বুধবার, ২০ এপ্রিল, ২০২২

প্রেমে প্রতারণার শিকার হলে আপনি কি করবেন ?.


প্রেমে প্রতারণার শিকার হলে আপনি কি করবেন ?.

  সত্যিকারের ভালোবাসার মানুষকে কখনও কি ভুলে থাকা যায়? প্রেমে প্রতারিত হওয়ার পর মন ভেঙে গেলে এই প্রশ্নটিই সবার মাথায় ঘুরপাক খায়! কেউ প্রেমে প্রতারিত হলে তাকে অনেক কষ্ট, আঘাত এবং বিশ্বাসঘাতকতার মধ্য দিয়ে যেতে হয়। এরপর সে সঙ্গীকে আর বিশ্বাস করতে পারে না।

এছাড়া কীভাবে সঙ্গীহীন জীবন কাটাবেন তা ভেবে কপালে ভাঁজ পড়ে অনেকের। তবে আপনি যাকে সত্যিকারের ভালোবাসেন সে যদি তা মূল্যায়ন করত তাহলে আপনার সঙ্গে প্রতারণা করত না। প্রিয় মানুষ প্রতারক রূপে আবির্ভূত হয়, তবে ভেঙে যায় মন, হারিয়ে যায় বিশ্বাস। এমন কঠিন আঘাতের পর কেমন করে নিজেকে সামলাবেন?

সময়ের হাতে নিজেকে ছেড়ে দিন -

 বহতা সময় যে কোনো ক্ষতকে সারিয়ে তোলে।তাই নিজেকে ছেড়ে দেয়া উচিত সময়ের হাতে। প্রতারিত হবার ব্যথা ধীরে ধীরে সময়ের সাথে চলে যাবে। যদিও মানুষ ভুলতে পারে না তার সব থেকে কাছের মানুষের প্রতারণা। তবুও জীবন কখনো থেমে থাকে না, চলতে থাকে এর নিজস্ব প্রবহমানতায়। একা না থেকে বন্ধু বান্ধবদের সাথে সময় কাটান। চেষ্টা করুন ব্যাস্ত থাকার। আর অপেক্ষা করুন কষ্টের ক্ষতে সময়ের প্রলেপ পরার।  

মন খুলে কথা বলুন -

  কষ্টকে মনের ভিতর চেপে রাখলে তা বাড়তেই থাকে। তাই উচিত আপনজনের সাথে নিজের জীবনের সবথেকে কষ্টের অংশ ভাগাভাগি করে নেয়া। এভাবেই সম্ভব নিজেকে প্রতারনার জ্বালা থেকে রক্ষা করা। আমরা যখন নিজের দুঃখ কারো সাথে ভাগ করে নেই তখন কষ্ট অনেকখানি লাঘব হয়ে যায়। তাই নিজের জীবনের এত বড় আঘাতকে না লুকিয়ে মন খুলে শেয়ার করুন কাছের কোন মানুষের সাথে। প্রয়োজনে কোন কাউন্সিলরের কাছে যান।  

নিজেকে ধোঁকা দেবেন না -

 নিজের কাছে সত্যিটা স্বীকার করা সবথেকে জরুরী। যে প্রতারণার মত ঘৃন্য কাজ অবলীলায় করতে পারে তার জন্য নিজের জীবন শেষ করার মধ্যে কোন সার্থকতা নেই। তাই নিজেকে ধোঁকা না দিয়ে সামনের দিকে এগিয়ে যাওয়াই জীবনের মূলমন্ত্র হএয়া উচিত।

অবস্থার সঙ্গে নিজেকে মানিয়ে নিন -

  চরম সত্যিকে মেনে নেয়া অনেক সময় অসম্ভব হয়ে পরে। প্রেমের সম্পর্কে অনেক টানাপোড়েন থাকে কিন্তু প্রতারণা মেনে নেওয়া কখনই সহজ নয়। তাই প্রতারণার শিকার হলে মানুষ বেশিরভাগ সময় বেরিয়ে আসতে পারে না মনঃকষ্ট থেকে এবং হারিয়ে যায় অন্ধকারে। নিজেকে আলাদা করে ফেলে সব কিছু থেকে, চলে যেতে যায় সবকিছুর আড়ালে। কিন্তু যে আপনাকে ধোঁকা দিয়েছে তার জন্য জীবনটাকে নষ্ট করবেন না। 

