য বেশি ঘুমই দরকারি। প্রথম এক বছরে শিশু দৈনিক ১৭ থেকে ২০ ঘণ্টা ঘুমায়। ৪-১২ মাস বয়সী শিশুর দৈনিক ১২-১৬ ঘণ্টা ঘুম প্রয়োজন।এক-তিন বছর বয়সী শিশুর প্রয়োজন ১১-১৪ ঘণ্টা ঘুম। শিশুর বয়স যদি তিন-পাঁচ বছর হয় তবে তার দৈনিক অন্তত ১০-১৩ ঘণ্টা এবং ছয় -১২ বছর বয়সী শিশুর ৯-১২ ঘণ্টা ঘুমানো জরুরি।

  কিশোর-কিশোরীদের ক্ষেত্রে প্রতি রাতে অন্তত আট ঘণ্টা ঘুম অবশ্যই প্রয়োজন। বয়ঃসন্ধির সময়টাতে অনেকে দেরিতে ঘুমানোর অভ্যাস করে থাকে। আবার সকালে যেহেতু বিদ্যালয়ে যেতে হয় তাই ঘুম পূর্ণ হওয়ার সময় পায় না। এর ফলে তারা ঘুমের ঘাটতিতে থাকে। যে কারণে তাদের শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর পড়ে নেতিবাচক প্রভাব।

  টিনএজদের মধ্যে অনেকের রাত জাগার প্রবণতা থাকার করণে চোখের নিচে কালি বা ফোলাভাব দেখা যায়। ঘুম ভালো না হওয়াতে খাবারের প্রতিও তাদের অরুচি চলে আসে। যে কারণে বিঘ্ন ঘটে হজম প্রক্রিয়ায়ও। এর সামগ্রিক প্রভাব পড়ে তাদের স্বাস্থ্যে। ফলে তারা কম বয়সেই ভুগতে থাকে নানা ধরনের অসুখে।

  বিশেষজ্ঞদের মতে, রাতে দেরিতে ঘুমানো বা পর্যাপ্ত ঘুমের অভাব কোনো ভালো অভ্যাস নয়। কারণ এর অসংখ্য ক্ষতিকর প্রভাব পড়ে মানুষের শরীরে। তাই তাড়াতাড়ি ঘুমাতে যাওয়া এবং পর্যাপ্ত ঘুমই সবচেয়ে ভালো অভ্যাস। প্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষেত্রে তাই প্রতি রাতে অন্তত সাত-আট ঘণ্টা ঘুমানোর অভ্যাস করার পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা।

  (আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপনের উপর ক্লিক করে জিনিস কিনুন, তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।)

বুধবার, ১৫ ডিসেম্বর, ২০২১

শারীরিক সম্পর্ক সবচেয়ে বেশি উপভোগ করা যায় কোন বয়সে?.


শারীরিক সম্পর্ক সবচেয়ে বেশি উপভোগ করা যায় কোন বয়সে?.

  শারীরিক সম্পর্ক কতটা উপভোগ করবেন, তা নির্ভর করে কীসের উপর? কোন সঙ্গীর সঙ্গে যৌনসম্পর্কে লিপ্ত হচ্ছেন, তার উপর, না কি শরীর কতটা সুস্থ আছে, তার উপর? শারীরিক সম্পর্কের আগে কেমন খাবার খেয়েছেন, তার উপর?

 না কি একেবারে আলাদা কিছু। হালের গবেষণা বলছে, এর কোনোটি নয়। শারীরিক সম্পর্ক কতটা উপভোগ করবেন, তা নির্ভর করে কোন বয়সে সম্পর্ক গুলি হচ্ছে, তার উপর। কারণ এটি পুরোপুরি বিভিন্ন হরমোনের মাত্রার উপর নির্ভরশীল।

 এটা শুনে মনে হতে পারে, নির্ঘাৎ যৌবনের গোড়ায়, অর্থাৎ ২০ বছরের আশপাশে যৌনসম্পর্ক সবচেয়ে বেশি উপভোগ করা যায়। কিন্তু গবেষণা বলছে, বিষয়টি একেবারেই তা নয়।

 তবে কি ত্রিশের ঘরে? তা হলে কোন বয়সে? সেই প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার আগে, বলে রাখা যাক, কেন ২০ বা ৩০-এর ঘরে যৌনতা সবচেয়ে বেশি মাত্রায় উপভোগ করা যায় না।

 মনোবিদরা বলছেন, ২০-এর ঘরে যৌনসম্পর্ক নিয়ে মারাত্মক উত্তেজনা থাকে। কিন্তু তার চেয়েও বেশি করে থাকে নিজের শরীর নিয়ে আত্মবিশ্বাসের অভাব। ফলে যৌনসম্পর্ক উপভোগ করার পাশাপাশি মনের মধ্যে চলতে থাকে নিজের শরীর নিয়ে সংশয়।

 ৩০-এর ঘরে পৌঁছে সেই সংশয় কিছুটা কমতে থাকে বটে, কিন্তু ভাবনার পুরোটাই থাকে অর্গাজম-কেন্দ্রিক। বয়স আরও বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে এই ভাবনাতেই বদল আসে।

 তা হলে কোন বয়সে যৌনসম্পর্ক সবচেয়ে বেশি মাত্রায় উপভোগ করেন মানুষ? গবেষণা বলছে, ৫০-এর পরে। শুনে হয়তো আপনার অবাক লাগছে। মনোবিদরা এর পরে যা বলেছেন, তা আরও অবাক করার মতো।