  সম্পর্ক শেষ হয়ে যাওয়া মানে জীবনের ইতি নয়। অবস্থাকে স্বীকার করার মধ্যে দিয়ে সমস্যার যথাযথ সমাধান করা সম্ভব। পরিস্থিতি থেকে পালিয়ে গেলে কখনো নিজের মনঃকষ্টের হাত থেকে মুক্ত হওয়া সম্ভব না। অবস্থাকে মেনে নিলেই প্রতারনার কষ্ট অনেকটা কমানো সম্ভব। নিজেকে বর্তমান অবস্থার সাথে মানিয়ে নেয়ার মধ্যে দিয়েই উদ্ভূত বিপত্তিকে পার করার রাস্তা সহজে খুজে পাওয়া যায়।

নিজেকে বিচ্ছিন্ন করবেন না -

  সম্পর্কে প্রতারণার শিকার হলে মানুষ বাইরের পৃথিবীর থেকে নিজেকে বিছিন্ন করে ফেলে এবং বন্দি করে রাখে নিজেকে চার দেয়ালের মাঝে। কিন্তু এভাবে নিজেকে তিলে তিলে শেষ করে ফেলার থেকে বুঝতে হবে কারো চলে যাওয়া মানে জীবনের সব চাওয়া-পাওয়া শেষ হয়ে যাওয়া না। নিজেকে সবকিছু থেকে দূরে রাখলেই কিন্তু কষ্ট, ব্যথা, যন্ত্রণা নিঃশেষ হয়ে যাবে না। নিজেকে শক্ত করুন।  

আনন্দের উৎস খুঁজুন -

 নিজেকে আনন্দে রাখার সবচেয়ে সহজ উপায় নিজেকে ব্যস্ত রাখা। নতুন কিছু করুন। ব্যাকপ্যাক নিয়ে বেড়িয়ে পরুন ঘুরতে, কিম্বা শিখুন পেইন্টিং বা নতুন কোন শখের কাজ। আনন্দময় জিনিস শেখার মধ্যে দিয়ে কষ্ট আর ব্যথা ভুলে গিয়ে জীবনের স্বাদ আবারো অনুভব করতে শুরু করবেন।

ক্ষমা করুন -

  ক্ষমা এই ছোট্ট দুই অক্ষরের শব্দের মধ্যে লুকিয়ে আছে জীবনের সার। প্রতিশোধ না নিয়ে বা আপনার প্রতারকে আবির্ভূত হওয়া সঙ্গির স্মৃতিচারন না করে, স্রেফ ক্ষমা করে দিন। কঠিন হলেও একবার যদি মন থেকে ক্ষমা করা যায় তবে দেখবেন আপনার কষ্টের ভার অনেকটাই লাঘব হয়ে গেছে। 

আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপণের উপর ক্লিক করে আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী জিনিস কিনুন তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।

ভোরবেলা নাকি রাতের বেলা, কোন সময়ে সহবাস করলে স্বাস্থ্যের উন্নতি হয় জানেন ?.


ভোরবেলা নাকি রাতের বেলা, কোন সময়ে সহবাস করলে স্বাস্থ্যের উন্নতি হয় জানেন ?.

 যৌনমিলনে ফলে শুধু শারীরিকই নয়, মানসিক দিক থেকেও রিলেশনশিপকে আরও মজবুত করে তোলে।  সুস্থতার চাবিকাঠি ভালবাসার সম্পর্ক। আর সম্পর্কের  গাঢ় বন্ধন মানেই যৌন মিলন। যৌন সম্পর্ক নিয়ে অনেকেরই অনেকরকমের ফ্যান্টাসি রয়েছে। সঙ্গমের সময়টাতে ছেলে হোক কিংবা মেয়ে দুজনেই পুরো সময়টাতে একান্তভাবে কাটাতে চান। 

  সম্পর্ককে মজবুত করতে মানসিক ভাবে সংযুক্তির বিশেষ প্রয়োজন। যৌনমিলনের অনেক ভাগও রয়েছে। যেমন কেউ কেউ ঘুমোতে যাওয়ার আগে যৌনমিলনে লিপ্ত হতে চায় তো কেউ আবার পছন্দ করেন একদম ভোরবেলার সময়টা। তবে এর পুরোটাই নির্ভর করে স্বাস্থ্যের উপর। ভোরবেলা নাকি রাতের বেলা কোন সময়টা সঙ্গম করলে শরীরের জন্য ভাল জেনে নিন বিশদ।

  সঙ্গম নিয়ে একেক জনের একেক রকমের মতামত রয়েছে। সঙ্গমের সময়টাতে ছেলে হোক কিংবা মেয়ে দুজনেই পুরো সময়টাতে একান্তভাবে কাটাতে চান। সম্পর্ককে মজবুত করতে মানসিক ভাবে সংযুক্তির বিশেষ প্রয়োজন। যৌনমিলনে ফলে শুধু শারীরিকই নয়, মানসিক দিক থেকেও রিলেশনশিপকে আরও মজবুত করে তোলে।

  যৌনমিলনের সময় নিয়েও নানা রকমের মতামত রয়েছে একেকজনের। কেউ কেউ ঘুমোতে যাওয়ার আগে যৌনমিলনে লিপ্ত হতে চায় তো কেউ আবার পছন্দ করেন একদম ভোরবেলার সময়টা। তবে এর পুরোটাই নির্ভর করে স্বাস্থ্যের উপর।

  সুস্থতার চাবিকাঠি ভালবাসার সম্পর্ক। আর সম্পর্কের  গাঢ় বন্ধন মানেই যৌন মিলন। যৌন সম্পর্ক নিয়ে অনেকেরই অনেকরকমের ফ্যান্টাসি রয়েছে। শরীর ও স্বাস্থ্যের উপর সঙ্গমের ইচ্ছা ও অনিচ্ছা নির্ভর করে। তবে ভোরবেলা নাকি রাতের বেলা কোন সময়টা সঙ্গম করলে শরীরের জন্য ভাল, গবেষণায় উঠে এসেছে চমকপ্রদ তথ্য।

  সমীক্ষায় দেখা গেছে, পুরুষরা সাধারণত ভোরবেলা সঙ্গম করতে বেশি পছন্দ করেন। অন্যদিকে পুরুষদের তুলনায় মহিলারা ঘুমোতে যাওয়ার আগে সহবাসে লিপ্ত হতে বেশি এগিয়ে রয়েছে।

  যৌনমিলনের অনেক কিছুই নির্ভর করে বয়সের উপর। যাদের বয়স কম তাদের বেশিরভাগই রাতের বেলা সঙ্গম বেশি উপভোগ করেন। এবং বয়স যত বাড়তে থাকে তত নাকি ভোরবেলা সেক্স করার প্রবণতা বাড়ে।

  সমীক্ষায় দেখা গেছে, বয়স বাড়লে রাতে ঘুমোনোর প্রবণতা বাড়ে এবং সেই কারণেই নাকি বেশি বয়সের মানুষরা রাতের বেলা তাড়াতাড়ি ঘুমিয়ে ভোর বেলা যৌনক্রিয়ায় লিপ্ত হতে পছন্দ করেন।

  সমীক্ষায় আরও দেখা গেছে,  সকাল ৮ টার নাগাদ পুরুষদের সবচেয়ে বেশি মাত্রায় টেস্টোস্টেরন হরমোন ক্ষরণ হয়। এই হরমোনের অতিরিক্ত ক্ষরণের ফলে যৌনইচ্ছা বাড়ে। তাই সকালের দিকটায় পুরুষরা যৌনমিলনে করতে বেশি ইচ্ছুক থাকে।

 ভোরবেলা কোনও পুরুষের যৌনমিলনে লিপ্ত হওয়ার ইচ্ছা থাকলেই বোঝা যায় তার শরীরে টেস্টোস্টেরনের ক্ষরণের মাত্রা ভাল। এবং শুধু তাই নয়, তার শরীর সব দিক দিয়ে সুস্থ। তবে সেক্স করার পর শরীরে একটা ক্লান্তি হয়। তাই যাদের সারাদিন খুব পরিশ্রম করতে হয়, তারা অনেকেই ভোরবেলা সঙ্গম করে ফের ঘুমিয়ে পড়েন। কেউ কেউ কাজের চাপে ইচ্ছা থাকলেও এই সময়টা এড়িয়ে যান।