 তাদের মতে, নারীরা যে বয়সে পৌঁছে যৌনসম্পর্ক সবচেয়ে বেশি উপভোগ করেন, সেটি হল ৬৪। পুরুষদের ক্ষেত্রে এই বয়সটি ৬২। মনোবিদদের দাবি, এই বয়সে পৌঁছে নিজের শরীর নিয়ে সমস্ত সংশয় কেটে যায়। এবং যৌনসম্পর্কে তাড়াহুড়োর বদলে মানুষ ধীর গতির যৌনসম্পর্কের প্রতি আগ্রহী হয়ে পড়েন। তাতে ছোট ছোট অনুভূতিগুলি আরও বেশি মাত্রায় মন ছুঁয়ে যায়। 

(আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপনের উপর ক্লিক করে জিনিস কিনুন, তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।)

বিছানায় ঝড় তুলতে চাইলে সপ্তাহে তিনদিন এই পাঁচটি খাবার খান ?.


বিছানায় ঝড় তুলতে চাইলে সপ্তাহে তিনদিন এই পাঁচটি খাবার খান ?.

 শরীরে পুষ্টির চাহিদা পূরনের জন্য আমাদের বিভিন্ন রকম খাবার খেতে হয়। পুষ্টি আমাদের সকলের শরীরেই দরকার। সারাদিন কাজ করার জন্য, পড়াশোনা করার জন্য, যে কোন কাজে পুষ্টি দরকার।

  এমনকি সেক্সের জন্যও শরীরে এনার্জি দরকার হয়। এমন কিছু খাবার আছে যা শরীরের সেক্স বাড়াতে সক্ষম। সেক্স ঠিক রাখতে শরীরের এন্ড্রোক্রাইন সিস্টেম ঠিক রাখা দরকার।

  আর শরীরে পর্যাপ্ত পরিমানে ভিটামিন এবং মিনারেলস থাকলে সেক্সের ঘাটতি হয়না। এন্ড্রোক্রাইন সিস্টেম শরীরের ইস্ট্রোজেন এবং টেস্টোস্টেরনের মাত্রা বজায় রাখে।

এমনই কিছু খাদ্য আপনার যৌন ইচ্ছা নিয়ন্ত্রন করে। আপনার পারফরমেন্স নিয়ন্ত্রন করে। তাহলে জেনে নিন খাদ্য গুলি কি কি.

১। দুধ -

 দুধ একটি এমন পানীয় যাতে সমস্ত রকম পুষ্টিগুণ রয়েছে, সমস্ত প্রানীজ ফ্যাট আছে। অনেকে ফ্যাট জাতীয় খাবার খেতে পছন্দ করেনা। কিন্তু দুধে আছে এমন ফ্যাট যা শরীরে মেদ না বাড়িয়ে সমস্ত পুষ্টির ঘাটতি পূরন করে। আপনি যদি শরীরের সেক্স হরমোন বাড়াতে চান তাহলে রোজ আপনার খাদ্য তালিকায় রাখুন দুধ।

২। ঝিনুক -

 আপনি যদি আপনার যৌন জীবন ভালোভাবে উপভোগ করতে চান তাহলে এবার থেকে রোজ খাওয়া শুরু করুন ঝিনুক। ঝিনুকে থাকে প্রচুর পরিমানে জিঙ্ক। জিঙ্ক শুক্রাণু বাড়াতে সাহায্য করে। তার সঙ্গে যৌন ইচ্ছা বৃদ্ধি করে। ঝিনুক কাঁচা খান অথবা রান্না করে খান, আপনি যৌন জীবনে উপকার পাবেনই।

৩। ডিম -

 ডিম সিদ্ধ হোক বা ভাজা যেভাবেই খান তাতে পুষ্টি পাবেন। ডিমে আছে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন বি, ভিটামিন বি ৬। যা শরীরের হরমোনের তারতম্য বজায় রাখে, মানসিক চাপ কমায়। আপনি নিজের স্বাস্থ্যের উন্নতি চাইলে রোজ সকালে খান একটি করে ডিম। আপনার শরীর শক্তিশালী হবে এবং যৌন ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে।

৪। বাদাম -

চীনা বাদাম, কাজু বাদাম, পেস্তা ইত্যাদি খাবারে আছে প্রচুর পরিমানে মনোস্যাচুরেটেড ফ্যাট। এগুলি শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় কোলেস্টেরল তৈরী করে। সেক্স হরমোন কাজ করার জন্য কোলেস্টেরল খুব দরকার। তাই প্রতিদিন চেষ্টা করুন অল্প বাদাম খাওয়া। এতে আপনার যৌন স্বাস্থ্য ভালো থাকবে।

৫। পালং শাক -

 পালং শাকে আছে ম্যাগনেসিয়াম। ম্যাগনেসিয়াম শরীরের রক্ত চলাচল সঠিক ভাবে করতে সাহায্য করে। গবেষকরা বলেন শরীরে ঠিকমত রক্ত চলাচল করলে যৌন উদ্দীপনাও বাড়ে। পালং শাকের সঙ্গে আরো কিছু সবজি খেতে পারেন। এর ফলে আপনার স্বাস্থ্য উন্নতি হয়, সাথে যৌন স্বাস্থ্যও উন্নত হয়।

(আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপনের উপর ক্লিক করে জিনিস কিনুন, তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।)