  মহিলাদের নিয়ে সমীক্ষায় দেখা গেছে, বেশিরভাগ মহিলারা রাতের বেলা সঙ্গম করতে বেশি পছন্দ করেন। কারণ সারাদিন কাজ করার পর রাতের বেলাটা সেক্স করতে অনেক বেশি আগ্রহী থাকেন মহিলারা।

  যৌনমিলনের ফলে প্রোল্যাকটিন এবং অক্সিটোসিন নামে হরমোন ক্ষরণ হয় যা ঘুমে সাহায্য করে। তবে গবেষণায় দাবি করা হয়েছে সারাদিনের ক্লান্তির পর সঙ্গম করলে শরীরটাও যেমন ফ্রেশ লাগে তেমনই ঘুম ভাল হয়। তাই মহিলারা বেশিরভাগই রাতের বেলা সহবাসে লিপ্ত হতে পছন্দ করেন।

 আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপণের উপর ক্লিক করে আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী জিনিস কিনুন তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।


 

রবিবার, ৩ এপ্রিল, ২০২২

বিয়ের আগে কেন কুষ্ঠি মেলানো হয়, এর প্রয়োজন কী ?.


  বিয়ের আগে কেন কুষ্ঠি মেলানো হয়, এর প্রয়োজন কী ?.
  
 কথায় আছে, জন্ম-মৃত্যু-বিয়ে, তিন বিধাতা নিয়ে। তাই আমাদের জীবনের এই তিন বিষয়ের ওপর আমাদের হাত নেই। ভগবান যা ঠিক করে রেখেছেন, সময় হলে তারই সম্মুখীন হতে হবে। হিন্দুদের মধ্যে প্রচলিত আছে এমন ধারণা। তবে, জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল বিবাহ। দাম্পত্য জীবন সুখের হোক তা সকলেরই কাম্য। সে কারণে বিয়ের আগেও চলে নানা রকম প্রস্তুতি। একে অন্যের মনসিকতা বোঝার জন্য দীর্ঘদিন মেলামেশা করে দুজন। আবার অনেকে মেনে চলে জ্যোতিষ মত। 

  একটা সময় বিয়ের আগে হবু পাত্রা-পাত্রীর কুষ্ঠি মেলানোর রীতি ছিল। বর্তমানে এই রীতি কম দেখা গেলেও তা পুরোপুরি বন্ধ হয়েছে এমন নয়। বিয়ের আগে বহু পরিবার দুজনের কুষ্ঠি মেলায়। শাস্ত্র মতে, নির্দিষ্ট কিছু জিনিসের মিল থাকার অর্থ দাম্পত্য সুখ বজায় থাকবে। 

  শাস্ত্র মতে, কুষ্ঠিতে বর ও কনের মধ্যে যদি ১৮টির কম দিক মিলে যায় তবে বিবাহ সফল হতে পারে না। তাই বৈদিক জ্যোতিষশাস্ত্র অনুসারে, এই ধরনের ব্যক্তিদের জুটি বাঁধার পরমার্শ দেওয়া হয় না। ১৮ থেকে ২৪টা দিক মিলে গেলে বিয়ের অনুমতি দেওয়া হয়। শাস্ত্র মতে, কুষ্ঠিতে ২৫ থেকে ৩২টি দিক মিলে যাওয়ার অর্থ দাম্পত্য জীবন সুখের হবে। যদি ৩৩টির বেশি দিক মিলেয় যায়, তাহলে এই ধরনের জুটি পৃথিবীর সেরা জুটি হিসেবে বিবেচিত হবে।

  জন্ম সময় অনুসারে আমদের প্রতিটি মানুষের আলাদা আলাদা রাশি। জ্যোতিষ শাস্ত্র অনুসারে, জীবনের ভলো-মন্দ নির্ভর করে আমাদের রাশির ওপর। তাই বিয়ে যেহেতু জন্ম ও মৃত্যুর মাঝে সব থেকে বড় বিষয়, তাই এটি এর ওপরও রাশির প্রভবা পড়ে এমন মনে করা হয়। সে কারণেই, বিয়ের আগে পাত্র পাত্রীর কোষ্ঠী মিলিয়ে দেখে নেওয়া হয়, তাদের জীবন সত্যিই সুখের হবে কি না।       

  পাত্র পাত্রীর কোষ্ঠী বিচার করার সময় নক্ষত্রের মিলন হচ্ছে কি না, তা দেখা হয়। দেখা হয় মঙ্গলের দশা কেমন রয়েছে সম্পর্ক। বিয়ের আগে দুজনের ৩৬টি দিক বিবেচনা করা হয়। যদি ৩৬-টির মধ্যে অন্তত ১৮টি মেলে তাহলে সেই পাত্র ও পাত্রীর বিয়ের অনুমতি দেওয়া হয়ে থাকে। 

  কোষ্ঠীতে ৩৬টি গুণ মিলিয়ে দেখার প্রক্রিয়াটি হল কুষ্টি বিচারের প্রথম ধাপ। এর পর দেখা হয় কেউ মাঙ্গলিক কি না। শাস্ত্র মতে, কেউ একজন মাঙ্গলিক হলে, সেই বিয়ের নিয়ে সমস্যা হতে পারে। সে ক্ষেত্রে বিয়ের আগে সেই মাঙ্গলিক ব্যক্তির সঙ্গে গাছ অথবা নারায়নের বিয়ে দেওয়া হয়। তবে, দুজনে মাঙ্গলিক হলে এমন সমস্যা নেই। 

  তিনটি ধাপে কুষ্টি মেলানো হয়ে থাকে। প্রথম ধাপে গুণ বিচার। দ্বিতীয় ধাপে মাঙ্গলিক কিনা তা দেখা হয়, তা তৃতীয় ধাপে মহাদশাগুলো বিচার করা হয়। এই তিনটি ধাপের পরে পাত্র পাত্রীর বিয়ের কোষ্ঠী মিললে তবেই বিয়ের সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত। 

  শাস্ত্র মতে, প্রাচীন এই বিদ্যার গুরুত্ব অস্বীকার করা যায় না। গ্রহ নক্ষত্রের অবস্থানের ওপর নির্ভর করে মানুষের জীবনের অনেকটা অংশ। এই কথা বহু যুগ ধরে প্রমাণ হয়েছে। তবে, এই নিয়ে এক এক জন মানুষের এক এক রকম মানসিকতা। কারও এর ওপর বিশ্বাস, আছে তো কারও নেই। 

  জ্যোতিষের মোট ১২টা রাশি। এদের ৪ ভাগে ভাগ করা যায়। আগুন- মেষ, সিংহ ও ধনু রাশি। জল কর্কট, বৃশ্চিক ও মীন রাশি। পৃথিবী বৃষ, কন্যা, মকর। বায়ু হল মিথুন, তুলা ও কুম্ভ রাশি।    

  পুরাণ অনুসারে, রাশির মিল হলে জাতক জাতিকারা একে অপরের সঙ্গে সুখে থাকেন। কেই যদি আলাদা বিভাগের রাশির জাতক-জাতিকার সঙ্গে ঘর বাঁধেন, তাহলে বিপদ। সে কারণে জলকে আগুন অথবা বায়ুর সংস্পর্শে আনলে হতে পারে বিপদ। 

  জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল বিবাহ। দাম্পত্য জীবন সুখের হোক তা সকলেরই কাম্য। দাম্পত্য জীবন কতটা সুখের হবে, তা অনেকটা নির্ভর করে গ্রহ-নক্ষত্রের ওপর। গ্রহের অবস্থানের ওপর মানুষের জীবনে নানা রকম পরিবর্তন হয়। তাই বিয়ের আগে জেনে নিন কী রয়েছে আপনার কুষ্টিতে। দুজনের রাশি মিলিয়ে জেনে নিন কতটা সুখের হবে আপনাদের বিয়ে। 

 আপনারা দয়া করে এখানে থাকা বিভিন্ন বিজ্ঞাপণের উপর ক্লিক করে আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী জিনিস কিনুন তাহলে আমি কিছু কমিশন পাব।